Category Archives: জলপাইগুড়ি

IPL Fan Park: জলপাইগুড়িতে IPL ফ্যান পার্ক! বিরাট চমক বিসিসিআইয়ের

জলপাইগুড়ির ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য বড় চমক! এবার সরাসরি জলপাইগুড়িতে বসেই আইপিএলের স্বাদ নিতে পারবেন তাঁরা।
জলপাইগুড়ির ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য বড় চমক! এবার সরাসরি জলপাইগুড়িতে বসেই আইপিএলের স্বাদ নিতে পারবেন তাঁরা।
জলপাইগুড়ি শহরে আগামী ১১ ও ১২ মে থাকছে ফ্যান পার্কের মধ্যে লাইভ আইপিএল খেলা দেখার সুযোগ
জলপাইগুড়ি শহরে আগামী ১১ ও ১২ মে থাকছে ফ্যান পার্কের মধ্যে লাইভ আইপিএল খেলা দেখার সুযোগ
বিসিসিআই ও আইপিএলের উদ্যোগে এবার জলপাইগুড়ি শহরে গড়ে তোলা হচ্ছে ফ্যান পার্ক
বিসিসিআই ও আইপিএলের উদ্যোগে এবার জলপাইগুড়ি শহরে গড়ে তোলা হচ্ছে ফ্যান পার্ক
১১ মে শনিবার সন্ধেয় কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে কেকেআর (KKR) বনাম মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের(MI) ম্যাচ। ম্যাচটি জলপাইগুড়িবাসী নিজের শহরে বসেই উপভোগ করতে পারবে
১১ মে শনিবার সন্ধেয় কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে কেকেআর (KKR) বনাম মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের(MI) ম্যাচ। ম্যাচটি জলপাইগুড়িবাসী নিজের শহরে বসেই উপভোগ করতে পারবে
জলপাইগুড়ি শহরের দেশবন্ধু পাড়ার মিলন সংঘ ময়দানে আয়োজন করা হচ্ছে আইপিএল ফ্যান পার্ক
জলপাইগুড়ি শহরের দেশবন্ধু পাড়ার মিলন সংঘ ময়দানে আয়োজন করা হচ্ছে আইপিএল ফ্যান পার্ক
জানা গিয়েছে, আইপিএল ২০২৪-এর আসরে মোট ৫০টি শহর আইপিএল ফ্যান পার্কের আয়োজন করা হচ্ছে। আয়োজকদের আশা প্রায় এক মিলিয়নেরও বেশি ক্রিকেটপ্রেমী সারা দেশের ফ্যান পার্কগুলোয় ক্রিকেটের উন্মাদনায় যোগ দেবে।
জানা গিয়েছে, আইপিএল ২০২৪-এর আসরে মোট ৫০টি শহর আইপিএল ফ্যান পার্কের আয়োজন করা হচ্ছে। আয়োজকদের আশা প্রায় এক মিলিয়নেরও বেশি ক্রিকেটপ্রেমী সারা দেশের ফ্যান পার্কগুলোয় ক্রিকেটের উন্মাদনায় যোগ দেবে।

Elephant Corridor: লাইন বাঁচাতে হাতি চলাচলের রাস্তায় বোল্ডারের স্তূপ রেলের! লোকালয়ে হামলার আশঙ্কা

জলপাইগুড়ি: হাতির দলের রাস্তা পেরোনোর জন্য রেললাইনের রেকের ধারে সাধারণত করিডোর থাকে। কিন্তু সেই করিডোরেই রয়েছে উঁচু বোল্ডারের স্তূপ। এভাবে উঁচু বোল্ডার জমে থাকায় যাতায়াতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে হাতির দলকে। ফলে ঠিক করে তারা রাস্তা পারাপার করতে পারছে না। এই অবস্থায় হাতির দল ক্ষেপে গিয়ে লোকালয়ে হানা দিতে পারে বলে পরিবেশবিদদের আশঙ্কা।

হাতিদের চলাচলের করিডোরে ব্যাঘাত ঘটার জন্য রেলের দিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। রেললাইন রক্ষা করতে ডুয়ার্সের মোরাঘাট এলাকায় হাতিদের হাই সেনসেটিভ করিডর আটকে বোল্ডার দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বাঁধ। গোটা ঘটনায় রীতিমত ক্ষুব্ধ পরিবেশপ্রেমীরা। চিন্তায় পড়েছে বন দফতর‌ও। হাতিদের করিডোর বাঁচাতে ইতিমধ্যেই বন দফতর ও পরিবেশপ্রেমীদের তরফে রেলকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। রেললাইন সংলগ্ন বন্যপ্রাণীদের যাতায়াতের রাস্তায় বাধা পেলে লোকালয়ে বন্যপ্রাণীর হানা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা কথা জানিয়েছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: অক্ষয় তৃতীয়ায় ভোগে মাছের মাথা পেলেন তারাপীঠের মা তারা!

