যুগের পর যুগ ধরে সাধারণ ভারতীয় পরিবারগুলিতে একটাই প্রশ্ন প্রচলিত রয়েছে। আর সেটা হল - শ্বশুরবাড়ি এসে বাড়ির বৌ-দের কী কী কর্তব্য হওয়া উচিত? কিংবা তাঁদের কীভাবেই বা থাকা উচিত? তবে এখন সময় বদলেছে। এখন ঘর বা সংসার সামলানো কিন্তু শুধু মহিলাদেরই কাজ নয়। এখন ঘর এবং বাইরের কাজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্বামী-স্ত্রী উভয়কেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সামলাতে দেখা যায়।

Kuldeep Yadav: “কোনও অভিনেত্রী নন; বরং মা-বাবার সেবা করতে পারবেন, এমন কাউকেই চাই”, কুলদীপের মন্তব্যে তীব্র সমালোচনার ঝড় নেটদুনিয়ায়

যুগের পর যুগ ধরে সাধারণ ভারতীয় পরিবারগুলিতে একটাই প্রশ্ন প্রচলিত রয়েছে। আর সেটা হল - শ্বশুরবাড়ি এসে বাড়ির বৌ-দের কী কী কর্তব্য হওয়া উচিত? কিংবা তাঁদের কীভাবেই বা থাকা উচিত? তবে এখন সময় বদলেছে। এখন ঘর বা সংসার সামলানো কিন্তু শুধু মহিলাদেরই কাজ নয়। এখন ঘর এবং বাইরের কাজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্বামী-স্ত্রী উভয়কেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সামলাতে দেখা যায়।
যুগের পর যুগ ধরে সাধারণ ভারতীয় পরিবারগুলিতে একটাই প্রশ্ন প্রচলিত রয়েছে। আর সেটা হল – শ্বশুরবাড়ি এসে বাড়ির বৌ-দের কী কী কর্তব্য হওয়া উচিত? কিংবা তাঁদের কীভাবেই বা থাকা উচিত? তবে এখন সময় বদলেছে। এখন ঘর বা সংসার সামলানো কিন্তু শুধু মহিলাদেরই কাজ নয়। এখন ঘর এবং বাইরের কাজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্বামী-স্ত্রী উভয়কেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সামলাতে দেখা যায়।
বদলটা এসেছে ঠিকই, তবে পুরনো দিনের বস্তাপচা ধ্যানধারণা কিন্তু এখনও বহু মানুষের মনেই রয়ে গিয়েছে। সম্প্রতি এমনই বিতর্ক উস্কে দিলেন ভারতীয় ক্রিকেট তারকা কুলদীপ যাদব। কারণ তিনি জানিয়েছেন, এমন কাউকে জীবনসঙ্গী হিসেবে চান, যিনি তাঁর এবং তাঁর পরিবারের খেয়াল রাখতে পারবেন। আর কুলদীপের এই বক্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন তাঁর ভক্তরাও। ক্রিকেট তারকার এহেন সেকেলে দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে তীব্র সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
বদলটা এসেছে ঠিকই, তবে পুরনো দিনের বস্তাপচা ধ্যানধারণা কিন্তু এখনও বহু মানুষের মনেই রয়ে গিয়েছে। সম্প্রতি এমনই বিতর্ক উস্কে দিলেন ভারতীয় ক্রিকেট তারকা কুলদীপ যাদব। কারণ তিনি জানিয়েছেন, এমন কাউকে জীবনসঙ্গী হিসেবে চান, যিনি তাঁর এবং তাঁর পরিবারের খেয়াল রাখতে পারবেন। আর কুলদীপের এই বক্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন তাঁর ভক্তরাও। ক্রিকেট তারকার এহেন সেকেলে দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে তীব্র সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
সম্প্রতি টি২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। তারপরেই একটি ইন্টারভিউতে নিজের বিয়ের পরিকল্পনার বিষয়ে তুলে ধরেছেন কুলদীপ। তিনি স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও বলিউড অভিনেত্রীকে জীবনসঙ্গী হিসেবে চান না। আসলে এমনিতেই বাইশ গজ এবং রুপোলি দুনিয়ার সম্পর্ক নতুন নয়। কিন্তু এনডিটিভি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কুলদীপ যাদব বলেন, “খুব শীঘ্রই আপনারা সুখবর শুনতে পাবেন। কিন্তু তিনি কোনও অভিনেত্রী হবেন না। আমার এবং আমার পরিবারের খেয়াল রাখতে হবে তাঁকে। এটাই আমার কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।”
