Money Making Tips: মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগে মিলবে ৭০ লাখ রিটার্ন! SBI-এর এই ফান্ডে মালামাল হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা

মিউচুয়াল ফান্ড এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। ইদানীং অনেকেই এসআইপিতে বিনিয়োগ করছেন। এর একটাই কারণ, ব্যাপক রিটার্ন। বাজারের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এতে ঝুঁকি রয়েছে ঠিকই, তবে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি অনেক কমেও যায়।
মিউচুয়াল ফান্ড এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। ইদানীং অনেকেই এসআইপিতে বিনিয়োগ করছেন। এর একটাই কারণ, ব্যাপক রিটার্ন। বাজারের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এতে ঝুঁকি রয়েছে ঠিকই, তবে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি অনেক কমেও যায়।
বাজারে হাজার রকমের মিউচুয়াল ফান্ড স্কিম রয়েছে। চরিত্র অনুযায়ী এদের ঝুঁকির ধরন আলাদা। ফলে রিটার্নেও হেরফের হয়। ঝুঁকি যত বেশি রিটার্নও তত বেশি। আবার ঝুঁকি কম হলে রিটার্নও কমে। পুরোটাই নির্ভর করে ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার উপর।
বাজারে হাজার রকমের মিউচুয়াল ফান্ড স্কিম রয়েছে। চরিত্র অনুযায়ী এদের ঝুঁকির ধরন আলাদা। ফলে রিটার্নেও হেরফের হয়। ঝুঁকি যত বেশি রিটার্নও তত বেশি। আবার ঝুঁকি কম হলে রিটার্নও কমে। পুরোটাই নির্ভর করে ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার উপর।
এসবিআইয়ের মিউচুয়াল ফান্ড গত কয়েক বছরে ব্যাপক রিটার্ন দিয়েছে। এই স্কিমে মাত্র ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করে ৭০ লাখ টাকা রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে মোটামুটি ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। তবে এসবিআইয়ের মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে দীর্ঘমেয়াদে ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
এসবিআইয়ের মিউচুয়াল ফান্ড গত কয়েক বছরে ব্যাপক রিটার্ন দিয়েছে। এই স্কিমে মাত্র ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করে ৭০ লাখ টাকা রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে মোটামুটি ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। তবে এসবিআইয়ের মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে দীর্ঘমেয়াদে ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
ধরা যাক, এসবিআইয়ের মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে কেউ প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তাহলে এক বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১২ হাজার টাকা। এর উপর ১২ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন ধরে নিলে এক বছরে ১২০১ টাকা সুদ মিলবে। সুতরাং এক বছরে বিনিয়োগকারীর মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ১৩০২১ টাকা।
ধরা যাক, এসবিআইয়ের মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে কেউ প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করলেন। তাহলে এক বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১২ হাজার টাকা। এর উপর ১২ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন ধরে নিলে এক বছরে ১২০১ টাকা সুদ মিলবে। সুতরাং এক বছরে বিনিয়োগকারীর মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ১৩০২১ টাকা।
এখন যদি বিনিয়োগকারী ১০ বছর টানা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মোটা জমা টাকার পরিমাণ হবে ১.২ লাখ টাকা। ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরলে তিনি সুদ থেকে পাবেন ১৫৮৬৫৭ টাকা। তাহলে সুদ এবং আসল মিলিয়ে রিটার্নের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ২,৭৮,৬৫৭ টাকা।
এখন যদি বিনিয়োগকারী ১০ বছর টানা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মোটা জমা টাকার পরিমাণ হবে ১.২ লাখ টাকা। ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরলে তিনি সুদ থেকে পাবেন ১৫৮৬৫৭ টাকা। তাহলে সুদ এবং আসল মিলিয়ে রিটার্নের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ২,৭৮,৬৫৭ টাকা।
এবার যদি বিনিয়োগকারী আরও ১০ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যান অর্থাৎ টানা ২০ বছর বিনিয়োগ করেন, তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২.৪ লাখ টাকা। সুদ হিসেবে মিলবে ১২.৮ লাখ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি মোট রিটার্ন পাবেন ১৫.২ লাখ টাকা।
এবার যদি বিনিয়োগকারী আরও ১০ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যান অর্থাৎ টানা ২০ বছর বিনিয়োগ করেন, তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২.৪ লাখ টাকা। সুদ হিসেবে মিলবে ১২.৮ লাখ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি মোট রিটার্ন পাবেন ১৫.২ লাখ টাকা।
মিউচুয়াল ফান্ডে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। ফলে রিটার্ন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে। সেটা বোঝা যায় মেয়াদ বাড়লে। ১০০০ টাকা বিনিয়োগ ৩০ বছর চালিয়ে গেলে বিনিয়োগের মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ৩.৬ লাখ টাকা। সুদ থেকে মিলবে ৬৬.৫ লাখ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে মোট রিটার্নের পরিমাণ দাঁড়াবে ৭০.১ লাখ টাকা। এভাবে মাত্র ১০০০ টাকা বিনিয়োগে ৭০ লাখ টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব।
মিউচুয়াল ফান্ডে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। ফলে রিটার্ন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে। সেটা বোঝা যায় মেয়াদ বাড়লে। ১০০০ টাকা বিনিয়োগ ৩০ বছর চালিয়ে গেলে বিনিয়োগের মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ৩.৬ লাখ টাকা। সুদ থেকে মিলবে ৬৬.৫ লাখ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে মোট রিটার্নের পরিমাণ দাঁড়াবে ৭০.১ লাখ টাকা। এভাবে মাত্র ১০০০ টাকা বিনিয়োগে ৭০ লাখ টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব।