প্রোটিনের ভাণ্ডার! সুস্থ থাকতে সপ্তাহে কতগুলি ডিম খাবেন? সেদ্ধ করার সঠিক পদ্ধতিও জানালেন চিকিত্‍সক

Egg: প্রোটিনের ভান্ডার! সুস্থ থাকতে সপ্তাহে কতগুলি ডিম খাবেন? সেদ্ধ করার সঠিক পদ্ধতিও জানালেন চিকিত্‍সক

ডিমের স্বাস্থ্য উপকারিতা না জেনে খাচ্ছেন! এর উপকার জানলে বেশি করে খাবেন।জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার আনন্দ মন্ডল।একজন সুস্থ মানুষ তাদের হার্টের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত না করে সপ্তাহে সাতটি ডিম খেতে পারেন। কেউ কেউ শুধু ডিমের সাদা অংশ খেতে পছন্দ করে, কুসুম নয়, যা কোলেস্টেরল ছাড়া কিছু প্রোটিন সরবরাহ করে। ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ভালো ফ্যাট, আয়রন ও ভিটামিন। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকর।
ডিম কমবেশি বেশিরভাগ সকলেই খান। কিন্ত এর উপকারীতা জানেন কি? কতগুলি ডিম খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল? কীভাবে খাওয়া উচিত ডিম? ডিম নিয়ে এহেন একাধিক প্রশ্নের জবাব দিলেন বিশিষ্ট ডাক্তার আনন্দ মণ্ডল।
ড: আনন্দ মণ্ডল জানালেন, একজন সুস্থ মানুষ সপ্তাহে সাতটি ডিম খেতে পারেন। সপ্তাহে সাতটি ডিম খেলে হার্টের কোনও ক্ষতি হয় না। কেউ কেউ শুধু ডিমের সাদা অংশ খেতে পছন্দ করে, কুসুম নয়।
ড: আনন্দ মণ্ডল জানালেন, একজন সুস্থ মানুষ সপ্তাহে সাতটি ডিম খেতে পারেন। সপ্তাহে সাতটি ডিম খেলে হার্টের কোনও ক্ষতি হয় না। কেউ কেউ শুধু ডিমের সাদা অংশ খেতে পছন্দ করে, কুসুম নয়।
ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ভাল ফ্যাট, আয়রন ও ভিটামিন। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকর।
ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ভাল ফ্যাট, আয়রন ও ভিটামিন। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকর।
ডিমে আরও আছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। আর কুসুমে থাকা ভিটামিন ডি, হাড়ের জন্য ভালো।ডিম অ্যানার্জির খুব ভালো উৎস। ডিমে থাকা ভিটামিন থেকেই মূলত শক্তি মেলে। এতে থাকা ভিটামিন বি খাদ্যকে অ্যানার্জি বা শক্তিতে রূপান্তরিত করে। তাই প্রতিদিন সকালের নাস্তায় একটি সিদ্ধ ডিম খেলে সারাদিন ক্লান্তহীন থাকবেন।
ডিমে আরও আছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। আর কুসুমে থাকা ভিটামিন ডি, হাড়ের জন্য ভাল। ডিম এনার্জির খুব ভাল উৎস। ডিমে থাকা ভিটামিন থেকেই মূলত শক্তি মেলে। এতে থাকা ভিটামিন বি খাদ্যকে এনার্জিবা শক্তিতে রূপান্তরিত করে। তাই প্রতিদিন সকালের জলখাবারে একটি সেদ্ধ ডিম খেলে সারাদিন ক্লান্তহীন থাকবেন।
তবে ডিম কিভাবে খাবেন! ডিমের বাইরের সাদা অংশ ভালো মতো লবণ পানিতে ৫ মিনিটি সিদ্ধ করতে হবে। আর কুসুম আধা সিদ্ধ থাকবে। এই পদ্ধতিতেও ডিমের পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। তবে আধা সেদ্ধ ডিমে ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। এর ফলে বমি, ডায়রিয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাই আধা সেদ্ধ ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ ডিম পুরো সেদ্ধ হলে এতে থাকা রোগ-জীবাণু ও মরে যায়।
তবে ডিম কিভাবে খাবেন? ডিমের বাইরের সাদা অংশ ভাল করে নুন জলে ৫ মিনিট সেদ্ধ করতে হবে। এই পদ্ধতিতেও ডিমের পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। তবে অর্ধেক সেদ্ধ ডিম খেতে বারণ করলেন ড: আনন্দ মণ্ডল।
এর ফলে বমি, ডায়রিয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাই আধা সেদ্ধ ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ ডিম পুরো সেদ্ধ হলে এতে থাকা রোগ-জীবাণু ও মরে যায়।
এর ফলে বমি, ডায়রিয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাই আধা সেদ্ধ ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ ডিম পুরো সেদ্ধ হলে এতে থাকা রোগ-জীবাণু ও মরে যায়।
সেদ্ধ ডিমের মধ্যে ৭৮ ক্যালোরির থাকে। তাহলে প্রোটিন, ফ্যাট এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেলও পাওয়া যায়। ডিম সেদ্ধ করলে তার মধ্যে যেসব পুষ্টি রয়েছে, তা অক্ষত থাকে।
সেদ্ধ ডিমের মধ্যে ৭৮ ক্যালোরির থাকে। তাহলে প্রোটিন, ফ্যাট এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেলও পাওয়া যায়। ডিম সেদ্ধ করলে তার মধ্যে যেসব পুষ্টি রয়েছে, তা অক্ষত থাকে।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)