শরীরে শক্তি পাওয়া যায়- মর্নিং ওয়াক করলে শরীরে এনার্জি আসে এবং আপনি সারাদিন সতেজ অনুভব করেন।

Daily Walking Limit: বেশি নয়, কম নয়! রোজ ঠিক ‘কত’ কিমি হাঁটবেন? হাঁটার নিয়ম জানুন ধাপে ধাপে, তবেই হবে কাজ!

ওজন কমাতে হবে বলে হেঁটেই চলেছেন। সুস্থ থাকতে হবে বলে হেঁটেই চলেছেন। অথবা ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন বলে দু’পা হেঁটেই বসে পড়ছেন। এর কোনওটাই কিন্তু ঠিক নয়। খুব বেশি বা খুব কম, কোনও ক্ষেত্রেই কাজ হয় না। বরং হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ওজন কমাতে হবে বলে হেঁটেই চলেছেন। সুস্থ থাকতে হবে বলে হেঁটেই চলেছেন। অথবা ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন বলে দু’পা হেঁটেই বসে পড়ছেন। এর কোনওটাই কিন্তু ঠিক নয়। খুব বেশি বা খুব কম, কোনও ক্ষেত্রেই কাজ হয় না। বরং হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
সকালে হাঁটার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম রয়েছে, যেগুলি মেনে চলতে হবে। ধাপে ধাপে সেই নিয়মগুলি জানুন। আজ আলোচনার বিষয়, রোজ সকালে ঠিক কত কিলোমিটার হাঁটা উচিত।
সকালে হাঁটার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম রয়েছে, যেগুলি মেনে চলতে হবে। ধাপে ধাপে সেই নিয়মগুলি জানুন। আজ আলোচনার বিষয়, রোজ সকালে ঠিক কত কিলোমিটার হাঁটা উচিত।
তবে এই কিলোমিটার নির্ধারণ সকলের ক্ষেত্রে একরকম হয় না। নির্ভর কর ব্যক্তির বয়স, শারীরিক অবস্থার উপর। নানা দিক দেখে তবেই এই নিয়ম তৈরি করা হয়েছে।
তবে এই কিলোমিটার নির্ধারণ সকলের ক্ষেত্রে একরকম হয় না। নির্ভর কর ব্যক্তির বয়স, শারীরিক অবস্থার উপর। নানা দিক দেখে তবেই এই নিয়ম তৈরি করা হয়েছে।
প্রথম ধাপে শুরুর কয়েকদিন দ্রুত হাঁটার চেষ্টা করুন। মোট ৩০ মিনিট সময় নিয়ে নিন। এর ফলে প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার রাস্তা আপনি হেঁটে ফেলবেন। এতে হার্ট ভাল থাকে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
প্রথম ধাপে শুরুর কয়েকদিন দ্রুত হাঁটার চেষ্টা করুন। মোট ৩০ মিনিট সময় নিয়ে নিন। এর ফলে প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার রাস্তা আপনি হেঁটে ফেলবেন। এতে হার্ট ভাল থাকে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
নিজের উপর বেশি চাপ দেবেন না। হাঁটার দূরত্ব, কিলোমিটার, সময়সীমা, গতি, সবই বাড়াতে পারেন, কিন্তু ধীরে ধীরে। তবেই উপকার পাবেন। নয়তো উল্টে ক্ষতি হয়ে যাবে।
নিজের উপর বেশি চাপ দেবেন না। হাঁটার দূরত্ব, কিলোমিটার, সময়সীমা, গতি, সবই বাড়াতে পারেন, কিন্তু ধীরে ধীরে। তবেই উপকার পাবেন। নয়তো উল্টে ক্ষতি হয়ে যাবে।
ব্যক্তির স্বাস্থ্য, লক্ষ্য এবং শারীরিক ক্ষমতার উপর নির্ভর করে কিলোমিটার নির্ধারণ করুন। প্রথমে কম দূরত্ব হাঁটুন। তারপর ধীরে ধীরে ফিটনেস বাড়লে পরিমাণ বাড়িয়ে দেবেন।
ব্যক্তির স্বাস্থ্য, লক্ষ্য এবং শারীরিক ক্ষমতার উপর নির্ভর করে কিলোমিটার নির্ধারণ করুন। প্রথমে কম দূরত্ব হাঁটুন। তারপর ধীরে ধীরে ফিটনেস বাড়লে পরিমাণ বাড়িয়ে দেবেন।