বলুন তো বর্ষাকালে কোন সবজি জন্মায়? আমরা যদি আপনাকে এই প্রশ্নগুলি করি, আপনিও কিছুক্ষণ চিন্তা করবেন। এর পিছনে একটি কারণ হল বর্ষার সময় বাজারে সবজির ঘাটতি নিয়ে আমাদের মনে আগে থেকেই কিছু চিন্তা থাকে। এই মরশুমে অনেক সময়ই দেখা যায় বাজারে টাটকা সবজির আকাল পরে যায়।

Health Tips: রোজই পাতে থাকে, কিন্তু বর্ষায় ভুলেও খাবেন না ৫ সবজি, কৃমিতে ভরবে অন্ত্র, শরীরের অনেক ক্ষতি

*বর্ষায় বেশ কিছু শাকসবজি না খাওয়াই ভাল। বর্ষাকালে জলবাহিত রোগ, ফুড পয়জনিংয়ে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়। খাবারে স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে তাই যত্ন না নিলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। কিছু সবজি আছে যেগুলি বর্ষায় এড়িয়ে চলা উচিত। আর্দ্রতার কারণে পোকামাকড়, ব্যাকটেরিয়া সবজিতে জন্ম নেয়, যা পরিপাকতন্ত্রের ক্ষতি করে।
*বর্ষায় বেশ কিছু শাকসবজি না খাওয়াই ভাল। বর্ষাকালে জলবাহিত রোগ, ফুড পয়জনিংয়ে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়। খাবারে স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে তাই যত্ন না নিলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। কিছু সবজি আছে যেগুলি বর্ষায় এড়িয়ে চলা উচিত। আর্দ্রতার কারণে পোকামাকড়, ব্যাকটেরিয়া সবজিতে জন্ম নেয়, যা পরিপাকতন্ত্রের ক্ষতি করে।
*বাঁধাকপি, পালং শাক, অন্যান্য ধরনের সবুজ শাকসবজি, লেটুসের মতো সবুজ শাক খাওয়া এড়িয়ে চলুন। আর্দ্রতার কারণে এসব সবজিতে অতিরিক্ত আর্দ্রতা থাকে, যার ফলে তার ভেতরে ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, জীবাণু বেড়ে ওঠার আশঙ্কা বাড়ে। এর ফলে পেটের সংক্রমণ, হজমের সমস্যা হতে পারে।
*বাঁধাকপি, পালং শাক, অন্যান্য ধরনের সবুজ শাকসবজি, লেটুসের মতো সবুজ শাক খাওয়া এড়িয়ে চলুন। আর্দ্রতার কারণে এসব সবজিতে অতিরিক্ত আর্দ্রতা থাকে, যার ফলে তার ভেতরে ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, জীবাণু বেড়ে ওঠার আশঙ্কা বাড়ে। এর ফলে পেটের সংক্রমণ, হজমের সমস্যা হতে পারে।
*ফুলকপি, বাঁধাকপি, ব্রকলি, ব্রাসেলস স্প্রাউট ইত্যাদি ক্রুসিফেরাস শাকসবজিও এড়িয়ে চলা উচিত। এগুলো খুবই পুষ্টিকর সবজি হলেও বৃষ্টিতে এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। এগুলোতে আর্দ্রতা বেশি থাকায় ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বেড়ে যায়। এছাড়াও, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে যথাযথ মনোযোগ দেওয়া হয় না, যার কারণে তারা দূষিত হয়ে যায়।
*ফুলকপি, বাঁধাকপি, ব্রকলি, ব্রাসেলস স্প্রাউট ইত্যাদি ক্রুসিফেরাস শাকসবজিও এড়িয়ে চলা উচিত। এগুলো খুবই পুষ্টিকর সবজি হলেও বৃষ্টিতে এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। এগুলোতে আর্দ্রতা বেশি থাকায় ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বেড়ে যায়। এছাড়াও, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে যথাযথ মনোযোগ দেওয়া হয় না, যার কারণে তারা দূষিত হয়ে যায়।
*মাটির ভেতরে জন্মানো সবজি যেমন গাজর, শালগম, মুলা, বিটরুট ইত্যাদি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। খেয়ে গেলেও ভাল করে জল দিয়ে ধুয়ে খেয়ে নিন। স্যালাড হিসেবে এটি কম খাবেন। চাইলে স্যুপ, সবজির মধ্যে রেখে ভাল করে রান্না করে বা সিদ্ধ করে নিন।
