তবে একই সময়ে বলিউডে আরও একজন নায়ক ছিলেন, যাঁকে সুপারস্টার বললে অত্যুক্তি হয় না। সেই সময়ের নায়কদের টক্কর দিতে পেরেছিলেন এই নায়ক। এককালে ভারতের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত নায়ক হিসাবে একটি চাঞ্চল্যকর রেকর্ড তৈরি করেছিলেন।

Bollywood Actor Mysterious Story: বাবা, দাদা, ভাই… বংশে কেউ ৫০ বছরের বেশি বাঁচতে পারে না! সুপারস্টারের পরিবারে রহস্যময় অভিশাপ, নায়কের কী হল জানেন?

এই প্রজন্মের কাছে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি মানে শাহরুখ খান, সলমন খান, আমির খান অথবা রণবীর কাপুর, রণবীর সিং, ভিকি কৌশল। কিন্তু এর থেকে এক-তিন দশক পিছিয়ে গেলে অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র, রাজেশ খান্নার মতো নাম শোনা যেত।
এই প্রজন্মের কাছে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি মানে শাহরুখ খান, সলমন খান, আমির খান অথবা রণবীর কাপুর, রণবীর সিং, ভিকি কৌশল। কিন্তু এর থেকে এক-তিন দশক পিছিয়ে গেলে অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র, রাজেশ খান্নার মতো নাম শোনা যেত।
তবে একই সময়ে বলিউডে আরও একজন নায়ক ছিলেন, যাঁকে সুপারস্টার বললে অত্যুক্তি হয় না। সেই সময়ের নায়কদের টক্কর দিতে পেরেছিলেন এই নায়ক। এককালে ভারতের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত নায়ক হিসাবে একটি চাঞ্চল্যকর রেকর্ড তৈরি করেছিলেন।
তবে একই সময়ে বলিউডে আরও একজন নায়ক ছিলেন, যাঁকে সুপারস্টার বললে অত্যুক্তি হয় না। সেই সময়ের নায়কদের টক্কর দিতে পেরেছিলেন এই নায়ক। এককালে ভারতের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত নায়ক হিসাবে একটি চাঞ্চল্যকর রেকর্ড তৈরি করেছিলেন।
তাঁর নাম সঞ্জীব কুমার। সারা দেশে অগুন্তি ভক্ত ছিল তাঁর। সঞ্জীব কুমারের ছবি মুক্তি পেলেই দর্শকরা প্রেক্ষাগৃহে ভিড় করতেন। কয়েক সপ্তাহ ধরে হাউজফুল যেত। মুক্তির আগে থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কাটত লোকে।
তাঁর নাম সঞ্জীব কুমার। সারা দেশে অগুন্তি ভক্ত ছিল তাঁর। সঞ্জীব কুমারের ছবি মুক্তি পেলেই দর্শকরা প্রেক্ষাগৃহে ভিড় করতেন। কয়েক সপ্তাহ ধরে হাউজফুল যেত। মুক্তির আগে থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কাটত লোকে।
সঞ্জীব কুমার সম্ভবত তাঁর যুগের একমাত্র অভিনেতা, যিনি তাঁর বয়সের চেয়ে বড় চরিত্রে অভিনয় করতে লজ্জা পাননি কোনওদিন। তাঁর সমবয়সি নায়িকাদের দাদা ও বাবার চরিত্রে অভিনয় করতে কোনও দ্বিধা ছিল না তাঁর।
সঞ্জীব কুমার সম্ভবত তাঁর যুগের একমাত্র অভিনেতা, যিনি তাঁর বয়সের চেয়ে বড় চরিত্রে অভিনয় করতে লজ্জা পাননি কোনওদিন। তাঁর সমবয়সি নায়িকাদের দাদা ও বাবার চরিত্রে অভিনয় করতে কোনও দ্বিধা ছিল না তাঁর।
কিন্তু কেরিয়ার তুঙ্গে থাকাকালীনই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৪৭ বছর বয়সে তিনি এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। এখানেই রয়েছে রহস্য। নিজের মৃত্যু আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিলেন তিনি।
কিন্তু কেরিয়ার তুঙ্গে থাকাকালীনই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৪৭ বছর বয়সে তিনি এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। এখানেই রয়েছে রহস্য। নিজের মৃত্যু আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিলেন তিনি।
তাঁর পরিবারে কেউই ৫০ বছরের বেশি বাঁচেননি। সঞ্জীব কুমারের পরিবারের সকল পুরুষ, তাঁর দাদা, বাবা এবং ভাই নিকুল-সহ প্রত্যেকেই ৫০-এ পা দেওয়ার আগেই মারা যান।
তাঁর পরিবারে কেউই ৫০ বছরের বেশি বাঁচেননি। সঞ্জীব কুমারের পরিবারের সকল পুরুষ, তাঁর দাদা, বাবা এবং ভাই নিকুল-সহ প্রত্যেকেই ৫০-এ পা দেওয়ার আগেই মারা যান।
এক সাক্ষাতে তাঁকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়, নিজে তরুণ হওয়া সত্ত্বেও কেন বৃদ্ধদের চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি? এই প্রশ্নের উত্তরেই অদ্ভূত কারণ জানিয়েছিলেন সঞ্জীব কুমার।
এক সাক্ষাতে তাঁকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়, নিজে তরুণ হওয়া সত্ত্বেও কেন বৃদ্ধদের চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি? এই প্রশ্নের উত্তরেই অদ্ভূত কারণ জানিয়েছিলেন সঞ্জীব কুমার।
তিনি বলেন, ‘‘আমি কখনওই বার্ধক্য দেখতে পাব না। আমি আমার পরিবারের পুরুষদের মতো ৫০-এর বেশি বাঁচব না। তাই আমি পর্দায় বার্ধক্য অনুভব করতে পারি।’’
তিনি বলেন, ‘‘আমি কখনওই বার্ধক্য দেখতে পাব না। আমি আমার পরিবারের পুরুষদের মতো ৫০-এর বেশি বাঁচব না। তাই আমি পর্দায় বার্ধক্য অনুভব করতে পারি।’’
তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী মিলে যায়। ১৯৮৫ সালে হার্ট অ্যাটাকে সকলকে ছেড়ে চলে যান সঞ্জীব কুমার। ৫০ পেরতে পারেননি তিনি। ঠিক ৪৭ বছর বয়সে মৃত্যু হয় বলিউডের এই সুপারস্টারের।
তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী মিলে যায়। ১৯৮৫ সালে হার্ট অ্যাটাকে সকলকে ছেড়ে চলে যান সঞ্জীব কুমার। ৫০ পেরতে পারেননি তিনি। ঠিক ৪৭ বছর বয়সে মৃত্যু হয় বলিউডের এই সুপারস্টারের।
আশ্চর্য ঘটনা, তাঁর পরিবারের সকলেরই মৃত্যুর কারণ ছিল হার্ট অ্যাটাক। এটা যেন তাঁর এবং তাঁর পরিবারের পুরুষদের উপর এক ধরনের রহস্যময় অভিশাপ ছিল।
আশ্চর্য ঘটনা, তাঁর পরিবারের সকলেরই মৃত্যুর কারণ ছিল হার্ট অ্যাটাক। এটা যেন তাঁর এবং তাঁর পরিবারের পুরুষদের উপর এক ধরনের রহস্যময় অভিশাপ ছিল।