Tag Archives: Mutual Fund

Flexi-Cap Mutual Fund: মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা খাটালে ফ্লেক্সি-ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে জানা দরকার, রিটার্ন পাবেন বহুগুণ

ভারতীয় মিউচুয়াল ফান্ড ইন্ডাস্ট্রি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু আকর্ষণীয় প্রবণতা প্রত্যক্ষ করেছে এবং ফ্লেক্সি-ক্যাপ ফান্ডগুলিতে বিনিয়োগ তাদের মধ্যে কেন্দ্রে রয়েছে। এই তহবিলগুলি হল এক ধরনের মিউচুয়াল ফান্ড, যা সমস্ত বাজার মূলধনের কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগ করে - বড়, মাঝারি এবং ছোট। বাজার মূলধন (সংক্ষেপে বাজারের ক্যাপ) একটি সর্বজনীনভাবে ব্যবসা করা কোম্পানির মোট বাজার মূল্য বোঝায়। এটি মূলত একটি কোম্পানির সামগ্রিক মূল্য সম্পর্কে বিনিয়োগকারীর ধারণাকে প্রতিফলিত করে।
ভারতীয় মিউচুয়াল ফান্ড ইন্ডাস্ট্রি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু আকর্ষণীয় প্রবণতা প্রত্যক্ষ করেছে এবং ফ্লেক্সি-ক্যাপ ফান্ডগুলিতে বিনিয়োগ তাদের মধ্যে কেন্দ্রে রয়েছে। এই তহবিলগুলি হল এক ধরনের মিউচুয়াল ফান্ড, যা সমস্ত বাজার মূলধনের কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগ করে – বড়, মাঝারি এবং ছোট। বাজার মূলধন (সংক্ষেপে বাজারের ক্যাপ) একটি সর্বজনীনভাবে ব্যবসা করা কোম্পানির মোট বাজার মূল্য বোঝায়। এটি মূলত একটি কোম্পানির সামগ্রিক মূল্য সম্পর্কে বিনিয়োগকারীর ধারণাকে প্রতিফলিত করে।
মিউচুয়াল ফান্ড প্রবণতা - ক্রমবর্ধমান SIP বিনিয়োগ: সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (SIPs) জনপ্রিয়তা লাভ করছে, যা সুশৃঙ্খল বিনিয়োগের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী সম্পদ সৃষ্টির দিকে একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়।
মিউচুয়াল ফান্ড প্রবণতা – ক্রমবর্ধমান SIP বিনিয়োগ: সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (SIPs) জনপ্রিয়তা লাভ করছে, যা সুশৃঙ্খল বিনিয়োগের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী সম্পদ সৃষ্টির দিকে একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়।
ইক্যুইটি ফান্ডের উপর বর্ধিত ফোকাস: ফ্লেক্সি-ক্যাপ সহ ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডগুলি স্থির আয়ের বিকল্পগুলির তুলনায় আরও বেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করছে, যা ক্রমবর্ধমান ঝুঁকির ক্ষুধা প্রতিফলিত করছে।
ইক্যুইটি ফান্ডের উপর বর্ধিত ফোকাস: ফ্লেক্সি-ক্যাপ সহ ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডগুলি স্থির আয়ের বিকল্পগুলির তুলনায় আরও বেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করছে, যা ক্রমবর্ধমান ঝুঁকির ক্ষুধা প্রতিফলিত করছে।
ডিজিটাল অবলম্বন: অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং মোবাইল অ্যাপগুলি মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকে আরও সহজ এবং আরও সহজলভ্য করে তুলছে।
ডিজিটাল অবলম্বন: অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং মোবাইল অ্যাপগুলি মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকে আরও সহজ এবং আরও সহজলভ্য করে তুলছে।
বৈচিত্র্যের উপর ফোকাস: বিনিয়োগকারীরা বহুমুখীকরণের গুরুত্ব স্বীকার করছে এবং ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিল এই প্রয়োজনটি পুরোপুরি পূরণ করে।
বৈচিত্র্যের উপর ফোকাস: বিনিয়োগকারীরা বহুমুখীকরণের গুরুত্ব স্বীকার করছে এবং ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিল এই প্রয়োজনটি পুরোপুরি পূরণ করে।
ফ্লেক্সি ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ডের অর্থ - ‘ফ্লেক্সি-ক্যাপ’ শব্দটি ফান্ড ম্যানেজারের বিনিয়োগ পদ্ধতিতে নমনীয়তাকে নির্দেশ করে, যা তাদের বাজারের অবস্থা, মূল্যায়নের মাত্রা এবং বৃদ্ধির সম্ভাবনার মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন বাজারের অংশে গতিশীলভাবে সম্পদ বরাদ্দ করতে দেয়। লার্জ-ক্যাপ বা মিড-ক্যাপ ফান্ডের বিপরীতে, ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিলগুলি একটি নির্দিষ্ট মার্কেট ক্যাপ পরিসরে সীমাবদ্ধ নয়। এটি তহবিল ব্যবস্থাপককে সেই সংস্থাগুলিতে বিনিয়োগ করার নমনীয়তা দেয়, যেগুলিকে তারা বিশ্বাস করে যে তাদের আকার নির্বিশেষে সেরা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
ফ্লেক্সি ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ডের অর্থ – ‘ফ্লেক্সি-ক্যাপ’ শব্দটি ফান্ড ম্যানেজারের বিনিয়োগ পদ্ধতিতে নমনীয়তাকে নির্দেশ করে, যা তাদের বাজারের অবস্থা, মূল্যায়নের মাত্রা এবং বৃদ্ধির সম্ভাবনার মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন বাজারের অংশে গতিশীলভাবে সম্পদ বরাদ্দ করতে দেয়। লার্জ-ক্যাপ বা মিড-ক্যাপ ফান্ডের বিপরীতে, ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিলগুলি একটি নির্দিষ্ট মার্কেট ক্যাপ পরিসরে সীমাবদ্ধ নয়। এটি তহবিল ব্যবস্থাপককে সেই সংস্থাগুলিতে বিনিয়োগ করার নমনীয়তা দেয়, যেগুলিকে তারা বিশ্বাস করে যে তাদের আকার নির্বিশেষে সেরা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
ফ্লেক্সি-ক্যাপ ফান্ডের কিছু মূল বৈশিষ্ট্য বৈচিত্র্যকরণ: ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিল বাজার মূলধন জুড়ে বিনিয়োগের মাধ্যমে বৈচিত্র্য প্রদান করে। এই বৈচিত্র্য বাজারের একটি নির্দিষ্ট অংশে বিনিয়োগের সঙ্গে যুক্ত ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
ফ্লেক্সি-ক্যাপ ফান্ডের কিছু মূল বৈশিষ্ট্য -বৈচিত্র্যকরণ: ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিল বাজার মূলধন জুড়ে বিনিয়োগের মাধ্যমে বৈচিত্র্য প্রদান করে। এই বৈচিত্র্য বাজারের একটি নির্দিষ্ট অংশে বিনিয়োগের সঙ্গে যুক্ত ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
বাজারের নমনীয়তা: লার্জ-ক্যাপ বা মিড-ক্যাপের মতো নির্দিষ্ট বাজারের অংশে সীমাবদ্ধ ফান্ডের বিপরীতে, ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিলগুলির বাজারের পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে তাদের বরাদ্দ সামঞ্জস্য করার নমনীয়তা রয়েছে। ফান্ড ম্যানেজাররা পোর্টফোলিওকে সেগমেন্টের দিকে ঝুঁকতে পারেন যা তাঁরা বিশ্বাস করেন যে আরও ভাল বৃদ্ধির সুযোগ দেয়।
বাজারের নমনীয়তা: লার্জ-ক্যাপ বা মিড-ক্যাপের মতো নির্দিষ্ট বাজারের অংশে সীমাবদ্ধ ফান্ডের বিপরীতে, ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিলগুলির বাজারের পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে তাদের বরাদ্দ সামঞ্জস্য করার নমনীয়তা রয়েছে। ফান্ড ম্যানেজাররা পোর্টফোলিওকে সেগমেন্টের দিকে ঝুঁকতে পারেন যা তাঁরা বিশ্বাস করেন যে আরও ভাল বৃদ্ধির সুযোগ দেয়।
ঝুঁকি-রিটার্ন প্রোফাইল: ফ্লেক্সি-ক্যাপ ফান্ডগুলি সাধারণত একটি সুষম ঝুঁকি-রিটার্ন প্রোফাইল অফার করে। বিভিন্ন মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন জুড়ে বিনিয়োগ করার মাধ্যমে, তারা মূলধনের কৃতজ্ঞতা এবং নিম্নমুখী সুরক্ষা উভয়ের জন্য সুযোগগুলি ক্যাপচার করার লক্ষ্য রাখে।
ঝুঁকি-রিটার্ন প্রোফাইল: ফ্লেক্সি-ক্যাপ ফান্ডগুলি সাধারণত একটি সুষম ঝুঁকি-রিটার্ন প্রোফাইল অফার করে। বিভিন্ন মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন জুড়ে বিনিয়োগ করার মাধ্যমে, তারা মূলধনের কৃতজ্ঞতা এবং নিম্নমুখী সুরক্ষা উভয়ের জন্য সুযোগগুলি ক্যাপচার করার লক্ষ্য রাখে।
সক্রিয় ব্যবস্থাপনা: যেহেতু ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিল সক্রিয়ভাবে পোর্টফোলিও পরিচালনা করে, তাই বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে ফান্ড ম্যানেজারের দক্ষতার উপর নির্ভর করেন। তহবিল ম্যানেজারের বাজারের অংশগুলিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিনিয়োগের সুযোগগুলি চিহ্নিত করার ক্ষমতা ফান্ডের কর্মক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সক্রিয় ব্যবস্থাপনা: যেহেতু ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিল সক্রিয়ভাবে পোর্টফোলিও পরিচালনা করে, তাই বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে ফান্ড ম্যানেজারের দক্ষতার উপর নির্ভর করেন। তহবিল ম্যানেজারের বাজারের অংশগুলিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিনিয়োগের সুযোগগুলি চিহ্নিত করার ক্ষমতা ফান্ডের কর্মক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিনিয়োগ করার আগে গবেষণা -কেউ যদি ভারতে ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিলে বিনিয়োগ করার কথা বিবেচনা করেন, তাহলে গবেষণা করা এবং বাজারের সঙ্গে জড়িত ঝুঁকিগুলি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। যে কোনও বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিনিয়োগের লক্ষ্য এবং ঝুঁকি সহনশীলতাও বিবেচনা করা উচিত। বিনিয়োগকারীদের অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে, মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগ বাজারের ঝুঁকির বিষয়। বিনিয়োগ করার আগে তাঁদের সমস্ত স্কিম-সম্পর্কিত নথি সাবধানে পড়া উচিত। তহবিলের স্কিমগুলির অধীনে জারি করা ইউনিটগুলির নেট অ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) সুদের হারের ওঠানামা সহ সিকিউরিটিজ বাজারকে প্রভাবিত করে, এমন বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে উপরে বা নিচে যেতে পারে।
বিনিয়োগ করার আগে গবেষণা -কেউ যদি ভারতে ফ্লেক্সি-ক্যাপ তহবিলে বিনিয়োগ করার কথা বিবেচনা করেন, তাহলে গবেষণা করা এবং বাজারের সঙ্গে জড়িত ঝুঁকিগুলি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। যে কোনও বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিনিয়োগের লক্ষ্য এবং ঝুঁকি সহনশীলতাও বিবেচনা করা উচিত। বিনিয়োগকারীদের অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে, মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগ বাজারের ঝুঁকির বিষয়। বিনিয়োগ করার আগে তাঁদের সমস্ত স্কিম-সম্পর্কিত নথি সাবধানে পড়া উচিত। তহবিলের স্কিমগুলির অধীনে জারি করা ইউনিটগুলির নেট অ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) সুদের হারের ওঠানামা সহ সিকিউরিটিজ বাজারকে প্রভাবিত করে, এমন বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে উপরে বা নিচে যেতে পারে।
এছাড়াও মনে রাখতে হবে, কোনও স্কিম বা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি (AMC) অন্য কোনও মিউচুয়াল ফান্ডের অতীত কর্মক্ষমতার ভিত্তিতে ভবিষ্যত কর্মক্ষমতা নির্দেশ করে না। মিউচুয়াল ফান্ড কোনও স্কিমের অধীনে কোনও লভ্যাংশের নিশ্চয়তা দেয় না এবং এটি বিতরণযোগ্য উদ্বৃত্তের প্রাপ্যতা সাপেক্ষে লাভ দেয়। বিনিয়োগকারীদের তাই তাঁদের রিস্ক প্রোফাইল এবং নির্দিষ্ট বিনিয়োগ উদ্দেশ্যগুলির ক্ষেত্রে প্রকল্পের উপযুক্ততা বোঝার জন্য আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
এছাড়াও মনে রাখতে হবে, কোনও স্কিম বা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি (AMC) অন্য কোনও মিউচুয়াল ফান্ডের অতীত কর্মক্ষমতার ভিত্তিতে ভবিষ্যত কর্মক্ষমতা নির্দেশ করে না। মিউচুয়াল ফান্ড কোনও স্কিমের অধীনে কোনও লভ্যাংশের নিশ্চয়তা দেয় না এবং এটি বিতরণযোগ্য উদ্বৃত্তের প্রাপ্যতা সাপেক্ষে লাভ দেয়। বিনিয়োগকারীদের তাই তাঁদের রিস্ক প্রোফাইল এবং নির্দিষ্ট বিনিয়োগ উদ্দেশ্যগুলির ক্ষেত্রে প্রকল্পের উপযুক্ততা বোঝার জন্য আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

