ছেলেকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত মা

Rohit Sharma: ছেলে যখন বিশ্বজয়ী…অসুস্থ অবস্থায় ছুটে এলেন রোহিতের মা! যা করলেন, আবেগে চোখে জল গোটা দেশের!

ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম। রোহিত শর্মাকে ঘিরে ধরেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। একটা সেলফি। একবার ছুঁয়ে দেখার আকুতি। ধোনির পর দেশকে বিশ্বকাপ এনে দিয়েছে এই ছেলেটা। তাকে একবার ছুঁতে চায় সবাই।
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম। রোহিত শর্মাকে ঘিরে ধরেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। একটা সেলফি। একবার ছুঁয়ে দেখার আকুতি। ধোনির পর দেশকে বিশ্বকাপ এনে দিয়েছে এই ছেলেটা। তাকে একবার ছুঁতে চায় সবাই।
তখনই এগিয়ে এলেন এক প্রৌঢ়া। রোহিতকে জড়িয়ে ধরে দু’গালে চুমু খেলেন। তারপর স্নেহচুম্বন এঁকে দিলেন কপালে। না, কোনও ভক্ত নন, তিনি রোহিতের মা পূর্ণিমা শর্মা। ছেলের গৌরবে মায়ের ভালবাসার সাক্ষী থাকল ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম।
তখনই এগিয়ে এলেন এক প্রৌঢ়া। রোহিতকে জড়িয়ে ধরে দু’গালে চুমু খেলেন। তারপর স্নেহচুম্বন এঁকে দিলেন কপালে। না, কোনও ভক্ত নন, তিনি রোহিতের মা পূর্ণিমা শর্মা। ছেলের গৌরবে মায়ের ভালবাসার সাক্ষী থাকল ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম।
ওয়াংখেড়েতে ভিড়ের মাঝে মা-ছেলের এই একান্ত মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দী করেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। পরে তা ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। পূর্ণিমা জানান, বিশ্বকাপ শুরুর আগেই টি২০ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলেন রোহিত।
ওয়াংখেড়েতে ভিড়ের মাঝে মা-ছেলের এই একান্ত মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দী করেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। পরে তা ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। পূর্ণিমা জানান, বিশ্বকাপ শুরুর আগেই টি২০ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলেন রোহিত।
দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পূর্ণিমা বলেছেন, “এই দিনটা দেখতে পাব, ভাবিনি”। কিছুক্ষণ থেমে তিনি যোগ করেন, “বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে আমাদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল রোহিত। তখনই বলেছিল, টি২০ ছেড়ে দেবে। আমি শুধু বলেছিলাম, বিশ্বকাপ জেতার চেষ্টা করো”।
দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পূর্ণিমা বলেছেন, “এই দিনটা দেখতে পাব, ভাবিনি”। কিছুক্ষণ থেমে তিনি যোগ করেন, “বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে আমাদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল রোহিত। তখনই বলেছিল, টি২০ ছেড়ে দেবে। আমি শুধু বলেছিলাম, বিশ্বকাপ জেতার চেষ্টা করো”।
বৃহস্পতিবার বিশ্বকাপজয়ী রোহিত বিরাটদের সংবর্ধনা দেওয়া হয় ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। এই দিনই ডাক্তার দেখাতে যাওয়ার কথা ছিল পূর্ণিমার। কিন্তু বিশ্বকাপ হাতে ছেলেকে দেখার লোভ সামলাতে পারেননি তিনি। পূর্ণিমা বলেন, “আমার শরীর খারাপ। ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্টও নেওয়া হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এই মুহূর্তটা নিজের চোখে দেখতে চেয়েছি”।
বৃহস্পতিবার বিশ্বকাপজয়ী রোহিত বিরাটদের সংবর্ধনা দেওয়া হয় ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। এই দিনই ডাক্তার দেখাতে যাওয়ার কথা ছিল পূর্ণিমার। কিন্তু বিশ্বকাপ হাতে ছেলেকে দেখার লোভ সামলাতে পারেননি তিনি। পূর্ণিমা বলেন, “আমার শরীর খারাপ। ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্টও নেওয়া হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এই মুহূর্তটা নিজের চোখে দেখতে চেয়েছি”।
সঙ্গে পূর্ণিমা যোগ করেন, “আজ যে কী আনন্দ হচ্ছে বলে বোঝাতে পারব না। গ্যালারিতে দেখুন, সবাই আনন্দ করছে। এমন পরিবেশ আমি আগে কোনওদিন দেখিনি। রোহিত যাজ যে ভালবাসা পাচ্ছে তার পিছনে কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠা রয়েছে। আমি আজ সবচেয়ে সুখী মা”।
সঙ্গে পূর্ণিমা যোগ করেন, “আজ যে কী আনন্দ হচ্ছে বলে বোঝাতে পারব না। গ্যালারিতে দেখুন, সবাই আনন্দ করছে। এমন পরিবেশ আমি আগে কোনওদিন দেখিনি। রোহিত যাজ যে ভালবাসা পাচ্ছে তার পিছনে কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠা রয়েছে। আমি আজ সবচেয়ে সুখী মা”।
বৃহস্পতিবার মুম্বইতে বৃষ্টি মাথায় নিয়ে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম হাজির হয়েছিলেন হাজার হাজার দর্শক। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু হতেও কয়েক ঘণ্টা দেরি হয়। কিন্তু হাসি মুখে অপেক্ষা করেছেন সবাই। শুধু বিশ্বচ্যাম্পিয়ানদের এক ঝলক দেখতে চেয়েছেন তাঁরা।
বৃহস্পতিবার মুম্বইতে বৃষ্টি মাথায় নিয়ে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম হাজির হয়েছিলেন হাজার হাজার দর্শক। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু হতেও কয়েক ঘণ্টা দেরি হয়। কিন্তু হাসি মুখে অপেক্ষা করেছেন সবাই। শুধু বিশ্বচ্যাম্পিয়ানদের এক ঝলক দেখতে চেয়েছেন তাঁরা।
বৃহস্পতিবার প্রথমে হয় ভিকট্রি প্যারেড। বিশ্বকাপ হাতে স্টেডিয়ামে ঘোরেন বিরাট, রোহিতরা। তারপর খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা দেয় বিসিসিআই। ক্রিকেটারদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ১২৫ কোটি টাকার আর্থিক পুরস্কার। এই টাকা ক্রিকেটার, সাপোর্ট স্টাফ এবং নির্বাচক কমিটির সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার প্রথমে হয় ভিকট্রি প্যারেড। বিশ্বকাপ হাতে স্টেডিয়ামে ঘোরেন বিরাট, রোহিতরা। তারপর খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা দেয় বিসিসিআই। ক্রিকেটারদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ১২৫ কোটি টাকার আর্থিক পুরস্কার। এই টাকা ক্রিকেটার, সাপোর্ট স্টাফ এবং নির্বাচক কমিটির সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে।