Category Archives: প্রযুক্তি

Mosquito Electric Racket: মশা মারতে ইলেকট্রিক র‍্যাকেট জনপ্রিয়, জানেন এতে কতটা বিদ্যুৎ থাকে? শক লাগার কোনও ভয় থাকে কি?

গরমে-বর্ষায় মশার উপদ্রব বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। আর মশার উপদ্রব বাড়লেই বাড়বে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া। মশার হাত থেকে রেহাই পেতে আমরা নানা রকম রাসায়নিক ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সেসব রাসায়নিক আবার মানুষের শরীরের পক্ষেও ক্ষতিকারক। তাই সব থেকে ভাল উপায় হতে পারে মশারি টাঙিয়ে ঘুমোনো। কিন্তু যে সময় জেগে থাকা দরকার, তখন কী করা যায়!
গরমে-বর্ষায় মশার উপদ্রব বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। আর মশার উপদ্রব বাড়লেই বাড়বে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া। মশার হাত থেকে রেহাই পেতে আমরা নানা রকম রাসায়নিক ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সেসব রাসায়নিক আবার মানুষের শরীরের পক্ষেও ক্ষতিকারক। তাই সব থেকে ভাল উপায় হতে পারে মশারি টাঙিয়ে ঘুমোনো। কিন্তু যে সময় জেগে থাকা দরকার, তখন কী করা যায়!
সেজন্যই বাজারে পাওয়া যায় মশা মারার র‍্যাকেট বা ব্যাট। এগুলি ব্যাটারি চালিত। একবার চার্জ দিলে বেশ কিছু সময় এটি মশা মারতে পারে। কিন্তু কী ভাবে মশা নিধন করে এটি! আসলে এর মধ্যে তড়িৎ পরিবাহিত হয়, যা মশার সংস্পর্শে এলেই মশা মরে যায়।
সেজন্যই বাজারে পাওয়া যায় মশা মারার র‍্যাকেট বা ব্যাট। এগুলি ব্যাটারি চালিত। একবার চার্জ দিলে বেশ কিছু সময় এটি মশা মারতে পারে। কিন্তু কী ভাবে মশা নিধন করে এটি! আসলে এর মধ্যে তড়িৎ পরিবাহিত হয়, যা মশার সংস্পর্শে এলেই মশা মরে যায়।
কিন্তু প্রশ্ন হল এই ব্যাটে ঠিক কতটা পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হতে পারে? তাতে কি মানুষের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে? কোনও শিশু এতে হাত দিয়ে ফেললে কী হতে পারে?
কিন্তু প্রশ্ন হল এই ব্যাটে ঠিক কতটা পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হতে পারে? তাতে কি মানুষের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে? কোনও শিশু এতে হাত দিয়ে ফেললে কী হতে পারে?
এই ধরনের ব্যাটগুলি থেকে যে পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হয় তা খুব কম মাত্রার হলেও জোরদার ধাক্কা দিতে পারে। এই আঘাতেই মশা মারা যায়। এটিতে ৫০০ থেকে ৩০০০ ভোল্ট প্রবাহিত হতে পারে।
এই ধরনের ব্যাটগুলি থেকে যে পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হয় তা খুব কম মাত্রার হলেও জোরদার ধাক্কা দিতে পারে। এই আঘাতেই মশা মারা যায়। এটিতে ৫০০ থেকে ৩০০০ ভোল্ট প্রবাহিত হতে পারে।
তবে বিদ্যুৎ প্রবাহ খুব কম, মাত্র কয়েক মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ার। এত কম তড়িৎ তরঙ্গ মানুষের ক্ষতি করতে পারে না। তবে যদি এটি খালি হাতে স্পর্শ করা হয় তবে সামান্য ঝটকা লাগতে পারে।
তবে বিদ্যুৎ প্রবাহ খুব কম, মাত্র কয়েক মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ার। এত কম তড়িৎ তরঙ্গ মানুষের ক্ষতি করতে পারে না। তবে যদি এটি খালি হাতে স্পর্শ করা হয় তবে সামান্য ঝটকা লাগতে পারে।
এই গ্যাজেট থেকে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় তা শুধুমাত্র মশা বা মাছির মতো ছোট কীটকে মেরে ফেলে। তবে এটি ছোট শিশুদের থেকে দূরে রাখাই ভাল। এ সংক্রান্ত সতর্কবার্তাও দেওয়া থাকে ওই ব্যাটে।
এই গ্যাজেট থেকে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় তা শুধুমাত্র মশা বা মাছির মতো ছোট কীটকে মেরে ফেলে। তবে এটি ছোট শিশুদের থেকে দূরে রাখাই ভাল। এ সংক্রান্ত সতর্কবার্তাও দেওয়া থাকে ওই ব্যাটে।
আসলে, এধরনের ব্যাটে হাই ভোল্টেজ জেনারেটর সার্কিট ইনস্টল করা থাকে। বলা ভাল এটিই ব্যাটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই সার্কিটের কাজই হল ডায়রেক্ট কারেন্ট (ডিসি) ভোল্টেজকে হাই ভোল্টেজ এসি-তে রূপান্তর করা। এই রূপান্তেরর সময় এটি ২০০-৩০০ ভোল্টেজ শক তৈরি করে।
আসলে, এধরনের ব্যাটে হাই ভোল্টেজ জেনারেটর সার্কিট ইনস্টল করা থাকে। বলা ভাল এটিই ব্যাটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই সার্কিটের কাজই হল ডায়রেক্ট কারেন্ট (ডিসি) ভোল্টেজকে হাই ভোল্টেজ এসি-তে রূপান্তর করা। এই রূপান্তেরর সময় এটি ২০০-৩০০ ভোল্টেজ শক তৈরি করে।
অ্যাম্পিয়ার এবং মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ার উভয়ই বিদ্যুৎ প্রবাহের একক, তবে তাদের মাত্রা আলাদা। অ্যাম্পিয়ারকে A দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ারকে µA দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। উচ্চ মাত্রার বিদ্যুৎ পরিমাপের জন্য অ্যাম্পিয়ার লেখা। ছোট বৈদ্যুতিন যন্ত্রগুলি জন্য মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ারে কাজ করে।
অ্যাম্পিয়ার এবং মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ার উভয়ই বিদ্যুৎ প্রবাহের একক, তবে তাদের মাত্রা আলাদা। অ্যাম্পিয়ারকে A দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ারকে µA দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। উচ্চ মাত্রার বিদ্যুৎ পরিমাপের জন্য অ্যাম্পিয়ার লেখা। ছোট বৈদ্যুতিন যন্ত্রগুলি জন্য মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ারে কাজ করে।