SBI FD না কি মিউচুয়াল ফান্ড, কোথায় ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে বেশি রিটার্ন আসতে পারে?

স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বিগত ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ সালে ২ কোটি টাকার নিচে আমানতের উপর তার স্থায়ী সুদের হার পরিবর্তন করেছে। এক বছরের কম বিনিয়োগ সীমা এবং ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা সংশোধিত SBI FD হারের সবচেয়ে বেশি সুবিধাভোগী৷ ফলস্বরূপ, SBI FD-তে বিনিয়োগকারীরা আরও ধনী হবেন, কারণ তাঁরা উচ্চতর রিটার্ন পাবে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক SBI FD না মিউচুয়াল ফান্ড, কোন বিনিয়োগ বিকল্প ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে আরও ভাল রিটার্ন দিতে পারে।
স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বিগত ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ সালে ২ কোটি টাকার নিচে আমানতের উপর তার স্থায়ী সুদের হার পরিবর্তন করেছে। এক বছরের কম বিনিয়োগ সীমা এবং ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা সংশোধিত SBI FD হারের সবচেয়ে বেশি সুবিধাভোগী৷ ফলস্বরূপ, SBI FD-তে বিনিয়োগকারীরা আরও ধনী হবেন, কারণ তাঁরা উচ্চতর রিটার্ন পাবে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক SBI FD না মিউচুয়াল ফান্ড, কোন বিনিয়োগ বিকল্প ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে আরও ভাল রিটার্ন দিতে পারে।c
নিশ্চিত রিটার্ন এবং নির্দিষ্ট আয়ের জন্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে SBI FDগুলি বেশ জনপ্রিয়৷ যেহেতু একটি FD বাজার-সংযুক্ত নয়, তাই কম-ঝুঁকির ক্ষুধা সহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এটি একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ বিকল্প। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা পর্যন্ত ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে। অন্য দিকে, বিগত এক দশকে বিনিয়োগকারীদের ঐতিহাসিক রিটার্নের পরিপ্রেক্ষিতে, একটি সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (এসআইপি) অর্থাৎ মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। মিউচুয়াল ফান্ডগুলি বাজার-সংযুক্ত এবং স্টক মার্কেটের কর্মক্ষমতার সঙ্গে তাদের মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাস হতে পারে।
নিশ্চিত রিটার্ন এবং নির্দিষ্ট আয়ের জন্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে SBI FDগুলি বেশ জনপ্রিয়৷ যেহেতু একটি FD বাজার-সংযুক্ত নয়, তাই কম-ঝুঁকির ক্ষুধা সহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এটি একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ বিকল্প। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা পর্যন্ত ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে। অন্য দিকে, বিগত এক দশকে বিনিয়োগকারীদের ঐতিহাসিক রিটার্নের পরিপ্রেক্ষিতে, একটি সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (এসআইপি) অর্থাৎ মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। মিউচুয়াল ফান্ডগুলি বাজার-সংযুক্ত এবং স্টক মার্কেটের কর্মক্ষমতার সঙ্গে তাদের মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাস হতে পারে।
এসবিআই এফডি এবং মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের ইতিবাচক এবং নেতিবাচক দিক রয়েছে। একটি এফডি বিনিয়োগকে সুরক্ষিত রাখে। মিউচুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগ, এফডি-তে যা পাওয়া যেতে পারে তার থেকে বহুগুণ বেশি রিটার্ন দিতে পারে। তাই এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে SBI FD এবং মিউচুয়াল ফান্ডে একই পরিমাণ বিনিয়োগ ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে সম্পূর্ণ ভিন্ন ফলাফল দিতে পারে।
এসবিআই এফডি এবং মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের ইতিবাচক এবং নেতিবাচক দিক রয়েছে। একটি এফডি বিনিয়োগকে সুরক্ষিত রাখে। মিউচুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগ, এফডি-তে যা পাওয়া যেতে পারে তার থেকে বহুগুণ বেশি রিটার্ন দিতে পারে। তাই এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে SBI FD এবং মিউচুয়াল ফান্ডে একই পরিমাণ বিনিয়োগ ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে সম্পূর্ণ ভিন্ন ফলাফল দিতে পারে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৩ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -তিন বছর থেকে পাঁচ বছরের কম সময়ের জন্য SBI FD সুদের হার হল ৬.৭৫ শতাংশ। সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য, এটি ৭.২৫ শতাংশ৷ অন্য দিকে, মিউচুয়াল ফান্ডে কোনও নির্দিষ্ট রিটার্ন নেই। যাই হোক, গণনার জন্য বার্ষিক ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরে নেওয়া যেতে পারে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৩ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
তিন বছর থেকে পাঁচ বছরের কম সময়ের জন্য SBI FD সুদের হার হল ৬.৭৫ শতাংশ। সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য, এটি ৭.২৫ শতাংশ৷ অন্য দিকে, মিউচুয়াল ফান্ডে কোনও নির্দিষ্ট রিটার্ন নেই। যাই হোক, গণনার জন্য বার্ষিক ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরে নেওয়া যেতে পারে।
মিউচুয়াল ফান্ডগুলি চক্রবৃদ্ধির সুযোগও প্রদান করে, যেখানে মূল পরিমাণ প্রতি চক্রে পরিবর্তিত হয় এবং শুধুমাত্র প্রাথমিক মূল পরিমাণ নয়, পুরো পরিমাণের উপর একটি রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। SBI FD-তে, ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগে একজন ৬.৭৫ শতাংশ সুদের হারে ২২,২৩৯ টাকা সুদ পাবেন এবং সেই সময়ের মধ্যে একজন মোট রিটার্ন পাবে ১,২২,২৩৯ টাকা।
মিউচুয়াল ফান্ডগুলি চক্রবৃদ্ধির সুযোগও প্রদান করে, যেখানে মূল পরিমাণ প্রতি চক্রে পরিবর্তিত হয় এবং শুধুমাত্র প্রাথমিক মূল পরিমাণ নয়, পুরো পরিমাণের উপর একটি রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। SBI FD-তে, ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগে একজন ৬.৭৫ শতাংশ সুদের হারে ২২,২৩৯ টাকা সুদ পাবেন এবং সেই সময়ের মধ্যে একজন মোট রিটার্ন পাবে ১,২২,২৩৯ টাকা।
কেউ যদি একটি মিউচুয়াল ফান্ডে এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং ১২ শতাংশ রিটার্ন পান, তাহলে তিনি লাভ হিসাবে ৪০,৪৯৩ টাকা পাবেন এবং মোট মূল্য হবে ১.৪ লক্ষ টাকা।
কেউ যদি একটি মিউচুয়াল ফান্ডে এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং ১২ শতাংশ রিটার্ন পান, তাহলে তিনি লাভ হিসাবে ৪০,৪৯৩ টাকা পাবেন এবং মোট মূল্য হবে ১.৪ লক্ষ টাকা।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৫ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -সুদের SBI FD-এর সুদের হার হবে পাঁচ বছর বা তার বেশি মেয়াদের বিনিয়োগের জন্য ৬.৫ শতাংশ, ৩ বছর বা তার কম সময়ের জন্য ৬.৭৫ শতাংশের বিপরীতে। SBI FD-এ, পাঁচ বছরে ৩৮০৪২ টাকা সুদ পাওয়া যাবে এবং যে রিটার্ন পাবেন তা হবে ১৩৮০৪২ টাকা। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, ১ লক্ষ টাকার একক যোগফল ৭৬,২৩৪ টাকা লাভ দেবে এবং ৫ বছর পর ১৭৬২৩৪ টাকা পাওয়া যাবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৫ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
সুদের SBI FD-এর সুদের হার হবে পাঁচ বছর বা তার বেশি মেয়াদের বিনিয়োগের জন্য ৬.৫ শতাংশ, ৩ বছর বা তার কম সময়ের জন্য ৬.৭৫ শতাংশের বিপরীতে। SBI FD-এ, পাঁচ বছরে ৩৮০৪২ টাকা সুদ পাওয়া যাবে এবং যে রিটার্ন পাবেন তা হবে ১৩৮০৪২ টাকা। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, ১ লক্ষ টাকার একক যোগফল ৭৬,২৩৪ টাকা লাভ দেবে এবং ৫ বছর পর ১৭৬২৩৪ টাকা পাওয়া যাবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৭ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -SBI FD-এ, সাত বছরের ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ ৫৭,০৪২ টাকা সুদ দেবে এবং ১,৫৭,০৪২ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, একই বিনিয়োগ সাত বছরে ২.২১ লক্ষ টাকা ফেরত দেবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৭ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
SBI FD-এ, সাত বছরের ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ ৫৭,০৪২ টাকা সুদ দেবে এবং ১,৫৭,০৪২ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, একই বিনিয়োগ সাত বছরে ২.২১ লক্ষ টাকা ফেরত দেবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৭ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -SBI FD-এ, সাত বছরের ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ ৫৭,০৪২ টাকা সুদ দেবে এবং ১,৫৭,০৪২ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, একই বিনিয়োগ সাত বছরে ২.২১ লক্ষ টাকা ফেরত দেবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৭ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
SBI FD-এ, সাত বছরের ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ ৫৭,০৪২ টাকা সুদ দেবে এবং ১,৫৭,০৪২ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, একই বিনিয়োগ সাত বছরে ২.২১ লক্ষ টাকা ফেরত দেবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ১০ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -যেহেতু ১০ বছর FD বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা, তাই ৯০৫৫৬ টাকা সুদ পাওয়া যাবে এবং মোট রিটার্ন হবে ১৯০৫৫৬ টাকা। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, মূলধন লাভ হিসাবে ২.১১ লক্ষ টাকা উপার্জন করা যেতে পারে এবং ১০ বছরে মোট রিটার্ন হবে ৩.১১ লক্ষ টাকা।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ১০ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
যেহেতু ১০ বছর FD বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা, তাই ৯০৫৫৬ টাকা সুদ পাওয়া যাবে এবং মোট রিটার্ন হবে ১৯০৫৫৬ টাকা। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, মূলধন লাভ হিসাবে ২.১১ লক্ষ টাকা উপার্জন করা যেতে পারে এবং ১০ বছরে মোট রিটার্ন হবে ৩.১১ লক্ষ টাকা।

