Gold Price Rise: সর্বকালের রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছল সোনা, দাম বৃদ্ধির পিছনে রয়েছে এই ৩ কারণ

বুধবার সর্বকালের রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছল সোনার দাম। স্পট গোল্ড ০২৫০ GMT হিসেবে ০.২ শতাংশ বেড়ে আউন্স প্রতি ২,৪৭৩.৮৭ ডলার থেকে হয়েছে ২,৪৮২.৮৯ ডলার। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইউএস গোল্ড ফিউচার ০.৩ শতাংশ বেড়ে ২,৪৭৫.৮০ ডলার ছুঁয়েছে। ভারতে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে ৭৪,০৩০ টাকা। কেন দাম বাড়ছে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর পিছনে ৩টি কারণ রয়েছে।
বুধবার সর্বকালের রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছল সোনার দাম। স্পট গোল্ড ০২৫০ GMT হিসেবে ০.২ শতাংশ বেড়ে আউন্স প্রতি ২,৪৭৩.৮৭ ডলার থেকে হয়েছে ২,৪৮২.৮৯ ডলার। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইউএস গোল্ড ফিউচার ০.৩ শতাংশ বেড়ে ২,৪৭৫.৮০ ডলার ছুঁয়েছে। ভারতে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে ৭৪,০৩০ টাকা। কেন দাম বাড়ছে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর পিছনে ৩টি কারণ রয়েছে।
মার্কিন মুলুকে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা: মার্কিন মুলুকে সেপ্টেমম্বরে সুদের হার কমানো হতে পারে। অনুমান করা হচ্ছে এমনটাই। সোনার দাম বৃদ্ধির এটা অন্যতম প্রধান কারণ। ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের সাম্প্রতিক মন্তব্য থেকে এই অনুমান আরও জোরদার হয়েছে। ফলে সোনার প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ বাড়ছে।
মার্কিন মুলুকে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা: মার্কিন মুলুকে সেপ্টেমম্বরে সুদের হার কমানো হতে পারে। অনুমান করা হচ্ছে এমনটাই। সোনার দাম বৃদ্ধির এটা অন্যতম প্রধান কারণ। ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের সাম্প্রতিক মন্তব্য থেকে এই অনুমান আরও জোরদার হয়েছে। ফলে সোনার প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ বাড়ছে।
কেসিএম ট্রেডের প্রধান বাজার বিশ্লেষক টম ওয়াটার রয়টার্সকে বলেছেন, “সুদের হার কমতে পারে এই অনুমান থেকেই সোনায় বিনিয়োগ বাড়ছে।“ ফেডারেল রিজার্ভ কমপক্ষে ২৫ বেসিস পয়েন্ট সুদের হার কমাতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
কেসিএম ট্রেডের প্রধান বাজার বিশ্লেষক টম ওয়াটার রয়টার্সকে বলেছেন, “সুদের হার কমতে পারে এই অনুমান থেকেই সোনায় বিনিয়োগ বাড়ছে।“ ফেডারেল রিজার্ভ কমপক্ষে ২৫ বেসিস পয়েন্ট সুদের হার কমাতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
বিনিয়োগকারীদের মনোভাব এবং বাজার অবস্থান: সোনার দাম বৃদ্ধির দ্বিতীয় কারণ হল বিনিয়োগকারীদের মানসিকতা। বর্তমান বাজারের প্রেক্ষিতে সোনায় মোটা রিটার্নের সম্ভাবনা দেখছেন অনেকেই। সিটি ইনডেক্সের সিনিয়র বিশ্লেষক ম্যাট সিম্পসন বলছেন, “সোনার দাম যদি আউন্স প্রতি ২,৪৫০ ডলারে নেমে আসে তাহলেও বিনিয়োগ লাভজনক হবে।“ এই মন্তব্য থেকে বোঝা যায় দাম কমলে বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি সোনায় বিনিয়োগ করবেন।
বিনিয়োগকারীদের মনোভাব এবং বাজার অবস্থান: সোনার দাম বৃদ্ধির দ্বিতীয় কারণ হল বিনিয়োগকারীদের মানসিকতা। বর্তমান বাজারের প্রেক্ষিতে সোনায় মোটা রিটার্নের সম্ভাবনা দেখছেন অনেকেই। সিটি ইনডেক্সের সিনিয়র বিশ্লেষক ম্যাট সিম্পসন বলছেন, “সোনার দাম যদি আউন্স প্রতি ২,৪৫০ ডলারে নেমে আসে তাহলেও বিনিয়োগ লাভজনক হবে।“ এই মন্তব্য থেকে বোঝা যায় দাম কমলে বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি সোনায় বিনিয়োগ করবেন।
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং চিনা চাহিদা: ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং বিশ্বে সোনার সবচেয়ে বড় গ্রাহক চিনের জোরালো চাহিদাও দাম বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। মে ও জুন মাসে সোনা কেনেনি চিন। তবে সেটা সাময়িক বলেই মনে করা হচ্ছে। পলিসি ইনসাইডার, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট এবং পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রিজার্ভের শেয়ার হিসাবে বুলিয়ন হোল্ডিং এবং চলমান ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে চিনের চাহিদা একই রকম থাকতে পারে।
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং চিনা চাহিদা: ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং বিশ্বে সোনার সবচেয়ে বড় গ্রাহক চিনের জোরালো চাহিদাও দাম বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। মে ও জুন মাসে সোনা কেনেনি চিন। তবে সেটা সাময়িক বলেই মনে করা হচ্ছে। পলিসি ইনসাইডার, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট এবং পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রিজার্ভের শেয়ার হিসাবে বুলিয়ন হোল্ডিং এবং চলমান ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে চিনের চাহিদা একই রকম থাকতে পারে।
বর্তমান পরিস্থিতি সোনায় বিনিয়োগের জন্য অনুকূল। মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় সোনা এখন বিনিয়োগকারীদের কাছে আকর্ষণীয় সম্পদ। বিশেষ করে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে হলুদ ধাতুর চেয়ে নিরাপদ আর কিছু হয় না।
বর্তমান পরিস্থিতি সোনায় বিনিয়োগের জন্য অনুকূল। মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় সোনা এখন বিনিয়োগকারীদের কাছে আকর্ষণীয় সম্পদ। বিশেষ করে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে হলুদ ধাতুর চেয়ে নিরাপদ আর কিছু হয় না।