কথায় আছে, কঠোর পরিশ্রমই সাফল্য এনে দেয়। কিন্তু একটা বিষয় রয়েছে, যে বিষয়ে মানুষ কথা বলতেই ভুলে যান। সাফল্যের জন্য তো কঠোর পরিশ্রম লাগেই। সেই সঙ্গে আরও একটা জিনিসের প্রয়োজন হয়। আর সেটা হল সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার গুরুত্ব বোঝাটাও কিন্তু এক্ষেত্রে জরুরি। আর এই ফর্মুলাকে পুঁজি করেই আলুক্কাস ভার্গিজ জয় হয়ে উঠেছেন দেশের সবথেকে ধনী স্বর্ণকার। তাঁর মোট সম্পত্তির মূল্য ১০০ কিংবা ২০০ কোটি টাকা নয়। বরং ৩৬৫২০ কোটি টাকা।

ভারতের সবথেকে ধনী স্বর্ণকারের নাম জানেন কি? বিলাসবহুল গাড়ি উপহার দিতে পছন্দ করেন, বড় ব্র্যান্ডদেরও দিচ্ছেন টক্কর

কথায় আছে, কঠোর পরিশ্রমই সাফল্য এনে দেয়। কিন্তু একটা বিষয় রয়েছে, যে বিষয়ে মানুষ কথা বলতেই ভুলে যান। সাফল্যের জন্য তো কঠোর পরিশ্রম লাগেই। সেই সঙ্গে আরও একটা জিনিসের প্রয়োজন হয়। আর সেটা হল সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার গুরুত্ব বোঝাটাও কিন্তু এক্ষেত্রে জরুরি। আর এই ফর্মুলাকে পুঁজি করেই আলুক্কাস ভার্গিজ জয় হয়ে উঠেছেন দেশের সবথেকে ধনী স্বর্ণকার। তাঁর মোট সম্পত্তির মূল্য ১০০ কিংবা ২০০ কোটি টাকা নয়। বরং ৩৬,৫২০ কোটি টাকা।
কথায় আছে, কঠোর পরিশ্রমই সাফল্য এনে দেয়। কিন্তু একটা বিষয় রয়েছে, যে বিষয়ে মানুষ কথা বলতেই ভুলে যান। সাফল্যের জন্য তো কঠোর পরিশ্রম লাগেই। সেই সঙ্গে আরও একটা জিনিসের প্রয়োজন হয়। আর সেটা হল সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার গুরুত্ব বোঝাটাও কিন্তু এক্ষেত্রে জরুরি। আর এই ফর্মুলাকে পুঁজি করেই আলুক্কাস ভার্গিজ জয় হয়ে উঠেছেন দেশের সবথেকে ধনী স্বর্ণকার। তাঁর মোট সম্পত্তির মূল্য ১০০ কিংবা ২০০ কোটি টাকা নয়। বরং ৩৬,৫২০ কোটি টাকা।
১৯৫৬ সালে কেরলে জন্ম আলুক্কাস ভার্গিজ জয়ের। তাঁর বাবা একটি ২২০ বর্গফুটের ছোট্ট গয়নার দোকান চালাতেন। কেরলের ত্রিশূরের হাই রোডে ছিল তাঁর রিটেলের দোকান। তাঁদের পরিবারের অবশ্য কাপড়ের ব্যবসা ছিল। কিন্তু জয় তত দিনে সোনার উজ্জ্বল চমকটা দেখে ফেলেছিলেন। আর তাই নিজেও সোনার মতোই উজ্জ্বল হয়ে উঠতে চেয়েছিলেন। সেই কারণে গয়নাতেই ছিল তাঁর আগ্রহ।
১৯৫৬ সালে কেরলে জন্ম আলুক্কাস ভার্গিজ জয়ের। তাঁর বাবা একটি ২২০ বর্গফুটের ছোট্ট গয়নার দোকান চালাতেন। কেরলের ত্রিশূরের হাই রোডে ছিল তাঁর রিটেলের দোকান। তাঁদের পরিবারের অবশ্য কাপড়ের ব্যবসা ছিল। কিন্তু জয় তত দিনে সোনার উজ্জ্বল চমকটা দেখে ফেলেছিলেন। আর তাই নিজেও সোনার মতোই উজ্জ্বল হয়ে উঠতে চেয়েছিলেন। সেই কারণে গয়নাতেই ছিল তাঁর আগ্রহ।
সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে তেলের খনি পাওয়ার পরে সেখানে কাজের খোঁজে পাড়ি দিতে থাকেন ভারতীয়রা। এদিকে সেই সময় ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় গয়নার ডিজাইন ছিল খুবই সীমিত। আর এই সেক্টরটা বেশ অগোছালো ছিল। এই পরিস্থিতিতে জয় একটি উড়ান ধরে সোজা সেখানে পৌঁছে যান। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রথম সফরে গিয়েই আবু ধাবিতে প্রথম স্টোর খুলে ফেলেন তিনি।প্রথম স্টোরের সাফল্যের পরেই ১৯৮৮-তে আরও একটি স্টোর খোলেন। ২০০১ সালে তো রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছিলেন তিনি। গ্রাহকদের মধ্যে এক লাকি উইনারকে তিনি রোলস রয়েস গাড়ি উপহার দিয়েছিলেন। এই খবর হু-হু করে ছড়িয়ে পড়ে। সব কিছুই ভাল চলছিল, কিন্তু এরপরেই গল্পে আসে একটা মোড়।
সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে তেলের খনি পাওয়ার পরে সেখানে কাজের খোঁজে পাড়ি দিতে থাকেন ভারতীয়রা। এদিকে সেই সময় ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় গয়নার ডিজাইন ছিল খুবই সীমিত। আর এই সেক্টরটা বেশ অগোছালো ছিল। এই পরিস্থিতিতে জয় একটি উড়ান ধরে সোজা সেখানে পৌঁছে যান। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রথম সফরে গিয়েই আবু ধাবিতে প্রথম স্টোর খুলে ফেলেন তিনি। প্রথম স্টোরের সাফল্যের পরেই ১৯৮৮-তে আরও একটি স্টোর খোলেন। ২০০১ সালে তো রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছিলেন তিনি। গ্রাহকদের মধ্যে এক লাকি উইনারকে তিনি রোলস রয়েস গাড়ি উপহার দিয়েছিলেন। এই খবর হু-হু করে ছড়িয়ে পড়ে। সব কিছুই ভাল চলছিল, কিন্তু এরপরেই গল্পে আসে একটা মোড়।
আলুক্কাসরা আসলে ৫ ভাই। ২০০২ সালে তাঁরা জুয়েলারির ব্যবসা ভাগ করে নেন। তাই ৫ ভাগে নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেন। এরপরেই জয় কঠিন পথ বেছে নেন। তিনি কেরলের কোট্টায়ামে ৫৮০০ বর্গফুটের একটি হেডকোয়ার্টার স্টোর খোলেন। এরপরে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বত্তূরে খোলেন দ্বিতীয় স্টোর। ব্যবসার নতুন নাম দিতে চেয়েছিলেন জয়। ফলে ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করে জয়ালুক্কাস।বলা হয়, সোনার ব্যবসাকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন জয়। চালু করেন একটি ক্যারাটমিটার। যার মাধ্যমে গ্রাহক নিজেই দেখে নিতে পারবেন, তাঁদের গয়নায় কত ক্যারাট সোনা রয়েছে। এমনকী সোনার দামও বেঁধে দেন তিনি। তামিলনাড়ু থেকে দিল্লি পর্যন্ত এমনকী লন্ডনেও মোট ৬টি স্টোর খোলেন।
