R. G. Chandramogan: ঠেলাগাড়িতে আইসক্রিম বিক্রি থেকে আজ ২০,০০০ কোটি টাকার সাম্রাজ্য! ‘অরুণ আইসক্রিম’-এর মালিকের সাফল্যের গল্প অনুপ্রেরণা জোগাবে

এমন কিছু মানুষ রয়েছেন, যাঁদের কম বয়সেই প্রচুর প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। অথচ তাঁরা ধৈর্য ধরে কঠোর অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সেই পরিস্থিতি অতিক্রম করেছেন। এমনকী তাঁদের সাফল্যের সেই উপাখ্যান অনুপ্রেরণা জোগাবে বহু মানুষকেও। আজ আমরা কথা বলব এমনই এক ব্যক্তিত্বের বিষয়ে। যিনি কঠোর পরিশ্রম, দৃঢ় সঙ্কল্প এবং অধ্যবসায়ের জোরে এক বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। ওই ব্যক্তিটি হলেন আর জি চন্দ্রমোগান (R. G. Chandramogan)। যিনি Hatsun Agro Product-এর চেয়ারম্যান।
এমন কিছু মানুষ রয়েছেন, যাঁদের কম বয়সেই প্রচুর প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। অথচ তাঁরা ধৈর্য ধরে কঠোর অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সেই পরিস্থিতি অতিক্রম করেছেন। এমনকী তাঁদের সাফল্যের সেই উপাখ্যান অনুপ্রেরণা জোগাবে বহু মানুষকেও। আজ আমরা কথা বলব এমনই এক ব্যক্তিত্বের বিষয়ে। যিনি কঠোর পরিশ্রম, দৃঢ় সঙ্কল্প এবং অধ্যবসায়ের জোরে এক বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। ওই ব্যক্তিটি হলেন আর জি চন্দ্রমোগান (R. G. Chandramogan)। যিনি Hatsun Agro Product-এর চেয়ারম্যান।
স্কুলছুট আরজি চন্দ্রমোগান ঠেলাগাড়িতে আইসক্রিম বিক্রির মাধ্যমে নিজের কেরিয়ারের সফর শুরু করেন। বর্তমানে তিনি ভারতের সবথেকে বড় বেসরকারি ডেয়ারি কোম্পানির মালিক। চেন্নাইয়ের থিরুথাঙ্গলের বাসিন্দা অর্থাভাবের জেরে স্কুল ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। তাঁর পরিবারকেও সমস্ত সম্পত্তি বিক্রি করে দিতে হয়েছিল। তাঁর বাবা একটি ছোট্ট দোকান চালাতেন। প্রথমে মাত্র ৬৫ টাকা পারিশ্রমিকে একটি কাঠের ডিপোয় কাজ করে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি।
স্কুলছুট আরজি চন্দ্রমোগান ঠেলাগাড়িতে আইসক্রিম বিক্রির মাধ্যমে নিজের কেরিয়ারের সফর শুরু করেন। বর্তমানে তিনি ভারতের সবথেকে বড় বেসরকারি ডেয়ারি কোম্পানির মালিক। চেন্নাইয়ের থিরুথাঙ্গলের বাসিন্দা অর্থাভাবের জেরে স্কুল ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। তাঁর পরিবারকেও সমস্ত সম্পত্তি বিক্রি করে দিতে হয়েছিল। তাঁর বাবা একটি ছোট্ট দোকান চালাতেন। প্রথমে মাত্র ৬৫ টাকা পারিশ্রমিকে একটি কাঠের ডিপোয় কাজ করে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি।
১৯৭০ সালে সেই কাজ ছেড়ে মাত্র ২৫০ বর্গফুটের একচিলতে ঘরে মাত্র ৩ জন কর্মী নিয়ে আইসক্রিমের ব্যবসা গড়ে তোলেন চন্দ্রমোগান। মাত্র ১৩,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন ওই ব্যবসায়। ১৫টি ঠেলাগাড়িতে আইসক্রিম বিক্রি করতেন। প্রথম দিকে প্রতিষ্ঠিত হতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছিল তাঁর ওই সংস্থাকে। তবে প্রথম বছরেই আয় হয়েছিল দেড় লক্ষ টাকা।
১৯৭০ সালে সেই কাজ ছেড়ে মাত্র ২৫০ বর্গফুটের একচিলতে ঘরে মাত্র ৩ জন কর্মী নিয়ে আইসক্রিমের ব্যবসা গড়ে তোলেন চন্দ্রমোগান। মাত্র ১৩,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন ওই ব্যবসায়। ১৫টি ঠেলাগাড়িতে আইসক্রিম বিক্রি করতেন। প্রথম দিকে প্রতিষ্ঠিত হতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছিল তাঁর ওই সংস্থাকে। তবে প্রথম বছরেই আয় হয়েছিল দেড় লক্ষ টাকা।
১৯৮১ সালে ব্যবসায় একটি বিশ্লেষণ করে রূপান্তরমূলক পর্যায়ে পৌঁছেছিলেন। ছোট শহরের বাজার ধরে ধীরে ধীরে নিজের ব্র্যান্ড অরুণ আইসক্রিমকে তামিলনাড়ুর মার্কেট লিডার হিসেবে গড়ে তোলেন। এরপর ১৯৮৬ সালে নিজের ব্র্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে তিনি রাখেন Hatsun Agro Product।
১৯৮১ সালে ব্যবসায় একটি বিশ্লেষণ করে রূপান্তরমূলক পর্যায়ে পৌঁছেছিলেন। ছোট শহরের বাজার ধরে ধীরে ধীরে নিজের ব্র্যান্ড অরুণ আইসক্রিমকে তামিলনাড়ুর মার্কেট লিডার হিসেবে গড়ে তোলেন। এরপর ১৯৮৬ সালে নিজের ব্র্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে তিনি রাখেন Hatsun Agro Product।
বর্তমানে এটি ভারতের সবথেকে বড় বেসরকারি ডেয়ারি কোম্পানিগুলির মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছে। এখন এই সংস্থার রাজস্ব ২০,০০০ কোটি টাকা। আর চন্দ্রমোগানের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৩,০০০ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে। এমনটাই বলছে ফোর্বসের ধনী ব্যক্তিদের তালিকা। মোট ৪২টি দেশে বিক্রি হচ্ছে তাঁর প্রডাক্ট। আপাতত চন্দ্রমোগানের পুত্র সি সাথিয়ান সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে রয়েছেন।
বর্তমানে এটি ভারতের সবথেকে বড় বেসরকারি ডেয়ারি কোম্পানিগুলির মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছে। এখন এই সংস্থার রাজস্ব ২০,০০০ কোটি টাকা। আর চন্দ্রমোগানের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৩,০০০ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে। এমনটাই বলছে ফোর্বসের ধনী ব্যক্তিদের তালিকা। মোট ৪২টি দেশে বিক্রি হচ্ছে তাঁর প্রডাক্ট। আপাতত চন্দ্রমোগানের পুত্র সি সাথিয়ান সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে রয়েছেন।