কবির বাড়ি 

East Bardhaman News: বর্ধমানেই রয়েছে কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিকের বাড়ি, জানেন কোথায়? 

স্বনামধন্য কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিক। কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিক জন্মগ্রহণ করেছিলেন এই পূর্ব বর্ধমান জেলাতেই। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। স্বনামধন্য এই কবির বাড়ি রয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলায়।
স্বনামধন্য কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিক। কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিক জন্মগ্রহণ করেছিলেন এই পূর্ব বর্ধমান জেলাতেই। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। স্বনামধন্য এই কবির বাড়ি রয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলায়।
পূর্ব বর্ধমান জেলার অন্তর্গত হল মঙ্গলকোট। আর এই মঙ্গলকোটেই রয়েছে কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিকের জন্মভিটে। মনোরম পরিবেশে, নির্জন জায়গায়, একদম অজয় নদের ধারেই রয়েছে কবির বাড়ি।
পূর্ব বর্ধমান জেলার অন্তর্গত হল মঙ্গলকোট। আর এই মঙ্গলকোটেই রয়েছে কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিকের জন্মভিটে। মনোরম পরিবেশে, নির্জন জায়গায়, একদম অজয় নদের ধারেই রয়েছে কবির বাড়ি।
পূর্ব বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোটের কোগ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিক। বর্তমানে তাঁর জন্মভিটে অনেকের কাছে দর্শনীয় স্থান।
পূর্ব বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোটের কোগ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কবি কুমুদ রঞ্জন মল্লিক। বর্তমানে তাঁর জন্মভিটে অনেকের কাছে দর্শনীয় স্থান।
মঙ্গলকোটের নতুনহাট বাসস্ট্যান্ড থেকে সামান্য দুরত্বেই অবস্থিত কোগ্রাম এবং গ্রামের একদম শেষ সীমান্তে অজয় নদের কিনারে অবস্থিত কবির জন্মভিটে। কবির গ্রামের পাশ দিয়েই বয়ে গিয়েছে অজয় ও কুনুর নদী। কবির সঙ্গে নদ-নদীর যোগ আজন্মকাল। যার ফলস্বরূপ মন ছুঁয়ে যাওয়া এমন চরণ আমরা উপহার পাই।
মঙ্গলকোটের নতুনহাট বাসস্ট্যান্ড থেকে সামান্য দুরত্বেই অবস্থিত কোগ্রাম এবং গ্রামের একদম শেষ সীমান্তে অজয় নদের কিনারে অবস্থিত কবির জন্মভিটে। কবির গ্রামের পাশ দিয়েই বয়ে গিয়েছে অজয় ও কুনুর নদী। কবির সঙ্গে নদ-নদীর যোগ আজন্মকাল। যার ফলস্বরূপ মন ছুঁয়ে যাওয়া এমন চরণ আমরা উপহার পাই।
বর্তমানে কবির জন্মভিটেতে বংশধররা কেউ থাকেননা । তবে বাড়ি দেখাশোনা করার জন্য রয়েছে কেয়ারটেকার। কেয়ারটেকারদের কাছে জানা গিয়েছে কর্মসূত্রে কবির বংশধরেরা সকলেই কলকাতায় থাকেন। তবে শীতের সময় বংশধরেরা অনেকেই আসেন এই জায়গায়।
বর্তমানে কবির জন্মভিটেতে বংশধররা কেউ থাকেননা । তবে বাড়ি দেখাশোনা করার জন্য রয়েছে কেয়ারটেকার। কেয়ারটেকারদের কাছে জানা গিয়েছে কর্মসূত্রে কবির বংশধরেরা সকলেই কলকাতায় থাকেন। তবে শীতের সময় বংশধরেরা অনেকেই আসেন এই জায়গায়।