প্রথমেই মাথায় আসতে পারে, শিশুদেরও ভিটামিনের প্রয়োজন? উত্তরটা হল, হ্যাঁ। চিকিৎসকদের মতে, শিশুদেরও ভিটামিন সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন তাদের বেড়ে ওঠা ও স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Vitamins for Kids: বয়স অনুযায়ী শিশুদেরও প্রয়োজন ভিটামিন! রইল জরুরি তালিকা, খেয়াল রাখুন

প্রথমেই মাথায় আসতে পারে, শিশুদেরও ভিটামিনের প্রয়োজন? উত্তরটা হল, হ্যাঁ। চিকিৎসকদের মতে, শিশুদেরও ভিটামিন সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন তাদের বেড়ে ওঠা ও স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
প্রথমেই মাথায় আসতে পারে, শিশুদেরও ভিটামিনের প্রয়োজন? উত্তরটা হল, হ্যাঁ। চিকিৎসকদের মতে, শিশুদেরও ভিটামিন সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন তাদের বেড়ে ওঠা ও স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
বিশেষ করে যে সমস্ত শিশুদের 'খুঁটে খাওয়া'-র মতো অভ্যেস, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা তাদের অবশ্যই ভিটামিন দিতে বলেন। যেমন ভিটামিন ডি খুবই প্রয়োজনীয় হাড় মজবুত করার জন্য। এবং আয়রন প্রয়োজন শরীরে লাল রক্তকণিকা তৈরির জন্য।
বিশেষ করে যে সমস্ত শিশুদের ‘খুঁটে খাওয়া’-র মতো অভ্যেস, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা তাদের অবশ্যই ভিটামিন দিতে বলেন। যেমন ভিটামিন ডি খুবই প্রয়োজনীয় হাড় মজবুত করার জন্য। এবং আয়রন প্রয়োজন শরীরে লাল রক্তকণিকা তৈরির জন্য।
ভিটামিন এ-র অভাবে ইমিউনিটি কমে শিশুদের। ৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ভিটামিন এ-র সাপ্লিমেন্ট দেওয়া প্রয়োজন বছরে একবার। ডিম, সবুজ শাকসবজি, দুগ্ধজাত খাবার ও মাছে ভিটামিন এ রয়েছে।
ভিটামিন এ-র অভাবে ইমিউনিটি কমে শিশুদের। ৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ভিটামিন এ-র সাপ্লিমেন্ট দেওয়া প্রয়োজন বছরে একবার। ডিম, সবুজ শাকসবজি, দুগ্ধজাত খাবার ও মাছে ভিটামিন এ রয়েছে।
ভিটামিন বি সাধারণত মেলে মাছ ও সামুদ্রিক খাবারে। এছাড়াও কলা, আপেল ও অ্যাভোক্যাডোতে থাকে ভিটামিন বি। এই ভিটামিন শিশুদের রোজই প্রয়োজন। ১ থেকে ৩ বছরের শিশুদের ০.৫ মিলিগ্রাম প্রতিদিন এই ভিটামিন চাই। ৪ থেকে ৮ বছরের শিশুদের প্রতিদিন ০.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি প্রয়োজন।
ভিটামিন বি সাধারণত মেলে মাছ ও সামুদ্রিক খাবারে। এছাড়াও কলা, আপেল ও অ্যাভোক্যাডোতে থাকে ভিটামিন বি। এই ভিটামিন শিশুদের রোজই প্রয়োজন। ১ থেকে ৩ বছরের শিশুদের ০.৫ মিলিগ্রাম প্রতিদিন এই ভিটামিন চাই। ৪ থেকে ৮ বছরের শিশুদের প্রতিদিন ০.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি প্রয়োজন।
ভিটামিন সি সদ্যোজাতদেরও প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই ভিটামিনের অভাবে হাড়ের বৃদ্ধি আটকে যায় ও কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রতি শিশুর রোজ ৫০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া জরুরি। ব্রোকোলি, লেবু, পেয়ারায় ভিটামিন সি রয়েছে।
ভিটামিন সি সদ্যোজাতদেরও প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই ভিটামিনের অভাবে হাড়ের বৃদ্ধি আটকে যায় ও কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রতি শিশুর রোজ ৫০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া জরুরি। ব্রোকোলি, লেবু, পেয়ারায় ভিটামিন সি রয়েছে।
ভিটামিন ডি শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের হাঁটা শেখার সময় সবচেয়ে জরুরি এই ভিটামিন। ১২ মাসের কম বয়সি শিশুদের ৪০০ IU ভিটামিন ডি রোজ প্রয়োজন। কিছু সময় রোদে খেলাধূলা করা শিশুদের জরুরি, সূর্যের আলো থেকেই শরীরে ভিটামিন ডি আসে।
ভিটামিন ডি শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের হাঁটা শেখার সময় সবচেয়ে জরুরি এই ভিটামিন। ১২ মাসের কম বয়সি শিশুদের ৪০০ IU ভিটামিন ডি রোজ প্রয়োজন। কিছু সময় রোদে খেলাধূলা করা শিশুদের জরুরি, সূর্যের আলো থেকেই শরীরে ভিটামিন ডি আসে।
ভিটামিন কে শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সদ্যোজাতদের রোজ শরীরে ২ mcg, ও ১ বছরের বেশি বয়সিদের ২.৫ mcg ভিটামিন কে প্রয়োজন। ব্লুবেরি, পালং শাক, ব্রোকোলিতে ভিটামিন কে থাকে।
ভিটামিন কে শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সদ্যোজাতদের রোজ শরীরে ২ mcg, ও ১ বছরের বেশি বয়সিদের ২.৫ mcg ভিটামিন কে প্রয়োজন। ব্লুবেরি, পালং শাক, ব্রোকোলিতে ভিটামিন কে থাকে।
৩ বছর পর্যন্ত শিশুদের শরীরে রোজ ভিটামিন ই প্রয়োজন ৯ IU, ও এটি কিশোর বয়সে বেড়ে প্রয়োজন ২২ IU। সূর্যমুখীর বীজ, আমন্ড, মিষ্টি আলুতে ভিটামিন ই থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
৩ বছর পর্যন্ত শিশুদের শরীরে রোজ ভিটামিন ই প্রয়োজন ৯ IU, ও এটি কিশোর বয়সে বেড়ে প্রয়োজন ২২ IU। সূর্যমুখীর বীজ, আমন্ড, মিষ্টি আলুতে ভিটামিন ই থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)