জানেন কেন গাড়ির উইন্ডশিল্ডে থাকে কালো বিন্দু? বলতে পারবেন সহজ কারণটা?

কলকাতা: অনেকেই গাড়ির মধ্যে থাকা অনেক বৈশিষ্ট্য এবং প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হতে পারেন, কিন্তু কেউ কি কখনও একটি গাড়ির উইন্ডশিল্ডে ছোট কালো বিন্দুগুলি লক্ষ্য করেছেন?

খুব কম মানুষই রয়েছেন যাঁরা গাড়ির উইন্ডশিল্ডে থাকা এই ছোট কালো বিন্দুর গুরুত্ব সম্পর্কে ভাল করে জানেন। কেউ যদি মনে করেন এটি কেবল গাড়ির ডিজাইন, তা কিন্তু একেবারেই নয়।

গাড়ির উইন্ডশিল্ডে থাকা এই ছোট কালো বিন্দুগুলি খুবই জরুরি কাজ করে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, এই কালো বিন্দুগুলোর ব্যবহার।

আরও পড়ুন- ফ্যানের জন্য ঘণ্টা পিছু কত খরচ? স্পিডের উপর বিল নির্ভর করে? সত্যি চমকে দেবে

গাড়ির উইন্ডশিল্ডে থাকা ছোট কালো বিন্দুগুলির ব্যবহার –

– গাড়ির উইন্ডশিল্ডে থাকা এই বিন্দুগুলোকে উইন্ডশিল্ড ফ্রিট বলে। এই ছোট কালো বিন্দুগুলো উইন্ডশিল্ডকে এক জায়গায় রাখতে সাহায্য করে। এই কালো বিন্দুগুলি গাড়ি চলার সময়ে উইন্ডশিল্ডকে অন্য জায়গায় সরে যেতে বাধা দেয়। উইন্ডশিল্ড ফ্রিট ছাড়া উইন্ডশিল্ড আলগা হয়ে যেতে পারে এবং ফ্রেমের বাইরে পড়ে যেতে পারে।

– এই কালো বিন্দুগুলির কারণে গাড়ির চেহারাও অসাধারণ দেখায়। শক্তিশালী সূর্যালোক থাকলেও এই বিন্দুগুলি আর্দ্রতার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এগুলি কাচ এবং আঠার মধ্যে একটি শক্তিশালী ইন্টারফেস হিসাবে কাজ করে। এই উইন্ডশিল্ড আর জানালার কাঁচ একে অপরের সঙ্গে আটকে থাকে।

সূর্যের আলোর জন্য আঠা খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এই উইন্ডশিল্ড তেজ সূর্যের আলোতে আঠা খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা কম করে দেয়। আঠা ঠিক থাকলে উইন্ডশিল্ড এবং জানালার কাচ নিজেদের জায়গায় সঠিক অবস্থায় থাকে।

আরও পড়ুন- উপকরণ সামান্য! স্বল্পমূল্যে এয়ারকুলার বানিয়ে তাক লাগালেন সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধ

যদি কালো বিন্দুগুলি কমতে শুরু করে, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেগুলি ঠিক করা উচিত। অন্যথায়, গ্লাসটি আলগা হয়ে ফ্রেমের বাইরে পড়ে যেতে পারে।

এমন ঘটার সম্ভাবনা খুব কম থাকলেও, কোনও ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দয়া করে এটি পরিবর্তন করা উচিত। যদি এই কালো বিন্দুগুলি খারাপ হয়ে যায় বা ধীরে ধীরে বিবর্ণ হয়ে যায়, তাহলে গাড়ির পুরো উইন্ডশিল্ড প্রতিস্থাপন করার দরকার নেই। কিন্তু, যদি গ্লাসে ফাটল থাকে তবে গাড়ির উইন্ডশিল্ড পুরো প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন।

Air Conditioner Tips: মেঘ ডাকছে, পড়ছে বাজ! তার মধ্যেও এসি চালাবেন? আসল নিয়ম জানলে চমকাবেন

