হলুদ ড্রাগন চাষেই মালামাল মিঠু বর্মন 

Dragon Fruits Cultivation: এই রঙের ড্রাগন ফ্রুট চাষে এখন মালামাল হওয়ার মেগা সুযোগ, কীভাবে হয় ফলন, রইল সুলুকসন্ধান

: গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে চাষ করবার জমিতে ইসরাইল ও থাই হলুদ ড্রাগন ফল চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখাচ্ছেন মিঠু বর্মন। বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দীরা গ্রামের চাষি মিঠু বর্মন বিগত কয়েক বছর যাবৎ ২ একর জমির উপর ৩ প্রজাতির হলুদ ড্রাগন ফল চাষ করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন। এমনকি মিঠু বাবুর এই সাফল্যের খতিয়ান দেখে স্থানীয় বেশ কিছু চাষি এই হলুদ ড্রাগন চাষের উপর ঝোঁক বাড়াচ্ছে।
: গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে চাষ করবার জমিতে ইসরাইল ও থাই হলুদ ড্রাগন ফল চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখাচ্ছেন মিঠু বর্মন। বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দীরা গ্রামের চাষি মিঠু বর্মন বিগত কয়েক বছর যাবৎ ২ একর জমির উপর ৩ প্রজাতির হলুদ ড্রাগন ফল চাষ করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন। এমনকি মিঠু বাবুর এই সাফল্যের খতিয়ান দেখে স্থানীয় বেশ কিছু চাষি এই হলুদ ড্রাগন চাষের উপর ঝোঁক বাড়াচ্ছে।
এ বিষয়ে হলুদ ড্রাগন চাষি মিঠু বর্মন জানান, " প্রায় ৭ বছর আগে প্রায় এক বিঘা জমিতে প্রথম তিনি এই ড্রাগন ফলের চাষ করেন। এতে ভাল মুনাফা পাওয়ার থেকে তিনি ব্যাপক ভাবে জোর দিয়েছেন এই চাষে। তাঁর এই বাগানে ইসরাইল, থাই সহ আরও কয়েক প্রজাতির হলুদ ড্রাগন চারা রয়েছে।’’
এ বিষয়ে হলুদ ড্রাগন চাষি মিঠু বর্মন জানান, ” প্রায় ৭ বছর আগে প্রায় এক বিঘা জমিতে প্রথম তিনি এই ড্রাগন ফলের চাষ করেন। এতে ভাল মুনাফা পাওয়ার থেকে তিনি ব্যাপক ভাবে জোর দিয়েছেন এই চাষে। তাঁর এই বাগানে ইসরাইল, থাই সহ আরও কয়েক প্রজাতির হলুদ ড্রাগন চারা রয়েছে।’’
‘‘আকারভেদে একেকটি ফলের ওজন ২৫০ থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে মরশুমের শুরুতে প্রতি কেজি হলুদ ড্রাগন পাইকারি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা করে বিক্রি করছেন। গাছে ফুল আসার ৪৫ দিনের মাথায় পরিপুষ্ট ফল হচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি দফতরের থেকে যারা শিক্ষানবিশ চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাঁরা মাঝে মধ্যে এসে এখান থেকে ড্রাগন ফল কীভাবে চাষ করতে হয় সেই বিষয়ে খুঁটিনাটি খোঁজখবর নিয়ে থাকেন।"
‘‘আকারভেদে একেকটি ফলের ওজন ২৫০ থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে মরশুমের শুরুতে প্রতি কেজি হলুদ ড্রাগন পাইকারি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা করে বিক্রি করছেন। গাছে ফুল আসার ৪৫ দিনের মাথায় পরিপুষ্ট ফল হচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি দফতরের থেকে যারা শিক্ষানবিশ চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাঁরা মাঝে মধ্যে এসে এখান থেকে ড্রাগন ফল কীভাবে চাষ করতে হয় সেই বিষয়ে খুঁটিনাটি খোঁজখবর নিয়ে থাকেন।”
জানা গিয়েছে, প্রথম অবস্থায় মিঠু বর্মন তাঁর দুই একর জমিতে এই হলুদ প্রজাতির ড্রাগন ফল চাষ করা শুরু করেন। এই চাষ করে বর্তমানে অনেকটাই সাফল্য লাভ করেন তিনি।
জানা গিয়েছে, প্রথম অবস্থায় মিঠু বর্মন তাঁর দুই একর জমিতে এই হলুদ প্রজাতির ড্রাগন ফল চাষ করা শুরু করেন। এই চাষ করে বর্তমানে অনেকটাই সাফল্য লাভ করেন তিনি।
বর্তমানে প্রতি বছর তাঁর বাগানের ড্রাগন ফল শুধুমাত্র নিজস্ব জেলায় নয়, পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মালদহ, কলকাতা, শিলিগুড়ি বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়ে থাকে।
বর্তমানে প্রতি বছর তাঁর বাগানের ড্রাগন ফল শুধুমাত্র নিজস্ব জেলায় নয়, পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মালদহ, কলকাতা, শিলিগুড়ি বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়ে থাকে।
প্রথাগত চাষের পাশাপাশি যে জমিতে জলের যোগান ভাল নেই বা উঁচু জমি, সেই সমস্ত জমিতে যদি কৃষকরা একটু যত্ন সহকারে ড্রাগন চাষের ব্যবস্থা করেন তাহলে তাদেরও আর্থিক সক্ষমতা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মিঠু বর্মন। এর ফলে একদিকে যেমন বেকার সমস্যা কিছুটা দূর হচ্ছে, তেমনি এলাকার বেশ কিছু মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছেন চাষি মিঠু বর্মন। Input- Susmita Goswami
প্রথাগত চাষের পাশাপাশি যে জমিতে জলের যোগান ভাল নেই বা উঁচু জমি, সেই সমস্ত জমিতে যদি কৃষকরা একটু যত্ন সহকারে ড্রাগন চাষের ব্যবস্থা করেন তাহলে তাদেরও আর্থিক সক্ষমতা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মিঠু বর্মন। এর ফলে একদিকে যেমন বেকার সমস্যা কিছুটা দূর হচ্ছে, তেমনি এলাকার বেশ কিছু মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছেন চাষি মিঠু বর্মন। Input- Susmita Goswami