এই সবজিটির একমাত্র সমস্যা হল আপনি যখন এটি কাটবেন তখন ভিতরে বিশাল পোকা দেখতে পাবেন। কেউ কেউ পোকামাকড় দেখলেই তা ফেলে দেয়। বর্ষাকালে সবজিতে পোকা বেশি থাকে। বিশেষ করে, বেগুন অনেক সময় ভেতর থেকে নষ্ট ও পচা হয়ে বেরিয়ে আসে। এমন পরিস্থিতিতে সব টাকাও নষ্ট হয়ে যায়। সর্বোপরি, কী করা উচিত যাতে আপনি সঠিক বেগুন সনাক্ত করতে পারেন এবং ভোজ্য বেগুন কিনতে পারেন?

Health Tips: নিত্যদিন-ই খাচ্ছেন বেগুন ভাজা বা ভর্তা? তরকারিতেও বেগুন? এতে শরীরে কী হচ্ছে জানেন? বলছেন চিকিৎসক

অনেকেই হাসি-ঠাট্টা করে বলেন,
অনেকেই হাসি-ঠাট্টা করে বলেন, “যার নেই কোন-ও গুণ, তার নাম বেগুন”। তবে আসলে কথাটি একদম-ই মিথ্যা। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সব্জি হিসেবে বেগুন খুবই উপকারী। পুষ্টির দিক থেকেও বেগুন গুরুত্বপূর্ণ এক সব্জি, যা বলছেন ডঃ আনন্দ বর্মন।
 বেগুনে আছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট এবং ফাইবার, যা শরীর থেকে টক্সিন বার করে দেয়। কোলন ক্যানসারের আক্রমণ ঠেকায় বেগুন। ক্যানসার প্রতিরোধক হিসাবেও কাজ করে। গবেষকদের মতে, বেগুনে কোনওরকম ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই। যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরল বেশি, তাঁরা কোনও রকম দুশ্চিন্তা ছাড়াই খেতে পারেন বেগুন। মধুমেহ রোগীদের জন্যও বেগুন খুবই উপকারী। এছাড়াও পাকস্থলী, কোলন, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্রের ক্যানসার প্রতিরোধ করে বেগুন।
বেগুনে আছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট এবং ফাইবার, যা শরীর থেকে টক্সিন বার করে দেয়। কোলন ক্যানসারের আক্রমণ ঠেকায় বেগুন। ক্যানসার প্রতিরোধক হিসাবেও কাজ করে। গবেষকদের মতে, বেগুনে কোনওরকম ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই। যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরল বেশি, তাঁরা কোনও রকম দুশ্চিন্তা ছাড়াই খেতে পারেন বেগুন। মধুমেহ রোগীদের জন্যও বেগুন খুবই উপকারী। এছাড়াও পাকস্থলী, কোলন, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্রের ক্যানসার প্রতিরোধ করে বেগুন।
বেগুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, যা চোখের জন্য খুব উপকারী। এই ডিজিটাল যুগে আমাদের চোখের পরিশ্রম করতে হয় খুব বেশি। এতে চোখের ওপর চাপ পড়ে। বেগুনে ভিটামিন এ থাকায় তা আমাদের চোখ ও ত্বকের জন্য খুবই ভাল। বেগুনে থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং জল, ফলে ত্বক সজীব এবং উজ্জ্বল থাকে। বেগুন বলিরেখা পড়তে দেয় না।
বেগুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, যা চোখের জন্য খুব উপকারী। এই ডিজিটাল যুগে আমাদের চোখের পরিশ্রম করতে হয় খুব বেশি। এতে চোখের ওপর চাপ পড়ে। বেগুনে ভিটামিন এ থাকায় তা আমাদের চোখ ও ত্বকের জন্য খুবই ভাল। বেগুনে থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং জল, ফলে ত্বক সজীব এবং উজ্জ্বল থাকে। বেগুন বলিরেখা পড়তে দেয় না।
 বেগুনে থাকে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা আপনার মগজাস্ত্রে শান দেয়। এর জোরেই স্মৃতিশক্তি ভাল হয়। আবার মানসিক স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। সেই কারণেই কেউ কেউ বেগুনকে ‘ব্রেন ফুড’ বলে থাকেন।
বেগুনে থাকে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা আপনার মগজাস্ত্রে শান দেয়। এর জোরেই স্মৃতিশক্তি ভাল হয়। আবার মানসিক স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। সেই কারণেই কেউ কেউ বেগুনকে ‘ব্রেন ফুড’ বলে থাকেন।
ওজন কমাতেও সাহায্য করে বেগুন। যে কোনওভাবেই খাওয়া হোক না কেন, বেগুন খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকে। সেই কারণেই ওজন কমাতে সাহায্য করে বেগুন।
ওজন কমাতেও সাহায্য করে বেগুন। যে কোনওভাবেই খাওয়া হোক না কেন, বেগুন খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকে। সেই কারণেই ওজন কমাতে সাহায্য করে বেগুন।
ত্বকের শুষ্কতা দূর করে বেগুন। ত্বক নরম করে। চুলে জেল্লা আনে। ত্বকের ক্যানসারের আশঙ্ক-ও কমিয়ে দেয় বেগুন।
ত্বকের শুষ্কতা দূর করে বেগুন। ত্বক নরম করে। চুলে জেল্লা আনে। ত্বকের ক্যানসারের আশঙ্ক-ও কমিয়ে দেয় বেগুন।
বেগুনে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি যা ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধে কার্যকরী। শুধু হার্টই নয় মস্তিষ্কও ভাল রাখে বেগুন। পটাসিয়াম এবং অ্যান্থোসায়ানিন থাকায় বেগুন খেলে রক্তচাপ ঠিক থাকে।
বেগুনে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি যা ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধে কার্যকরী। শুধু হার্টই নয় মস্তিষ্কও ভাল রাখে বেগুন। পটাসিয়াম এবং অ্যান্থোসায়ানিন থাকায় বেগুন খেলে রক্তচাপ ঠিক থাকে।
বেগুনে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি যা ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধে কার্যকরী। শুধু হার্টই নয় মস্তিষ্কও ভাল রাখে বেগুন। পটাসিয়াম এবং অ্যান্থোসায়ানিন থাকায় বেগুন খেলে রক্তচাপ ঠিক থাকে।
বেগুনে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি যা ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধে কার্যকরী। শুধু হার্টই নয় মস্তিষ্কও ভাল রাখে বেগুন। পটাসিয়াম এবং অ্যান্থোসায়ানিন থাকায় বেগুন খেলে রক্তচাপ ঠিক থাকে।