Tag Archives: dragon fruit

Health Tips: হতে পারে ডায়েরিয়া থেকে অ্যালার্জি, শরীর সুস্থ রাখতে এড়িয়ে চলুন এই বিদেশি ফল! জেনে নিন…

বাজারে সহজেই পাওয়া যায় ড্রাগন ফল। কিন্তু, এই ফল বেশি খেলে শরীরে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। বেশি পরিমাণে এই ফল খেলে শরীরে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হবে। পেটের সমস্যা থেকে ডায়রিয়া হতে পারে নানা সমস্যা। তাই এই ফল বেশি না খাওয়াই উচিত।
বাজারে সহজেই পাওয়া যায় ড্রাগন ফল। কিন্তু, এই ফল বেশি খেলে শরীরে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। বেশি পরিমাণে এই ফল খেলে শরীরে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হবে। পেটের সমস্যা থেকে ডায়রিয়া হতে পারে নানা সমস্যা। তাই এই ফল বেশি না খাওয়াই উচিত।
হজমের গোলমাল- ড্রাগন ফল খেলে অনেকেরই শরীরে গ্যাসের সমসা দেখা অনেকে আবার এই ফল হজম করতে পারেন না। ফলে গ্যাসের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। তাই এই ফল হজমের গোলমাল হলে এড়িয়ে যাওয়াই উচিত।
হজমের গোলমাল- ড্রাগন ফল খেলে অনেকেরই শরীরে গ্যাসের সমসা দেখা অনেকে আবার এই ফল হজম করতে পারেন না। ফলে গ্যাসের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। তাই এই ফল হজমের গোলমাল হলে এড়িয়ে যাওয়াই উচিত।
অ্যালার্জির সমস্যার- অনেকে আবার এই ফল খেলে অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন। কারণ এই ফলে থাকা বেশ কিছু রাসায়নিক শরীরে অ্যালার্জির সৃষ্টি করে ফলে অনেকের দেহে অ্যালার্জির সৃষ্টি হয়। তাই যাদের এই ফল খেলে অ্যালার্জি দেখা দেয় তাঁদের এই ফল এড়িয়ে যাওয়া উচিত।
অ্যালার্জির সমস্যার- অনেকে আবার এই ফল খেলে অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন। কারণ এই ফলে থাকা বেশ কিছু রাসায়নিক শরীরে অ্যালার্জির সৃষ্টি করে ফলে অনেকের দেহে অ্যালার্জির সৃষ্টি হয়। তাই যাদের এই ফল খেলে অ্যালার্জি দেখা দেয় তাঁদের এই ফল এড়িয়ে যাওয়া উচিত।
 ডায়রিয়ার সমস্যা- ড্রাগন ফলে ভাল মাত্রায় ফাইবার থাকে ফলে অনেকে এই ফল খাওয়ার পর ডায়রিয়ার সমস্যার মুখে পরতে পারেন। তাই এই ফল অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত, নয়ত ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ডায়েরিয়ার সমস্যা- ড্রাগন ফলে ভাল মাত্রায় ফাইবার থাকে ফলে অনেকে এই ফল খাওয়ার পর ডায়রিয়ার সমস্যার মুখে পরতে পারেন। তাই এই ফল অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত, নয়ত ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি- ড্রাগন ফলে ভাল মাত্রায় শর্করার পরিমাণ থাকার দরুন রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ানোর জন্য এই ফল দায়ী। তাই রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই ফল নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়ারই পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা।
রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি- ড্রাগন ফলে ভাল মাত্রায় শর্করার পরিমাণ থাকার দরুন রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ানোর জন্য এই ফল দায়ী। তাই রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই ফল নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়ারই পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা।

Earn Money Dragon Fruit Farming: পথ দেখাচ্ছে মাড়গ্রাম, আর নয় চেনা ফলের চাষ, ড্রাগন ফল চাষেই চাষিদের রমরমা

: প্রথাগত চাষবাস ছেড়ে এখন অনেক কৃষক ঝুঁকছেন বিকল্প চাষের দিকে।ধান,পাট চাষ বন্ধ করে শুরু করেছেন ড্রাগন ফ্রুটের চাষ।আর এই চাষ করে বছর দুয়েকের মধ্যেই প্রচুর পরিমাণে লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছেন কৃষকরা। কৃষকরা অন্যান্য চাষিদেরও বার্তা দিচ্ছেন কিছুটা জমিতে বিকল্প চাষ করতে।
: প্রথাগত চাষবাস ছেড়ে এখন অনেক কৃষক ঝুঁকছেন বিকল্প চাষের দিকে।ধান,পাট চাষ বন্ধ করে শুরু করেছেন ড্রাগন ফ্রুটের চাষ।আর এই চাষ করে বছর দুয়েকের মধ্যেই প্রচুর পরিমাণে লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছেন কৃষকরা। কৃষকরা অন্যান্য চাষিদেরও বার্তা দিচ্ছেন কিছুটা জমিতে বিকল্প চাষ করতে।
এবার কৃষকদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী গড়ে তুলতে জৈব পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের চাষ করে দিশা দেখাচ্ছে বীরভূমের মাড়গ্রাম ডক্টর মহম্মদ কুদরত ই খুদা গ্রামীণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিকাশ কেন্দ্র।জেলার বড় গ্রাম হিসাবেই পরিচিত মাড়গ্রাম। জনসংখ্যা প্রায় ৫০ হাজারের অধিক।গ্রামের অধিকাংশ মানুষই জীবিকা নির্বাহ করে কৃষিকাজের মধ্যে দিয়ে।
এবার কৃষকদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী গড়ে তুলতে জৈব পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের চাষ করে দিশা দেখাচ্ছে বীরভূমের মাড়গ্রাম ডক্টর মহম্মদ কুদরত ই খুদা গ্রামীণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিকাশ কেন্দ্র।জেলার বড় গ্রাম হিসাবেই পরিচিত মাড়গ্রাম। জনসংখ্যা প্রায় ৫০ হাজারের অধিক।গ্রামের অধিকাংশ মানুষই জীবিকা নির্বাহ করে কৃষিকাজের মধ্যে দিয়ে।
এলাকার কৃষকদের কথা মাথায় রেখে চাষে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার পৌঁছে দিতে শুরু হয় মাড়গ্রামে শুরু হয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিকাশ কেন্দ্র। ১৯৯০ সালে পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন রাজ্যপাল সৈয়দ নুরুল হাসান বিজ্ঞানী মহম্মদ কুদরত ই খুদার মাড়গ্রামের পুরানো বাড়িতেই বিজ্ঞানী ডক্টর মহম্মদ কুদরত ই খুদার গ্রামীণ বিকাশ প্রযুক্তি কেন্দ্র উদ্বোধন করেন। পাশাপাশি কৃষকদের হাতে কলমে শিক্ষা দেওয়ার জন্য মাড়গ্রাম ইনতলা পাড়ায় কৃষি সম্প্রসারণ কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
এলাকার কৃষকদের কথা মাথায় রেখে চাষে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার পৌঁছে দিতে শুরু হয় মাড়গ্রামে শুরু হয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিকাশ কেন্দ্র। ১৯৯০ সালে পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন রাজ্যপাল সৈয়দ নুরুল হাসান বিজ্ঞানী মহম্মদ কুদরত ই খুদার মাড়গ্রামের পুরানো বাড়িতেই বিজ্ঞানী ডক্টর মহম্মদ কুদরত ই খুদার গ্রামীণ বিকাশ প্রযুক্তি কেন্দ্র উদ্বোধন করেন। পাশাপাশি কৃষকদের হাতে কলমে শিক্ষা দেওয়ার জন্য মাড়গ্রাম ইনতলা পাড়ায় কৃষি সম্প্রসারণ কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