বাড়িতে এসি ব্যবহার করছেন নিয়মিত৷ কিন্তু সেই এসি ব্যবহারের বিশেষ কিছু নিয়ম আছে৷ গরম কেটে গিয়ে এখন ঝডবৃষ্টির তাণ্ডব শুরু হয়েছে৷ এর মধ্যেও গরম কিন্তু তেমন কমেনি৷ সেই কারণে এর মধ্যেও এসি চালাতে হচ্ছে৷
বাড়িতে এসি ব্যবহার করছেন নিয়মিত৷ কিন্তু সেই এসি ব্যবহারের বিশেষ কিছু নিয়ম আছে৷ গরম কেটে গিয়ে এখন ঝডবৃষ্টির তাণ্ডব শুরু হয়েছে৷ এর মধ্যেও গরম কিন্তু তেমন কমেনি৷ সেই কারণে এর মধ্যেও এসি চালাতে হচ্ছে৷
আপনি কী জানেন, এই বিশাল ঝড়বৃষ্টির মধ্যে, বাজ পড়ার মধ্যে যদি আপনি এসি চালান, তা হলে আপনার এসির কী ক্ষতি হতে পারে? বাজ পড়লে কী এসি খারাপ হয়ে যাবে, পুড়ে যাবে? তা হলে কি প্লাগ খুলে রাখবেন? দেখে নিন সে নিয়ম৷
আপনি কী জানেন, এই বিশাল ঝড়বৃষ্টির মধ্যে, বাজ পড়ার মধ্যে যদি আপনি এসি চালান, তা হলে আপনার এসির কী ক্ষতি হতে পারে? বাজ পড়লে কী এসি খারাপ হয়ে যাবে, পুড়ে যাবে? তা হলে কি প্লাগ খুলে রাখবেন? দেখে নিন সে নিয়ম৷
প্রথমে জানিয়ে রাখা দরকার, প্রচণ্ড বৃষ্টি হোক বা বজ্রপাত, আপনি এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন৷ হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন৷ ব্যবহার করতে পারেন৷ তবে তার জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে৷
প্রথমে জানিয়ে রাখা দরকার, প্রচণ্ড বৃষ্টি হোক বা বজ্রপাত, আপনি এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন৷ হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন৷ ব্যবহার করতে পারেন৷ তবে তার জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে৷
প্রথমত আপনাকে ইনস্টলেশনের সময় মাথায় রাখতে হবে৷ যে দেওয়াল বাড়ির ভিতর দিকে আছে, সেই দেওয়ালে এসি ইনস্টল করুন৷ আর আপনার এসির বাইরের ইউনিটটি এমন কোনও জায়গায় ইনস্টল করুন, যাতে সেটিতে সরাসরি বৃষ্টির জল এসে না লাগে৷
প্রথমত আপনাকে ইনস্টলেশনের সময় মাথায় রাখতে হবে৷ যে দেওয়াল বাড়ির ভিতর দিকে আছে, সেই দেওয়ালে এসি ইনস্টল করুন৷ আর আপনার এসির বাইরের ইউনিটটি এমন কোনও জায়গায় ইনস্টল করুন, যাতে সেটিতে সরাসরি বৃষ্টির জল এসে না লাগে৷
তবে যদি প্রবল বজ্রপাত বা বৃষ্টি হলে অবশ্যই কিছুক্ষণের জন্য এসি বন্ধ করে রাখা উচিত৷ কী ক্ষতি হতে পারে? এক্ষেত্রে শর্ট সার্কিট হয়ে এই এসি খারাপ হতে পারে, এমনকী আগুনও লেগে যেতে পারে৷ তাই আপনাকে এই সময় বন্ধ রাখতে হবে৷
তবে যদি প্রবল বজ্রপাত বা বৃষ্টি হলে অবশ্যই কিছুক্ষণের জন্য এসি বন্ধ করে রাখা উচিত৷ কী ক্ষতি হতে পারে? এক্ষেত্রে শর্ট সার্কিট হয়ে এই এসি খারাপ হতে পারে, এমনকী আগুনও লেগে যেতে পারে৷ তাই আপনাকে এই সময় বন্ধ রাখতে হবে৷
এ ছাড়া প্রবল বৃষ্টির সময়ও এসি বন্ধ করে রাখা উচিত৷ কারণ, এর ফলে বাইরের ইউনিটে অনেকটা জল ঢুকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে৷ তাতে খারাপ হয়৷ সেই কারণে, প্রবল বৃষ্টির সময় বাইরের ইউনিটটি বন্ধ রাখা উচিত৷
এ ছাড়া প্রবল বৃষ্টির সময়ও এসি বন্ধ করে রাখা উচিত৷ কারণ, এর ফলে বাইরের ইউনিটে অনেকটা জল ঢুকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে৷ তাতে খারাপ হয়৷ সেই কারণে, প্রবল বৃষ্টির সময় বাইরের ইউনিটটি বন্ধ রাখা উচিত৷

Huge Discounts on Phone: ১ লক্ষ টাকার Oppo Find N3 Flip ফোন পাওয়া যাচ্ছে ৫০,০০০ টাকারও কম দামে !