বর্ষাকালে ভুটান থেকে অতিরিক্ত বৃষ্টির জল হাতিনালা দিয়ে এসে রেললাইনের ক্ষতি করতে পারে, এই আশঙ্কা থেকেই জলপাইগুড়ির বানারহাট ব্লকের মরাঘাট চৌপথি থেকে হাতিনালার একপাশের পাড়ে বাঁধ দিচ্ছে রেল। বিন্নাগুড়ি এলাকায় বানারহাট হিন্দি কলেজ সংলগ্ন হাতির কয়েকটি করিডর রয়েছে। প্রায়দিন ভোরে বা রাতে রেতির জঙ্গল থেকে মরাঘাট জঙ্গল এই পথ দিয়েই গিয়ে হাতিনালা পার হয় হাতির দল। এবার এই এলাকায় হাতিনালাগুলিতে বোল্ডার দিয়ে পাড় বাঁধ দেওয়ায় শাবক নিয়ে হাতির দল ও অন্যান্য বন্যপ্রাণীরা করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হবে। আর তাতেই লোকালয়ে হানাদারী বাড়বে বলেই আশঙ্কা। গোটা বিষয়টি নিয়ে আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয়রা। এই বিষয়ে রেল আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা হলেও তাঁরা কোন‌ও মন্তব্য করতে চাননি।

সুরজিৎ দে

HS Result 2024: উচ্চ মাধ্যমিকে নজর কাড়া সাফল্যের পরও বিরাট বাধা! আদৌ কি স্বপ্নপূরণ হবে চা শ্রমিকের মেয়ের?

জলপাইগুড়ি: তিন কুড়ি সবুজ পাতার ফাঁক দিয়েই উঁকি মানব সেবার স্বপ্ন! শত অনটনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে উচ্চমাধ্যমিকে নজর কাড়া সাফল্য চা বাগানের শ্রমিক পরিবারের মেয়ের। এখন সে নার্স হতে চায়। মানব সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করে সংসারের হাল ধরাই লক্ষ্য। গতকালই প্রকাশিত হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল।

মাধ্যমিকের পর উচ্চ মাধ্যমিকেও হতাশাজনক ফল হয়েছে জলপাইগুড়ি জেলার। মেধাতালিকার কোনও স্থানেই নেই এই জেলার পড়ুয়ারা। এরই মধ্যে জলপাইগুড়ি কুমুদিনী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়া শম্পা রায় এবছর উচ্চ মাধ্যমিকে ৫০০ -এ ৪৬০ নম্বর পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

শম্পার বাড়ি জলপাইগুড়ির দেবনগর এলাকায়। বাবা একটি অস্থায়ী বিদ্যালয় দিনমজুরের কাজ করেন, মা চা বাগানের শ্রমিক। সংসারের টানাটানির মধ্যেও তিন মেয়ের পরিবার । অতি কষ্টের মধ্যে তার মা সংসার চালিয়ে শম্পাকে পড়াশোনা করতে সাহায্য করেছেন। পরিবার বরাবরই পড়াশোনার বিষয়ে যত্নশীল বলেই জানান শম্পা।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

গতকাল উচ্চমাধ্যমিকে রেজাল্টে জলপাইগুড়িবাসী হতাশ হলেও জলপাইগুড়ির দিনমজুরের মেয়ের দারুণ সাফল্যে বেজায় খুশি সকলেই। বাবা, মা’য়ের অক্লান্ত পরিশ্রমের মান রেখেছে শম্পা । শম্পার এই সাফল্যে এখন উৎসবের আমেজ পরিবার সহ গোটা এলাকায়। এবার তার ইচ্ছে নার্সিং নিয়ে পড়াশোনা করার বড় হয়ে নার্স হয়ে মানুষের সেবা করার। পাশাপাশি, চা বাগানের দরিদ্র মানুষ গুলোর পাশে দাঁড়াতে চায় সে। তবে চা বাগানের শ্রমিক পরিবারের এই মেয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে বাধা অর্থ।

সুরজিৎ দে

CCTV Footage: চাল-চোরকে ধরিয়ে দিল CCTV ফুটেজ!