Mutual Funds: এই ৫ লার্জ ক্যাপ ফান্ড মাত্র ৫ বছরে কোটিপতি করেছে বিনিয়োগকারীদের, আপনি টাকা রেখেছেন ?

লার্জ ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড বড় কোম্পানিতে অর্থ বিনিয়োগ করে। স্মল এবং মিড ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ডের তুলনায় এতে ঝুঁকি কম। কারণ বড় কোম্পানি হওয়ায় বাজারে ওঠানামা কম হয়। যাই হোক, এএমএফআই-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছর লার্জ ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড বিভাগ থেকে ৩৮.৯৯ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
লার্জ ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড বড় কোম্পানিতে অর্থ বিনিয়োগ করে। স্মল এবং মিড ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ডের তুলনায় এতে ঝুঁকি কম। কারণ বড় কোম্পানি হওয়ায় বাজারে ওঠানামা কম হয়। যাই হোক, এএমএফআই-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছর লার্জ ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড বিভাগ থেকে ৩৮.৯৯ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
অন্য দিকে, মিড ক্যাপ এবং স্মল ক্যাপ থেকে যথাক্রমে ৫০.৭৬ এবং ৫৪.৬২ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে। স্মল এবং মিড ক্যাপ থেকে রিটার্ন বেশি এলেও অনেক লার্জ ক্যাপ ফান্ড ৪০ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিয়েছে। এখানে রইল তেমনই ৫ লার্জ ক্যাপ ফান্ডের তালিকা।
অন্য দিকে, মিড ক্যাপ এবং স্মল ক্যাপ থেকে যথাক্রমে ৫০.৭৬ এবং ৫৪.৬২ শতাংশ রিটার্ন মিলেছে। স্মল এবং মিড ক্যাপ থেকে রিটার্ন বেশি এলেও অনেক লার্জ ক্যাপ ফান্ড ৪০ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিয়েছে। এখানে রইল তেমনই ৫ লার্জ ক্যাপ ফান্ডের তালিকা।
কোয়ান্ট লার্জ ক্যাপ ফান্ড: এক বছরে ৫৪.৮৭ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে কোয়ান্ট লার্জ ক্যাপ ফান্ড। ১০ হাজার টাকা বেড়ে হয়েছে ১৫৪৮৬.৮০ টাকা। ২০২২ সালের অগাস্টে এই ফান্ড চালু হয়। এইউএম ছিল ৬৪০.৩৪ কোটি টাকা। বর্তমানে এনএভি দাঁড়িয়েছে ১৪.৩৯৫৪ টাকা। ফান্ডের ৭৩.৫৭ শতাংশ দেশিয় ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে। পোর্টফোলিও-র প্রধান স্টক হল রিলায়েন্স, এলআইসি এবং ব্রিটানিয়া ইন্ডাস্ট্রিজ।
কোয়ান্ট লার্জ ক্যাপ ফান্ড: এক বছরে ৫৪.৮৭ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে কোয়ান্ট লার্জ ক্যাপ ফান্ড। ১০ হাজার টাকা বেড়ে হয়েছে ১৫৪৮৬.৮০ টাকা। ২০২২ সালের অগাস্টে এই ফান্ড চালু হয়। এইউএম ছিল ৬৪০.৩৪ কোটি টাকা। বর্তমানে এনএভি দাঁড়িয়েছে ১৪.৩৯৫৪ টাকা। ফান্ডের ৭৩.৫৭ শতাংশ দেশিয় ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে। পোর্টফোলিও-র প্রধান স্টক হল রিলায়েন্স, এলআইসি এবং ব্রিটানিয়া ইন্ডাস্ট্রিজ।
ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্লু চিপ ফান্ড: এক বছরে ৪৪.৯১ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্লু চিপ ফান্ড। ১০ হাজার টাকা বেড়ে হয়েছে ১৪৬১৮.৪০ টাকা। ফান্ডের এইউএম ১২৫.১৭ কোটি টাকা এবং এনএভি ১৫.১৩০০ টাকা। ফান্ডের ৯৫.৪৮ শতাংশ দেশিয় ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে। পোর্টফোলিওতে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, এনটিপিসি এবং আরআইএল-সহ শীর্ষস্থানীয় ৪০টি স্টক রয়েছে৷
ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্লু চিপ ফান্ড: এক বছরে ৪৪.৯১ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্লু চিপ ফান্ড। ১০ হাজার টাকা বেড়ে হয়েছে ১৪৬১৮.৪০ টাকা। ফান্ডের এইউএম ১২৫.১৭ কোটি টাকা এবং এনএভি ১৫.১৩০০ টাকা। ফান্ডের ৯৫.৪৮ শতাংশ দেশিয় ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে। পোর্টফোলিওতে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, এনটিপিসি এবং আরআইএল-সহ শীর্ষস্থানীয় ৪০টি স্টক রয়েছে৷
টরাস লার্জ ক্যাপ ফান্ড: এক বছরে ৪৫.৫৪ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে টরাস লার্জ ক্যাপ ফান্ড। ৪৩.৬০ কোটি টাকার এইউএম এবং ১৪৭.৩৬০০ টাকার এনএভি রয়েছে। দেশিয় ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ রয়েছে ৯৭.১১ শতাংশ। পোর্টফোলিওতে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, এইচসিএল টেক এবং কোল ইন্ডিয়া-সহ ৩৩টি স্টক রয়েছে। এক বছরে ১০ হাজার টাকা বেড়ে হয়েছে ১৪৫৫৪.১০ টাকা।
টরাস লার্জ ক্যাপ ফান্ড: এক বছরে ৪৫.৫৪ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে টরাস লার্জ ক্যাপ ফান্ড। ৪৩.৬০ কোটি টাকার এইউএম এবং ১৪৭.৩৬০০ টাকার এনএভি রয়েছে। দেশিয় ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ রয়েছে ৯৭.১১ শতাংশ। পোর্টফোলিওতে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, এইচসিএল টেক এবং কোল ইন্ডিয়া-সহ ৩৩টি স্টক রয়েছে। এক বছরে ১০ হাজার টাকা বেড়ে হয়েছে ১৪৫৫৪.১০ টাকা।
জেএম লার্জ ক্যাপ ফান্ড: এক বছরে ৪৪.৪০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে জেএম লার্জ ক্যাপ ফান্ড। ফান্ডের বড় শতাংশ (৯৭.৪৭ শতাংশ) দেশিয় ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করেছে, যার মধ্যে ৬৩.২৩ শতাংশ রয়েছে লার্জ ক্যাপ স্টকে।
জেএম লার্জ ক্যাপ ফান্ড: এক বছরে ৪৪.৪০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে জেএম লার্জ ক্যাপ ফান্ড। ফান্ডের বড় শতাংশ (৯৭.৪৭ শতাংশ) দেশিয় ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করেছে, যার মধ্যে ৬৩.২৩ শতাংশ রয়েছে লার্জ ক্যাপ স্টকে।
নিপ্পন ইন্ডিয়া লার্জ ক্যাপ ফান্ড: গত এক বছরে ৪০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে নিপ্পন ইন্ডিয়া লার্জ ক্যাপ ফান্ড। ২২,৬০৮.৫০ কোটি টাকার এইউএম, এবং ৮৩.৬২৩১ টাকার ন্যাভ। ফান্ডের ৯৮.৪১ শতাংশ বিবনিয়গ রয়েছে ইক্যুইটিতে। পোর্টফোলিওতে রয়েছে ৫৫টি স্টক। ১০ হাজার টাকা এক বছরে বেড়ে হয়েছে ১৪২৬২.৮০ টাকা।
নিপ্পন ইন্ডিয়া লার্জ ক্যাপ ফান্ড: গত এক বছরে ৪০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে নিপ্পন ইন্ডিয়া লার্জ ক্যাপ ফান্ড। ২২,৬০৮.৫০ কোটি টাকার এইউএম, এবং ৮৩.৬২৩১ টাকার ন্যাভ। ফান্ডের ৯৮.৪১ শতাংশ বিবনিয়গ রয়েছে ইক্যুইটিতে। পোর্টফোলিওতে রয়েছে ৫৫টি স্টক। ১০ হাজার টাকা এক বছরে বেড়ে হয়েছে ১৪২৬২.৮০ টাকা।