যাঁরা ফ্লিপ ফোন কিনতে আগ্রহী, তাঁদের জন্য এখনই উপযুক্ত সুযোগ। ফ্লিপকার্ট বিগ সেভিং ডেজ সেলটি নির্বাচিত ব্যবহারকারীদের জন্য শুরু হয়েছে, অন্যরা ২ মে থেকে এর অ্যাক্সেস লাভ করেছে৷ এই বিক্রয়টি আইফোন সহ বিভিন্ন জনপ্রিয় ফোনের উপর উল্লেখযোগ্য ছাড় এবং Oppo Find N3 Flip-এর মতো ফোল্ডেবল মডেলগুলিতে ধামাকা ছাড় দিচ্ছে, যা গত অক্টোবরে ভারতে লঞ্চ হয়েছে৷ মূলত ৯৪,৯৯৯ টাকা দামের, Oppo Find N3 Flip এখন সেল চলাকালীন ৫০,০০০ টাকার কম দামে পাওয়া যাচ্ছে।
যাঁরা ফ্লিপ ফোন কিনতে আগ্রহী, তাঁদের জন্য এখনই উপযুক্ত সুযোগ। ফ্লিপকার্ট বিগ সেভিং ডেজ সেলটি নির্বাচিত ব্যবহারকারীদের জন্য শুরু হয়েছে, অন্যরা ২ মে থেকে এর অ্যাক্সেস লাভ করেছে৷ এই বিক্রয়টি আইফোন সহ বিভিন্ন জনপ্রিয় ফোনের উপর উল্লেখযোগ্য ছাড় এবং Oppo Find N3 Flip-এর মতো ফোল্ডেবল মডেলগুলিতে ধামাকা ছাড় দিচ্ছে, যা গত অক্টোবরে ভারতে লঞ্চ হয়েছে৷ মূলত ৯৪,৯৯৯ টাকা দামের, Oppo Find N3 Flip এখন সেল চলাকালীন ৫০,০০০ টাকার কম দামে পাওয়া যাচ্ছে।
Oppo Find N3 Flip বর্তমানে Flipkart-এ ৪৯,৯৯৯ টাকায় তালিকাভুক্ত। এই দামে কোনও ব্যাঙ্ক অফার বা বিনিময় অফার অন্তর্ভুক্ত নয়। এর মানে হল দাম প্রায় ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে। গ্রাহকরা এই ডিভাইসটি কিনতে চাইলে আরও ছাড় পেতে ডিসকাউন্ট মূল্যে ব্যাঙ্কের অফার এবং বিনিময় অফারগুলি প্রয়োগ করতে পারেন৷
Oppo Find N3 Flip বর্তমানে Flipkart-এ ৪৯,৯৯৯ টাকায় তালিকাভুক্ত। এই দামে কোনও ব্যাঙ্ক অফার বা বিনিময় অফার অন্তর্ভুক্ত নয়। এর মানে হল দাম প্রায় ৫০ শতাংশ কমানো হয়েছে। গ্রাহকরা এই ডিভাইসটি কিনতে চাইলে আরও ছাড় পেতে ডিসকাউন্ট মূল্যে ব্যাঙ্কের অফার এবং বিনিময় অফারগুলি প্রয়োগ করতে পারেন৷
Oppo Find N3 Flip ফোনের ফিচার -Oppo Find N3 Flip ফোন এর চিত্তাকর্ষক বৈশিষ্ট্যগুলির সঙ্গে নজর কাড়ে৷ এর প্রধান আকর্ষণ হল অত্যাশ্চর্য ৬.৮-ইঞ্চির FHD+ AMOLED ডিসপ্লে, যা ১০৮০x২৫২০ পিক্সেলের তীক্ষ্ণ রেজোলিউশন প্রদান করে। যা এটিকে আলাদা করে তা হল মসৃণ ১২০Hz রিফ্রেশ রেট। বাইরের দিকে, একটি ব্যবহারিক ৩.২৬-ইঞ্চির বাহ্যিক ডিসপ্লে রয়েছে, যা দ্রুত এবং নিখুঁত।
Oppo Find N3 Flip ফোনের ফিচার –
Oppo Find N3 Flip ফোন এর চিত্তাকর্ষক বৈশিষ্ট্যগুলির সঙ্গে নজর কাড়ে৷ এর প্রধান আকর্ষণ হল অত্যাশ্চর্য ৬.৮-ইঞ্চির FHD+ AMOLED ডিসপ্লে, যা ১০৮০x২৫২০ পিক্সেলের তীক্ষ্ণ রেজোলিউশন প্রদান করে। যা এটিকে আলাদা করে তা হল মসৃণ ১২০Hz রিফ্রেশ রেট। বাইরের দিকে, একটি ব্যবহারিক ৩.২৬-ইঞ্চির বাহ্যিক ডিসপ্লে রয়েছে, যা দ্রুত এবং নিখুঁত।
এটি কর্নিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস ও স্ক্র্যাচ প্রতিরোধ যুক্ত। Oppo Find N3 Flip ফোনে অক্টা-কোর মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯২০০ চিপসেটের সঙ্গে একটি পাঞ্চ প্যাক করা হয়েছে, যার সঙ্গে একটি ১২GB RAM রয়েছে। Oppo-এর ColorOS ১৩.২ স্তর সহ Android ১৩-তে এটি চলে।
এটি কর্নিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস ও স্ক্র্যাচ প্রতিরোধ যুক্ত। Oppo Find N3 Flip ফোনে অক্টা-কোর মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯২০০ চিপসেটের সঙ্গে একটি পাঞ্চ প্যাক করা হয়েছে, যার সঙ্গে একটি ১২GB RAM রয়েছে। Oppo-এর ColorOS ১৩.২ স্তর সহ Android ১৩-তে এটি চলে।
Oppo একটি চিত্তাকর্ষক ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সিস্টেম সরবরাহ করতে Hasselblad এর সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে। প্যাকটিতে রয়েছে চওড়া f/১.৮ অ্যাপারচার সহ ৫০MP প্রধান ক্যামেরা। এর পাশাপাশি, একটি ৪৮MP আল্ট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল লেন্স এবং একটি ৩২MP টেলিফটো লেন্স রয়েছে৷ সেলফির জন্য, সামনের ক্যামেরায় একটি ৩২MP সেন্সর রয়েছে।
Oppo একটি চিত্তাকর্ষক ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সিস্টেম সরবরাহ করতে Hasselblad এর সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে। প্যাকটিতে রয়েছে চওড়া f/১.৮ অ্যাপারচার সহ ৫০MP প্রধান ক্যামেরা। এর পাশাপাশি, একটি ৪৮MP আল্ট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল লেন্স এবং একটি ৩২MP টেলিফটো লেন্স রয়েছে৷ সেলফির জন্য, সামনের ক্যামেরায় একটি ৩২MP সেন্সর রয়েছে।
এই ফোনে রয়েছে সাইড-মাউন্ট করা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, যা ডিভাইসকে সুরক্ষিত রাখার সময় সহজে অ্যাক্সেস নিশ্চিত করে। এই ফোনে রয়েছে ৪৪W দ্রুত চার্জিং সমর্থন সহ একটি শক্তিশালী ৪৩০০mAh ব্যাটারি।
এই ফোনে রয়েছে সাইড-মাউন্ট করা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, যা ডিভাইসকে সুরক্ষিত রাখার সময় সহজে অ্যাক্সেস নিশ্চিত করে। এই ফোনে রয়েছে ৪৪W দ্রুত চার্জিং সমর্থন সহ একটি শক্তিশালী ৪৩০০mAh ব্যাটারি।