কীভাবে জৈব পদ্ধতিতে বিভিন্ন চাষ করা হয় তার একটি জায়গা তৈরি করা হয়েছে। সেখানেই প্রায় আড়াই কাঠা জায়গা জুড়ে সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের চাষ করে কৃষকদের আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী গড়ে তুলতে দিশা দেখাচ্ছে মাড়গ্রামের এই বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিকাশ কেন্দ্র।
কীভাবে জৈব পদ্ধতিতে বিভিন্ন চাষ করা হয় তার একটি জায়গা তৈরি করা হয়েছে। সেখানেই প্রায় আড়াই কাঠা জায়গা জুড়ে সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের চাষ করে কৃষকদের আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী গড়ে তুলতে দিশা দেখাচ্ছে মাড়গ্রামের এই বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিকাশ কেন্দ্র।
মাড়গ্রাম ডক্টর মহম্মদ কুদর ই খোদা বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিকাশ কেন্দ্রের সম্পাদক মনিরুদ্দিন চৌধুরী বলেন “মাড়গ্রামের ইনতলা পাড়া রাস্তার ধারে প্রায় আড়াই কাঠা জমিতে সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের চাষ করা হচ্ছে।গাছ গুলিকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য শক্ত পিলার, বাঁশ বা গাছের ডাল পুঁতে তার পাশে গাছ গুলি লাগাতে হবে।একটি গাছের সঙ্গে ওপর একটি গাছের দুরুত্ব থাকবে ৩ ফুটের। চাষে প্রয়োজন পরিমান মত জল। আর রোদ যুক্ত এলাকায় দরকার, যেন ছায়া না হয়। এখানে আমরা সার হিসাবে ব্যবহার করেছি কেঁচো সার, হাঁস মুরগির মল, গোবর, ধানের তুষ ইত্যাদি। অনেক কম বিনিয়োগ করে ভালো ফলন পাওয়া যায়।
মাড়গ্রাম ডক্টর মহম্মদ কুদর ই খোদা বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিকাশ কেন্দ্রের সম্পাদক মনিরুদ্দিন চৌধুরী বলেন “মাড়গ্রামের ইনতলা পাড়া রাস্তার ধারে প্রায় আড়াই কাঠা জমিতে সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের চাষ করা হচ্ছে।গাছ গুলিকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য শক্ত পিলার, বাঁশ বা গাছের ডাল পুঁতে তার পাশে গাছ গুলি লাগাতে হবে।একটি গাছের সঙ্গে ওপর একটি গাছের দুরুত্ব থাকবে ৩ ফুটের। চাষে প্রয়োজন পরিমান মত জল। আর রোদ যুক্ত এলাকায় দরকার, যেন ছায়া না হয়। এখানে আমরা সার হিসাবে ব্যবহার করেছি কেঁচো সার, হাঁস মুরগির মল, গোবর, ধানের তুষ ইত্যাদি। অনেক কম বিনিয়োগ করে ভালো ফলন পাওয়া যায়।
যার ফলে কৃষক ভালো আয় করতে পারে এই ফল থেকে।কৃষকেরা ধান, গম, সরষে ছাড়াও উপার্জনের বিকল্প পদ্ধতি হিসাবে এই চাষ বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় করছেন। অনেক কম বিনিয়োগ করে ভালো লাভ পাওয়া যাচ্ছে। এই ফল শরীরের জন্য আন্টি ওক্সিডেন্ট এর কাজ করে অর্থাৎ শরীরে ক্ষয় প্রতিরোধ হিসাবে কাজ করে তাই ফলের গুণগত মানের জন্য স্বাভাবিকভাবেই বাজারে চাহিদা অনেকটাই। Input- Souvik Roy
যার ফলে কৃষক ভালো আয় করতে পারে এই ফল থেকে।কৃষকেরা ধান, গম, সরষে ছাড়াও উপার্জনের বিকল্প পদ্ধতি হিসাবে এই চাষ বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় করছেন। অনেক কম বিনিয়োগ করে ভালো লাভ পাওয়া যাচ্ছে। এই ফল শরীরের জন্য আন্টি ওক্সিডেন্ট এর কাজ করে অর্থাৎ শরীরে ক্ষয় প্রতিরোধ হিসাবে কাজ করে তাই ফলের গুণগত মানের জন্য স্বাভাবিকভাবেই বাজারে চাহিদা অনেকটাই। Input- Souvik Roy

