এছাড়াও খাবারে ফাইবার এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ জিনিস রয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন। রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন, হালকা খাবার খান। মনে রাখবেন, রাতের খাবারের পর অবশ্যই কিছু সময়ের জন্য হাঁটতে যাবেন।

Ginger Juice Benefits: পালাবে গ্যাস অম্বল বদহজম! রান্নাঘরের চেনা সবজির রস খান ‘এইভাবে’! উড়িয়ে দেবে সুগার

আদা বেশিরভাগই চায়ে ব্যবহৃত হয়। এটি শাকসবজিতেও ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এই ছোট দেখতে মশলাটি শুধু চায়ের স্বাদই বাড়ায় না আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী। আয়ুর্বেদে আদাকে গুণের খনি বলা হয়েছে। এটি সেবন করে আপনি অনেক কঠিন রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন।
আদা বেশিরভাগই চায়ে ব্যবহৃত হয়। এটি শাকসবজিতেও ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এই ছোট দেখতে মশলাটি শুধু চায়ের স্বাদই বাড়ায় না আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী। আয়ুর্বেদে আদাকে গুণের খনি বলা হয়েছে। এটি সেবন করে আপনি অনেক কঠিন রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন।
ভারতীয় বাড়িতে প্রায়ই আদা ব্যবহার করা হয়। আদা কখনো চায়ে আবার কখনও রান্নার সময় সিজনিংয়ে ব্যবহার করা হয়। আদা যেখানে চা এবং খাবারে ভিন্ন স্বাদ দেয়, আদাও অনেক ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ। বিশেষ করে বর্ষা ও শীতকালে আদা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।
ভারতীয় বাড়িতে প্রায়ই আদা ব্যবহার করা হয়। আদা কখনো চায়ে আবার কখনও রান্নার সময় সিজনিংয়ে ব্যবহার করা হয়। আদা যেখানে চা এবং খাবারে ভিন্ন স্বাদ দেয়, আদাও অনেক ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ। বিশেষ করে বর্ষা ও শীতকালে আদা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ নাতাজিয়া স্টলবার্গের মতে, শীতকালে আদা খাওয়া কার্যকর। কিন্তু আদা খেলে বর্ষাকালেও অনেক রোগ প্রতিরোধ করা যায়। বর্ষাকালে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, চর্মরোগ, গলা ব্যথা, সর্দি ইত্যাদি সমস্যা মোকাবিলায় আদা সেবন খুবই কার্যকরী।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ নাতাজিয়া স্টলবার্গের মতে, শীতকালে আদা খাওয়া কার্যকর। কিন্তু আদা খেলে বর্ষাকালেও অনেক রোগ প্রতিরোধ করা যায়। বর্ষাকালে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, চর্মরোগ, গলা ব্যথা, সর্দি ইত্যাদি সমস্যা মোকাবিলায় আদা সেবন খুবই কার্যকরী।
আদা খাওয়া অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে পারে, আদা পাচনতন্ত্রেরও উন্নতি করে। কাঁচা আদা খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি খেলে গ্যাসের মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে আদা সুগারের রোগীদের জন্যও উপকারী।
আদা খাওয়া অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে পারে, আদা পাচনতন্ত্রেরও উন্নতি করে। কাঁচা আদা খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি খেলে গ্যাসের মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে আদা সুগারের রোগীদের জন্যও উপকারী।
আদার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আদা শীতকালে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী এবং ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম। আদা খেলে রক্ত ​পাতলা হয়, যা হার্টের জন্যও উপকারী।
আদার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আদা শীতকালে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী এবং ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম। আদা খেলে রক্ত ​পাতলা হয়, যা হার্টের জন্যও উপকারী।
যদিও আদা খাওয়া বিভিন্ন উপায়ে উপকারী, আদার তেলেরও নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে। জয়েন্টের ব্যথার রোগীদের জন্য এই তেল খুবই কার্যকরী। বর্ষাকালে এবং শীতকালে প্রায়ই জয়েন্টের ব্যথা বেড়ে যায়। এমন অবস্থায় আদার তেল দিয়ে মালিশ করলে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
যদিও আদা খাওয়া বিভিন্ন উপায়ে উপকারী, আদার তেলেরও নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে। জয়েন্টের ব্যথার রোগীদের জন্য এই তেল খুবই কার্যকরী। বর্ষাকালে এবং শীতকালে প্রায়ই জয়েন্টের ব্যথা বেড়ে যায়। এমন অবস্থায় আদার তেল দিয়ে মালিশ করলে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)