Fan Speed Electric Bill Cost: ফ্যানের জন্য ঘণ্টা পিছু কত খরচ? স্পিডের উপর বিল নির্ভর করে? সত্যি চমকে দেবে আপনাকে

প্রচণ্ড গরমের মধ্যে সারাদিন ধরে মানুষের সঙ্গী ফ্যান৷ এসি তো সর্বত্র সম্ভব নয়, সেই কারণে সাধারণ মানুষের কাছে ফ্যানই হল একমাত্র সঙ্গী৷ কিন্তু অনেকেই জানেন না, ঠিক কোন নিয়ম মেনে ফ্যান চালালে সবচেয়ে কম খরচা হয়৷
প্রচণ্ড গরমের মধ্যে সারাদিন ধরে মানুষের সঙ্গী ফ্যান৷ এসি তো সর্বত্র সম্ভব নয়, সেই কারণে সাধারণ মানুষের কাছে ফ্যানই হল একমাত্র সঙ্গী৷ কিন্তু অনেকেই জানেন না, ঠিক কোন নিয়ম মেনে ফ্যান চালালে সবচেয়ে কম খরচা হয়৷
গরমে সাধারণত ফ্যান ও এসি চালিয়ে অনেকটা বিল গুণতে হয়৷ কিন্তু কোন সময়ে কতটা ফ্যান চালালে কতটা খরচ হয়, সেটি জানেন কি? অনেকেই হয়ত জানেন না, ফ্যানের দ্রুত গতি বা ধীরগতির উপর বিদ্যুতের খরচ নির্ভর করে৷
গরমে সাধারণত ফ্যান ও এসি চালিয়ে অনেকটা বিল গুণতে হয়৷ কিন্তু কোন সময়ে কতটা ফ্যান চালালে কতটা খরচ হয়, সেটি জানেন কি? অনেকেই হয়ত জানেন না, ফ্যানের দ্রুত গতি বা ধীরগতির উপর বিদ্যুতের খরচ নির্ভর করে৷
সেই কারণেই বিদ্যুত কম খরচের জন্য অনেকে ৫-এ চালানোর বদলে ৩ বা ৪-এ ফ্যান চালান৷ কারণ তাঁরা মনে করেন, ধীর গতিতে ফ্যান চালালে বিদ্যুতের সাশ্রয় হবে৷ কিন্তু সত্যিই কি তাই? একবার দেখে নিন আসল সত্যিটা৷
সেই কারণেই বিদ্যুত কম খরচের জন্য অনেকে ৫-এ চালানোর বদলে ৩ বা ৪-এ ফ্যান চালান৷ কারণ তাঁরা মনে করেন, ধীর গতিতে ফ্যান চালালে বিদ্যুতের সাশ্রয় হবে৷ কিন্তু সত্যিই কি তাই? একবার দেখে নিন আসল সত্যিটা৷
ফ্যান চালালে যে গতির খরচ হয়, তা অনেকটাই নির্ভর করে কতটা শক্তি খরচ হচ্ছে, সেটি৷ পাখাটা কত গতিতে ঘুরছে, তার দ্বারাই নির্ধারিত হবে কতটা বিদ্যুৎ বাঁচানো সম্ভব হবে৷ তবে অনেক ফ্যানে এমন রেগুলেটর আছে, যে গুলো ভোল্টের কমিয়ে ফ্যানের গতি নিয়ন্ত্রণ করে৷
ফ্যান চালালে যে গতির খরচ হয়, তা অনেকটাই নির্ভর করে কতটা শক্তি খরচ হচ্ছে, সেটি৷ পাখাটা কত গতিতে ঘুরছে, তার দ্বারাই নির্ধারিত হবে কতটা বিদ্যুৎ বাঁচানো সম্ভব হবে৷ তবে অনেক ফ্যানে এমন রেগুলেটর আছে, যে গুলো ভোল্টের কমিয়ে ফ্যানের গতি নিয়ন্ত্রণ করে৷
আপনার ফ্যানের গতি যদি ভোল্টেজ কমিয়ে দেওয়া যায়, তা হলেই আপনার ফোন কিছুটা বিদ্যুৎ সাশ্রয় করবে৷ আগের চেয়ে এই রেগুলেটরগুলি উন্নত প্রযুক্তিতে কাজ করে৷ বাজারে এমন অনেক রেগুলেটর পাওয়া যায়, যেগুলি ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে৷
আপনার ফ্যানের গতি যদি ভোল্টেজ কমিয়ে দেওয়া যায়, তা হলেই আপনার ফোন কিছুটা বিদ্যুৎ সাশ্রয় করবে৷ আগের চেয়ে এই রেগুলেটরগুলি উন্নত প্রযুক্তিতে কাজ করে৷ বাজারে এমন অনেক রেগুলেটর পাওয়া যায়, যেগুলি ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে৷