Mutual Fund Investment: মিউচুয়াল ফান্ডে পাওয়া রিটার্নেও ট্যাক্স দিতে হয়? জেনে নিন বিনিয়োগের আগেই

বর্তমান সময়ে মিউচুয়াল ফান্ড খুবই জনপ্রিয়। এই ফান্ডের বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড। এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা লাভ করা যেতে পারে। কিন্তু, এর লাভের পরিমাণের উপরে ট্যাক্স দিতে হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
বর্তমান সময়ে মিউচুয়াল ফান্ড খুবই জনপ্রিয়। এই ফান্ডের বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড। এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা লাভ করা যেতে পারে। কিন্তু, এর লাভের পরিমাণের উপরে ট্যাক্স দিতে হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
বর্তমান সময়ে অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে অনেকে আবার ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সুবিধা হল, একই বছরে এই বিনিয়োগকে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
বর্তমান সময়ে অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে অনেকে আবার ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সুবিধা হল, একই বছরে এই বিনিয়োগকে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
কিন্তু, এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে, অন্য কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের রিডিম কখন করা হচ্ছে। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা বের করলে ইক্যুইটি অর্থাৎ শেয়ারের মতোই ট্যাক্স দিতে হয়।
কিন্তু, এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে, অন্য কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের রিডিম কখন করা হচ্ছে। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা বের করলে ইক্যুইটি অর্থাৎ শেয়ারের মতোই ট্যাক্স দিতে হয়।
এর জন্য ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম জেনে রাখা প্রয়োজন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নিয়ম।
এর জন্য ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম জেনে রাখা প্রয়োজন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নিয়ম।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময়কে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। এর ফলে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করলে, টাকা তুলে নেওয়ার সময় লং টার্ম ক্যাপিট্যাল গেন ট্যাক্স দিতে হয়।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময়কে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। এর ফলে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করলে, টাকা তুলে নেওয়ার সময় লং টার্ম ক্যাপিট্যাল গেন ট্যাক্স দিতে হয়।
অন্য দিকে, কোনও বিনিয়োগকারী যদি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড এক বছরের মধ্যে রিডিম করেন অর্থাৎ টাকা তুলে নেন, তাহলে তিনি লং টার্ম ইনভেস্টমেন্টের লাভ তুলতে পারবেন না।
অন্য দিকে, কোনও বিনিয়োগকারী যদি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড এক বছরের মধ্যে রিডিম করেন অর্থাৎ টাকা তুলে নেন, তাহলে তিনি লং টার্ম ইনভেস্টমেন্টের লাভ তুলতে পারবেন না।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে যে সকল ক্যাপিট্যাল গেন হয়, তা তুলে নেওয়ার সময় কিছু পরিমাণ টাকা ট্যাক্স ফ্রি হিসাবে বের করা যেতে পারে।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে যে সকল ক্যাপিট্যাল গেন হয়, তা তুলে নেওয়ার সময় কিছু পরিমাণ টাকা ট্যাক্স ফ্রি হিসাবে বের করা যেতে পারে।
আয়কর আইন অনুযায়ী ১ লাখ টাকার মুনাফা হলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার বেশি মুনাফা হলে তা ট্যাক্সের আওতায় চলে আসবে।
আয়কর আইন অনুযায়ী ১ লাখ টাকার মুনাফা হলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার বেশি মুনাফা হলে তা ট্যাক্সের আওতায় চলে আসবে।

Mutual Fund বাছতে গিয়ে হিমসিম? এখানে রইল সেরা ১০ ফান্ডের তালিকা, বিনিয়োগ এখন আরও সহজ

ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। কিন্তু রিটার্নের হার মুদ্রাস্ফীতিকে হারাতে পারে না। একমাত্র মিউচুয়াল ফান্ডেই সেই সুযোগ রয়েছে। কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ডে ফান্ড বাছাই করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন বিনিয়োগকারীরা। কোন ফান্ডে বিনিয়োগ করলে ভাল রিটার্ন মিলবে, বাছতে গিয়ে হিমসিম দশা হয়।
ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। কিন্তু রিটার্নের হার মুদ্রাস্ফীতিকে হারাতে পারে না। একমাত্র মিউচুয়াল ফান্ডেই সেই সুযোগ রয়েছে। কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ডে ফান্ড বাছাই করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন বিনিয়োগকারীরা। কোন ফান্ডে বিনিয়োগ করলে ভাল রিটার্ন মিলবে, বাছতে গিয়ে হিমসিম দশা হয়।
গত পাঁচ বছরে বিভিন্ন মার্কেট সেগমেন্টে জুড়ে উল্লেখযোগ্য রিটার্ন দিয়েছে একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড। AMFI-এর ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মিড ক্যাপ বিভাগের সেরা ১০ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে সবার প্রথমে রয়েছে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড।
গত পাঁচ বছরে বিভিন্ন মার্কেট সেগমেন্টে জুড়ে উল্লেখযোগ্য রিটার্ন দিয়েছে একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড। AMFI-এর ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মিড ক্যাপ বিভাগের সেরা ১০ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে সবার প্রথমে রয়েছে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড।
কোয়ান্টের পরেই রয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড এবং মহিন্দ্রা ম্যানুলাইফ মিড ক্যাপ ফান্ড। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য পারফর্মারদের মধ্যে রয়েছে পিজিআইএম ইন্ডিয়া মিডক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড, এডেলওয়েইস মিড ক্যাপ ফান্ড এবং বরোদা বিএনপি পারিবাস মিডক্যাপ ফান্ড।
কোয়ান্টের পরেই রয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড এবং মহিন্দ্রা ম্যানুলাইফ মিড ক্যাপ ফান্ড। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য পারফর্মারদের মধ্যে রয়েছে পিজিআইএম ইন্ডিয়া মিডক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড, এডেলওয়েইস মিড ক্যাপ ফান্ড এবং বরোদা বিএনপি পারিবাস মিডক্যাপ ফান্ড।
এইচডিএফসি মিড-ক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড, কোটাক ইমার্জিং ইক্যুইটি ফান্ড, এসবিআই ম্যাগনাম মিডক্যাপ ফান্ড, এবং ইনভেসকো ইন্ডিয়া মিড ক্যাপ ফান্ডও সেরা ১০ ফান্ডের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। আগামীদিনেও এই ফান্ডগুলির বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে মিড ক্যাপ স্টকে এই ফান্ডগুলিকেই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করছেন বিনিয়োগকারীরা।
এইচডিএফসি মিড-ক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড, কোটাক ইমার্জিং ইক্যুইটি ফান্ড, এসবিআই ম্যাগনাম মিডক্যাপ ফান্ড, এবং ইনভেসকো ইন্ডিয়া মিড ক্যাপ ফান্ডও সেরা ১০ ফান্ডের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। আগামীদিনেও এই ফান্ডগুলির বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে মিড ক্যাপ স্টকে এই ফান্ডগুলিকেই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করছেন বিনিয়োগকারীরা।
রিটার্নের ভিত্তিতে সেরা ১০ মিড ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড: বছরে গড়ে ৩৩.৩৩ শতাংশ রিটার্ন দিয়ে শীর্ষে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড। বার্ষিক গড় রিটার্ন ২৮.১৩ শতাংশ।
রিটার্নের ভিত্তিতে সেরা ১০ মিড ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড: বছরে গড়ে ৩৩.৩৩ শতাংশ রিটার্ন দিয়ে শীর্ষে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড। বার্ষিক গড় রিটার্ন ২৮.১৩ শতাংশ।
তালিকায় মাহিন্দ্রা ম্যানুলাইফ মিড ক্যাপ ফান্ড রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ২৭.২১ শতাংশ গড় বার্ষিক রিটার্ন দিয়েছে। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পিজিআইএম ইন্ডিয়া মিডক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড। বার্ষিক গড় রিটার্নের পরিমাণ ২৭.১২ শতাংশ। এডেলউইস মিড ক্যাপ ফান্ড তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৫.৮৯ শতাংশ।
তালিকায় মাহিন্দ্রা ম্যানুলাইফ মিড ক্যাপ ফান্ড রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ২৭.২১ শতাংশ গড় বার্ষিক রিটার্ন দিয়েছে। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পিজিআইএম ইন্ডিয়া মিডক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড। বার্ষিক গড় রিটার্নের পরিমাণ ২৭.১২ শতাংশ। এডেলউইস মিড ক্যাপ ফান্ড তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৫.৮৯ শতাংশ।
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে বরোদা বিএনপি পরিবাস মিডক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্নের পরিমাণ ২৪.৮৭ শতাংশ। রিটার্নের ভিত্তিতে সপ্তম স্থানে রয়েছে এইচডিএফসি মিড-ক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড। ২৪.৭৫ শতাংশ গড়ে বার্ষিক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। কোটক ইমার্জিং ইক্যুইটি ফান্ড অষ্টম স্থানে রয়েছে। গড় বার্ষিক রিটার্নের পরিমাণ ২৪.২২ শতাংশ।
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে বরোদা বিএনপি পরিবাস মিডক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্নের পরিমাণ ২৪.৮৭ শতাংশ। রিটার্নের ভিত্তিতে সপ্তম স্থানে রয়েছে এইচডিএফসি মিড-ক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড। ২৪.৭৫ শতাংশ গড়ে বার্ষিক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। কোটক ইমার্জিং ইক্যুইটি ফান্ড অষ্টম স্থানে রয়েছে। গড় বার্ষিক রিটার্নের পরিমাণ ২৪.২২ শতাংশ।
নবম স্থানে রয়েছে এসবিআই ম্যাগনাম মিডক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৪.০৯ শতাংশ। তালিকায় দশম স্থানে ইনভেস্কো ইন্ডিয়া মিড ক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৪.০৮ শতাংশ।
নবম স্থানে রয়েছে এসবিআই ম্যাগনাম মিডক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৪.০৯ শতাংশ। তালিকায় দশম স্থানে ইনভেস্কো ইন্ডিয়া মিড ক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৪.০৮ শতাংশ।

