Budget 2024: চাকরিজীবীদের জন্য বড় খবর, ১০ বছর পর PF নিয়ে বড় ঘোষণা করতে পারে সরকার

প্রভিডেন্ট ফান্ডে বেতনের সর্বোচ্চ সীমা বাড়াতে পারে কেন্দ্র। জুলাইয়ের শেষ নাগাদ বাজেট পেশ করা হবে সংসদে। সেখানেই এই ঘোষণা করতে পারেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ।
প্রভিডেন্ট ফান্ডে বেতনের সর্বোচ্চ সীমা বাড়াতে পারে কেন্দ্র। জুলাইয়ের শেষ নাগাদ বাজেট পেশ করা হবে সংসদে। সেখানেই এই ঘোষণা করতে পারেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ।
বর্তমানে প্রভিডেন্ট ফান্ডে মজুরি সীমা ১৫ হাজার টাকা। ২০১৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর ৬,৫০০ টাকা বাড়িয়ে ১৫ হাজার করা হয়েছিল। এবারের বাজেটে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী মজুরির সীমা বাড়ানোর ঘোষণা করতে পারেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বর্তমানে প্রভিডেন্ট ফান্ডে মজুরি সীমা ১৫ হাজার টাকা। ২০১৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর ৬,৫০০ টাকা বাড়িয়ে ১৫ হাজার করা হয়েছিল। এবারের বাজেটে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী মজুরির সীমা বাড়ানোর ঘোষণা করতে পারেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
মজুরির সীমা ১৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এই প্রস্তাব দিয়েছে। আপাতৎ অর্থমন্ত্রক তা খতিয়ে দেখছে। প্রভিডেন্ট ফান্ডের আওতায় মজুরি সীমা বাড়লে তা কর্মীদের জন্য অনেক দিক থেকেই ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।
মজুরির সীমা ১৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এই প্রস্তাব দিয়েছে। আপাতৎ অর্থমন্ত্রক তা খতিয়ে দেখছে। প্রভিডেন্ট ফান্ডের আওতায় মজুরি সীমা বাড়লে তা কর্মীদের জন্য অনেক দিক থেকেই ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।x
সীমা বাড়ানো হলে কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডে অবদান বাড়বে। যার ফলে বৃদ্ধি পাবে ভবিষ্যতের সঞ্চয়। সামাজিক নিরাপত্তার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে এই প্রস্তাব বিবেচনা করে দেখছে সরকার।
সীমা বাড়ানো হলে কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডে অবদান বাড়বে। যার ফলে বৃদ্ধি পাবে ভবিষ্যতের সঞ্চয়। সামাজিক নিরাপত্তার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে এই প্রস্তাব বিবেচনা করে দেখছে সরকার।
-১ নভেম্বর ১৯৫২ থেকে ১৯৫৭ সালের ৩১ মে পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৩০০ টাকা।-১ জুন ১৯৫৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর ১৯৬২ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৬০০ টাকা।

-৩১ ডিসেম্বর ১৯৬২ থেকে ১০ ডিসেম্বর ১৯৭৬ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ১০০০ টাকা।
-১ নভেম্বর ১৯৫২ থেকে ১৯৫৭ সালের ৩১ মে পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৩০০ টাকা।
-১ জুন ১৯৫৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর ১৯৬২ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৬০০ টাকা।
-৩১ ডিসেম্বর ১৯৬২ থেকে ১০ ডিসেম্বর ১৯৭৬ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ১০০০ টাকা।
-১১ ডিসেম্বর ১৯৭৬ থেকে ৩১ অগাস্ট ১৯৮৫ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ১৬০০ টাকা।-১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ থেকে ৩১ অক্টোবর ১৯৯০ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ২৫০০ টাকা।

-১ নভেম্বর ১৯৯০ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৩৫০০ টাকা।
-১১ ডিসেম্বর ১৯৭৬ থেকে ৩১ অগাস্ট ১৯৮৫ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ১৬০০ টাকা।
-১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ থেকে ৩১ অক্টোবর ১৯৯০ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ২৫০০ টাকা।
-১ নভেম্বর ১৯৯০ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৩৫০০ টাকা।
-১ অক্টোবর ১৯৯৪ থেকে থেকে ৩১ মে ২০১১ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৫০০০ টাকা।-১ জুন ২০০১ থেকে ৩১ অগাস্ট ২০১৪ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৬৫০০ টাকা।

-১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ থেকে এখন পর্যন্ত মজুরি সীমা রয়েছে ১৫০০০ টাকা।
-১ অক্টোবর ১৯৯৪ থেকে থেকে ৩১ মে ২০১১ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৫০০০ টাকা।
-১ জুন ২০০১ থেকে ৩১ অগাস্ট ২০১৪ পর্যন্ত মজুরি সীমা ছিল ৬৫০০ টাকা।
-১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ থেকে এখন পর্যন্ত মজুরি সীমা রয়েছে ১৫০০০ টাকা।
এমপ্লয়ী প্রভিডেন্ট ফান্ডের আইন অনুযায়ী, কর্মচারী এবং নিয়োগকর্তা মূল বেতন, মহার্ঘ্য ভাতা এবং অন্যান্য ভাতার ১২ শতাংশ ইপিএফ অ্যাকাউন্টে অবদান রাখেন। কর্মচারীর পুরো অবদান প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্টে জমা হয়। নিয়োগকর্তা ৮.৩৩ শতাংশ কর্মচারী পেনশন স্কিমে জমা করেন। অবশিষ্ট ৩.৬৭ শতাংশ ভবিষ্য তহবিল অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়। ইপিএফও গ্রাহকরা EPF এবং MP আইন, ১৯৫২-এর অধীনে ভবিষ্য তহবিল, পেনশন এবং বিমা সুবিধা পান।
এমপ্লয়ী প্রভিডেন্ট ফান্ডের আইন অনুযায়ী, কর্মচারী এবং নিয়োগকর্তা মূল বেতন, মহার্ঘ্য ভাতা এবং অন্যান্য ভাতার ১২ শতাংশ ইপিএফ অ্যাকাউন্টে অবদান রাখেন। কর্মচারীর পুরো অবদান প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্টে জমা হয়। নিয়োগকর্তা ৮.৩৩ শতাংশ কর্মচারী পেনশন স্কিমে জমা করেন। অবশিষ্ট ৩.৬৭ শতাংশ ভবিষ্য তহবিল অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়। ইপিএফও গ্রাহকরা EPF এবং MP আইন, ১৯৫২-এর অধীনে ভবিষ্য তহবিল, পেনশন এবং বিমা সুবিধা পান।