লাইফস্টাইল Faster Weight Loss Tips: সকালের চায়ে মেশান এই ২ টো জিনিস! হুড়মুড়িয়ে কমবে ব্লাড সুগার! মোমের মতো গলবে মেদের স্তর Gallery September 21, 2024 Bangla Digital Desk আদা এবং এলাচ মেটাবলিক রেট বাড়িয়ে তোলে৷ আদায় আছে জিঞ্জেরল যৌগ৷ হজমশক্তি বাড়িয়ে ক্যালরি বার্ন করতে সাহায্য করে৷ লবঙ্গে আছে ইউজেনল৷ এই যৌগও মেটাবলিজম বাড়িয়ে তোলে৷ আদা এবং লবঙ্গ চায়ে মিশিয়ে খেলে খুবই উপকারী৷ বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷ আদার গুণে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে যায়৷ ক্যালরি কম জমে শরীরে৷ এছাড়া আদার রসে হজম হতে সাহায্য করে৷ শরীরে মেদ জমে না৷ আদার গুণে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি উন্নত হয়৷ লবঙ্গর উপকারিতায় নিয়ন্ত্রণে থাকে ব্লাড সুগার৷ অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা দূর হয়৷ আদা এবং লবঙ্গ ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে৷ শরীর থেকে টক্সিন বার করে দেয়৷ লিভারের কাজ মসৃণ হয়৷ প্রাকৃতিক ডিটক্সিফিকেশন বজায় থাকে৷ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত আদা৷ লবঙ্গের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস অক্সিডেটিভ স্ট্রেস দূর করে৷ আদা-লবঙ্গ চা খেলে ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে ওজন ঝরাতে সাহায্য করে৷ সকালের চায়ে আদা ও লবঙ্গ যোগ করতে ভুলবেন না৷ এতে শারীরিক উপকারিতার পাশাপাশি মনও চনমনে থাকে৷ দিনের সূত্রপাত হয় তরতাজা
লাইফস্টাইল Ginger Water in Weight Loss: ২ ইঞ্চি আদা! ২ কাপ জল! তাড়িয়ে দেয় মেদের স্তর, গাটের ব্যথা, ঋতুস্রাবের ব্যথাকে! এভাবে খেতে হবে দিনের এই সময়ে Gallery September 19, 2024 Bangla Digital Desk রান্নায় আদা ব্যবহার করা হয় নানা ভাবে৷ কিন্তু আদা আর গরমজলের মিশ্রণও যে কতটা উপকারী হতে পারে, আমরা ভাবতেই পারি না৷ বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷ ১ থেকে ২ ইঞ্চি তাজা আদার টুকরো নিন৷ ২ কাপ জলে ফুটিয়ে নিন৷ ১৫ মিনিট ঢিমে আঁচে ফুটিয়ে নিয়ে ছেঁকে পান করুন৷ ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন মধু ও লেবুর রস৷ সকালে খালি পেটে এই পানীয় পান করুন৷ আদার জিঞ্জেরল যৌগ মুক্তি দেবে মর্নিং সিকনেস থেকে৷ কমবে গা বমি ভাব৷ খাওয়ার পরে পান করলে কমবে পেট ফাঁপা ও বদহজম৷ ইনফ্লুয়েঞ্জা, জ্বর, গলাব্যথা, বুকে সর্দি জমার মতো সমস্যায় আরাম দেবে এই পানীয়৷ এর অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ পেশির সুস্থতা বজায় রাখে৷ ঋতুস্রাবের সময় অনেকের ক্র্যাম্প হয়৷ পেটের পেশিতে টান পড়ে৷ দেখা দেয় চরম অস্বস্তি৷ এই সমস্যায় আরাম দেবে এই পানীয়৷ মাইগ্রেন-সহ নানা রকমের মাথা যন্ত্রণায় স্বস্তি দেয় আদা দিয়ে ফোটানো জল৷ গাঁটের ব্যথা, আর্থ্রাইটিসে যাঁরা ভোগেন তাঁরা নিয়মিত এই পানীয় পান করুন৷ কমে যায় সমস্যা৷ এই পানীয়ের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ বাড়িয়ে তোলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি৷
লাইফস্টাইল Health Benefits: ঠান্ডা লাগা থেকে দূর করে হজমের সমস্যা, এক কুঁচি আদা মুখে রাখলেই ম্যাজিক, জেনে নিন এর গুণাগুণ Gallery September 9, 2024 Bangla Digital Desk আদা দিয়ে চা কে না ভালবাসে! খুকখুকে কাশি বা গলায় ব্যথায় আদা অবর্থ ওষুধ হিসেবে কাজ করে৷ ডায়েটিশিয়ন মাস্চা ডেভিস আদার বিস্তৃত গুণাগুণ নিয়ে কথা বলেছেন৷ বমি বা বমি বমি ভাবের জন্য আদা অত্যন্ত উপকারী৷ অর্ধেক চামচ আদার পাউডার নিয়ে জলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন৷ অনেক সময় আদা কুঁচি মুখেও রেখে দিতে পারেন৷ চপ, তেলেভাজা বেশি খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ টপাটপ অ্যান্টাসিড খাওয়ার বদলে সামান্য আদা খেয়ে নিন৷ আদা শরীরে ভাল উৎসেচক নিঃসরণ ঘটায়, যা শরীরকে ভাল রাখতে সাহায্য করে৷ শরীর থেকে বাজে কোলেস্টেরল বের করতে আদার কোনও বিকল্প নেই৷ তাই শুকনো আদা খেলে এর থেকে মুক্তির সম্ভব৷ আদা খেলে গলায় ব্যথা, টনসিলের যন্ত্রণা প্রভৃৃতি দূর হয়৷ এছাড়াও পিরিয়ডসের ব্যথা কমাতে এই আদা কিন্তু মোক্ষম ভূমিকা পালন করতে পারে৷