 

Dragon Fruits Cultivation: এই রঙের ড্রাগন ফ্রুট চাষে এখন মালামাল হওয়ার মেগা সুযোগ, কীভাবে হয় ফলন, রইল সুলুকসন্ধান

: গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে চাষ করবার জমিতে ইসরাইল ও থাই হলুদ ড্রাগন ফল চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখাচ্ছেন মিঠু বর্মন। বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দীরা গ্রামের চাষি মিঠু বর্মন বিগত কয়েক বছর যাবৎ ২ একর জমির উপর ৩ প্রজাতির হলুদ ড্রাগন ফল চাষ করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন। এমনকি মিঠু বাবুর এই সাফল্যের খতিয়ান দেখে স্থানীয় বেশ কিছু চাষি এই হলুদ ড্রাগন চাষের উপর ঝোঁক বাড়াচ্ছে।
: গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে চাষ করবার জমিতে ইসরাইল ও থাই হলুদ ড্রাগন ফল চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখাচ্ছেন মিঠু বর্মন। বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দীরা গ্রামের চাষি মিঠু বর্মন বিগত কয়েক বছর যাবৎ ২ একর জমির উপর ৩ প্রজাতির হলুদ ড্রাগন ফল চাষ করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন। এমনকি মিঠু বাবুর এই সাফল্যের খতিয়ান দেখে স্থানীয় বেশ কিছু চাষি এই হলুদ ড্রাগন চাষের উপর ঝোঁক বাড়াচ্ছে।
এ বিষয়ে হলুদ ড্রাগন চাষি মিঠু বর্মন জানান, " প্রায় ৭ বছর আগে প্রায় এক বিঘা জমিতে প্রথম তিনি এই ড্রাগন ফলের চাষ করেন। এতে ভাল মুনাফা পাওয়ার থেকে তিনি ব্যাপক ভাবে জোর দিয়েছেন এই চাষে। তাঁর এই বাগানে ইসরাইল, থাই সহ আরও কয়েক প্রজাতির হলুদ ড্রাগন চারা রয়েছে।’’
এ বিষয়ে হলুদ ড্রাগন চাষি মিঠু বর্মন জানান, ” প্রায় ৭ বছর আগে প্রায় এক বিঘা জমিতে প্রথম তিনি এই ড্রাগন ফলের চাষ করেন। এতে ভাল মুনাফা পাওয়ার থেকে তিনি ব্যাপক ভাবে জোর দিয়েছেন এই চাষে। তাঁর এই বাগানে ইসরাইল, থাই সহ আরও কয়েক প্রজাতির হলুদ ড্রাগন চারা রয়েছে।’’
‘‘আকারভেদে একেকটি ফলের ওজন ২৫০ থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে মরশুমের শুরুতে প্রতি কেজি হলুদ ড্রাগন পাইকারি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা করে বিক্রি করছেন। গাছে ফুল আসার ৪৫ দিনের মাথায় পরিপুষ্ট ফল হচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি দফতরের থেকে যারা শিক্ষানবিশ চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাঁরা মাঝে মধ্যে এসে এখান থেকে ড্রাগন ফল কীভাবে চাষ করতে হয় সেই বিষয়ে খুঁটিনাটি খোঁজখবর নিয়ে থাকেন।"
‘‘আকারভেদে একেকটি ফলের ওজন ২৫০ থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে মরশুমের শুরুতে প্রতি কেজি হলুদ ড্রাগন পাইকারি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা করে বিক্রি করছেন। গাছে ফুল আসার ৪৫ দিনের মাথায় পরিপুষ্ট ফল হচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি দফতরের থেকে যারা শিক্ষানবিশ চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাঁরা মাঝে মধ্যে এসে এখান থেকে ড্রাগন ফল কীভাবে চাষ করতে হয় সেই বিষয়ে খুঁটিনাটি খোঁজখবর নিয়ে থাকেন।”
জানা গিয়েছে, প্রথম অবস্থায় মিঠু বর্মন তাঁর দুই একর জমিতে এই হলুদ প্রজাতির ড্রাগন ফল চাষ করা শুরু করেন। এই চাষ করে বর্তমানে অনেকটাই সাফল্য লাভ করেন তিনি।