জলপাইগুড়ি: যাবতীয় রহস্য ভেদ করল সিসিটিভি ক্যামেরা। চুরি যাওয়া ১০৪ বস্তা চাল সহ দু’জনকে গ্রেফতার করল বানারহাট থানার পুলিশ। অথচ এই চোর ধরতেই প্রথমে হিমশিম খাচ্ছিল পুলিশ।

জানা গিয়েছে,গত ৭ মে বানারহাট থানার অন্তর্গত তেলিপাড়া এলাকার এক ব্যবসায়ীর চালের গোডাউন থেকে ১০৪ বস্তা চাল চুরি হয়ে যায়। বিষয়টি নজরে আসতেই ওই ব্যবসায়ী পুলিশের দারস্থ হন। তদন্ত নেমে বানারহাট থানার পুলিশ ওই এলাকায় তল্লাশি অভিযান শুরু করে। পাশাপাশি খতিয়ে দেখে সিসিটিভির ফুটেজ। সিসিটিভি ফুটেজে দেখার ভিত্তিতে একটি মালবাহী ছোট গাড়িকে সনাক্ত করে পুলিশ। গাড়ির মালিককে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে গাড়িটি তিনি ভাড়া দিয়েছিলেন।

আরও পড়ুন: রাতের অন্ধকারে বেঘোরে প্রাণ গেল চিতাবাঘের

এর পরের ধাপে সেই গাড়ির জিপিএস ট্র্যাক করে পুলিশ চুরি যাওয়া চালের বস্তার সন্ধান পায়। সেই সঙ্গে ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দুজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জেরার মুখে পড়ে একসময় তারা যাবতীয় ঘটনা স্বীকার করে নেয়। এরপর তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতদের নাম অমিত দত্ত এবং সুমন লাল মিন্স। তাদের একজনের বাড়ি মালবাজার ও অপরজনের বাড়ি ডিমডিমা চা বাগানে। বৃহস্পতিবার ধৃতদের জলপাইগুড়ি জেলা আদালতে পাঠানো হয়েছে।

সুরজিৎ দে

Ginger Export: পুঁইশাক-ঝিঙের নীচে লক্ষাধিক টাকার আদাচাষ! জলপাইগুড়ির আদা ‌যাচ্ছে ফ্রান্সে! মিশ্রচাষে বিরাট চমক

জলপাইগুড়ি: পুঁইশাক, ঝিঙের নীচেই লক্ষাধিক টাকার আদা চাষ! জলপাইগুড়ি জেলার কচুয়া বোয়ালমারী এলাকায় পরিতোষ মণ্ডল নামে এক কৃষক অল্প জমিতে মিশ্র চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। জায়গা স্বল্প হলেও ভিন্ন সবজির চাষ করেই তিনি জনপ্রিয় ভিনদেশেও। তবে নানা সবজির মধ্যেও বিশেষ নজর কেড়েছে আদা চাষ। সেই আদা ইতিমধ্যেই ফ্রান্সে পাড়ি দিতে প্রস্তুত।

সম্প্রতি ফ্রান্স থেকে কয়েকজন এসে আগাম বুকিং করে গিয়েছে এই আদা। একেবারে দেশীয় অর্থাৎ অর্গানিক উপায়ে এই আদা চাষ হয় বলেই এত চাহিদা এই আদার। রাসায়নিকের ব্যবহার ছাড়াই চাষ করা এই অর্গানিক আদার গুণগতমান দুর্দান্ত। স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল।

আরও পড়ুন: বেড়ে চলেছে জিরার দাম! গত ১০ দিনেই আকাশছোঁয়া, মশলার মূল্যবৃদ্ধিতে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত

জানা গিয়েছে, মিশ্র চাষের মধ্য দিয়ে ৩ বার রাজ্য সরকারের তরফে কৃষি পুরস্কার অর্জন করেছেন পরিতোষ। আদা চাষ করে বিদেশে পাঠিয়ে বছরে প্রায় লক্ষাধিক টাকার আয় হয় তাঁর। তবে এই আদা চাষে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের তরফে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বলেই জানান তিনি। বীজ থেকে শুরু করে কীটনাশক এবং চাষের কার্যে ব্যবহৃত আনুষাঙ্গিক সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা হয়েছে কেন্দ্র এবং রাজ্য কৃষি দফতরের তরফে।