লাইফস্টাইল Ginger Side Effects: বাড়বে হৃদরোগের ঝুঁকি! জানুন কারা আদা খেলেই বড় বিপদ! ভুলেও এঁরা আদা মুখে দেবেন না Gallery September 9, 2024 Bangla Digital Desk ভারতীয় হেঁশেলের চিরচেনা মশলা আদার গুণাগুণ প্রচুর৷ অসংখ্য উপকারিতায় লাগে এই কন্দ মশলা৷ একাধিক শারীরিক সমস্যার ঘরোয়া টোটকা আদা৷ কিন্তু শত উপকারিতা সত্ত্বেও আদার একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে৷ কিছু ক্ষেত্রে আদা এড়িয়ে চলতে হবে৷ জানুন কারা আদা খাবেন না৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ অতিরিক্ত আদা খেলে ডায়রিয়া হতে পারে৷ কারণ আদার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেটে অস্বস্তি এবং দুর্বলকা বাড়তে পারে৷ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় দৈনিক ১৫০০ মিলিগ্রাম আদা যথেষ্ট৷ তার বেশি খেলে হতে পারে মিসক্যারেজ৷ নিরাপদে থাকতে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পরিমিত পরিমাণে খান৷ আদার অ্যান্টি প্লেটলেট দিকের জন্য এটা বেশি খেলে ব্লিডিং হতে পারে৷ রসুন, লবঙ্গের সঙ্গে আদা খেলে শরীরের ভিতরের রক্তক্ষরণ বাড়তে পারে৷ ব্লাড প্রেশারের ওষুধ খেলে আদা বেশি খাবেন না৷ অতিরিক্ত আদা খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে৷ গ্যাস এবং পেট ফাঁপার কারণও হতে পারে আদার রস৷ কিছু খাবার থেকে অ্যালার্জি হয়৷ আদা থেকে অ্যালার্জি হলে মুখ চুলকোয়৷ খাবার থেকে রুচি চলে যায়৷ মুখ ফুলে যায়৷ অতিরিক্ত আদা খেলে ব্লাড সুগার ও ব্লাড প্রেশার নেমে যায় হু হু করে৷ ফলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা অতিরিক্ত ব্লাড প্রেশারের সমস্যা দেখা যায়৷ এই দুই রোগ থাকলে বা ব্লাড থিনিংয়ের ওষুধ খেলে আদা যত সম্ভব এড়িয়ে চলুন৷
লাইফস্টাইল Ginger Benefits: সব পদে গাদা গাদা ‘আদা’ দিচ্ছেন? কাঁচা না শুকনো? কোন আদা খাওয়া বেশি উপকারী! জানুন বিশেষজ্ঞের মত Gallery August 26, 2024 Bangla Digital Desk আদা শরীরের জন্য খুব উপকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। বহু কাল ধরেই আদা পেটের গোলযোগ, সর্দি কাশি, বমি বমি ভাবের মতো সমস্যার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কিন্তু তাজা না শুকনো, কোন আদা খাওয়া বেশি উপকারী তা নিয়ে খুব একটা অবগত নন অনেকেই। আদা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য এবং জিঞ্জেরল নামক একটি শক্তিশালী যৌগ দ্বারা সমৃদ্ধ। স্বাস্থ্য অনুশীলনকারী, পুষ্টিবিদ এবং প্রত্যয়িত ম্যাক্রোবায়োটিক স্বাস্থ্য প্রশিক্ষক শিল্পা অরোরা জানান শুকনো এবং কাঁচা আদার মধ্যে পার্থক্য এবং কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য ভাল তা। সব আদাতেই রয়েছে উপকার। তবে, বেশি উপকার পেতে হলে শুকনো আদাই সেরা। একাধিক গবেষণাতেও মিলেছে তার প্রমাণ। সেখানে বলা হয়েছে কাঁচা আদার তুলনায় শুকনো আদার ঔষধি গুণ অনেকটাই বেশি। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে শুকনো আদায় পলিফেনল জাতীয় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উচ্চ মাত্রায় থাকে। ফলে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসেবে শুকনো আদা বেশি কার্যকর। শিল্পা অরোরা বলেন, “শুকনো আদা শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস প্রতিরোধে সাহায্য করে। শুকনো আদায় প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য আছে যা জয়েন্টের ব্যথা এবং আর্থ্রাইটিস-সহ যেকোনও ধরনের কষ্ট কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি, শুকনো আদা হজমশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। এবং শ্বাসকষ্টের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে।” জিঞ্জেরল এবং শোগাওল নামক দু’টি পলিফেনল গ্রুপ আদার তীব্র স্বাদের জন্য দায়ী। এই দুটি উপাদান অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসেবে এবং বমিভাব কমাতেও বেশ কার্যকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, জিঞ্জেরল এবং শোগাওল হজমকে উদ্দীপিত করে, পাকস্থলীর পেশিকে সতেজ রাখে এবং কিছু নিউরোট্রান্সমিটার ব্লক করতে কাজে আসে যা আমাদের বমি বমি ভাব কমাতে সহায়তা করতে পারে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
বীরভূম, লাইফস্টাইল Ginger Health Tips: ব্লাড সুগার থেকে ওজন কমানোর অব্যর্থ ওষুধ আদা, কিন্তু কাঁচা না রান্না করা? কীভাবে খেলে কাজে দেবে? পড়ুন Gallery July 29, 2024 Bangla Digital Desk প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা থেকে জীবাণু নাশ, সবেতেই বেশ কার্যকর আদা। শরীরে ইনসুলিন তৈরিতে সাহায্য করে আদার রস। আর ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক থাকলে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় রক্তের শর্করার মাত্রাও। ফলে রোজের রান্নায় অল্প করে আদা ব্যবহার করলে অনেকটাই যত্ন নেওয়া যায় ডায়াবিটিসের রোগীর। আদা দেওয়া চা খেলেও উপকার মেলে, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার পাপাই চৌধুরী। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আদার রস খেলে হজম ও গ্যাস- অম্বলের সমস্যা দূর হয়। আদা রক্তে শর্করার মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে এবং মস্তিষ্ককে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে। আদায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যৌগ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আদা শরীরের যাবতীয় টক্সিন বাইরে বার করে দেয়, ফলে শরীর টক্সিনমুক্ত থাকে। শরীরে জমে থাকা টক্সিন বেরিয়ে গেলে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। যারা ওজন কমাতে চাইছেন, প্রতিদিন যদি আদার রস পান করতে পারেন, দ্রুত কাজ হবে। আদায় পাওয়া যায় একাধিক ‘এসেনশিয়াল অয়েল’ বা অপরিহার্য তেল। এই তেলগুলির জীবাণুনাশক গুণ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা আদার জীবাণুনাশক ক্ষমতা তুলনামূলক ভাবে বেশি। কাঁচা আদা শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টিকারী জীবাণু ও বিভিন্ন ছত্রাকঘটিত সমস্যা প্রতিরোধ করতে খুবই উপযোগী। তবে সিউডোমোনাস জাতীয় জীবাণুর বিরুদ্ধে শুকনো আদা বেশি কার্যকর।
লাইফস্টাইল Indigestion Control Tips: বেশি খেলেই বদহজম? শরীরে অস্বস্তি? এভাবে আদা খেলেই সব অসুস্থতা ভ্যানিশ! Gallery July 27, 2024 Bangla Digital Desk ভারতীয় রান্নায় আদার ব্যবহার প্রচুর৷ দীর্ঘ দিন ধরে সুগৃহিণীর বিশ্বস্ত সঙ্গী এই কন্দ মশলা৷ জানেন কি যে কোনও খাবার খাওয়ার পর আদাজল খাওয়ার উপকারিতা অঢেল৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ সবার আগে জেনে নিন কী করে তৈরি করবেন আদাজল৷ ১ ইঞ্চি আদার খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরো করে নিন৷ তার পর ২ কাপ জলে আদার টুকরো ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন৷ তার পর ছেঁকে নিলেই পান করার জন্য রেডি৷ দিনভর যত বার ভারী খাবার খাবেন, তার পর চুমুক দিন