আলুক্কাসরা আসলে ৫ ভাই। ২০০২ সালে তাঁরা জুয়েলারির ব্যবসা ভাগ করে নেন। তাই ৫ ভাগে নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেন। এরপরেই জয় কঠিন পথ বেছে নেন। তিনি কেরলের কোট্টায়ামে ৫৮০০ বর্গফুটের একটি হেডকোয়ার্টার স্টোর খোলেন। এরপরে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বত্তূরে খোলেন দ্বিতীয় স্টোর। ব্যবসার নতুন নাম দিতে চেয়েছিলেন জয়। ফলে ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করে জয়ালুক্কাস। বলা হয়, সোনার ব্যবসাকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন জয়। চালু করেন একটি ক্যারাটমিটার। যার মাধ্যমে গ্রাহক নিজেই দেখে নিতে পারবেন, তাঁদের গয়নায় কত ক্যারাট সোনা রয়েছে। এমনকী সোনার দামও বেঁধে দেন তিনি। তামিলনাড়ু থেকে দিল্লি পর্যন্ত এমনকী লন্ডনেও মোট ৬টি স্টোর খোলেন।
জয়ালুক্কাসই প্রথম জুয়েলারি কোম্পানি, যারা ISO 9001 and 14001 সার্টিফিকেশন লাভ করেছে। ২০০৮ সালের ১৬ মার্চ চেন্নাইয়ে দেশের সবথেকে বড় জুয়েলারি মলে ৭০০০০ বর্গফুটের একটি দোকান খোলেন জয়। কোম্পানির রাজস্ব ৪০০০ কোটি টাকা অতিক্রম করে যায়।আসলে জয়ের সঠিক সিদ্ধান্তই তাঁকে সাফল্যের শিখরে নিয়ে গিয়েছে। সঠিক জায়গা নির্বাচন করেছেন। কর্মীদের নিয়োগ করে সঠিক প্রশিক্ষণও দিয়েছেন। আর গুণমানের সঙ্গে কখনওই আপোস করেননি জয়। এক লাকি ড্র-এর আয়োজন করে গ্রাহকদের ১০টি বিএমডব্লিউ গাড়িও উপহার দিয়েছেন। জয়ালুক্কাস ছোট স্টোর খোলে না। বরং ছোট ছোট ফ্র্যাঞ্চাইজি দেয়।
জয়ালুক্কাসই প্রথম জুয়েলারি কোম্পানি, যারা ISO 9001 and 14001 সার্টিফিকেশন লাভ করেছে। ২০০৮ সালের ১৬ মার্চ চেন্নাইয়ে দেশের সবথেকে বড় জুয়েলারি মলে ৭০০০০ বর্গফুটের একটি দোকান খোলেন জয়। কোম্পানির রাজস্ব ৪০০০ কোটি টাকা অতিক্রম করে যায়। আসলে জয়ের সঠিক সিদ্ধান্তই তাঁকে সাফল্যের শিখরে নিয়ে গিয়েছে। সঠিক জায়গা নির্বাচন করেছেন। কর্মীদের নিয়োগ করে সঠিক প্রশিক্ষণও দিয়েছেন। আর গুণমানের সঙ্গে কখনওই আপোস করেননি জয়। এক লাকি ড্র-এর আয়োজন করে গ্রাহকদের ১০টি বিএমডব্লিউ গাড়িও উপহার দিয়েছেন। জয়ালুক্কাস ছোট স্টোর খোলে না। বরং ছোট ছোট ফ্র্যাঞ্চাইজি দেয়।
আজকের দিনে জয়ালুক্কাসের রাজস্ব ১৪৫১৩.৪২ কোটি টাকা। আর মোট লাভ ৮৯৯ কোটি টাকা। দেশে রয়েছে ১৬০টি স্টোর। এর পাশাপাশি ১১টি দেশে রয়েছে এই ব্র্যান্ডের উপস্থিতি। আর এদিকে জয় আলুক্কাস নিজেই এখন ফোর্বসের ৫০ জন ভারতীয় কোটিপতির তালিকায় রয়েছেন।
আজকের দিনে জয়ালুক্কাসের রাজস্ব ১৪৫১৩.৪২ কোটি টাকা। আর মোট লাভ ৮৯৯ কোটি টাকা। দেশে রয়েছে ১৬০টি স্টোর। এর পাশাপাশি ১১টি দেশে রয়েছে এই ব্র্যান্ডের উপস্থিতি। আর এদিকে জয় আলুক্কাস নিজেই এখন ফোর্বসের ৫০ জন ভারতীয় কোটিপতির তালিকায় রয়েছেন।