আরও একটি বিষয় হল এই আদার উপরে মাচা তৈরি করে তাতে পুঁইশাক, ঝিঙে চাষ করেছেন তিনি। ছোট শহরের এই আদা ভিনদেশে এত জনপ্রিয় হওয়ায় ইতিমধ্যেই পরিতোষের নাম ছড়িয়ে পড়েছে এলাকায়। স্বাভাবিকভাবেই জেলাজুড়েও অর্গানিক এই আদার চাহিদা এখন তুঙ্গে।

সুরজিৎ দে

Money Making Tips: ভাগ্যবদল! হুহু করে বেড়েছে রোজগার, পাহাড়ি এই মোমোর দোকানে এখন উপচে পড়ে ভিড়! কারণ জানলে চমকে ‌যাবেন

*ভাগ্যের চাকা ঘুরতে পারে যে কোনও সময়! বেড়েছে রোজগার, ভাবছেন কেন এই কথা? চালসার এই মোমোর দোকানে এখন দেদার বিকোচ্ছে সুস্বাদু মোমো। ক'দিন আগে পর্যন্ত আর পাঁচটা সাধারণ ফাস্ট ফুডের দোকানের মতোই খদ্দের আসত এই দোকানে। সংগৃহীত ছবি। 
*ভাগ্যের চাকা ঘুরতে পারে যে কোনও সময়! বেড়েছে রোজগার, ভাবছেন কেন এই কথা? চালসার এই মোমোর দোকানে এখন দেদার বিকোচ্ছে সুস্বাদু মোমো। ক’দিন আগে পর্যন্ত আর পাঁচটা সাধারণ ফাস্ট ফুডের দোকানের মতোই খদ্দের আসত এই দোকানে। সংগৃহীত ছবি।
*কিন্তু সাময়িক ঘটা একটি ঘটনাতেই এখন জনপ্রিয়তা তুঙ্গে এই দোকানের। কেন জানেন? এখন ডুয়ার্স গেলেই পর্যটক থেকে এলাকার সাধারণ মানুষ একবার হলেও এই দোকানে ঢুঁ মেরে আসেন মোমোর স্বাদ উপভোগ করার জন্যে। সংগৃহীত ছবি। 
*কিন্তু সাময়িক ঘটা একটি ঘটনাতেই এখন জনপ্রিয়তা তুঙ্গে এই দোকানের। কেন জানেন? এখন ডুয়ার্স গেলেই পর্যটক থেকে এলাকার সাধারণ মানুষ একবার হলেও এই দোকানে ঢুঁ মেরে আসেন মোমোর স্বাদ উপভোগ করার জন্যে। সংগৃহীত ছবি।
*জনপ্রিয় এই দোকান রয়েছে চালসায়। এখানে চিকেন মোমো না পাওয়ায় গেলেও রয়েছে পনির মোমো ও অন্যান্য ভিন্ন স্বাদের মোমোর আইটেম, সঙ্গে রয়েছে সুস্বাদু চা। সংগৃহীত ছবি। 
*জনপ্রিয় এই দোকান রয়েছে চালসায়। এখানে চিকেন মোমো না পাওয়ায় গেলেও রয়েছে পনির মোমো ও অন্যান্য ভিন্ন স্বাদের মোমোর আইটেম, সঙ্গে রয়েছে সুস্বাদু চা। সংগৃহীত ছবি।
*হঠাৎ এত জনপ্রিয়তার কারণ, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। প্রায় বছর খানেক আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়‌ ডুয়ার্স সফরে এসে মঞ্জু লামার মোমোর দোকানে নিজের হাতে মোমো বানিয়েছিলেন। সংগৃহীত ছবি। 
