লাইফস্টাইল Monsoon Health Tips: পেটে কিলবিল করবে কৃমি! বর্ষায় ভুলেও পাতে রাখবেন না এইসব সবজি, ছুটতে হতে পারে হাসপাতালে, সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা Gallery July 23, 2024 Bangla Digital Desk *বর্ষার মরশুম তো চলেই এসেছে। অবশেষে তীব্র গরম থেকে পাওয়া গিয়েছে স্বস্তিও। কিন্তু তাপপ্রবাহের জ্বালা জুড়োলেও বর্ষা আবার নানা সমস্যা নিয়ে আসে। আসলে বর্ষার মরশুমে পাওয়া সবজি সাধারণত বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। ফলে এমন অনেক সবজি রয়েছে, যা খাওয়ার আগে সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক। সংগৃহীত ছবি। *এই বিষয়ে ঝাড়খণ্ডের হাজারিবাগ সদর হাসপাতালের আয়ুষ বিভাগের ডা. মকরন্দ কুমার মিশ্র (বিএএমএস, সরকারি আয়ুর্বেদিক কলেজ বেগুসরাই বিহার, ২৪ বছরের অভিজ্ঞতা) বলেন যে, সবজির মধ্যে অনেক ধরনের পোকামাকড়, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি থাকতে পারে। আর বর্ষায় এটা আরও বেড়ে যায়। যার কারণে খাদ্যে বিষক্রিয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। *কিন্তু কোন কোন সবজি বর্ষাকালে খাওয়া উচিত নয়? ডা. মকরন্দ কুমার মিশ্রের বক্তব্য, বাঁধাকপি, ব্রোকলি, ফুলকপির মতো ক্রুসিফেরাস সবজি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এই সবজি সাধারণত স্যাঁতস্যাঁতে প্রকৃতির হয়ে থাকে। যার কারণে এর মধ্যে একাধিক ধরনের ছত্রাক তৈরি হয়। সংগৃহীত ছবি। *তিনি আরও বলেন, এই ধরনের সবজির পাশাপাশি সবুজ শাকপাতা, বাঁধাকপির মতো সবজি কম পরিমাণে খাওয়া উচিত। আর একান্তই যদি তা সেবন করতে হয়, তাহলে তা ধুয়ে পরিষ্কার করে ভাল ভাবে সেদ্ধ করে খেতে হবে। বর্ষাকালে বেগুনের মধ্যে সবথেকে বেশি সংখ্যক পোকা হয়। তাই বেগুন খাওয়ার আগে এটিও ভাল ভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। সংগৃহীত ছবি। *ডা. মকরন্দেক কথায়, এই সব ছাড়াও মাটির নিচে জন্মায়, এমন সবজিও খাওয়া উচিত নয়। এর মধ্যে অন্যতম হল মুলো, গাজর, শালগম এবং বিটরুট। বর্ষাকালে এই সবজিগুলি আরও স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে যায় এবং তার মধ্যে অনেক পোকামাকড় আর ছত্রাক সৃষ্টি হতে থাকে। এছাড়াও এই সময় বন্য মাশরুমও খুব সাবধানে খাওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।