সারা পৃথিবী জুড়েই বহু মানুষের জীবনে থাবা বসিয়েছে, দিনে দিনে ভারত ডায়াবেটিসের রাজধানীতে পরিণত হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
নীরব ঘাতক হল ব্লাডসুগার ৷ ভিতর থেকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে এই রোগ ৷ সময় মত নজর না দিলেই সাড়ে সর্বনাশ ঘটিয়ে দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এটাই যে ডায়াবেটিস কোনও ভাবেই কমেনা একে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে ৷ কিন্তু জীবনভর সঙ্গে থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে ডায়াবেটিসে যাঁরা আক্রান্ত তাঁদের এই চার খাবার থেকে কোটি কোটি কিলোমিটারের দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাঁদের মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে বিরাট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ৷ যেমন মিষ্টি, কেক, পেস্ট্রি, চিনিতে ভরপুর পানীয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই খাবারগুলির থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ৷ নইলে বড়সড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ময়দা জাতীয় খাবার থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন ৷ রিফাইন্ড আটা খাওয়া থেকে বাঁচতে হবে ৷ এরফলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সমস্ত খাবার খেলে শিঙ্গারা, সাদা চাল, রুটি, পাস্তা, পিৎজা ইত্যাদি ময়দা থেকে তৈরি হয় তাই এই সমস্ত খাবার যা ব্লাডসুগারের জন্য বিরাট রকমের ঝুঁকি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সফট ড্রিঙ্কস বা ঠান্ডা পানীয় বা ফলের রস বেশি মাত্রায় পান করলে ডায়াবেটিস আক্রমণ করতে পারে ৷ শরীর থাকবে অত্যন্ত ঝরঝরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলে ব্লাডসুগারের স্তর বৃদ্ধি হতে পারে ৷ আঙুর, কমলা লেবু, আম ইত্যাদি ফলের রসে প্রচুর পরিমাণে সুগার থাকে যা ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এছাড়াও আলু, ময়দা ও চিনি তৈরি শর্করা ও চিনির বেশি মাত্রা বেশি পরিমাণে থাকে ৷ মিষ্টি, নন ডেয়ারি মিল্কের মতই রাইস মিল্ক ৷ প্রতীকী ছবি ৷বাদামের দুধ, এনার্জি পানীয়, বীট শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক ৷ একই সঙ্গে চড়চড়িয়ে ব্লাডসুগার বাড়ে ফলে শরীরের দফারফা ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