Home Made Air Cooler : বাড়িতে তৈরি এয়ার কুলার, টানবে কম electricity!

কালনা পৌরসভার ডাঙ্গাপাড়া এলাকায় ৭২ এর বৃদ্ধ অরূপ কুমার মোদক নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার গুলির কথা চিন্তা করে বানিয়ে ফেললেন হ্যান্ড মেড এয়ার কুলার, তিনি জানান তার এই অভিনব উদ্যোগের কারণ হল বেশিরভাগ মানুষের বাড়িতে এখন এসি এবং নামিদামি এয়ার কুলার রয়েছে, এবারে যা প্রচণ্ড গরম পড়েছে এবং তার সঙ্গে বইছে লু, প্রতিদিন যেন গরম একটু একটু করে বেড়েই চলেছে, মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার গুলি অতি কষ্টে রয়েছে, তাদের নামিদামি এসি এবং এয়ার কুলার কেনার ক্ষমতা নেই, এই পরিবারের বাচ্চাগুলির গরমে কষ্ট পায়, সেই কারণে যাদের এসি এবং এয়ারকুলার কেনার সমর্থ্য নেই তাদের কথা চিন্তা করেই অতি অল্প খরচে তিনি একটি এয়ার কুলার বানান, বানানোর সঙ্গে সঙ্গে তিনি আরো অর্ডার পেয়েছেন, অরূপ বাবুর পেশায় একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার , তার বয়স এখন ৭২, ৭২ বছর বয়সে এসে অরূপ বাবু প্রতিদিন নতুন কিছু বানানোর চেষ্টা করে চলেছেন, এয়ার কুলার টি চালাতে গেলে বিদ্যুৎ অনেক কম খরচা হবে l অরূপ বাবু এয়ার কুলার টি বানিয়েছেন একজাস্ট ফ্যান, নারকোলের ছোবড়া, এবং একটি বড় প্লাস্টিকের তেলের জার, তার সঙ্গে রয়েছে বিভিন্ন ইলেকট্রিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট, অরূপ বাবু খুবই খুশি তিনি তার এই বয়সে এসে সাধারণ গরিব মানুষের জন্য কিছু করতে পেরেছেন বলে

AC Ideal Temperature: ১৮ ডিগ্রি নয়…! ‘এত’ ডিগ্রি হওয়া উচিত AC-র ন্যূনতম তাপমাত্রা! ২০% কমবে বিদ্যুৎ বিল, ভাল থাকবে স্বাস্থ্য