জানা গিয়েছে, প্রথম অবস্থায় মিঠু বর্মন তাঁর দুই একর জমিতে এই হলুদ প্রজাতির ড্রাগন ফল চাষ করা শুরু করেন। এই চাষ করে বর্তমানে অনেকটাই সাফল্য লাভ করেন তিনি।
বর্তমানে প্রতি বছর তাঁর বাগানের ড্রাগন ফল শুধুমাত্র নিজস্ব জেলায় নয়, পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মালদহ, কলকাতা, শিলিগুড়ি বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়ে থাকে।
বর্তমানে প্রতি বছর তাঁর বাগানের ড্রাগন ফল শুধুমাত্র নিজস্ব জেলায় নয়, পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মালদহ, কলকাতা, শিলিগুড়ি বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়ে থাকে।
প্রথাগত চাষের পাশাপাশি যে জমিতে জলের যোগান ভাল নেই বা উঁচু জমি, সেই সমস্ত জমিতে যদি কৃষকরা একটু যত্ন সহকারে ড্রাগন চাষের ব্যবস্থা করেন তাহলে তাদেরও আর্থিক সক্ষমতা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মিঠু বর্মন। এর ফলে একদিকে যেমন বেকার সমস্যা কিছুটা দূর হচ্ছে, তেমনি এলাকার বেশ কিছু মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছেন চাষি মিঠু বর্মন। Input- Susmita Goswami
প্রথাগত চাষের পাশাপাশি যে জমিতে জলের যোগান ভাল নেই বা উঁচু জমি, সেই সমস্ত জমিতে যদি কৃষকরা একটু যত্ন সহকারে ড্রাগন চাষের ব্যবস্থা করেন তাহলে তাদেরও আর্থিক সক্ষমতা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মিঠু বর্মন। এর ফলে একদিকে যেমন বেকার সমস্যা কিছুটা দূর হচ্ছে, তেমনি এলাকার বেশ কিছু মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছেন চাষি মিঠু বর্মন। Input- Susmita Goswami

Dragon Fruit Cultivation: সোশ্যাল মিডিয়া দেখে স্কুলের ছাদে ফলের বাগান, তারপর যা হল!

পূর্ব বর্ধমান: এখন ড্রাগন ফ্রুট সকলের কাছেই বেশ পরিচিতি লাভ করেছে। অনেকেই বর্তমানে এই ড্রাগন ফ্রুটের চাষও শুরু করেছেন। এবার পূর্ব বর্ধমান জেলায় দেখা গেল এক ভিন্ন ছবি। সোশ্যাল মিডিয়া দেখে বিদ্যালয়ের ছাদে ড্রাগন ফ্রুটের চাষ করছেন শিক্ষকরা। হ্যাঁ এমনই এক ছবি ধরা পড়ল পূর্ব বর্ধমানের একটি বিদ্যালয়ে।

পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না-১ ব্লকের শ্যামসুন্দর অঞ্চলে অবস্থিত মাদানগর প্রাথমিক বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ের ছাদে ড্রাগন ফ্রুট চাষ করছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। কিন্তু বিদ্যালয়ের ছাদে ড্রাগন ফ্রুটের চাষ কেন? কী কারণে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে এহেন সিদ্ধান্ত নেওয়া হল? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

আরও পড়ুন: আম আঁটির বাজার! আম খেয়ে আঁটি ফেলে না দিয়ে বিক্রি করুন

এই বিষয়ে মাদানগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, প্রথমত এই ফল এখানে প্রায় নতুন বলা যেতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া দেখে প্রথম এই বিষয়ে জানতে পারি। পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের শিক্ষক পীযুষবাবুর উদ্যোগে এই চাষ শুরু হয়। পড়ুয়াদের পুষ্টির কথা মাথায় রেখে এই ফল তাদের খাওয়ানো হয়। এছাড়াও পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের উন্নতির জন্য বাজারে এই ফল বিক্রির চিন্তাভাবনাও রয়েছে।