আদাজলে৷ এর ফলে হজমে সাহায্য হবে৷ বমি ভাব কমবে৷ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে৷ জিঞ্জেরল-সহ একাধিক উৎসেচকের জন্য আদাজলকে বলা যায় ডাইজেস্টিভ টনিক৷ ফলে হজম প্রক্রিয়া হয় দ্রুত৷ পেট ফাঁপা, গ্যাস, বদহজম কমে যায়৷ গা বমি ভাব এবং মোশন সিকনেস কমাতে আদার উপকারিতা ও উপযোগিতা প্রচুর৷ গুরুপাক খাওয়া দাওয়ার পর শরীর আইঢাই করলে স্বস্তি মেলে আদাজলে৷ অ্যাসিড রিফ্লাক্স থেকে বুক জ্বলে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়৷ পাশাপাশি তৈরি হয় আরও একাধিক অস্বস্তি৷ খাওয়ার পর আদাজল পান করলে কমে যায় সেইসব অস্বস্তি৷ শরীরের মেটাবলিজম হার বৃদ্ধি করে আদা৷ খাওয়ার পর আদাজল খেলে বাড়তি মেদ জমার প্রবণতা কমে৷ ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না৷ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্যের জন্য রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে আদার রস৷ নিয়মিত আদা খেলে মজবুত হয় রোগ প্রতিরোধ শক্তি৷ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে শরীরকে ডিটক্সিফাই করে আদাজল৷ ব্লাড সার্কুলেশন বজায় রাখে৷ ফলে কার্ডিও ভাসক্যুলার অসুখ এড়ানো যায়৷ কাঁচা আদার রস ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়াবেটিস, প্রিডায়াবেটিস রোধে উপকারী আদা৷ রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে আদাজল৷ ঋতুস্রাবকালীন যন্ত্রণা, অস্বস্তি দূর করে আদার উপকারিতা৷
লাইফস্টাইল Ginger Juice Benefits: পালাবে গ্যাস অম্বল বদহজম! রান্নাঘরের চেনা সবজির রস খান ‘এইভাবে’! উড়িয়ে দেবে সুগার Gallery July 25, 2024 Bangla Digital Desk আদা বেশিরভাগই চায়ে ব্যবহৃত হয়। এটি শাকসবজিতেও ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এই ছোট দেখতে মশলাটি শুধু চায়ের স্বাদই বাড়ায় না আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী। আয়ুর্বেদে আদাকে গুণের খনি বলা হয়েছে। এটি সেবন করে আপনি অনেক কঠিন রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন। ভারতীয় বাড়িতে প্রায়ই আদা ব্যবহার করা হয়। আদা কখনো চায়ে আবার কখনও রান্নার সময় সিজনিংয়ে ব্যবহার করা হয়। আদা যেখানে চা এবং খাবারে ভিন্ন স্বাদ দেয়, আদাও অনেক ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ। বিশেষ করে বর্ষা ও শীতকালে আদা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডাঃ নাতাজিয়া স্টলবার্গের মতে, শীতকালে আদা খাওয়া কার্যকর। কিন্তু আদা খেলে বর্ষাকালেও অনেক রোগ প্রতিরোধ করা যায়। বর্ষাকালে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, চর্মরোগ, গলা ব্যথা, সর্দি ইত্যাদি সমস্যা মোকাবিলায় আদা সেবন খুবই কার্যকরী। আদা খাওয়া অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে পারে, আদা পাচনতন্ত্রেরও উন্নতি করে। কাঁচা আদা খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি খেলে গ্যাসের মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে আদা সুগারের রোগীদের জন্যও উপকারী। আদার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আদা শীতকালে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী এবং ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম। আদা খেলে রক্ত পাতলা হয়, যা হার্টের জন্যও উপকারী। যদিও আদা খাওয়া বিভিন্ন উপায়ে উপকারী, আদার তেলেরও নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে। জয়েন্টের ব্যথার রোগীদের জন্য এই তেল খুবই কার্যকরী। বর্ষাকালে এবং শীতকালে প্রায়ই জয়েন্টের ব্যথা বেড়ে যায়। এমন অবস্থায় আদার তেল দিয়ে মালিশ করলে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
