প্রতীকী ছবি।

Electric Bill: বসবাস ভারতে, বিদেশ থেকে আসে জল! বিদুৎ বিলও জমা নেয় পড়শি দেশই! বাংলার এই গ্রামের নাম জানেন?

*বাসভূমি ভারত কিন্তু বিদ্যুতের বিল গুনতে হয় বিদেশের! জানলে অবাক হবেন আমাদের দেশেই রয়েছে অবাক করা এই গ্রাম। এখনও ভারতের এই এলাকার মানুষ পড়শি দেশ ভুটানের বিদ্যুত এবং পানীয় জলের উপর নির্ভরশীল। এমনকি তাদের নিয়ম করে ভুটান সরকারকেই বিদ্যুতের বিল দিতে হয়। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। প্রতীকী ছবি। 
*বাসভূমি ভারত কিন্তু বিদ্যুতের বিল গুনতে হয় বিদেশের! জানলে অবাক হবেন আমাদের দেশেই রয়েছে অবাক করা এই গ্রাম। এখনও ভারতের এই এলাকার মানুষ পড়শি দেশ ভুটানের বিদ্যুত এবং পানীয় জলের উপর নির্ভরশীল। এমনকি তাদের নিয়ম করে ভুটান সরকারকেই বিদ্যুতের বিল দিতে হয়। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। প্রতীকী ছবি।
*ইতিহাস বলে সেই ১৯৫২ সাল থেকে জলপাইগুড়ি জেলার নাগরাকাটা থানার অধীন ভুটান সীমান্ত গ্রাম জিটি ভুটানের গোপাল লাইন, এই স্থান দিয়েই চলছিল দু-দেশের অতিসাধারণ নাগরিকদের মধ্যে সৌহার্দ্য পূর্ণ মেলামেশা থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর কেনাবেচা। কিন্তু, আচমকাই হয় ছন্দপতন। প্রতীকী ছবি।
*ইতিহাস বলে সেই ১৯৫২ সাল থেকে জলপাইগুড়ি জেলার নাগরাকাটা থানার অধীন ভুটান সীমান্ত গ্রাম জিটি ভুটানের গোপাল লাইন, এই স্থান দিয়েই চলছিল দু-দেশের অতিসাধারণ নাগরিকদের মধ্যে সৌহার্দ্য পূর্ণ মেলামেশা থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর কেনাবেচা। কিন্তু, আচমকাই হয় ছন্দপতন। প্রতীকী ছবি।
*করোনাকালে প্রথম বন্ধু হয় দুই দেশের মেলামেশা থেকে ব্যবসা। সবকিছু ঠিক হয়ে যাওয়ার পর পুরনো ছন্দে না ফিরে উল্টে ২০২২ সালে ভুটান সরকার প্রথমে তাদের জমিতে থাকা ভুটানের নাগরিকদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে থাকা দু-দেশের সীমান্তে থাকা বাঁশের ফটকটি তুলে দিয়ে ধীরে ধীরে ১০ ফুট উচ্চতার তারের বেড়া এবং প্রাচীর তুলে দেয়। সেই থেকেই বন্ধ ভারতের সঙ্গে ভুটানের নাগরিকদের মেলামেশা থেকে ব্যবসা। প্রতীকী ছবি। 
*করোনাকালে প্রথম বন্ধু হয় দুই দেশের মেলামেশা থেকে ব্যবসা। সবকিছু ঠিক হয়ে যাওয়ার পর পুরনো ছন্দে না ফিরে উল্টে ২০২২ সালে ভুটান সরকার প্রথমে তাদের জমিতে থাকা ভুটানের নাগরিকদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে থাকা দু-দেশের সীমান্তে থাকা বাঁশের ফটকটি তুলে দিয়ে ধীরে ধীরে ১০ ফুট উচ্চতার তারের বেড়া এবং প্রাচীর তুলে দেয়। সেই থেকেই বন্ধ ভারতের সঙ্গে ভুটানের নাগরিকদের মেলামেশা থেকে ব্যবসা। প্রতীকী ছবি।
*স্বাভাবিকভাবে, এই জিটি ভুটান সীমান্ত গ্রামের কুড়িটি পরিবারের পাশাপাশি, নাগরাকাটা ব্লকের জিটি এবং হোপ চা বাগান-সহ প্রায় সাত হাজার মানুষের আর্থ সামাজিক স্বাস্থ্য দুর্বল হয়ে পড়ছে প্রতিদিন। প্রতীকী ছবি। 
*স্বাভাবিকভাবে, এই জিটি ভুটান সীমান্ত গ্রামের কুড়িটি পরিবারের পাশাপাশি, নাগরাকাটা ব্লকের জিটি এবং হোপ চা বাগান-সহ প্রায় সাত হাজার মানুষের আর্থ সামাজিক স্বাস্থ্য দুর্বল হয়ে পড়ছে প্রতিদিন। প্রতীকী ছবি।
*স্থানীয় বাসিন্দা মহম্মদ ফিরোজের কথায়, আমরা ভেবেছিলাম পরে আবার ফিরে আসবে পূর্বের অবস্থা, কিন্তু না,হঠাৎ করে বন্ধ ভুটানের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ ব্যবসা। উঁচু তারের বেড়ায় বাধা পেয়ে ভেঙে পড়ছে আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার আর্থ সামাজিক স্বাস্থ্য। প্রতীকী ছবি। 
*স্থানীয় বাসিন্দা মহম্মদ ফিরোজের কথায়, আমরা ভেবেছিলাম পরে আবার ফিরে আসবে পূর্বের অবস্থা, কিন্তু না,হঠাৎ করে বন্ধ ভুটানের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ ব্যবসা। উঁচু তারের বেড়ায় বাধা পেয়ে ভেঙে পড়ছে আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার আর্থ সামাজিক স্বাস্থ্য। প্রতীকী ছবি।
*দু-দেশের প্রশাসনের কাছে এখন তাদের একটাই আবেদন দ্রুত দুই দেশের মধ্যবর্তী গেট খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক তাহলেই সচ্ছল থাকবে অর্থ সামাজিক উন্নয়ন। কিন্তু কবে সীমান্তবর্তী এই এলাকা তার পুরনো ছন্দে ফিরবে তার অপেক্ষাতেই দিন গুনছেন এলাকার সকলে। প্রতীকী ছবি।
*দু-দেশের প্রশাসনের কাছে এখন তাদের একটাই আবেদন দ্রুত দুই দেশের মধ্যবর্তী গেট খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক তাহলেই সচ্ছল থাকবে অর্থ সামাজিক উন্নয়ন। কিন্তু কবে সীমান্তবর্তী এই এলাকা তার পুরনো ছন্দে ফিরবে তার অপেক্ষাতেই দিন গুনছেন এলাকার সকলে। প্রতীকী ছবি।