Health Tips: নিমেষে কমায় জয়েন্টের ব্যথা! ছোট্ট এই বীজই সর্বরোগহরা, চুল রাখে ভাল, রোগ পালায়

ঝাড়খণ্ডে মহুয়া বীজকে স্থানীয় ভাষায় কোচাডা এবং কোইনি বলা হয়। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় কারণ শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মহুয়ার বীজ উপজাতীয় সমাজে ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
ঝাড়খণ্ডে মহুয়া বীজকে স্থানীয় ভাষায় কোচাডা এবং কোইনি বলা হয়। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় কারণ শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মহুয়ার বীজ উপজাতীয় সমাজে ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
মহুয়ার বীজের উপকারী ঔষধিগুণ সম্পর্কে তথ্য দিতে গিয়ে বোকারোর সিনিয়র আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. রাজেশ পাঠক আমাদের জানিয়েছেন যে, মহুয়ার বীজ একটি সুপার ফুড। এর মাধ্যমে আমাদের অনেক শারীরিক সমস্যা সহজেই সমাধান করা যায়।
মহুয়ার বীজের উপকারী ঔষধিগুণ সম্পর্কে তথ্য দিতে গিয়ে বোকারোর সিনিয়র আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. রাজেশ পাঠক আমাদের জানিয়েছেন যে, মহুয়ার বীজ একটি সুপার ফুড। এর মাধ্যমে আমাদের অনেক শারীরিক সমস্যা সহজেই সমাধান করা যায়।
মহুয়া বীজের তেলে প্রদাহ নিবারণকারী নানা উপকারী উপাদান রয়েছে। এটি জয়েন্টের ব্যথার সমস্যা দূর করে আরাম দেয়। এটি আর্থ্রাইটিস এবং প্রদাহ সংক্রান্ত নানা রোগেও উপশম দেয়। এর জন্য প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিলি মহুয়া বীজের তেল আক্রান্ত স্থানে মালিশ করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
মহুয়া বীজের তেলে প্রদাহ নিবারণকারী নানা উপকারী উপাদান রয়েছে। এটি জয়েন্টের ব্যথার সমস্যা দূর করে আরাম দেয়। এটি আর্থ্রাইটিস এবং প্রদাহ সংক্রান্ত নানা রোগেও উপশম দেয়। এর জন্য প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিলি মহুয়া বীজের তেল আক্রান্ত স্থানে মালিশ করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
মহুয়া বীজের তেলে লিভার টনিকের বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ওজন নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরের বিপাক প্রক্রিয়াও উন্নত করে। এটি নিয়মিত সেবন করলে চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এর জন্য প্রতিদিন ২ থেকে ৫ মিলি মহুয়া বীজের তেল খেলে লিভার সুস্থ থাকে।
মহুয়া বীজের তেলে লিভার টনিকের বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ওজন নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরের বিপাক প্রক্রিয়াও উন্নত করে। এটি নিয়মিত সেবন করলে চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এর জন্য প্রতিদিন ২ থেকে ৫ মিলি মহুয়া বীজের তেল খেলে লিভার সুস্থ থাকে।
মহুয়া তেলে উপস্থিত উপকারী উপাদান চুলের গোড়া মজবুত করে। এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য খুসকি এবং চুলকানি প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
মহুয়া তেলে উপস্থিত উপকারী উপাদান চুলের গোড়া মজবুত করে। এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য খুসকি এবং চুলকানি প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
মহুয়া বীজের তেল চুলকানির মতো ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এটি নিয়মিত ও সঠিক পরিমাণে ব্যবহার করলে চর্মরোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ত্বকের প্রাকৃতিক তৈলাক্ত ভাব বজায় রাখে।
মহুয়া বীজের তেল চুলকানির মতো ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এটি নিয়মিত ও সঠিক পরিমাণে ব্যবহার করলে চর্মরোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ত্বকের প্রাকৃতিক তৈলাক্ত ভাব বজায় রাখে।
এছাড়াও এটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভাল তেল, কারণ এতে টোকোফেরল বা ভিটামিন ই-এর মতো নানান অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এই তেল শরীরে ব্যবহারের পাশাপাশি এর সাহায্যে ঘরের পোকামাকড়ও তাড়ানো যায়। এটি আমাদের চুলের রুক্ষতা ও ফ্রিজি ভাব কাটাতেও বিশেষ উপকারী। অনেকে মহুয়া বীজের তেল রান্নাতেও ব্যবহার করেন। অন্য দিকে, এটি রান্নার প্রক্রিয়াকেও ত্বরান্বিত করে, তাই আমাদের দেশে অনেক ঘরে এই তেলেই যাবতীয় রান্না করা হয়। এত গুণ থাকলেও কিন্তু এই তেল ব্যবহারের আগে কোনও বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ নিয়ে তবেই ব্যবহার করা উচিত।
এছাড়াও এটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভাল তেল, কারণ এতে টোকোফেরল বা ভিটামিন ই-এর মতো নানান অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এই তেল শরীরে ব্যবহারের পাশাপাশি এর সাহায্যে ঘরের পোকামাকড়ও তাড়ানো যায়। এটি আমাদের চুলের রুক্ষতা ও ফ্রিজি ভাব কাটাতেও বিশেষ উপকারী। অনেকে মহুয়া বীজের তেল রান্নাতেও ব্যবহার করেন। অন্য দিকে, এটি রান্নার প্রক্রিয়াকেও ত্বরান্বিত করে, তাই আমাদের দেশে অনেক ঘরে এই তেলেই যাবতীয় রান্না করা হয়। এত গুণ থাকলেও কিন্তু এই তেল ব্যবহারের আগে কোনও বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ নিয়ে তবেই ব্যবহার করা উচিত।