*হঠাৎ এত জনপ্রিয়তার কারণ, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। প্রায় বছর খানেক আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়‌ ডুয়ার্স সফরে এসে মঞ্জু লামার মোমোর দোকানে নিজের হাতে মোমো বানিয়েছিলেন। সংগৃহীত ছবি।
*চালসা-মেটেলি রাজ্য সড়কের পাদ্রি কুঠি সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে এই দোকানটি। তারপর থেকেই এই দোকান যথেষ্ট জনপ্রিয়তা পায় এলাকায়। এ বার আবার সেই দোকানেই হঠাৎ এসে হাজির হয়েছেন অভিনেতা বিশ্বনাথ বসু। সংগৃহীত ছবি। 
*চালসা-মেটেলি রাজ্য সড়কের পাদ্রি কুঠি সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে এই দোকানটি। তারপর থেকেই এই দোকান যথেষ্ট জনপ্রিয়তা পায় এলাকায়। এ বার আবার সেই দোকানেই হঠাৎ এসে হাজির হয়েছেন অভিনেতা বিশ্বনাথ বসু। সংগৃহীত ছবি।
*সম্প্রতি একটি জনপ্রিয় বাংলা টেলিভিশনের অনুষ্ঠানের জন্য তিনি ডুয়ার্সে এসেছেন। সেই সফরের মধ্যেই মঞ্জু লামার দোকানে উপস্থিত হন বিশ্বনাথ, খেলেন মোমোও। এমনকি শুধুমাত্র মোমো খাওয়াই নয়, বানালেন ভিডিও। ইতিমধ্যে নেট দুনিয়ায় সেই ভিডিও বেশ ভাইরাল। পরে পাদ্রি কুঠি এলাকায় তাঁদের বাড়িতে গিয়ে অনুষ্ঠান করেন অভিনেতা। সংগৃহীত ছবি। 
*সম্প্রতি একটি জনপ্রিয় বাংলা টেলিভিশনের অনুষ্ঠানের জন্য তিনি ডুয়ার্সে এসেছেন। সেই সফরের মধ্যেই মঞ্জু লামার দোকানে উপস্থিত হন বিশ্বনাথ, খেলেন মোমোও। এমনকি শুধুমাত্র মোমো খাওয়াই নয়, বানালেন ভিডিও। ইতিমধ্যে নেট দুনিয়ায় সেই ভিডিও বেশ ভাইরাল। পরে পাদ্রি কুঠি এলাকায় তাঁদের বাড়িতে গিয়ে অনুষ্ঠান করেন অভিনেতা। সংগৃহীত ছবি।
*মঞ্জু লামার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে গানের তালে রীতিমতো কোমর দোলাতে দেখা যায় বিশ্বনাথকে। লেপার্ডকে যে তিনি ভয় পান, সেটাও মজার ছলেই জানালেন অভিনেতা। সব মিলে এখন ডুয়ার্স জুড়ে জনপ্রিয়তা তুঙ্গে মঞ্জু লামার। ডুয়ার্স এলে এই মোমোর স্বাদ একবার নিতে পারেন আপনিও। সংগৃহীত ছবি।
*মঞ্জু লামার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে গানের তালে রীতিমতো কোমর দোলাতে দেখা যায় বিশ্বনাথকে। লেপার্ডকে যে তিনি ভয় পান, সেটাও মজার ছলেই জানালেন অভিনেতা। সব মিলে এখন ডুয়ার্স জুড়ে জনপ্রিয়তা তুঙ্গে মঞ্জু লামার। ডুয়ার্স এলে এই মোমোর স্বাদ একবার নিতে পারেন আপনিও। সংগৃহীত ছবি।