*মাটির ভেতরে জন্মানো সবজি যেমন গাজর, শালগম, মুলা, বিটরুট ইত্যাদি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। খেয়ে গেলেও ভাল করে জল দিয়ে ধুয়ে খেয়ে নিন। স্যালাড হিসেবে এটি কম খাবেন। চাইলে স্যুপ, সবজির মধ্যে রেখে ভাল করে রান্না করে বা সিদ্ধ করে নিন।
*বর্ষায় যেহেতু মাটিতে আর্দ্রতার পরিমাণ খুব বেশি থাকে, তাই এই সবজিগুলোও বেশি জল শোষণ করে। এক্ষেত্রে তাই দ্রুত শুকিয়ে যাওয়া বা পচে যাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। ফলে এই ধরনের সবজি বেশি দিন ফ্রিজে না রাখাই ভাল।
*বর্ষায় যেহেতু মাটিতে আর্দ্রতার পরিমাণ খুব বেশি থাকে, তাই এই সবজিগুলোও বেশি জল শোষণ করে। এক্ষেত্রে তাই দ্রুত শুকিয়ে যাওয়া বা পচে যাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। ফলে এই ধরনের সবজি বেশি দিন ফ্রিজে না রাখাই ভাল।
*স্প্রাউট খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভাল। পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর নানা ধরণের এই শস্য থেকে অঙ্কুর বেরিয়ে আসে। এতে প্রচুর পরিমাণে আর্দ্রতা থাকে, যা ইকোলাই ব্যাকটেরিয়াকে বাড়ার সুযোগ দেয়। বর্ষাকালে তাই স্প্রাউট কম খাওয়া ভাল। এটি ভালভাবে সিদ্ধ করে তবেই খান।
*স্প্রাউট খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভাল। পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর নানা ধরণের এই শস্য থেকে অঙ্কুর বেরিয়ে আসে। এতে প্রচুর পরিমাণে আর্দ্রতা থাকে, যা ইকোলাই ব্যাকটেরিয়াকে বাড়ার সুযোগ দেয়। বর্ষাকালে তাই স্প্রাউট কম খাওয়া ভাল। এটি ভালভাবে সিদ্ধ করে তবেই খান।
*মাশরুমও এমন একটি সবজি যা ছোট থেকে বড়, সকলেই খেতে পছন্দ করে। বাজারে ক্যানের মধ্যে পাওয়া যাওয়া মাশরুম এখন খুবই জনপ্রিয়। বর্ষায় এই ধরনের মাশরুম খাওয়ার পরিমাণ পুরোপুরি কমিয়ে ফেলতে হবে। আর্দ্রতা মাশরুমের জীবাণু এবং ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল বা হজমের গোলমাল রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত। মাশরুম সহজে হজম হয় না, ফলে পেটের নানা সমস্যা তৈরি হয়।
*মাশরুমও এমন একটি সবজি যা ছোট থেকে বড়, সকলেই খেতে পছন্দ করে। বাজারে ক্যানের মধ্যে পাওয়া যাওয়া মাশরুম এখন খুবই জনপ্রিয়। বর্ষায় এই ধরনের মাশরুম খাওয়ার পরিমাণ পুরোপুরি কমিয়ে ফেলতে হবে। আর্দ্রতা মাশরুমের জীবাণু এবং ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল বা হজমের গোলমাল রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত। মাশরুম সহজে হজম হয় না, ফলে পেটের নানা সমস্যা তৈরি হয়।
*বেগুন খেলেও আপনি বিপদমুক্ত নন। বেগুন কিছু লোকের ক্ষেত্রে ছত্রাকজনিত রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। বর্ষায় আর্দ্রতা বেশি থাকায় ছত্রাকের বৃদ্ধি হয় তাড়াতাড়ি। এ কারণে ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এমন পরিস্থিতিতে এটি প্রতিদিন না খাওয়াই ভাল।
*বেগুন খেলেও আপনি বিপদমুক্ত নন। বেগুন কিছু লোকের ক্ষেত্রে ছত্রাকজনিত রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। বর্ষায় আর্দ্রতা বেশি থাকায় ছত্রাকের বৃদ্ধি হয় তাড়াতাড়ি। এ কারণে ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এমন পরিস্থিতিতে এটি প্রতিদিন না খাওয়াই ভাল।