পেট্রাপোল স্টেশন

Rail: ভারতের শেষ প্রান্তে ‘এই’ স্টেশন, কলকাতা থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্ব! দেশভাগের স্মৃতি আগলে দাঁড়িয়ে আজও, নাম জানেন?

*রাজ্যের এই স্টেশন দিয়ে চলে না কোনও লোকাল ট্রেন। কেবল আন্তর্জাতিক ভারত বাংলাদেশ ট্রেন ধুলো উড়িয়ে চলে যায় এক দেশ থেকে অন্য দেশে।
*রাজ্যের এই স্টেশন দিয়ে চলে না কোনও লোকাল ট্রেন। কেবল আন্তর্জাতিক ভারত বাংলাদেশ ট্রেন ধুলো উড়িয়ে চলে যায় এক দেশ থেকে অন্য দেশে।
*দু'দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহনকারী মালবাহী ট্রেন যাতায়াত করে স্টেশনের বুক কাঁপিয়ে।
*দু’দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহনকারী মালবাহী ট্রেন যাতায়াত করে স্টেশনের বুক কাঁপিয়ে।
*১৮৮৪ সালে ব্রিটিশ সেন্ট্রাল রেলওয়ে কোম্পানি দমদম থেকে এখনকার বাংলাদেশে অবস্থিত খুলনা পর্যন্ত এই বনগাঁ শহরের মাঝখান দিয়ে একটি ব্রডগেজ লাইন চালু করেছিল।
*১৮৮৪ সালে ব্রিটিশ সেন্ট্রাল রেলওয়ে কোম্পানি দমদম থেকে এখনকার বাংলাদেশে অবস্থিত খুলনা পর্যন্ত এই বনগাঁ শহরের মাঝখান দিয়ে একটি ব্রডগেজ লাইন চালু করেছিল।
*সেই সময় শিয়ালদহ থেকে খুলনা হয়ে ট্রেন ছুটে চলত বরিশাল এক্সপ্রেস ট্রেন। দেশভাগের পর ১৯৪৭ সালে ভারতের দিকে স্টেশন পেট্রাপোল তৈরি করা হয়, আর বাংলাদেশের দিকে হয় বেনাপোল স্টেশন।
*সেই সময় শিয়ালদহ থেকে খুলনা হয়ে ট্রেন ছুটে চলত বরিশাল এক্সপ্রেস ট্রেন। দেশভাগের পর ১৯৪৭ সালে ভারতের দিকে স্টেশন পেট্রাপোল তৈরি করা হয়, আর বাংলাদেশের দিকে হয় বেনাপোল স্টেশন।
*১৯৬৫ সালে ইন্দো-পাক যুদ্ধের পর দু'দেশের মধ্যে বন্ধ হয়ে যায় এই রেল পরিষেবা। এরপর ২০০০ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পণ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়ে। ২০০১ সালে আবারও দু'দেশের মধ্যে শুরু হয় মালবাহী ট্রেন চলাচল।
*১৯৬৫ সালে ইন্দো-পাক যুদ্ধের পর দু’দেশের মধ্যে বন্ধ হয়ে যায় এই রেল পরিষেবা। এরপর ২০০০ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পণ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়ে। ২০০১ সালে আবারও দু’দেশের মধ্যে শুরু হয় মালবাহী ট্রেন চলাচল।
*বনগাঁ স্টেশন থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরত্বে এটি ভারতের সর্বশেষ স্টেশন। এখন বহু মানুষ এই স্টেশন ঘুরে দেখতে যান। আজও নির্জন এই স্টেশন দাঁড়িয়ে দেশভাগের স্মৃতি আগলে।
*বনগাঁ স্টেশন থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরত্বে এটি ভারতের সর্বশেষ স্টেশন। এখন বহু মানুষ এই স্টেশন ঘুরে দেখতে যান। আজও নির্জন এই স্টেশন দাঁড়িয়ে দেশভাগের স্মৃতি আগলে।