অনেকেই গরমকালে শরীর শীতল রাখার তাগিদে এবং বাইরের দাবদাহ থেকে বাঁচতে, ঘর ঠান্ডা করতে ১৮-১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এসি চালান। আসলে তাঁরা চান যাতে ঘরটি আরও দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যায়। কিন্তু জানেন কী এই ভাবে এসি চালানো একেবারেই ঠিক নয়। জেনে নিন কোন তাপমাত্রা এসি চালানোর জন্য আদর্শ।
অনেকেই গরমকালে শরীর শীতল রাখার তাগিদে এবং বাইরের দাবদাহ থেকে বাঁচতে, ঘর ঠান্ডা করতে ১৮-১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এসি চালান। আসলে তাঁরা চান যাতে ঘরটি আরও দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যায়। কিন্তু জানেন কী এই ভাবে এসি চালানো একেবারেই ঠিক নয়। জেনে নিন কোন তাপমাত্রা এসি চালানোর জন্য আদর্শ।
গ্রীষ্মকাল এলেই ঘরে ঘরে এসি জোরে জোরে চলতে শুরু করে। এমনকি অফিসেও এসি ২৪ ঘণ্টা একটানা চলে। দেখা যায় অনেকে গ্রীষ্মে শীতল হওয়ার জন্য ১৮-১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এসি চালান যাতে ঘরটি আরও দ্রুত ঠান্ডা হয়।
গ্রীষ্মকাল এলেই ঘরে ঘরে এসি জোরে জোরে চলতে শুরু করে। এমনকি অফিসেও এসি ২৪ ঘণ্টা একটানা চলে। দেখা যায় অনেকে গ্রীষ্মে শীতল হওয়ার জন্য ১৮-১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এসি চালান যাতে ঘরটি আরও দ্রুত ঠান্ডা হয়।
কিন্তু জানেন কী, এটি একেবারেই ঠিক নয়। এটি শুধুমাত্র উচ্চ বিদ্যুৎ বিলের দিকে আপনার মাসের খরচকে পরিচালিত করবে তা নয়, এমনকি এটি ঘরে উপস্থিত ব্যক্তিদের স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত বিপজ্জনক।
কিন্তু জানেন কী, এটি একেবারেই ঠিক নয়। এটি শুধুমাত্র উচ্চ বিদ্যুৎ বিলের দিকে আপনার মাসের খরচকে পরিচালিত করবে তা নয়, এমনকি এটি ঘরে উপস্থিত ব্যক্তিদের স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত বিপজ্জনক।
এমন পরিস্থিতিতে আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে রুমের এসির আদর্শ তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত? কত তাপমাত্রায় এসি চললে বাজবে খরচ আবার নিয়ন্ত্রণে থাকবে এসির কারণে স্বাস্থ্যের কুপ্রভাব।
এমন পরিস্থিতিতে আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে রুমের এসির আদর্শ তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত? কত তাপমাত্রায় এসি চললে বাজবে খরচ আবার নিয়ন্ত্রণে থাকবে এসির কারণে স্বাস্থ্যের কুপ্রভাব।
AC এর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত?ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েন্সির রিপোর্ট বলছে, বৈজ্ঞানিকভাবে ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা মানবদেহের জন্য একেবারেই সঠিক। এর অর্থ হল, ঘরে উপস্থিত ব্যক্তিদের জন্য, ২৪ এর নীচে তাপমাত্রা রাখা স্বাস্থ্যের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়।
AC এর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত?
ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েন্সির রিপোর্ট বলছে, বৈজ্ঞানিকভাবে ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা মানবদেহের জন্য একেবারেই সঠিক। এর অর্থ হল, ঘরে উপস্থিত ব্যক্তিদের জন্য, ২৪ এর নীচে তাপমাত্রা রাখা স্বাস্থ্যের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা হল সেই তাপমাত্রা যেই তাপমাত্রায় বিদ্যুৎ খরচ সবচেয়ে কম হয়।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা হল সেই তাপমাত্রা যেই তাপমাত্রায় বিদ্যুৎ খরচ সবচেয়ে কম হয়।
ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েন্সি বলছে যে আসলে এসির বাতাস ততটা খারাপ নয় কিন্তু ১৬ থেকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এসি রাখলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ভয়ঙ্কর ভাবে দেখা দিতে শুরু করে।
ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েন্সি বলছে যে আসলে এসির বাতাস ততটা খারাপ নয় কিন্তু ১৬ থেকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এসি রাখলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ভয়ঙ্কর ভাবে দেখা দিতে শুরু করে।
এই কারণেই ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েন্সি সরকারের কাছে আবেদন করেছে যে সমস্ত এয়ার কন্ডিশন উত্পাদনকারী সংস্থাগুলিকে এসি তৈরি করার ক্ষেত্রে নির্দেশ দিতে হবে যাতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেট করা হয়।
এই কারণেই ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েন্সি সরকারের কাছে আবেদন করেছে যে সমস্ত এয়ার কন্ডিশন উত্পাদনকারী সংস্থাগুলিকে এসি তৈরি করার ক্ষেত্রে নির্দেশ দিতে হবে যাতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেট করা হয়।
সংস্থার আরও পরামর্শ, এর পরিপ্রেক্ষিতে জনসাধারণের মধ্যে ছ'মাস ধরে প্রচার চালানো উচিত যাতে এসির তাপমাত্রা মাত্র ২৪ ডিগ্রিতেই রাখা হয়।
সংস্থার আরও পরামর্শ, এর পরিপ্রেক্ষিতে জনসাধারণের মধ্যে ছ’মাস ধরে প্রচার চালানো উচিত যাতে এসির তাপমাত্রা মাত্র ২৪ ডিগ্রিতেই রাখা হয়।
২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম অনুভব করলে কী করবেন?তবে কিছু মানুষ বেশ উত্তাপ সহ্য করতে পারেন না। তাদের জন্য, ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি মেশিনটি প্রয়োজনীয় শীতলতা আনতে সক্ষম হবে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত?
২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম অনুভব করলে কী করবেন?
তবে কিছু মানুষ বেশ উত্তাপ সহ্য করতে পারেন না। তাদের জন্য, ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি মেশিনটি প্রয়োজনীয় শীতলতা আনতে সক্ষম হবে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত?
বিশেষজ্ঞরা বলছে এর চিকিৎসাও আছে। এমন ব্যক্তিরা AC ২৫ ডিগ্রিতে সেট করুন এবং ২ তে ফ্যান চালান। বিদ্যুৎ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে এসির পাশাপাশি যদি ফ্যানও চালানো হয়, তাহলে এসি ২৭ ডিগ্রি সেট করলেও ঘরের তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রিতেই নেমে থাকবে। এর ফলে বিদ্যুতের ব্যবহারও কমবে প্রায় ২০ শতাংশ।
বিশেষজ্ঞরা বলছে এর চিকিৎসাও আছে। এমন ব্যক্তিরা AC ২৫ ডিগ্রিতে সেট করুন এবং ২ তে ফ্যান চালান। বিদ্যুৎ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে এসির পাশাপাশি যদি ফ্যানও চালানো হয়, তাহলে এসি ২৭ ডিগ্রি সেট করলেও ঘরের তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রিতেই নেমে থাকবে। এর ফলে বিদ্যুতের ব্যবহারও কমবে প্রায় ২০ শতাংশ।
কত বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে?বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, এই অভিযান সফল হলে বছরে ২০ বিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যাবে। শুনতে অবাক লাগলেও এই অভিযান সফল হলে স্বাস্থ্যও ভাল থাকবে এবং বিদ্যুৎ বিলও কমবে। ব্যক্তিগতভাবে বলতে গেলে, ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি চালানো আপনার বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বাঁচাতে পারবে।
কত বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে?
বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, এই অভিযান সফল হলে বছরে ২০ বিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যাবে। শুনতে অবাক লাগলেও এই অভিযান সফল হলে স্বাস্থ্যও ভাল থাকবে এবং বিদ্যুৎ বিলও কমবে। ব্যক্তিগতভাবে বলতে গেলে, ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি চালানো আপনার বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বাঁচাতে পারবে।