Mutual Fund: মিউচুয়াল ফান্ডে রিস্ক কীভাবে ম্যানেজ করবেন? জেনে নিন!

কলকাতাঃ মিউচুয়াল ফান্ড ক্রমশ একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যমে পরিণত হয়েছে, যেখানে পেশাদাররা ডাইভার্সিফায়েড পোর্টফোলিও ম্যানেজ করেন। তবে, যে কোনও বিনিয়োগ মাধ্যমের মতোই মিউচুয়াল ফান্ডেরও বেশ কিছু ঝুঁকি বা রিস্ক রয়েছে, যেগুলি সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের সচেতন থাকা উচিত।

তার মানে কি, ঝুঁকির কথা ভেবে আমাদের মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা উচিত নয়? একদমই না!

মিউচুয়াল ফান্ডের রিস্ক ম্যানেজ করার প্রধান ধাপটি হল, ভালো ভাবে খোঁজ খবর নেওয়া এবং তারপরে এমন স্কিমে বিনিয়োগ করা যেগুলি বিনিয়োগকারীর ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

মিউচুয়াল ফান্ডের রিস্ক ম্যানেজ করা বিনিয়োগকারীদের পক্ষ খুবই জরুরি, যাতে তাদের ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা এবং ফাইন্যান্সিয়াল গোলের সাথে বিনিয়োগের সামঞ্জস্য বজায় থাকে। দুইটি গুরুত্বপূর্ণ টুল রয়েছে যা বিনিয়োগকারীদের মিউচুয়াল ফান্ডের সাথে জড়িত রিস্ক সম্পর্কে বুঝতে এবং তা ম্যানেজ করার কাজে সাহায্য করতে পারে:

https://www.axismf.com/knowmyrisk?utm_source=nw18_bangla&utm_medium=risk_mutual_funds_article&utm_campaign=iap_article_mutual_fund_risk_mar24&utm_content=article

রিস্কোমিটার এবং রিস্ক প্রোফাইলার। এই প্রতিবেদনে আমরা ব্যাখ্যা করব যে কীভাবে এই টুলগুলি কার্যকর ভাবে ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার রিস্ক প্রোফাইল ও বিনিয়োগের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখা সম্ভব।

রিস্কোমিটার: রিস্ক-ও-মিটার হল একটি স্ট্যান্ডার্ডাইজড রিস্ক ক্লাসিফিকেশন টুল, যা SEBI দ্বারা স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। এটি এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যা মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমগুলির রিস্ক লেভেল পরিমাপ করতে পারে। রিস্কোমিটার হল এক প্রকার গ্রাফিকাল রিপ্রেজেন্টেশন, যা বিনিয়োগকারীদের কোনও নির্দিষ্ট মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমের রিস্ক লেভেল পরিমাপ করতে সাহায্য করে। বিনিয়োগ করা মূলধন কতটা ঝুঁকিতে রয়েছে তা বোঝাতে এই টুলটি ভিজুয়াল রিপ্রেজেন্টেশন অফার করে, প্রধানত এর রেঞ্জ থাকে লো থেকে ভেরি হাই পর্যন্ত। রিস্কোমিটারে উল্লেখ করা রিস্ক লেভেলগুলি হল মূলত:

  1. লো – বিনিয়োগকারীরা যদি এমন কোনও ফান্ডে বিনিয়োগ করেন যাকে ‘লো রিস্ক’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে, তাহলে আশা করা যেতে পারে যে তাদের বিনিয়োগ করা মূলধন খুবই কম ঝুঁকিতে রয়েছে। এই বিনিয়োগ ক্যাটাগরিতে সেই সমস্ত বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ করা উচিত, যারা ন্যূনতম ঝুঁকি নিতে চান।
  2. মডারেটলি লো – বিনিয়োগকারীরা যদি এমন কোনও ফান্ডে বিনিয়োগ করেন যাকে ‘লো টু মডারেট রিস্ক’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে, তাহলে আশা করা যেতে পারে যে তাদের মূলধন ন্যূনতম মার্কেট রিস্কের অধীনে রয়েছে। এই ক্যাটাগরি সাবধানী বিনিয়োগকারীদের পক্ষে উপযুক্ত।
  3. মডারেট – ‘মডারেট রিস্ক’ ফান্ড তাদের পক্ষে উপযুক্ত যারা আংশিক-সাবধানী বিনিয়োগকারী অর্থাৎ যারা বিনিয়োগ করা মূলধনের জন্য সীমিত পরিমাণ ঝুঁকি নিতে রাজি, কারণ তাদের লক্ষ্য হল সম্পদ তৈরি করা।
  4. মডারেটলি হাই – এই ক্যাটাগরির স্কিমগুলি প্রধানত বিভিন্ন মার্কেট ফোর্স দ্বারা প্রভাবিত হয় অর্থাৎ বিনিয়োগকৃত মূলধন ইক্যুইটি-কেন্দ্রিক ঝুঁকি দ্বারা প্রভাবিত হয়। এই স্কিমগুলি সেই সমস্ত বিনিয়েগকারীর জন্য উপযুক্ত যারা তুলনামূলক ভাবে কিছুটা বেশি ঝুঁকি নিতে আগ্রহী এবং যারা মিডিয়াম থেকে লং-টার্ম মেয়াদে (3 + বছর) বিনিয়োগ করার কথা ভাবছেন।
  5. হাই – যে কোনও ‘হাই রিস্ক’ স্কিম সেই সমস্ত সাহসী বিনিয়োগকারীদের পক্ষে উপযুক্ত যারা ঝুঁকি নিতে রাজি এবং লং-টার্ম বিনিয়োগ ( >5 বছর) করতে আগ্রহী। এই সমস্ত স্কিমে বিনিয়োগ করা মূলধন অনেক হাই রিস্কে থাকে এবং মার্কেট ভোলিটিলিটি দ্বারা অনেক বেশি প্রভাবিত হতে পারে।
  6. ভেরি হাই – এই স্কিমগুলি এমন ইক্যুইটি-তে বিনিয়োগ করে যেখানে ঝুঁকি তুলনামূলক ভাবে বেশি, এবং এর রিস্ক প্রোফাইল অত্যন্ত ভোলাটাইল স্টকের তুলনায় কিছুটা বেশি। এটি শুধুমাত্র সেই সমস্ত অতি সাহসী বিনিয়োগকারীর পক্ষে উপযুক্ত যারা ঝুঁকি নিতে ভয় পান না। এখানে বিনিয়োগ করা মূলধন মিউচুয়াল ফান্ড স্পেক্ট্রামে অবস্থিত অন্য যে কোনও স্কিমের চেয়ে অনেক বেশি ঝুঁকিতে থাকে এবং এখানে লং-টার্মে সম্পদ তৈরির লক্ষ্যে বিনিয়োগ করা উচিত। এই ক্যাটাগরির ফান্ডে মূলত সেক্টোরাল/ থিম্যাটিক/ ইন্টারন্যাশনাল/ মিডক্যাপ/স্মল ফান্ড অন্তর্ভুক্ত থাকে।

এই ক্যাটাগরিগুলি দেখলেই বুঝতে পারবেন যে, আপনার বিনিয়োগ করা মূলধন কতটা ঝুঁকিতে রয়েছে।