জানা গিয়েছে গত দু’বছর ধরে বিদ্যালয়ে চলছে এই ড্রাগন ফলের চাষ। বিদ্যালয় ভবনের ছাদের ওপরে রয়েছে ১০০ টিরও বেশি ড্রাগন ফলের গাছ। ২০২৩ সাল থেকে এই ড্রাগন ফলের গাছ থেকে মিলছে ফল। বর্তমানে এইসকল গাছ থেকে প্রাপ্ত ফল বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদেরও খাওয়ানো হয়। জানা গিয়েছে, আগামী দিনে পড়ুয়াদের এই ফল খাওয়ানোর পাশাপাশি, বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য বাজারজাত করার কথাও ভাবছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পূর্ব বর্ধমানের এই বিদ্যালয়ের এহেন উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Success Story: মাল্টি-ন্যাশনালের চাকরি ছেড়ে ফল চাষ, স্ত্রীর বুদ্ধিতে কামাল!

পূর্ব বর্ধমান: চাকরি ছেড়ে স্ত্রীর বুদ্ধিতে শুরু করেন ফল চাষ। বর্তমানে সেই ফল চাষ করেই লাভবান হচ্ছেন পূর্ব বর্ধমানের এক যুবক। পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী-১ ব্লকের জাহান্নগর পঞ্চায়েতের মাধাইপুরের বাসিন্দা অমিতাভ ঘোষ। একসময় তিনি একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি করতেন। তবে এখন ফল চাষ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন অমিতাভবাবু। তাঁর বাগানে রয়েছে মাল্টা, ড্রাগন ফ্রুট এবং কমলালেবুর গাছ। সবথেকে বেশি রয়েছে মাল্টা এবং ড্রাগন ফ্রুট। বাড়ির পাশেই বেশ কিছুটা জায়গা জুড়ে তিনি এইসকল ফলের চাষ শুরু করেছেন।

এই প্রসঙ্গে আমিতাভ ঘোষ বলেন, চাকরি করার সময় থেকেই নিজের কিছু একটা করার ইচ্ছে ছিল। পরবর্তীতে স্ত্রীর বুদ্ধিতে এই ফলগুলোর চাষ শুরু করেছেন। তাঁর মতে, প্রথাগত চাষ থেকে বেরিয়ে এসে যদি এই ধরনের চাষ করা যায় তাহলে ভাল টাকা উপার্জন করা সম্ভব। তিনি বলেন, এই চাষ থেকে তার যা উপার্জন হয় তা একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত।

আর‌ও পড়ুন: এবার আওয়াজ তুলল যুবসমাজ, বিশ্ব পরিবেশ দিবসে সামনে এল তাদের দাবি

তবে আমিতাভবাবু একা নয়, এই ফল চাষের কাজে তাঁকে সাহায্য করেন তার স্ত্রী কৃষ্ণা নন্দী ঘোষ। কৃষ্ণাদেবী একটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে চাকরি করেন। পাশাপাশি তিনি যেটুকু সময় পান সেই সময় স্বামীর এই কাজে সাহায্য করেন। এককথায় স্বামী-স্ত্রী দুজনে মিলেই ফলের বাগানের পরিচর্যা করে থাকেন। প্রথমে ১ লক্ষ ২৯ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে এই ফল চাষ শুরু করেছিলেন অমিতাভবাবু।

এই চাষের প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে অমিতাভবাবু জানান, ১ বিঘা জমিতে যদি মাল্টা চাষ করা হয় তাহলে প্রায় ৭০ টা মাল্টা গাছের চারা লাগবে। এক এক পিস চারা গাছের দাম পড়বে প্রায় ২৫০ টাকা। এছাড়াও লাগবে গাছ বসানোর জন্য শ্রমিক এবং প্রয়োজনীয় সার। পরবর্তিতে ফলন হলে এই মাল্টা বাজারে পিস হিসাবে বিক্রি করা হয়। বাজারে এক এক পিস মাল্টার দাম প্রায় ৭ টাকা। তবে বিভিন্ন জায়গায় কেজি হিসেবেও মাল্টা বিক্রি হয়ে থাকে। অন্যদিকে আমিতাভবাবুর কাছে জানা গিয়েছে, ১ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফ্রুট চাষ করলে জমিতে প্রায় ৮০ থেকে ১০০ টা পিলার বসাতে হয়। এক একটি পিলারে চারটে করে গাছ ধরে। আর এই ড্রাগন ফ্রুট গাছের দাম পড়ে নূন্যতম ৫০ টাকা। তবে ভাল প্রজাতির ড্রাগন ফ্রুটের দাম আরেকটু বেশি হয়।