Indian Railways: পর্যটকদের জন্য দারুণ খবর! আরও সস্তা ও সহজ হল উত্তরবঙ্গে পর্যটন!

নতুন সাজে উত্তরবঙ্গ! এবার সাজল উত্তরবঙ্গ পাড়ি দেওয়ার বাহন। পুরোনোর খোলস ছেড়ে এক্কেবারে নতুন রুপে উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস ট্রেন। বছরের বিভিন্ন সময়ে উত্তরবঙ্গের প্রকৃতি এক এক রূপে সেজে ওঠে। সব মরশুমেই উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। এছাড়াও কর্মসূত্রের জন্যেও দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের এক অনন্য যোগাযোগ থাকে সবসময়ই। (সুরজিৎ দে)
নতুন সাজে উত্তরবঙ্গ! এবার সাজল উত্তরবঙ্গ পাড়ি দেওয়ার বাহন। পুরোনোর খোলস ছেড়ে এক্কেবারে নতুন রুপে উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস ট্রেন। বছরের বিভিন্ন সময়ে উত্তরবঙ্গের প্রকৃতি এক এক রূপে সেজে ওঠে। সব মরশুমেই উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। এছাড়াও কর্মসূত্রের জন্যেও দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের এক অনন্য যোগাযোগ থাকে সবসময়ই। (সুরজিৎ দে)
বহু পরিযায়ী শ্রমিকও কাজের উদ্দেশ্যে এই ট্রেনে যাতায়াত করেন। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেই এই ট্রেনগুলিতে পুরনো প্রযুক্তির আইসিএফ কোচ ব্যবহার করা হচ্ছে। সেই কোচগুলির অবস্থাও লড়ঝড়ে। যতদিন গেছে ততই উত্তরবঙ্গে যাতায়াতের পরিবহণ ব্যবস্থা উন্নত হয়েছে। এখন বহু ট্রেন ও বাস চলে উত্তরবঙ্গের উদ্দেশে।
বহু পরিযায়ী শ্রমিকও কাজের উদ্দেশ্যে এই ট্রেনে যাতায়াত করেন। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেই এই ট্রেনগুলিতে পুরনো প্রযুক্তির আইসিএফ কোচ ব্যবহার করা হচ্ছে। সেই কোচগুলির অবস্থাও লড়ঝড়ে। যতদিন গেছে ততই উত্তরবঙ্গে যাতায়াতের পরিবহণ ব্যবস্থা উন্নত হয়েছে। এখন বহু ট্রেন ও বাস চলে উত্তরবঙ্গের উদ্দেশে।
এই ট্রেনগুলির মধ্যে অন্যতম একটি জনপ্রিয় ট্রেন উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস। তাই পর্যটকদের যাতায়াত আরও সুবিধাজনক ও নিরাপদ করে তুলতেই রেল কর্তৃপক্ষের তরফে এই উদ্যোগ। কোচবিহার থেকে শিয়ালদহে ইনাগরেশন রানে পাড়ি দিল নয়া সাজে উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস ট্রেন।
এই ট্রেনগুলির মধ্যে অন্যতম একটি জনপ্রিয় ট্রেন উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস। তাই পর্যটকদের যাতায়াত আরও সুবিধাজনক ও নিরাপদ করে তুলতেই রেল কর্তৃপক্ষের তরফে এই উদ্যোগ। কোচবিহার থেকে শিয়ালদহে ইনাগরেশন রানে পাড়ি দিল নয়া সাজে উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস ট্রেন।
নতুন রুপে ঝকঝকে ট্রেন পেয়ে বেজায় খুশি নিত্যযাত্রীরা। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে এই রেলে ছিল আইসিএফ ( ICF ) কোচ। এখন তা বদলে হল উন্নতমানের এলএইচবি (LHB)। এরই সঙ্গে আসন সংখ্যাও বেড়েছে।
নতুন রুপে ঝকঝকে ট্রেন পেয়ে বেজায় খুশি নিত্যযাত্রীরা। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে এই রেলে ছিল আইসিএফ ( ICF ) কোচ। এখন তা বদলে হল উন্নতমানের এলএইচবি (LHB)। এরই সঙ্গে আসন সংখ্যাও বেড়েছে।
আগে বাতানুকূল ২ টিয়ারের কোচে ৪৮ টি সিট ছিল। বর্তমানে বেড়ে দাঁড়াল ৫২ তে এবংএসি ২ টিয়ারে একটি কোচ বেড়ে দুটি কোচ হয়েছে। একই সঙ্গে বাতানুকূলে থ্রি ট্রিয়ারে ৬৪ টি সিট ছিল, এখন বেড়ে হয়েছে ৭২। এসি প্রথম শ্রেণিতে আগে অর্ধেক আসন সংখ্যা ছিল, এখন পুরো আসন সংখ্যা হয়েছে HA1 কোচে।
আগে বাতানুকূল ২ টিয়ারের কোচে ৪৮ টি সিট ছিল। বর্তমানে বেড়ে দাঁড়াল ৫২ তে এবংএসি ২ টিয়ারে একটি কোচ বেড়ে দুটি কোচ হয়েছে। একই সঙ্গে বাতানুকূলে থ্রি ট্রিয়ারে ৬৪ টি সিট ছিল, এখন বেড়ে হয়েছে ৭২। এসি প্রথম শ্রেণিতে আগে অর্ধেক আসন সংখ্যা ছিল, এখন পুরো আসন সংখ্যা হয়েছে HA1 কোচে।

Jalpaiguri News: কখন ফিরবে মা! অপেক্ষারত দুই ফুটফুটে চিতাবাঘ শাবক

জলপাইগুড়ি: ডুয়ার্সের বন্যপ্রাণেদের নিয়ে হামেশাই হৃদয়বিদারক সংবাদ শিরোনামে চোখে পড়ে। কখনও চিতা বাঘের লোকালয় হানায় ক্ষতির মুখে পড়তে হয় তো আবার চিতা বাঘের আক্রমণে সাধারণ নিরীহ মানুষকে মৃত্যু বরণও করতে হয়। কখনও চিতা বাঘের অত্যাচার থেকে বাঁচতে খাঁচার ফাঁদ পেতে রাখা হয় চিতা বাঘ ধরার জন্য। কিন্তু এদিনের চিত্র খানিক অন্য।

