Whatsapp

Whatsapp: WhatsApp ব্যবহার করছেন অনেক দিন হল, এই ৫ জিনিস মনে থাকে তো? ভুললেই কিন্তু মুশকিল

মেটা মালিকাধীন WhatsApp পরিষেবায়, WhatsApp-এর শর্তাবলী লঙ্ঘন করে এমন কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে অনেক অ্যাকাউন্টকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে৷ যদি কোনও ব্যবহারকারী সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে নিযুক্ত থাকে, ন্যুডিটি বা স্প্যামিং, স্ক্যামিং বা কিছু ব্যবহারকারীর সিকিউরিটিকে থ্রেট করে, তাহলে WhatsApp সেই সমস্ত ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্টগুলিও নিষিদ্ধ করতে পারে৷

ভারতের আইটি আইন অনুসারে প্রকাশিত এর সর্বশেষ মাসিক প্রতিবেদনে, WhatsApp বিশদ বিবরণ দিয়েছে যে, এটি গত মে মাসে ভারতে ৬৬ লক্ষ অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করেছে।

আরও পড়ুনঃ ভারতে মেসেজের জন্য রোল আউট করছে, জানুন এর সমস্ত খুঁটিনাটি

কীভাবে জানা যায় যে অ্যাকাউন্ট ব্যান করা হয়েছে এবং এক্ষেত্রে কী করা উচিত?

যখন WhatsApp-এ একটি নিষিদ্ধ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়, তখন ব্যবহারকারী একটি মেসেজ দেখতে পাবেন, “This account is not allowed to use WhatsApp”। ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হলে, তিনি WhatsApp–কে অনুরোধ করতে পারেন তা সক্রিয় করে দেওয়ার জন্য। WhatsApp ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টের কার্যকলাপ মূল্যায়ন করবে এবং পুনরায় অ্যাক্সেস করার সুযোগ দেবে।

WhatsApp ব্যবহার করা উচিত এই ভাবে

WhatsApp–এ নিষিদ্ধ হওয়া থেকে বাঁচতে WhatsApp-এর ‘”Acceptable Use of Our Services” বিভাগটি পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে পর্যালোচনা করা উচিত৷ WhatsApp নিজে যেগুলিকে “best practices for using WhatsApp” বলে মনে করে, সেগুলি হল-

• পরিচিতিদের কোনও একটি গ্রুপে যুক্ত করার আগে তাঁদের কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া।

• শুধুমাত্র পরিচিত ব্যবহারকারীদের সঙ্গেই যোগাযোগ করা, যাঁরা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে মেসেজের উত্তর পেতে চান।

• অযাচিত প্রচারমূলক বা পুনরাবৃত্তিমূলক মেসেজ না পাঠানো।

• পরিষেবার শর্তাবলী অনুসরণ করা।

• শুধুমাত্র Google Play Store বা Apple App স্টোরের মতো বিশ্বস্ত উৎস থেকে WhatsApp ডাউনলোড করা৷ WhatsApp বা WhatsApp Business অ্যাপ ডাউনলোড করতে WhatsApp-এর নিজস্ব ওয়েবসাইট দেখতে পারেন ব্যবহারকারী।

WhatsApp আরও স্পষ্ট করেছে যে যদি কোনও অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হয় তবে ব্যবহারকারীদের অ্যাক্সেস নিশ্চিত করতে তাঁদের ফোন নম্বর হোয়াটসঅ্যাপে পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।