রেলের নতুন চমক

Indian Railways: রেলের বিরাট সুখবর! ডিজেল লোকোমোটিভ ইঞ্জিনের বিশেষ নাম! রেলকে কুর্নিশ পরিবেশপ্রেমীদের

সম্প্রতি আগুনে পুড়ে গিয়েছে জলদাপাড়ার প্রায় ৫০ বছর পুরনো ঐতিহ্যবাহী হলং বাংলো। সোশ্যাল মিডিয়ার জুড়ে তখন শুধুই মানুষের বিষন্নতার ছবি সামনে এসেছে। কিন্তু তারপরে এই ভারতীয় রেল জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের জন্য নিয়ে এল মন ভাল করা এক সুখবর।
সম্প্রতি আগুনে পুড়ে গিয়েছে জলদাপাড়ার প্রায় ৫০ বছর পুরনো ঐতিহ্যবাহী হলং বাংলো। সোশ্যাল মিডিয়ার জুড়ে তখন শুধুই মানুষের বিষন্নতার ছবি সামনে এসেছে। কিন্তু তারপরে এই ভারতীয় রেল জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের জন্য নিয়ে এল মন ভাল করা এক সুখবর।
ভারতীয় রেলের তরফে একটি ডিজেল লোকোমোটিভ ইঞ্জিনের নাম রাখা হয়েছে ‘জলদাপাড়া ন্যাশনাল পার্ক’। ওই ইঞ্জিনের গায়ে শোভা পেয়েছে হাতে আঁকা এই জাতীয় উদ্যানের বিখ্যাত একশৃঙ্গ গন্ডারের ছবি।
ভারতীয় রেলের তরফে একটি ডিজেল লোকোমোটিভ ইঞ্জিনের নাম রাখা হয়েছে ‘জলদাপাড়া ন্যাশনাল পার্ক’। ওই ইঞ্জিনের গায়ে শোভা পেয়েছে হাতে আঁকা এই জাতীয় উদ্যানের বিখ্যাত একশৃঙ্গ গন্ডারের ছবি।
ডিজেল লোকোমোটিভ ইঞ্জিনটির সামনে লালকালির অক্ষরে লেখা হয়েছে ‘জলদাপাড়া ন্যাশনাল পার্ক’। একশৃঙ্গ গন্ডার এবং এই জাতীয় উদ্যানের ঐতিহ্য বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেওয়ায় ভারতীয় রেলের অভিনব উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে বনকর্মী ও পরিবেশপ্রেমীরা।
ডিজেল লোকোমোটিভ ইঞ্জিনটির সামনে লালকালির অক্ষরে লেখা হয়েছে ‘জলদাপাড়া ন্যাশনাল পার্ক’। একশৃঙ্গ গন্ডার এবং এই জাতীয় উদ্যানের ঐতিহ্য বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেওয়ায় ভারতীয় রেলের অভিনব উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে বনকর্মী ও পরিবেশপ্রেমীরা।
ইঞ্জিনটির সামনের সিংহভাগ অংশে সবুজ রং করা হয়েছে। ইঞ্জিনের গায়ে ব্যবহার করা হয়েছে প্রকৃতি- জঙ্গল, ডুয়ার্সের নদীনালা ও পাহাড়ের সবুজ রং। সব মিলিয়ে রেল যাত্রীদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে এই ইঞ্জিন।
ইঞ্জিনটির সামনের সিংহভাগ অংশে সবুজ রং করা হয়েছে। ইঞ্জিনের গায়ে ব্যবহার করা হয়েছে প্রকৃতি- জঙ্গল, ডুয়ার্সের নদীনালা ও পাহাড়ের সবুজ রং। সব মিলিয়ে রেল যাত্রীদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে এই ইঞ্জিন।
সুন্দর কারুকার্যে ভরা এই ইঞ্জিন ইতিমধ্যেই একটি ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস নিয়ে ছুটছে। ট্রেনটি ছুটবে বালুরঘাট থেকে নিউ জলপাইগুড়ি অবধি। ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে এমন অভিনব উদ্যোগ নেওয়াতে খুশি পরিবেশপ্রেমী থেকে শুরু করে বন কর্মী এবং সাধারণ মানুষও।
সুন্দর কারুকার্যে ভরা এই ইঞ্জিন ইতিমধ্যেই
একটি ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস নিয়ে ছুটছে। ট্রেনটি ছুটবে বালুরঘাট থেকে নিউ জলপাইগুড়ি অবধি। ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে এমন অভিনব উদ্যোগ নেওয়াতে খুশি পরিবেশপ্রেমী থেকে শুরু করে বন কর্মী এবং সাধারণ মানুষও।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল সূত্রে জানা যায়, জলদাপাড়ার শীর্ষ কর্তারা এবং প্রত্যেকজন বনকর্মী অক্লান্ত পরিশ্রম করেন এক শৃঙ্গ গন্ডার সংরক্ষণ করতে। এই জাতীয় উদ্যান ও একশৃঙ্গ গন্ডার দেশের হেরিটেজ। তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশের এই জাতীয় উদ্যানে ২৯২টি গন্ডার রয়েছে। তাই জলদাপাড়া কর্তৃপক্ষকে কুর্নিশ জানাতেই রেলের এই পদক্ষেপ।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল সূত্রে জানা যায়, জলদাপাড়ার শীর্ষ কর্তারা এবং প্রত্যেকজন বনকর্মী অক্লান্ত পরিশ্রম করেন এক শৃঙ্গ গন্ডার সংরক্ষণ করতে। এই জাতীয় উদ্যান ও একশৃঙ্গ গন্ডার দেশের হেরিটেজ। তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশের এই জাতীয় উদ্যানে ২৯২টি গন্ডার রয়েছে। তাই জলদাপাড়া কর্তৃপক্ষকে কুর্নিশ জানাতেই রেলের এই পদক্ষেপ।