বাজারে ১ পাল্লা ড্রাগন ফ্রুটের দাম প্রায় ১১০০ টাকা। তবে শুধু মাল্টা এবং ড্রাগন ফ্রুট নয়, আমিতাভবাবুর বাগানে কমলালেবু, কাঁঠাল সহ বেশ কিছু আম গাছও রয়েছে। এই চাষের জন্য সকাল থেকে দীর্ঘ পরিশ্রম করতে হয়। তবে পরিশ্রম হলেও চাকরি করার থেকে ফল চাষ করে তিনি অনেক আনন্দে রয়েছেন। তাঁর কথায়, ফল চাষ থেকে যে টাকা উপার্জন হয় তা একটা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য অনেক। স্ত্রীর বুদ্ধিতে ফল চাষ শুরু করে আজ অনেকটা সাফল্য অর্জন করতে পেরেছেন পূর্বস্থলীর মধাইপুরের আমিতাভ ঘোষ।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Money Making Tips : ড্রাগন ফল থেকে আপনি হয়ে যেতে পারেন মালামাল! জেনে নিন কীভাবে

গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে চাষ করবার জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখছেন মিঠু বর্মন। বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দীরা গ্রামের চাষি মিঠু বর্মন বিগত কয়েক বছর যাবত ২ একর জমির উপর ২২-২৩ রকম প্রজাতির ড্রাগন ফল চাষ করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন।
গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে চাষ করবার জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখছেন মিঠু বর্মন। বালুরঘাট ব্লকের জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দীরা গ্রামের চাষি মিঠু বর্মন বিগত কয়েক বছর যাবত ২ একর জমির উপর ২২-২৩ রকম প্রজাতির ড্রাগন ফল চাষ করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন।
এমনকি মিঠু বাবুর এই সাফল্যের খতিয়ান দেখে স্থানীয় বেশকিছু চাষি এই ড্রাগন চাষের উপর ঝোঁক বাড়াচ্ছে।কংক্রিটের খুঁটিতে লাগানো হয়েছে প্রায় কয়েক হাজার হাজার ড্রাগন ফলের গাছ। এসব গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে হাজারও হলুদ ও লাল রঙের ড্রাগন ফল।
এমনকি মিঠু বাবুর এই সাফল্যের খতিয়ান দেখে স্থানীয় বেশকিছু চাষি এই ড্রাগন চাষের উপর ঝোঁক বাড়াচ্ছে।কংক্রিটের খুঁটিতে লাগানো হয়েছে প্রায় কয়েক হাজার হাজার ড্রাগন ফলের গাছ। এসব গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে হাজারও হলুদ ও লাল রঙের ড্রাগন ফল।
সারা বাগান ঘুরে ঘুরে পরম যত্নে এ ড্রাগন বাগানের পরিচর্যা করছেন চাষি মিঠু বর্মন। নিজস্ব কাজের ফাঁকে নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে তাঁর এ পরিশ্রম।
সারা বাগান ঘুরে ঘুরে পরম যত্নে এ ড্রাগন বাগানের পরিচর্যা করছেন চাষি মিঠু বর্মন। নিজস্ব কাজের ফাঁকে নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে তাঁর এ পরিশ্রম।
এ বিষয়ে ড্রাগন চাষি মিঠু বর্মন জানান, "প্রায় ৭ বছর আগে এক বিঘা জমিতে প্রথম তিনি এই ড্রাগন ফলের চাষ করেন। এতে ভাল মুনাফা পাওয়ায় তিনি ব্যাপক ভাবে জোর দিয়েছেন এই চাষে। তাঁর এই বাগানে চাম্বরেট, মেক্সিক্যানরেট, সহ মোট ২৩ রকম প্রজাতির ড্রাগন চারা রয়েছে। আকারভেদে একেকটি ফলের ওজন আড়াইশ থেকে ছয়শ গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে মরসুমের শুরুতে প্রতি কেজি ড্রাগন পাইকারি ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা করে বিক্রি করছেন। বিভিন্ন সরকারি দফতরের থেকে যারা শিক্ষানবিশ চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাঁরা মাঝে মধ্যে এসে এখান থেকে ড্রাগন ফল চাষ কিভাবে করতে হয় সেই বিষয়ে খুঁটিনাটি খোঁজখবর নিয়ে থাকেন।"
এ বিষয়ে ড্রাগন চাষি মিঠু বর্মন জানান, “প্রায় ৭ বছর আগে এক বিঘা জমিতে প্রথম তিনি এই ড্রাগন ফলের চাষ করেন। এতে ভাল মুনাফা পাওয়ায় তিনি ব্যাপক ভাবে জোর দিয়েছেন এই চাষে। তাঁর এই বাগানে চাম্বরেট, মেক্সিক্যানরেট, সহ মোট ২৩ রকম প্রজাতির ড্রাগন চারা রয়েছে। আকারভেদে একেকটি ফলের ওজন আড়াইশ থেকে ছয়শ গ্রাম পর্যন্ত। বর্তমানে মরসুমের শুরুতে প্রতি কেজি ড্রাগন পাইকারি ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা করে বিক্রি করছেন। বিভিন্ন সরকারি দফতরের থেকে যারা শিক্ষানবিশ চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাঁরা মাঝে মধ্যে এসে এখান থেকে ড্রাগন ফল চাষ কিভাবে করতে হয় সেই বিষয়ে খুঁটিনাটি খোঁজখবর নিয়ে থাকেন।”
আরও জানা যায়, সাধারণত মার্চ থেকে এপ্রিলে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে গেছে ফুল আসে। এরপর ফুল ফুঁটতে সময় নেয় ১৫ দিন এবং পরিপুক্ত ফল হতে সময় লাগে ৩০ দিন। প্রতিবছর তাঁর বাগানের ড্রাগন ফল শুধুমাত্র নিজস্ব জেলায় নয়, পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মালদা, কলকাতা, শিলিগুড়ি বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়ে থাকে।
আরও জানা যায়, সাধারণত মার্চ থেকে এপ্রিলে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে গেছে ফুল আসে। এরপর ফুল ফুঁটতে সময় নেয় ১৫ দিন এবং পরিপুক্ত ফল হতে সময় লাগে ৩০ দিন। প্রতিবছর তাঁর বাগানের ড্রাগন ফল শুধুমাত্র নিজস্ব জেলায় নয়, পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা মালদা, কলকাতা, শিলিগুড়ি বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়ে থাকে।
প্রথাগত চাষের পাশাপাশি যে জমিতে জলের যোগান ভাল নেই বা উঁচু জমি, সেই সমস্ত জমিতে যদি কৃষকরা একটু যত্ন সহকারে ড্রাগন চাষের ব্যবস্থা করেন তাহলে তাদেরও আর্থিক সক্ষমতা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মিঠু বর্মন।
প্রথাগত চাষের পাশাপাশি যে জমিতে জলের যোগান ভাল নেই বা উঁচু জমি, সেই সমস্ত জমিতে যদি কৃষকরা একটু যত্ন সহকারে ড্রাগন চাষের ব্যবস্থা করেন তাহলে তাদেরও আর্থিক সক্ষমতা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মিঠু বর্মন।
এর ফলে একদিকে যেমন বেকার সমস্যা কিছুটা দূর হচ্ছে, তেমনি এলাকার বেশ কিছু মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছেন চাষি মিঠু বর্মন। এমনকি তাঁর দাবি, এই ফলের চাষ কেউ যদি মনোযোগ সহকারে করে তাহলে প্রচুর পরিমাণে লাভের মুখ দেখবে এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
এর ফলে একদিকে যেমন বেকার সমস্যা কিছুটা দূর হচ্ছে, তেমনি এলাকার বেশ কিছু মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছেন চাষি মিঠু বর্মন। এমনকি তাঁর দাবি, এই ফলের চাষ কেউ যদি মনোযোগ সহকারে করে তাহলে প্রচুর পরিমাণে লাভের মুখ দেখবে এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।