রিস্ক প্রোফাইলার: অপর টুলটি হল রিস্ক প্রোফাইলার, যা বিনিয়োগকারীর চাহিদা, ক্ষমতা এবং ঝুঁকি নেওয়ার আগ্রহ ইত্যাদি বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে তার ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা কতটা তার মূল্যায়ণ করতে সাহায্য করে। এই টুলটি একজন বিনিয়োগকারীকে তার ঝুঁকি সহ্য করার ক্ষমতা সম্পর্কে বুঝতে সাহায্য করে, এর জন্য বিনিয়োগের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, সময়সীমা এবং আর্থিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে। রিস্ক প্রোফাইলার দ্বারা প্রদান করা প্রশ্নপত্রের উত্তর দিলেই, বিনিয়োগকারী বুঝতে পারবেন যে তিনি ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষেত্রে কোন ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত, সাবধানী থেকে অতি সাহসী পর্যন্ত রেঞ্জ থাকে। এই স্ব-মূল্যায়ণ সেই সমস্ত বিনিয়োগকারীদের পক্ষে সহায়ক যারা নিজেদের স্বাচ্ছন্দ্য এবং ফাইন্যান্সিয়াল গোল বিচার করে বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নিতে চান।

সঠিক ফান্ড বেছে নিন: রিস্ক প্রোফাইল মিলিয়ে নিন

এখন বিনিয়োগকারীরা রিস্ক-ও-মিটার রেটিংয়ের মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডের রিস্ক ক্যাটাগরি বুঝতে পারবেন এবং রিস্ক প্রোফাইলারের মাধ্যমে নিজেদের ব্যক্তিগত ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা সম্পর্কে বিশ্লেষণ করতে পারবেন, ফলে পরবর্তী ধাপ হল এই দুইটির মধ্যে সামঞ্জস্য আনা।

এখানে দেখে নেওয়া যাক যে, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা অনুযায়ী বিনিয়োগকারী কীভাবে তার পোর্টফোলিওর জন্য সঠিক ফান্ড বেছে নেবেন:

  • রিস্ক প্রোফাইল মিলিয়ে দেখুন: বিনিয়োগকারীদের এমন মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়া উচিত যার রিস্ক-ও-মিটার রেটিং সেই বিনিয়োগকারীর রিস্ক প্রোফাইলার দ্বারা মূল্যায়ণ করা ঝুঁকি সহ্য করার ক্ষমতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। যেমন, সাবধানী বিনিয়োগকারীদের এমন ফান্ড বেছে নেওয়া উচিত যার রিস্ক-ও-মিটার কম। অন্যদিকে, অতি-সাহসী বিনিয়োগকারীরা উচ্চতর রেটিং-যুক্ত ফান্ড বেছে নিতে পারেন। মনে রাখা জরুরি যে, প্রতি মাসে রিস্ক-ও-মিটার আপডেট করা হয়।
  • ডাইভার্সিফিকেশন: বিভিন্ন অ্যাসেট ক্লাস এবং ফান্ড ক্যাটাগরিতে ডাইভার্সিফাই করার মাধ্যমে ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব। রিস্ক প্রোফাইলের ভিত্তিতে, বিনিয়োগকারীরা ইক্যুইটি, ডেট এবং হাইব্রিড ফান্ডে মিশিয়ে বিনিয়োগ করতে পারেন, যাতে ঝুঁকি বিকেন্দ্রীভূত হয়ে যায় এবং সর্বাধিক রিটার্ন নিশ্চিত করা যায়।
  • রিভিউ এবং রিব্যালেন্স করা: নিয়মিত ভাবে পোর্টফোলিও রিব্যালেন্স করার মাধ্যমে যতটা ঝুঁকি সহ্য করতে পারবেন তা বজায় রাখা যেতে পারে, আবার তার পাশাপাশি ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মার্কেটের ওঠাপড়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে সর্বাধিক রিটার্ন নিশ্চিত করা সম্ভব।

মনে রাখবেন, বিনিয়োগে ঝুঁকি থাকবেই, তবে বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়া ও কৌশলগত ডাইভার্সিফিকেশন করলে তার প্রভাব হ্রাস করা সম্ভব, যা সুদূর ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক সাফল্য লাভ করতে সাহায্য করবে।

***

বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শিক্ষা এবং সচেতনতা তৈরি করার লক্ষ্যে এটি হল Axis Mutual Fund দ্বারা গৃহীত একটি উদ্যোগ। বিনিয়োগকারীদের এক-কালীন KYC প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে।

আরও তথ্যের জন্য www.axismf.com দেখে নিন বা আমাদের সাথে customerservice@axismf.com -এ যোগাযোগ করুন। বিনিয়োগকারীদের অবশ্যই শুধুমাত্র রেজিস্টার করা MF নিয়ে ডিল করা উচিত, যাদের বিবরণ দেখা যাবে www.sebi.gov.in –এর ইন্টারমিডিয়ারিজ / মার্কেট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনস্টিটিউশন সেকশানে।

যে কোনও অভিযোগ নিরসনের জন্য, বিনিয়োগকারীরা আমাদের সাথে 1800 221 322 নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন বা আমাদের customerservice@axismf.com -এ লিখে জানাতে পারেন বা SEBI স্কোর্স পোর্টাল http://scores.gov.in -এ  অভিযোগ নথিভুক্ত করতে পারেন।

রিস্ক প্রোফাইলার হল একটি টুল মাত্র, যা আপনার দেওয়া উত্তরের উপরে ভিত্তি করে আপনার রিস্ক প্রোফাইল নির্ধারণ করে। বিনিয়োগকারী নিজে তার সমস্ত বিনিয়োগ সম্পর্কিত সিদ্ধান্তের জন্য দায়বদ্ধ থাকবেন এবং তার নিজস্ব আর্থিক পরামর্শদাতার কাছ থেকে বিনিয়োগের জন্য পরামর্শ নিতে পারেন।

বিধিবদ্ধ বিবরণ: Axis মিউচুয়াল ফান্ড একটি ট্রাস্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ইন্ডিয়ান ট্রাস্টস্ অ্যাক্ট, 1882 এর অধীনে, এটি স্পন্সর করেছিল Axis Bank Ltd. (লায়াবিলিটির পরিমাণ সীমাবদ্ধ ছিল ₹ 1 লাখ )। ট্রাস্টি: Axis মিউচুয়াল ফান্ড ট্রাস্টি লিমিটেড। ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজার: Axis অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কো. লিমিটেড (দ্য AMC)। রিস্ক ফ্যাক্টর: এই স্কিমের অপারেট করার ফলে উদ্ভূত কোনও প্রকার ক্ষতি বা প্রত্যাশার চেয়ে কম ফলাফল পাওয়ার জন্য Axis Bank Limited কোনও ভাবেই দায়বদ্ধ বা দায়ী থাকবে না।

মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ মার্কেটের ঝুঁকির উপরে নির্ভরশীল, স্কিম সম্পর্কিত সমস্ত ডকুমেন্ট ভালো ভাবে পড়ুন।

NPS না Mutual Fund ? অবসরের পর এভাবে টাকা বিনিয়োগ করুন, জীবনেও টাকার অভাব হবে না

বর্তমানে দেশে অর্থ বিনিয়োগের জন্য মিউচুয়াল ফান্ড এবং ন্যাশনাল পেনশন স্কিম দুটোই বেশ জনপ্রিয়। ফলে অনেকেই অর্থ সঞ্চয় বা বিনিয়োগের জন্য কোন স্কিমটি বেছে নেবেন তা নিয়ে চিন্তিত থাকেন। তাই প্রশ্ন হল একজন সাধারণ বিনিয়োগকারীর ক্ষেত্রে কোন স্কিমে অর্থ বিনিয়োগ করা উচিত? যাঁরা এই নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন তাঁদের জন্যই আজকের এই প্রতিবেদন। আজ আমরা আলোচনা করব কোন সময় কোন স্কিমটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য কার্যকরী।
বর্তমানে দেশে অর্থ বিনিয়োগের জন্য মিউচুয়াল ফান্ড এবং ন্যাশনাল পেনশন স্কিম দুটোই বেশ জনপ্রিয়। ফলে অনেকেই অর্থ সঞ্চয় বা বিনিয়োগের জন্য কোন স্কিমটি বেছে নেবেন তা নিয়ে চিন্তিত থাকেন। তাই প্রশ্ন হল একজন সাধারণ বিনিয়োগকারীর ক্ষেত্রে কোন স্কিমে অর্থ বিনিয়োগ করা উচিত? যাঁরা এই নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন তাঁদের জন্যই আজকের এই প্রতিবেদন। আজ আমরা আলোচনা করব কোন সময় কোন স্কিমটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য কার্যকরী।
যাঁরা এনপিএসে বিনিয়োগ করতে চান তাঁদের উদ্দেশ্যে জানিয়ে রাখা ভাল যে, এটি মূলত অবসরপ্রাপ্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য আদর্শ, কেন না এটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা। অন্য দিকে, মিউচুয়াল ফান্ড তৈরি করা হয় বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চাহিদার কথা মাথায় রেখে, এমনকি এক্ষেত্রে ট্যাক্সের দিকটিও মাথায় রাখা হয়।
যাঁরা এনপিএসে বিনিয়োগ করতে চান তাঁদের উদ্দেশ্যে জানিয়ে রাখা ভাল যে, এটি মূলত অবসরপ্রাপ্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য আদর্শ, কেন না এটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা। অন্য দিকে, মিউচুয়াল ফান্ড তৈরি করা হয় বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চাহিদার কথা মাথায় রেখে, এমনকি এক্ষেত্রে ট্যাক্সের দিকটিও মাথায় রাখা হয়।
তবে যদি ব্যালেন্স স্কিমের কথা বলা হয় তবে এনপিএস অনেক বেশি ভারসাম্য বজায় রাখে কেন না, এটি মূলত ইক্যুইটি, কর্পোরেট বন্ড বা সরকারি সিকিউরিটিজেই বেশি বিনিয়োগ করে। তাই এতে মার্কেট ওঠানামার ভয় কম থাকে।
তবে যদি ব্যালেন্স স্কিমের কথা বলা হয় তবে এনপিএস অনেক বেশি ভারসাম্য বজায় রাখে কেন না, এটি মূলত ইক্যুইটি, কর্পোরেট বন্ড বা সরকারি সিকিউরিটিজেই বেশি বিনিয়োগ করে। তাই এতে মার্কেট ওঠানামার ভয় কম থাকে।
মিউচুয়াল ফান্ড মূলত শেয়ারে বিনিয়োগ করে তাই এতে বাজার ওঠানামার ভয় থেকেই যায়। তাই যাঁরা বাজারের ওঠাপড়ার ভয় পান বা এড়িয়ে যেতে চান তাঁদের জন্য মিউচুয়াল ফান্ডের পরিবর্তে এনপিএসই বেশি কার্যকর ও লাভবান হবে।
মিউচুয়াল ফান্ড মূলত শেয়ারে বিনিয়োগ করে তাই এতে বাজার ওঠানামার ভয় থেকেই যায়। তাই যাঁরা বাজারের ওঠাপড়ার ভয় পান বা এড়িয়ে যেতে চান তাঁদের জন্য মিউচুয়াল ফান্ডের পরিবর্তে এনপিএসই বেশি কার্যকর ও লাভবান হবে।
এবারে আসা যাক ট্যাক্স ছাড়ের কথায়। এনপিএসে বিনিয়োগকারীদের ইনকাম ট্যাক্সের সেকশন ৮০ সিসিডি (১বি)-এর আওতায় অতিরিক্ত ৫০ হাজার টাকা ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হয়। অন্য দিকে, কেবলমাত্র ইক্যুইটি লিঙ্কড সেভিংস স্কিমের মিউচুয়াল ফান্ডগুলিতে ইনকাম ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হয়।
এবারে আসা যাক ট্যাক্স ছাড়ের কথায়। এনপিএসে বিনিয়োগকারীদের ইনকাম ট্যাক্সের সেকশন ৮০ সিসিডি (১বি)-এর আওতায় অতিরিক্ত ৫০ হাজার টাকা ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হয়। অন্য দিকে, কেবলমাত্র ইক্যুইটি লিঙ্কড সেভিংস স্কিমের মিউচুয়াল ফান্ডগুলিতে ইনকাম ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হয়।
তবে বিনিয়োগকারীদের এটিও মাথায় রাখতে হবে যেহেতু মিউচুয়াল ফান্ডে মার্কেট রিস্ক বেশি তাই এতে রিটার্নও বেশি পাবেন বিনিয়োগকারীরা। এক্ষেত্রে এনপিএস প্রায় ১০-১২% রিটার্ন দেয় এবং ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড ১৪-১৬% রিটার্ন দেয়।
তবে বিনিয়োগকারীদের এটিও মাথায় রাখতে হবে যেহেতু মিউচুয়াল ফান্ডে মার্কেট রিস্ক বেশি তাই এতে রিটার্নও বেশি পাবেন বিনিয়োগকারীরা। এক্ষেত্রে এনপিএস প্রায় ১০-১২% রিটার্ন দেয় এবং ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড ১৪-১৬% রিটার্ন দেয়।

