Mangoes

Mango Side Effects: ব্রণ, কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে আলসার…বেশি আম খেলে শরীরে আর কী কী ক্ষতি হতে পারে জানেন? পড়ুন

গরমকাল মানেই বাঙালি বাড়িতে আমের রমরমা। হিমসাগর থেকে আম্রপালি—নানা ধরনের আম ভিড় করে বাড়িতে। আম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারীও বটে। হজমক্ষমতা বৃদ্ধি করে, চোখের যত্ন নেয়, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কিন্তু তা সত্ত্বেও খুব বেশি আম খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়। বেশি আম খেলে শরীরে কী হয় জানেন?
গরমকাল মানেই বাঙালি বাড়িতে আমের রমরমা। হিমসাগর থেকে আম্রপালি—নানা ধরনের আম ভিড় করে বাড়িতে। আম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারীও বটে। হজমক্ষমতা বৃদ্ধি করে, চোখের যত্ন নেয়, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কিন্তু তা সত্ত্বেও খুব বেশি আম খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়। বেশি আম খেলে শরীরে কী হয় জানেন?
ডাক্তার কিংশুক প্রামানিক জানান, বেশি আম খাওয়া মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। স্বাদে গন্ধে অতুলনীয় হলেও অতিরিক্ত আম বিপদ ডেকে আনে। আমে ভিটামিন সি ও ক্যালরি দুই-ই খুব বেশি পরিমাণে থাকে। একটি মাঝারি সাইজের আমে থাকে ১৩৫ ক্যালোরি। যাঁরা ওবেসিটির সমস্যায় ভুগছেন এবং ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তাঁদের পক্ষে আম খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।
ডাক্তার কিংশুক প্রামানিক জানান, বেশি আম খাওয়া মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। স্বাদে গন্ধে অতুলনীয় হলেও অতিরিক্ত আম বিপদ ডেকে আনে। আমে ভিটামিন সি ও ক্যালরি দুই-ই খুব বেশি পরিমাণে থাকে। একটি মাঝারি সাইজের আমে থাকে ১৩৫ ক্যালোরি। যাঁরা ওবেসিটির সমস্যায় ভুগছেন এবং ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তাঁদের পক্ষে আম খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।
আম ফ্রুকটোজে ভরপুর, রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য আম খাওয়া মোটেই উচিত নয়।
আম ফ্রুকটোজে ভরপুর, রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য আম খাওয়া মোটেই উচিত নয়।
ডাক্তার কিংশুক প্রামানিক আরও জানান, আজকাল বহু আম কৃত্রিমভাবে পাকানো হয়। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করা হয় আম পাকাতে। এই রাসায়নিকগুলোর একাধিক নেতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরে। অতিরিক্ত আম খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু তাই নয় দিনের পর দিন অতিরিক্ত আম খেলে গ্যাসটাইট্রিসের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। তাই হজম ক্ষমতা ঠিক রাখতে চাইলে ঘন ঘন আম খাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
ডাক্তার কিংশুক প্রামানিক আরও জানান, আজকাল বহু আম কৃত্রিমভাবে পাকানো হয়। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করা হয় আম পাকাতে। এই রাসায়নিকগুলোর একাধিক নেতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরে। অতিরিক্ত আম খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু তাই নয় দিনের পর দিন অতিরিক্ত আম খেলে গ্যাসটাইট্রিসের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। তাই হজম ক্ষমতা ঠিক রাখতে চাইলে ঘন ঘন আম খাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
বাতের সমস্যায় যাঁরা ভোগেন, তাঁরা আম থেকে দূরে থাকুন। আম খাবার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখুন আমে লেগে থাকা আঠা যেন কোনওভাবে মুখে লেগে না যায়। এর থেকে মুখে চুলকানি-জ্বালা হতে পারে।
বাতের সমস্যায় যাঁরা ভোগেন, তাঁরা আম থেকে দূরে থাকুন। আম খাবার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখুন আমে লেগে থাকা আঠা যেন কোনওভাবে মুখে লেগে না যায়। এর থেকে মুখে চুলকানি-জ্বালা হতে পারে।
হাঁচি, পেট ব্যথা, ঠান্ডা লেগে যাওয়ার মত সমস্যা-ও হতে পারে আম থেকে। অনেকে আম চিবিয়ে না খেয়ে আমের জুস করে খান। এতে আমে থাকা ফাইবার নষ্ট হয়ে যায়। যাঁদের ত্বকে এলার্জির প্রবণতা আছে তাঁরাও খুব বেশি আম খাবেন না।
হাঁচি, পেট ব্যথা, ঠান্ডা লেগে যাওয়ার মত সমস্যা-ও হতে পারে আম থেকে। অনেকে আম চিবিয়ে না খেয়ে আমের জুস করে খান। এতে আমে থাকা ফাইবার নষ্ট হয়ে যায়। যাঁদের ত্বকে এলার্জির প্রবণতা আছে তাঁরাও খুব বেশি আম খাবেন না।
পুষ্টিবিদদের মতে, দিনে দু টুকরোর বেশি আম খাওয়া যাবে না। বেশি খেলেই কোষ্ঠকাঠিন্য, আলসার এমনকি ব্রণ হওয়ার ঝুঁকিও থাকে, হতে পারে ডায়েরিয়া-ও
পুষ্টিবিদদের মতে, দিনে দু টুকরোর বেশি আম খাওয়া যাবে না। বেশি খেলেই কোষ্ঠকাঠিন্য, আলসার এমনকি ব্রণ হওয়ার ঝুঁকিও থাকে, হতে পারে ডায়েরিয়া-ও