লাইফস্টাইল Ginger Juice Benefits: পালাবে গ্যাস অম্বল বদহজম! রান্নাঘরের চেনা সবজির রস খান ‘এইভাবে’! উড়িয়ে দেবে সুগার Gallery July 25, 2024 Bangla Digital Desk আদা বেশিরভাগই চায়ে ব্যবহৃত হয়। এটি শাকসবজিতেও ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এই ছোট দেখতে মশলাটি শুধু চায়ের স্বাদই বাড়ায় না আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী। আয়ুর্বেদে আদাকে গুণের খনি বলা হয়েছে। এটি সেবন করে আপনি অনেক কঠিন রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন। ভারতীয় বাড়িতে প্রায়ই আদা ব্যবহার করা হয়। আদা কখনো চায়ে আবার কখনও রান্নার সময় সিজনিংয়ে ব্যবহার করা হয়। আদা যেখানে চা এবং খাবারে ভিন্ন স্বাদ দেয়, আদাও অনেক ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ। বিশেষ করে বর্ষা ও শীতকালে আদা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ নাতাজিয়া স্টলবার্গের মতে, শীতকালে আদা খাওয়া কার্যকর। কিন্তু আদা খেলে বর্ষাকালেও অনেক রোগ প্রতিরোধ করা যায়। বর্ষাকালে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, চর্মরোগ, গলা ব্যথা, সর্দি ইত্যাদি সমস্যা মোকাবিলায় আদা সেবন খুবই কার্যকরী। আদা খাওয়া অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে পারে, আদা পাচনতন্ত্রেরও উন্নতি করে। কাঁচা আদা খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি খেলে গ্যাসের মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে আদা সুগারের রোগীদের জন্যও উপকারী। আদার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আদা শীতকালে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী এবং ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম। আদা খেলে রক্ত পাতলা হয়, যা হার্টের জন্যও উপকারী। যদিও আদা খাওয়া বিভিন্ন উপায়ে উপকারী, আদার তেলেরও নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে। জয়েন্টের ব্যথার রোগীদের জন্য এই তেল খুবই কার্যকরী। বর্ষাকালে এবং শীতকালে প্রায়ই জয়েন্টের ব্যথা বেড়ে যায়। এমন অবস্থায় আদার তেল দিয়ে মালিশ করলে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
লাইফস্টাইল Ginger to control Constipation: কোষ্ঠকাঠিন্য কমান এভাবে আদা খেয়ে! ওঁত পেতে আছে চরম বিপদও! জানুন বাঁচার টোটকা Gallery July 22, 2024 Bangla Digital Desk কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় জেরবার হন অনেকেই। অতিরিক্ত ময়দা, জাঙ্ক খাবার, মশলাদার খাবারের জেরে কোষ্ঠ সাফ হয় না। সপ্তাহে দু’বারের বেশি কোষ্ঠ সাফ না হলে তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়। ফাইবার ডায়েটে থাকলে এই সমস্যা দূর হয়। কিন্তু জানেন কি আদাও পারে কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে। পুষ্টিবিদ কবিতা দেবগণের মতে আদায় আছে প্রোটিজ জিঞ্জিবেইন। গবেষণায় প্রকাশ, এই যৌগ কোষ্ঠ পরিষ্কার করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গে কমে যায় গ্যাস, অম্বল, পেটফাঁপা। ফাইবারসমৃদ্ধ খাবারের সঙ্গে প্রচুর আদাও রাখুন ডায়েটে। পর্যাপ্ত জলপান করুন। জাঙ্কখাবার, ময়দা, ফাস্টফুড, তেলমশালাদার খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে চায়ে আদা মিশিয়ে পান করুন আদা চা। কাঁচা আদার তুলনায় আদার গুঁড়ো বা জিঞ্জার পাউডারও বেশ উপকারী। রোজ ঈষদুষ্ণ জলে ২ চামচ আদার গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন। জিঞ্জার সাপ্লেমেন্টের তুলনায় কাঁচা আদা বা আদার গুঁড়ো ব্যবহার করুন। তাতে উপকার ও উপযোগিতা বেশি। মনে রাখতে হবে একাধিক সাবধানতাও। দৈনিক ডায়েটে ৬ মিলিগ্রামের বেশি আদা রাখবেন না। নইলে অম্বল, বুক জ্বলা, ডায়রিয়া হতে পারে।
লাইফস্টাইল Weight Loss Control Tips: চড়চড়িয়ে কমবে ওজন! পালাবে গ্যাস অম্বল বদহজম! শুধু দিনের এই সময়ে এভাবে খান আদা Gallery June 12, 2024 Bangla Digital Desk খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি ভারতীয় মশলা আদার গুণেরও শেষ নেই৷ এর উপকারিতার কথা জানলে চমকে যেতে হয়৷ সকালে খালি পেটে আদা-জল পান করলে একাধিক শারীরিক উপকারিতা পাওয়া যায়৷ কথায় বলে আদা-জল পান করে লড়াই করা৷ উপকারিতার দৌলতেই আদা জল স্থান পেয়েছে প্রাচীন প্রবাদে৷ দেখে নিন কী কী উপকারিতা মেলে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷ সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে আদাজল পান করলে হজমের সমস্যা দূর হয়৷ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রিত হয়৷ গ্যাস, পেট ফাঁপা-সহ হজমের একাধিক সমস্যা দূর হয়৷ আদাজল পান করলে মেটাবলিজম হার বেড়ে যায়৷ ফলে ওজন কমার প্রক্রিয়া দ্রুত হয়৷ আদার গুণে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ ফলে নিয়ন্ত্রিত হয় ওজন৷ আদায় প্রচুর পরিমাণে আছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য৷ আদাজল পান করলে সার্বিকভাবে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে৷ আর্থ্রাইটিস, কার্ডিওভাসক্যুলার ডিজিজ-সহ ক্রনিক ইনফ্লেম্যাশন কমাতে কার্যকর আদা৷ কারণ এর জিঞ্জেরল যৌগ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি৷ পেশির যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে৷ ত্বকের একাধিক সমস্যা কমিয়ে উজ্জ্বলতা ধরে রাখে আদার রস৷ আদার অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ অ্যাকনে ও ব্রণ কমিয়ে দেয়৷ আদাজল তৈরি করাও সহজ৷ ছোট টুকরো আদা নিয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন৷ জলে ফুটতে দিন ১০-১৫ মিনিট৷ এ বার ওই মিশ্রণ ছেঁকে পান করুন৷ ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন এক চামচ মধু৷