SIP Calculator: ২৫ হাজার টাকা মাসিক SIP করছেন? ৫,১০,১৫,২০ ও ২৫ বছরে কত রিটার্ন পাবেন দেখুন

প্রতি মাসে কয়েক হাজার টাকা জমিয়েই কোটিপতি! একমাত্র এসআইপিতেই সম্ভব। মিউচুয়াল ফান্ডের সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানে জমা পরিমাণের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়। দীর্ঘমেয়াদে লাভবান হন বিনিয়োগকারী।
প্রতি মাসে কয়েক হাজার টাকা জমিয়েই কোটিপতি! একমাত্র এসআইপিতেই সম্ভব। মিউচুয়াল ফান্ডের সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানে জমা পরিমাণের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়। দীর্ঘমেয়াদে লাভবান হন বিনিয়োগকারী।
এখন প্রশ্ন হল, কেউ যদি ২৫ হাজার টাকা ৫ বছর, ১০ বছর, ১৫ বছর, ২০ বছর এবং ২৫ বছর মেয়াদে এসআইপিতে বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি কত রিটার্ন পেতে পারেন? এর উত্তর জানার আগে সুদের হার হিসেব করা যাক। এসআইপিতে মোটামুটি ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন মেলে। দীর্ঘমেয়াদে সেটা ১৪ থেকে ১৮ শতাংশও হতে পারে। তবে ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরেই এখানে হিসেব করা হল।
এখন প্রশ্ন হল, কেউ যদি ২৫ হাজার টাকা ৫ বছর, ১০ বছর, ১৫ বছর, ২০ বছর এবং ২৫ বছর মেয়াদে এসআইপিতে বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি কত রিটার্ন পেতে পারেন? এর উত্তর জানার আগে সুদের হার হিসেব করা যাক। এসআইপিতে মোটামুটি ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন মেলে। দীর্ঘমেয়াদে সেটা ১৪ থেকে ১৮ শতাংশও হতে পারে। তবে ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরেই এখানে হিসেব করা হল।
৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ৫ বছর মেয়াদে ২৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ১৫,০০,০০০ টাকা। সুদ হিসেবে মিলবে ৫,৬২,১৫৯.১৬ টাকা। অতএব রিটার্ন হাতে আসবে ২০,৬২,১৫৯.১৬ টাকা।
৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ৫ বছর মেয়াদে ২৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ১৫,০০,০০০ টাকা। সুদ হিসেবে মিলবে ৫,৬২,১৫৯.১৬ টাকা। অতএব রিটার্ন হাতে আসবে ২০,৬২,১৫৯.১৬ টাকা।
১০ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১০ বছর মেয়াদে ২৫ হাজার টাকা জমালে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩০ লাখ টাকা। এর সঙ্গে ১২ শতাংশ হারে সুদ হিসেবে হাতে আসবে ২৮,০৮,৪৭৬.৯১ টাকা। সুদে আসলে রিটার্ন মিলবে ৫৮,০৮,৪৭৬.৯১ টাকা।
১০ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১০ বছর মেয়াদে ২৫ হাজার টাকা জমালে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩০ লাখ টাকা। এর সঙ্গে ১২ শতাংশ হারে সুদ হিসেবে হাতে আসবে ২৮,০৮,৪৭৬.৯১ টাকা। সুদে আসলে রিটার্ন মিলবে ৫৮,০৮,৪৭৬.৯১ টাকা।
১৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১৫ বছর ধরে ২৫ হাজার বিনিয়োগ করলে কোটিপতি হওয়া যায়। রিটার্ন মিলবে ১,২৬,১৪,৩৯৯.৯৯ টাকা। এর মধ্যে মোট জমার পরিমাণ ৪৫ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ হিসেবে মিলবে ৮১,১৪,৩৯৯.৯৯ টাকা।
১৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১৫ বছর ধরে ২৫ হাজার বিনিয়োগ করলে কোটিপতি হওয়া যায়। রিটার্ন মিলবে ১,২৬,১৪,৩৯৯.৯৯ টাকা। এর মধ্যে মোট জমার পরিমাণ ৪৫ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ হিসেবে মিলবে ৮১,১৪,৩৯৯.৯৯ টাকা।
২০ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১৫ বছরে ১ কোটি রিটার্ন হাতে এলেও ২০ বছরে ২,৪৯,৭৮,৬৯৭.৯৮ টাকা হাতে আসবে। মাত্র ৫ বছরে রিটার্ন দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। এটাই দীর্ঘমেয়াদে চক্রবৃদ্ধি সুদের মজা। যাই হোক, এক্ষেত্রে মোট জমার পরিমাণ ৬০ লাখ টাকা। আর সুদ থেকে মিলছে ১,৮৯,৭৮,৬৯৭.৯৮ টাকা।
২০ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১৫ বছরে ১ কোটি রিটার্ন হাতে এলেও ২০ বছরে ২,৪৯,৭৮,৬৯৭.৯৮ টাকা হাতে আসবে। মাত্র ৫ বছরে রিটার্ন দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। এটাই দীর্ঘমেয়াদে চক্রবৃদ্ধি সুদের মজা। যাই হোক, এক্ষেত্রে মোট জমার পরিমাণ ৬০ লাখ টাকা। আর সুদ থেকে মিলছে ১,৮৯,৭৮,৬৯৭.৯৮ টাকা।
২৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ২৫ বছর মেয়াদে টাকা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়বে। রিটার্ন মিলবে ৪,৭৪,৪০,৮৭৭.৩১ টাকা। ২৫ বছরে ২৫ হাজার টাকায় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৭৫ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ হিসেবে হাতে মিলছে ৩,৯৯,৪০,৮৭৭.৩১ টাকা।
২৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ২৫ বছর মেয়াদে টাকা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়বে। রিটার্ন মিলবে ৪,৭৪,৪০,৮৭৭.৩১ টাকা। ২৫ বছরে ২৫ হাজার টাকায় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৭৫ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ হিসেবে হাতে মিলছে ৩,৯৯,৪০,৮৭৭.৩১ টাকা।

মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা রাখছেন ? ‘সুইচ’ এবং ‘শিফট’-এর বিষয় জানেন তো ?