লাইফস্টাইল Benefits of Ginger: একশো গুণের অধিকারী! পুরষদের যৌবন থাকবে আজীবন, এই সবজির উপকার ভুলবেন না কোনওদিনও Gallery July 9, 2024 Bangla Digital Desk রান্নাঘরে চা এবং সবজি বানাতে আদা ব্যবহার করা হয়। আদা খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায়। আসলে, আদা খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। আদা ঔষধি গুণে ভরপুর। এটি আপনাকে অনেক মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করে। এটি পুরুষদের জন্যও খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। ডায়েটিশিয়ান দীক্ষা ভবসর সবলিয়ায় কথা অনুযায়ী, যৌন উত্তেজনা বাড়াতে ঐতিহ্যগতভাবে আদা ব্যবহার করা হতো। আদা গুঁড়া, মূল এবং তেল আকারে ব্যবহৃত হয়। আদার মধ্যে উপস্থিত জিঞ্জেরল আপনার হজম শক্তিকে উন্নত করে। এটি গ্যাস এবং ফোলা সমস্যা দূর করে। আদার রয়েছে প্রদাহরোধী, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য। এই পুষ্টিগুলি পুরুষদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। দিনে ৫ গ্রাম আদা চায়ে খেতে পারেন। আদা উর্বরতা উন্নত করেআদা সেবন পুরুষদের উর্বরতা বাড়ায়। এটি টেস্টোস্টেরন উৎপাদন বৃদ্ধি এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে উর্বরতা বাড়াতে পারে। আদা লুটিনাইজিং হরমোন বাড়িয়ে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায়। এটি শুক্রাণুর গুণমান বাড়ায়। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসও দুর্বল ইরেক্টাইল ফাংশনের কারণ হতে পারে। শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে আদা কার্যকরী পাওয়া গেছে। তবে এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Side Effects of Excessive Ginger: বর্ষায় রোজ একগাদা আদা খাচ্ছেন চা থেকে রান্নায়? সর্বনাশ! ভুলেও কারা বেশি আদা খাবেন না, জানুন Gallery July 6, 2024 Bangla Digital Desk বাঙালির দৈনন্দিন ডায়েটে আদা খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ স্বাদে গন্ধে গুণে আদা অতুলনীয়৷ তবে আদা খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে৷ অতিরিক্ত পরিমাণে আদা খাওয়া অত্যন্ত ক্ষতিকর৷ দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার জনপ্রিয় কন্দ সবজি পরিচিত ‘রাইজোম’-এর জন্য৷ এছাড়াও জিঞ্জেরল, শোগোল, জিঞ্জেরন যৌগ বাড়িয়ে তোলে আদার ওষধি গুণ৷ বদহজম এবং গা বমি সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে আদার রস৷ তবে ডায়েটে অতিরিক্ত আদা থাকলে হিতে বিপরীত হতে পারে৷ বুক জ্বলা, পেট ফাঁপা, বদহজম-সহ একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷ আদায় ব্লাড থিনিং বৈশিষ্ট্য আছে৷ ব্লাড সার্কুলেশন এবং হার্টের সুস্বাস্থ্যের জন্য আদা উপকারী৷ যাঁদের ব্লিডিং ডিসঅর্ডার আছে বা যাঁরা ব্লাড থিনিং-এর ওষুধ খান, তাঁরা অতিরিক্ত আদা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন৷ অনেকেরই অ্যালার্জি হওয়ার প্রবণতা থাকে৷ জটিলতা বাড়লে অ্যালার্জি থেকে শ্বাসকষ্টও হয়৷ বেশি আদা খেলে বাড়তে পারে অ্যালার্জির সমস্যা৷ আদা পরিমিত পরিমাণে খেলে এর গুণাগুণে দূর হয় শারীরিক সমস্যা৷ আদার অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে আর্থ্রাইটিস ও অন্যান্য ইনফ্লেম্যাটরি সংক্রান্ত সমস্যা৷ গা বমি ভাব, মোশন সিকনেস, মর্নিং সিকনেস কমায় আদার রস৷ সেইসঙ্গে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, সেল ড্যামেজ কমায়৷ সার্বিক রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে৷ আদা থেকে কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে শারীরিক সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডায়েটে আদা রাখুন৷