Money Making Tips: বাড়ির উঠানে বা ছাদে একটু জায়গা রয়েছে? টবেই লাগিয়ে দিন এই গাছ, বছর ঘুরতেই লাখপতি হবেন

*ড্রাগন একটি সুস্বাদু ও লোভনীয় ফল। ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ফলটি মূলত ভিনদেশি হলেও এখন দেশেই চাষ হচ্ছে। ড্রাগন ফলের সুখ্যাতি এখন সব জায়গায়। খুব সহজেই বাড়ির উঠানে বা ছাদে ফলটি চাষ করা যায়। প্ররিবেদনঃ কৌশিক অধিকারী। ফাইল ছবি। 
*ড্রাগন একটি সুস্বাদু ও লোভনীয় ফল। ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ফলটি মূলত ভিনদেশি হলেও এখন দেশেই চাষ হচ্ছে। ড্রাগন ফলের সুখ্যাতি এখন সব জায়গায়। খুব সহজেই বাড়ির উঠানে বা ছাদে ফলটি চাষ করা যায়। প্ররিবেদনঃ কৌশিক অধিকারী। ফাইল ছবি।
*ড্রাগন ফলের গাছ লতানো, মাংসল ও খাঁজকাটা। লোহা, কাঠ বা সিমেন্টের খুঁটি বেয়ে এটি বড় হতে পারে। জেনে নিন কিভাবে খুব সহজে বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। ফাইল ছবি। 
*ড্রাগন ফলের গাছ লতানো, মাংসল ও খাঁজকাটা। লোহা, কাঠ বা সিমেন্টের খুঁটি বেয়ে এটি বড় হতে পারে। জেনে নিন কিভাবে খুব সহজে বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। ফাইল ছবি।
*জানা গিয়েছে, ড্রাগন ফল চাষ করে এখন আর্থিক ভাবে স্বর্নিভর হচ্ছেন বেকার যুবক ও যুবতীরা। সারা বছরই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে ছাদ বা বাগানে ড্রাগন ফল চাষ করে ভাল ফলন পেতে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে চারা রোপণ করতে হবে। ফাইল ছবি। 
*জানা গিয়েছে, ড্রাগন ফল চাষ করে এখন আর্থিক ভাবে স্বর্নিভর হচ্ছেন বেকার যুবক ও যুবতীরা। সারা বছরই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে ছাদ বা বাগানে ড্রাগন ফল চাষ করে ভাল ফলন পেতে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে চারা রোপণ করতে হবে। ফাইল ছবি।
*প্রায় সব ধরনের মাটিতেই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে জৈবপদার্থ সমৃদ্ধ বেলে বা দোআঁশ মাটি ড্রাগন চাষের জন্য উত্তম বলেই মনে করা হয়। ফাইল ছবি। 
*প্রায় সব ধরনের মাটিতেই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে জৈবপদার্থ সমৃদ্ধ বেলে বা দোআঁশ মাটি ড্রাগন চাষের জন্য উত্তম বলেই মনে করা হয়। ফাইল ছবি।
*ড্রাগন সাধারণত গাছের কাটিং লাগানো হয়। টবে ড্রাগন ফলের কাটিং লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চি ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে। কারণ এটি ড্রামে চারা ভালভাবে শিকড় ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলনও অনেক ভাল হবে। টবে বা ড্রামে যাতে জল না জমে সেই জন্য ড্রামের তলায় ৪-৫টি ছোট ছিদ্র করে নিতে হবে এবং ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরো দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। ফাইল ছবি। 
*ড্রাগন সাধারণত গাছের কাটিং লাগানো হয়। টবে ড্রাগন ফলের কাটিং লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চি ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে। কারণ এটি ড্রামে চারা ভালভাবে শিকড় ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলনও অনেক ভাল হবে। টবে বা ড্রামে যাতে জল না জমে সেই জন্য ড্রামের তলায় ৪-৫টি ছোট ছিদ্র করে নিতে হবে এবং ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরো দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। ফাইল ছবি।
*মূলত ড্রাগন ফলের গাছ ভালভাবে পরিচর্যা করতে হবে। ড্রাগন ফল গাছের সঠিক পরিচর্যা না করলে ফলন ভাল হবে না। ড্রাগনের গাছের কাণ্ড লতানো প্রকৃতির। তাই চারা লাগানোর পর গাছ কিছুটা বড় হয়ে গেলে গাছকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য খুঁটি বা পিলার পুঁতে দিয়ে পিলারের মাথায় গোলাকার কোনও কিছু যেমন টায়ার বেঁধে দিতে হবে, এতে গাছ সহজে ঢলে পড়বে না। ফাইল ছবি। 
*মূলত ড্রাগন ফলের গাছ ভালভাবে পরিচর্যা করতে হবে। ড্রাগন ফল গাছের সঠিক পরিচর্যা না করলে ফলন ভাল হবে না। ড্রাগনের গাছের কাণ্ড লতানো প্রকৃতির। তাই চারা লাগানোর পর গাছ কিছুটা বড় হয়ে গেলে গাছকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য খুঁটি বা পিলার পুঁতে দিয়ে পিলারের মাথায় গোলাকার কোনও কিছু যেমন টায়ার বেঁধে দিতে হবে, এতে গাছ সহজে ঢলে পড়বে না। ফাইল ছবি।
*গাছে অতিরিক্ত বা রোগাক্রান্ত শাখা বের হলে তা কেটে ফেলে দিতে হবে। গাছের চারপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে। যদিও ড্রাগন ফল গাছে তেমন একটা রোগ-বালাইয়ের আক্রমণ হয় না। তবে পারিপার্শ্বিক অন্যান্য যত্ন নিয়মিত নিতে হবে। ফাইল ছবি। 
*গাছে অতিরিক্ত বা রোগাক্রান্ত শাখা বের হলে তা কেটে ফেলে দিতে হবে। গাছের চারপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে। যদিও ড্রাগন ফল গাছে তেমন একটা রোগ-বালাইয়ের আক্রমণ হয় না। তবে পারিপার্শ্বিক অন্যান্য যত্ন নিয়মিত নিতে হবে। ফাইল ছবি।
*ড্রাগন ক্যাক্টাস জাতীয় গাছ। তাই জল খুব কম দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন গাছের গোড়ায় জল কখনই জমে না থাকে। কাটিং লাগানোর পরে টব বা ড্রামটিকে মাটিতে বা ছাদে রৌদ্রোজ্জ্বল জায়গায় রাখতে হবে। এই ভাবে পদ্ধতি অবলম্বন করলেই আপনার বাড়িতে অতি সহজেই ড্রাগন ফলের চাষ করা যেতে পারে। ফাইল ছবি।
*ড্রাগন ক্যাক্টাস জাতীয় গাছ। তাই জল খুব কম দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন গাছের গোড়ায় জল কখনই জমে না থাকে। কাটিং লাগানোর পরে টব বা ড্রামটিকে মাটিতে বা ছাদে রৌদ্রোজ্জ্বল জায়গায় রাখতে হবে। এই ভাবে পদ্ধতি অবলম্বন করলেই আপনার বাড়িতে অতি সহজেই ড্রাগন ফলের চাষ করা যেতে পারে। ফাইল ছবি।