East Bardhaman News: উপকরণ সামান্য! স্বল্পমূল্যে এয়ারকুলার বানিয়ে তাক লাগালেন সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধ

বনোয়ারীলাল চৌধুরী, পূর্ব বর্ধমান: গরমে নাজেহাল হয়ে উঠছেন সকলেই। তাই গরমের হাত থেকে রেহাই পেতে অনেকেই এসি অথবা এয়ার কুলার কিনছেন। তবে অনেকেই আছেন যাদের এসি অথবা এয়ার কুলার কেনার সামর্থ্য নেই। তাই যাঁদের এসি অথবা এয়ার কুলার কেনার সামর্থ্য নেই তাঁদের কথা মাথায় রেখেই, স্বল্প খরচে নিজের হাতে এয়ার কুলার তৈরি করলেন ৭২ বছরের এক বৃদ্ধ। পূর্ব বর্ধমানের কালনার বাসিন্দা অরূপ কুমার মোদক। বর্তমানে তাঁর বয়স প্রায় ৭২ বছর।

তবে বয়স হলেও তিনি এই বয়সে যা তৈরি করেছেন তা দেখে রীতিমতো সবাই অবাক হচ্ছেন। স্বল্প খরচে তৈরি করেছেন এয়ার কুলার। ইতিমধ্যেই এই এয়ার কুলার বানানোর জন্য তাঁর কাছে প্রচুর অর্ডার আসতেও শুরু করেছে। দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে অরূপ বাবুর তৈরি এয়ার কুলারের চাহিদা। এই প্রসঙ্গে অরূপ কুমার মোদক বলেন, “সাধারণত একটা এয়ারকুলার কিনতে গেলে ৫-৬ হাজার টাকার নীচে ভাল জিনিস পাওয়া যায় না। কিন্তু সাধারণ গরিব মানুষেরা এই গরমে যে কষ্ট পাচ্ছে তার জন্য কি করা যায় সেটা চিন্তা করতে করতেই বাড়িতে থাকা জিনিসপত্র দিয়েই আমি একটা এয়ারকুলার তৈরি করলাম। এটা দেখার পরে এখন অনেকেই আমাকে তৈরি করে দেওয়ার জন্য ধরেছে। এটা খুবই স্বল্প ব্যয় এবং কম বিদ্যুৎ খরচে চলবে। “

পূর্ব বর্ধমানের অরূপ কুমার মোদক বর্তমানে কালনা পুরসভার ডাঙাপাড়া এলাকার বাসিন্দা। জানা গিয়েছে অরূপবাবু পেশায় একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। তাঁর কথায় তিনি ষষ্ঠ শ্রেণীর পর থেকেই মেকানিকাল কাজে আগ্রহী হয়ে চলে যান। পরবর্তীতে স্কুল জীবন পেরিয়ে তিনি টেকনিক্যাল লাইনে আসেন। এবং বর্তমানে তিনি ওয়াটার ফিল্টার বিভাগে কর্মরত রয়েছেন।

আরও পড়ুন : প্রোমোশন, অগাধ টাকা, দাম্পত্য প্রেম, বাড়িতে সম্পদ ও শান্তি! শুধু কিছু পাতিলেবু রাখুন এভাবে

অরূপবাবু প্রায় বেশিরভাগ সময় নতুন কিছু বানানোর চেষ্টা করেন। সেরকমই তিনি এবার নিজের হাতে তৈরি করেছেন এয়ার কুলার। অরূপ বাবু আরও বলেন, “এটা তৈরি করতে লেগেছে একটা এগজস্ট ফ্যান , ভিতরে একটা সাবমারসিবল ছোট পাম্প আছে। নেট আছে, ছোবড়া আছে। কিছু পাইপ কানেকশনের কাজ আছে এবং একটা জার ব্যবহার করা হয়েছে। নেট দিয়ে ঘেরা আছে যাতে হাত লাগলেও বাচ্চাদের কোনও ক্ষতি না হয়।”

এই গরমে এহেন স্বল্পমূল্যের এয়ার কুলার তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন কালনার এই ৭২ বছরের অরূপ কুমার মোদক। মূলত সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের কথা ভেবে এহেন কুলার তৈরি করে খুবই খুশি এবং আনন্দিত পূর্ব বর্ধমানের অরূপ বাবু।