এদিন দেখা যায় চা বাগানের নালার এক কোণে ’মা’ চিতার অপেক্ষায় বসে রয়েছে চিতাবাঘের দুই ফুটফুটে শাবক। কখন মা আসবে আর স্তন্যপান করাবে তারই অপেক্ষায় বসে রয়েছে তারা। তবে চিতাবাঘের ছোট্ট শাবককে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মেটেলি ব্লকের আইভিল চা বাগানে।

আরও পড়ুন: এই অভিনেতা একবার ‘হ‍্যাঁ’ বললেই অমিতাভের হাতছাড়া হত ‘শোলে’, ‘দিওয়ার’! জানেন কে ছিলেন প্রথম পছন্দ?

জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে কাজ করার সময় শ্রমিকরা বাগানের ১৫ বি সেকশনের একটি নালায় ২টি চিতাবাঘের শাবক দেখতে পান। এদিকে খবর চাউর হতেই বাচ্চা চিতাবাঘ দেখতে বহু মানুষের ভিড় জমে এলাকায়। দেরি না করে তৎক্ষণাৎ খবর দেওয়া হয় বনকর্মীদের।

খবর পেয়েই খুনিয়া স্কোয়াডের বনকর্মীরা সেখানে পৌঁছোন। চিতাবাঘের শাবকগুলিকে সেই জায়গাতেই রেখে এলাকা খালি করে দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এরপরই বাগানের তরফে ওই এলাকা খালি করে দেওয়া হয়েছে।

বনদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, সূর্য ডোবার পরেই মা এসে শাবকগুলিকে নিয়ে যাবে। তাই কেউ যাতে শাবকগুলিকে বিরক্ত না করে সে বিষয়ে বাগান কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।

পাশাপাশি এলাকাবাসীদেরও সাবধান ও সতর্ক করা হয়েছে যাতে তারা চিতা বাঘের শাবকগুলিকে কোনও ভাবে বিরক্ত না করে। উল্লেখ্য, এর আগেও আইভিল চা বাগানে বহুবার চিতাবাঘের শাবক দেখা গিয়েছে। বহু চিতাবাঘকে খাঁচাবন্দীও করা হয়েছে।
সুরজিৎ দে

Cassette Museum: নস্টালজিয়া বাঁচিয়ে রাখতে মিউজিয়াম গড়ে ফেলেছেন এই যুবক! কীসের জানেন?

জলপাইগুড়ি: ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে এই বিশেষ সংগ্রহশালা বা মিউজিয়াম বানানোর চেষ্টায় রত এই যুবক। কিন্তু কীসের মিউজিয়াম জানেন?

মেলোডিয়াস যুগের এক অন্যতম চিহ্ন এ‌ই বিশেষ জিনিসটি। এটা এখন প্রায় বিলুপ্ত। কথা হচ্ছে অডিও ক্যাসেট নিয়ে। বিলুপ্ত অডিও ক্যাসেট জমানো জলপাইগুড়ির এই যুবকের নেশা। যদিও এখন কারওর গান শুনতে ইচ্ছা হলে স্পটিফাই, গানা কিংবা ইউটিউবের সাহায্যে সহজেই সেই প্রয়োজন মিটে যায়। এর জন্য হাতে একটা স্মার্টফোন থাকলেই চলে যায়, আর কোন‌ও কিছুর দরকার পড়ে না।

আজকের দিনে সিডি, ক্যাসেট কিংবা ভিসিডি এই শব্দগুলো কেমন যেন অচেনা শোনায়। আজকের প্রজন্ম হয়ত দেখেইনি এগুলোর ব্যবহার। ইন্টারনেটের উৎকর্ষতায় এগুলো যেন প্রাগৈতিহাসিক যুগের জিনিস হয়ে গিয়েছে। প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়েছে। সেখানে পুরোনো অডিও রিল ক্যাসেট প্লেয়ার দিয়ে ৮০-৯০ এর দশকের গান প্রতিনিয়ত বাজিয়ে চলেছেন জলপাইগুড়ির রায়কত পাড়ার যুবক আশিস চক্রবর্তী।