সম্প্রতি টি২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। তারপরেই একটি ইন্টারভিউতে নিজের বিয়ের পরিকল্পনার বিষয়ে তুলে ধরেছেন কুলদীপ। তিনি স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও বলিউড অভিনেত্রীকে জীবনসঙ্গী হিসেবে চান না। আসলে এমনিতেই বাইশ গজ এবং রুপোলি দুনিয়ার সম্পর্ক নতুন নয়। কিন্তু এনডিটিভি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কুলদীপ যাদব বলেন, “খুব শীঘ্রই আপনারা সুখবর শুনতে পাবেন। কিন্তু তিনি কোনও অভিনেত্রী হবেন না। আমার এবং আমার পরিবারের খেয়াল রাখতে হবে তাঁকে। এটাই আমার কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।”
বলাই বাহুল্য কুলদীপের এই বক্তব্য ভাল ভাবে নেননি নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় শুরু হয়েছে তীব্র সমালোচনা। এক্স প্ল্যাটফর্মে এক নেটিজেন লিখেছেন, “আবারও একবার প্রমাণ হল ভারতীয় পুরুষ বিয়ে করা আর বাড়ির জন্য আয়া রাখার মধ্যে পার্থক্য করতে পারেন না।”
বলাই বাহুল্য কুলদীপের এই বক্তব্য ভাল ভাবে নেননি নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় শুরু হয়েছে তীব্র সমালোচনা। এক্স প্ল্যাটফর্মে এক নেটিজেন লিখেছেন, “আবারও একবার প্রমাণ হল ভারতীয় পুরুষ বিয়ে করা আর বাড়ির জন্য আয়া রাখার মধ্যে পার্থক্য করতে পারেন না।”
অন্য এক নেটিজেনের বক্তব্য, “সারা বিশ্বের জন্য যখন ঈশ্বর পুরুষদের তৈরি করেছিলেন, তখন ভারতীয় মহিলাদের জন্য তিনি বোধহয় পাত্রের তলানিটুকু দিয়েছিলেন। এটা ২০২৪। অথচ এখনও আমাদের পুরুষরা অভিনেত্রীদের নিয়ে এহেন মত পোষণ করেন। আর একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের এমন কাউকে প্রয়োজন, যিনি তাঁর এবং তাঁর পরিবারের সেবা করতে পারেন। যেন মনে হয়, বাড়ির বৌ আসার আগে তাঁরা কোনও সেবাই পাননি।”
অন্য এক নেটিজেনের বক্তব্য, “সারা বিশ্বের জন্য যখন ঈশ্বর পুরুষদের তৈরি করেছিলেন, তখন ভারতীয় মহিলাদের জন্য তিনি বোধহয় পাত্রের তলানিটুকু দিয়েছিলেন। এটা ২০২৪। অথচ এখনও আমাদের পুরুষরা অভিনেত্রীদের নিয়ে এহেন মত পোষণ করেন। আর একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের এমন কাউকে প্রয়োজন, যিনি তাঁর এবং তাঁর পরিবারের সেবা করতে পারেন। যেন মনে হয়, বাড়ির বৌ আসার আগে তাঁরা কোনও সেবাই পাননি।”
অন্য একজন আবার রসিকতার ভঙ্গিতে লিখেছেন যে, “এত টাকা থাকার পরেও কি তাঁদের পরিবার এতদিন কষ্ট করছিল? যে পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য তাঁর একজন ফুলটাইম পরিচারিকার দরকার?” চতুর্থ নেটিজেনের দাবি, “আর তাহলে বৌমার যত্ন নেবেন কে? কারণ তিনি তো নিজের পরিবারকে ছেড়ে আসবেন। আর তাঁকে তো আপনিই নিজের দুনিয়ায় নিয়ে আসবেন! তাহলে কি বৌমার দেখভালের জন্য কারও প্রয়োজন হবে না?”
অন্য একজন আবার রসিকতার ভঙ্গিতে লিখেছেন যে, “এত টাকা থাকার পরেও কি তাঁদের পরিবার এতদিন কষ্ট করছিল? যে পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য তাঁর একজন ফুলটাইম পরিচারিকার দরকার?” চতুর্থ নেটিজেনের দাবি, “আর তাহলে বৌমার যত্ন নেবেন কে? কারণ তিনি তো নিজের পরিবারকে ছেড়ে আসবেন। আর তাঁকে তো আপনিই নিজের দুনিয়ায় নিয়ে আসবেন! তাহলে কি বৌমার দেখভালের জন্য কারও প্রয়োজন হবে না?”