আরও পড়ুন: বিধ্বংসী আগুন! লেলিহান শিখায় পুড়ে ছাই সবকিছু

এই যুবক নতুনত্বকে অস্বীকার করছেন না। তবে পুরনো ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টায় পুরনো অডিও ক্যাসেট জমিয়ে মিউজিয়াম তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর জন্য সংগ্ৰহ করছেন ক্যাসেট এবং প্রতিদিন সেগুলো বাজাচ্ছেন। তাঁর কাছে ৭০০-এরও বেশি ৮০ ও ৯০ দশকেরও বেশি ক্যাসেট কাছে। তাঁর সঙ্গে কথা বলে যেটুকু বোঝা গেল, আশি এবং নব্বইয়ের দশকে বিনোদনের একটি বড় অংশ জুড়ে ছিল ক্যাসেট এবং অডিও প্লেয়ার। সেগুলো আজকের দিনে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এমন বেশ কিছু বিরল সংগ্রহ নিয়ে তিনি এই মিউজিয়াম গড়তে চান।

সুরজিৎ দে

Jalpaiguri News: বাঁশ হাতে গ্রাম প্রদক্ষিণ পুরুষদের, পেছনে নৃত্যরত মহিলারা! হচ্ছেটা কী? উপচে পড়ছে ভিড় এলাকায়

জলপাইগুড়ি: কথায় আছে, বিশ্বাসে মেলায় বস্তু তর্কে বহুদূর। বিশ্বাস তর্ক আলাদা রেখে, মনস্কামনা পূর্ণ হলেই এই অদ্ভুত পূজো করে এখানকার মানুষজন। কী পুজো? কী নিয়মে করা হয় এই পুজো? কোথায়ই বা হয় জানেন? মনস্কামনা পূর্ণ হলেই নিয়ম আচার মেনে নিষ্ঠা-সহকারে পুজো করা হয় বাঁশ এবং পতাকার। অবাক হবেন না। এটাই জলপাইগুড়ি জেলার ক্রান্তি ব্লকের বাসিন্দাদের দীর্ঘ কালের রীতি। সেই রীতিনীতি আচার-সহ সুসজ্জিত বাঁশ হাতে ঐতিহ্যবাহী মদনকামের পুজোতে মাতল এলাকার বাসিন্দারা।

জানা গিয়েছে, মূলত এলাকাবাসীদের কারোর কোনও মনস্কামনা পূরণ হলেই এই পুজো করেন তারা। ক্রমবর্ধমান তাপপ্রবাহের কবল থেকে রেহাই পাইনি উত্তরবঙ্গও। জমির ফসল রোদের তাপে খেতেই শুকিয়ে মারা যাচ্ছে, ফলত আর্থিক প্রচুর ক্ষতি হচ্ছে এলাকার কৃষকদের। অনাবৃষ্টিতে ফলনে ব্যাঘাত ঘটছে। আর এর জন্যেই বৃষ্টির দেখা চেয়ে মনস্কামনা করেছিলেন এলাকাবাসীদের একাংশ।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

গতকাল থেকে আকাশ খানিক মেঘলা হওয়াতেই খুশির হাওয়া ছড়িয়ে পড়ে এলাকা জুড়ে। মেঘলা আকাশ হওয়ার কারণেই এই পুজো শুরু করেছেন তারা। এখন এই পূজোকে ঘিরে উৎসবের চেহারা নিয়েছে পুরো এলাকা। কোথাও এই পুজোকে গ্রাম্য দেবতার পুজো বলা হয়, কোথায় আবার বলা হয় মদন কামের পুজো।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

কীভাবে হয় এই পুজো? গ্রামের মহিলারা একত্রিত হয়ে বাঁশ গাছের ওপরে বিভিন্ন রঙের পতাকা লাগিয়ে সেই পতাকাকে পুজো করার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় মদন কামের পুজো বা গ্ৰামপুজো । নাচ গানের মধ্যে দিয়ে সুসজ্জিত বাঁশ নিয়ে গ্রাম প্রদক্ষিণে বের হয় সকলে, সঙ্গে থাকে রাজবংশী সম্প্রদায়ের বিশেষ সানাই এবং ঢাক। যার তালে কোমর দোলায় আট থেকে আশি। গোটা গ্রামের বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে এই পুজোতে মেতে উঠেছে। পুজো দেওয়ার পর সারাদিন নিকটস্থ হাটে এবং গ্রামের প্রতিটি বাড়ি বাড়ি ঘুরে বাঁশের খেলা দেখানো হয়। বেশ অভিনব এই পুজো দেখতে ভিড় জমায় আশেপাশের বিভিন্ন এলাকার মানুষজন।

সুরজিৎ দে