অনেকেই মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুইচ এবং শিফট শব্দটি বহুবার শুনে থাকতে পারেন। কিন্তু, অনেকেই হয়তো এর আসল অর্থ জানেন না। হঠাৎ এখন এই নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কারণ বর্তমানে ভারতের আর্থিক বাজারে মিউচুয়াল ফান্ড খুবই জনপ্রিয়।
অনেকেই মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুইচ এবং শিফট শব্দটি বহুবার শুনে থাকতে পারেন। কিন্তু, অনেকেই হয়তো এর আসল অর্থ জানেন না। হঠাৎ এখন এই নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কারণ বর্তমানে ভারতের আর্থিক বাজারে মিউচুয়াল ফান্ড খুবই জনপ্রিয়।
মিউচুয়াল ফান্ড জনপ্রিয় এর রিটার্নের জন্য। এখানে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ করলে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এরই মধ্যে জানা গিয়েছে আগামী ১৫ই মার্চ থেকে মিউচুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম আসতে চলেছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নতুন নিয়ম সম্পর্কে সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয়।
মিউচুয়াল ফান্ড জনপ্রিয় এর রিটার্নের জন্য। এখানে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ করলে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এরই মধ্যে জানা গিয়েছে আগামী ১৫ই মার্চ থেকে মিউচুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম আসতে চলেছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নতুন নিয়ম সম্পর্কে সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয়।
আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়াল, নিপ্পন, টাটা এবং এসবিআই এমএফ তাদের ছোট-ক্যাপ স্কিমগুলিতে এককালীন বিনিয়োগ নিষিদ্ধ করেছিল। একই সময়ে, এখন আইসিআইসিআই মিড-ক্যাপ ফান্ডে একক বিনিয়োগ নিষিদ্ধ করার ঘোষণা করা হয়েছে।
আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়াল, নিপ্পন, টাটা এবং এসবিআই এমএফ তাদের ছোট-ক্যাপ স্কিমগুলিতে এককালীন বিনিয়োগ নিষিদ্ধ করেছিল। একই সময়ে, এখন আইসিআইসিআই মিড-ক্যাপ ফান্ডে একক বিনিয়োগ নিষিদ্ধ করার ঘোষণা করা হয়েছে।
এই নিয়মগুলি ১৫ মার্চ থেকে কার্যকর হবে। ১৩ মার্চ আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়াল এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়াও, এই ফান্ড হাউজ বলেছে, যে কোনও স্কিম থেকে মিডক্যাপ এবং স্মলক্যাপে স্যুইচ করাও বন্ধ করা হয়েছে।
এই নিয়মগুলি ১৫ মার্চ থেকে কার্যকর হবে। ১৩ মার্চ আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়াল এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়াও, এই ফান্ড হাউজ বলেছে, যে কোনও স্কিম থেকে মিডক্যাপ এবং স্মলক্যাপে স্যুইচ করাও বন্ধ করা হয়েছে।
ICICI প্রু-মিডক্যাপ এবং স্মলক্যাপের নির্দিষ্ট SIP সীমা দৈনিক ১০ হাজার টাকা এবং উইকলি এসআইপি ৫০,০০০ টাকা। অন্য দিকে, ১৫ দিনের এসআইপি ১ লক্ষ টাকা এবং মাসিক SIP ২ লক্ষ টাকা। এর ত্রৈমাসিক এসআইপি ৬ লক্ষ টাকা।
ICICI প্রু-মিডক্যাপ এবং স্মলক্যাপের নির্দিষ্ট SIP সীমা দৈনিক ১০ হাজার টাকা এবং উইকলি এসআইপি ৫০,০০০ টাকা। অন্য দিকে, ১৫ দিনের এসআইপি ১ লক্ষ টাকা এবং মাসিক SIP ২ লক্ষ টাকা। এর ত্রৈমাসিক এসআইপি ৬ লক্ষ টাকা।
এই বিষয়ে প্রথমেই জেনে রাখা প্রয়োজন মিউচুয়াল ফান্ড স্যুইচিং কী। একইভাবে, একই পরিকল্পনার অন্য বিকল্পে স্যুইচ করাকে শিফট বলা হয়। অনেক সময় বিনিয়োগকারীরা পোর্টফোলিও পর্যালোচনা করার পর তাঁদের বিনিয়োগ ট্রান্সফার বা পরিবর্তন করেন।
এই বিষয়ে প্রথমেই জেনে রাখা প্রয়োজন মিউচুয়াল ফান্ড স্যুইচিং কী। একইভাবে, একই পরিকল্পনার অন্য বিকল্পে স্যুইচ করাকে শিফট বলা হয়। অনেক সময় বিনিয়োগকারীরা পোর্টফোলিও পর্যালোচনা করার পর তাঁদের বিনিয়োগ ট্রান্সফার বা পরিবর্তন করেন।
এই কাজটি অনলাইন এবং অফলাইন উভয়ভাবেই করা যায়। যখন একজন বিনিয়োগকারী মিউচুয়াল ফান্ডের একটি স্কিম থেকে অন্য স্কিমে কিছু বা সম্পূর্ণ পরিমাণ ট্রান্সফার করেন, তখন এর জন্য স্যুইচ মোড ব্যবহার করা হয়। এর জন্য একটি লেনদেন ফর্ম পূরণ করতে হয়। অথবা স্যুইচের বিবরণ দিয়ে একটি লিখিত আবেদন করতে হয়।
এই কাজটি অনলাইন এবং অফলাইন উভয়ভাবেই করা যায়। যখন একজন বিনিয়োগকারী মিউচুয়াল ফান্ডের একটি স্কিম থেকে অন্য স্কিমে কিছু বা সম্পূর্ণ পরিমাণ ট্রান্সফার করেন, তখন এর জন্য স্যুইচ মোড ব্যবহার করা হয়। এর জন্য একটি লেনদেন ফর্ম পূরণ করতে হয়। অথবা স্যুইচের বিবরণ দিয়ে একটি লিখিত আবেদন করতে হয়।
এরপর বিনিয়োগকারীদের স্কিম, প্ল্যান এবং বিকল্পের নাম বলতে হবে, যেখানে ইউনিটগুলি পরিবর্তন করা হবে। এই ধরনের লেনদেনের উপর প্রস্থান লোড এবং মূলধন লাভ কর প্রযোজ্য। জানা গিয়েছে যে, আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়ালের মিডক্যাপ এবং স্মলক্যাপে স্যুইচ করাও বন্ধ করা হয়েছে।
এরপর বিনিয়োগকারীদের স্কিম, প্ল্যান এবং বিকল্পের নাম বলতে হবে, যেখানে ইউনিটগুলি পরিবর্তন করা হবে। এই ধরনের লেনদেনের উপর প্রস্থান লোড এবং মূলধন লাভ কর প্রযোজ্য। জানা গিয়েছে যে, আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়ালের মিডক্যাপ এবং স্মলক্যাপে স্যুইচ করাও বন্ধ করা হয়েছে।

মাত্র ১ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেও কোটিপতি হতে পারেন, শুধু ‘এই’ উপায়টা জানতে হবে

আর্থিক অবস্থাকে শক্তিশালী করতে চাইলে বিনিয়োগ করতে হবে। এমনটাই বলেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শুধু বিনিয়োগ নয়, সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ড আদর্শ মাধ্যম হতে পারে।
আর্থিক অবস্থাকে শক্তিশালী করতে চাইলে বিনিয়োগ করতে হবে। এমনটাই বলেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শুধু বিনিয়োগ নয়, সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ড আদর্শ মাধ্যম হতে পারে।
বিভিন্ন ধরণের বিনিয়োগকারীর চাহিদা এবং লক্ষ্যের কথা মাথায় রেখে একাধিক ফান্ড রয়েছে। বিনিয়োগকারীরা আর্থিক লক্ষ্য অনুযায়ী বিনিয়োগ করতে পারেন।
বিভিন্ন ধরণের বিনিয়োগকারীর চাহিদা এবং লক্ষ্যের কথা মাথায় রেখে একাধিক ফান্ড রয়েছে। বিনিয়োগকারীরা আর্থিক লক্ষ্য অনুযায়ী বিনিয়োগ করতে পারেন।
মিউচুয়াল ফান্ডের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, এখানে ফান্ড ম্যানেজাররা ফান্ড পরিচালনা করেন। আর্থিক বাজার সম্পর্কে বিনিয়োগকারীর খুব বেশি জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা না থাকলেও কোনও অসুবিধা হয় না। মিউচুয়াল ফান্ডে যে কেউ বিনিয়োগ করতে পারেন। এবং যত খুশি বিনিয়োগ করা যায়। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, একমাত্র মিউচুয়াল ফান্ডেই ন্যুনতম বিনিয়োগ করেও কেউ কোটিপতি হতে পারেন।
মিউচুয়াল ফান্ডের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, এখানে ফান্ড ম্যানেজাররা ফান্ড পরিচালনা করেন। আর্থিক বাজার সম্পর্কে বিনিয়োগকারীর খুব বেশি জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা না থাকলেও কোনও অসুবিধা হয় না। মিউচুয়াল ফান্ডে যে কেউ বিনিয়োগ করতে পারেন। এবং যত খুশি বিনিয়োগ করা যায়। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, একমাত্র মিউচুয়াল ফান্ডেই ন্যুনতম বিনিয়োগ করেও কেউ কোটিপতি হতে পারেন।
ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে প্রতি মাসে হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে ২০ বছরে তা ২.৪০ লাখ টাকা হবে। এর বেশি নয়। কিন্তু এসআইপিতে এর কয়েক গুণ রিটার্ন আশা করা যায়। এম্ন অনেক ফান্ড আছে যা ২০ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিতে পারে।
ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে প্রতি মাসে হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে ২০ বছরে তা ২.৪০ লাখ টাকা হবে। এর বেশি নয়। কিন্তু এসআইপিতে এর কয়েক গুণ রিটার্ন আশা করা যায়। এম্ন অনেক ফান্ড আছে যা ২০ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিতে পারে।
হিসেব বলছে, বিনিয়োগের উপর গড়ে ১২ শতাংশ রিটার্ন পেলে ২০ বছরে ৯,৯৯,১৪৮ টাকার কর্পাস জমা হয়। আর ১৫শতাংশ রিটার্ন পেলে ২০ বছরে ১৫ লাখ টাকার বেশি আয় হতে পারে।
হিসেব বলছে, বিনিয়োগের উপর গড়ে ১২ শতাংশ রিটার্ন পেলে ২০ বছরে ৯,৯৯,১৪৮ টাকার কর্পাস জমা হয়। আর ১৫শতাংশ রিটার্ন পেলে ২০ বছরে ১৫ লাখ টাকার বেশি আয় হতে পারে।
মাত্র ১ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ৩০ বছরে কোটিপতি: সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান্ট বা এসআইপিতে যদি কেউ ৩০ বছর মেয়াদে প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে কোটিপতি হওয়া যায়। এক্ষেত্রে বিনিয়োগের মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ৩.৬০ লক্ষ টাকা। এর উপর ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরলে মোট ৩৫,২৯,৯১৪ টাকার কর্পাস হবে।
মাত্র ১ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ৩০ বছরে কোটিপতি: সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান্ট বা এসআইপিতে যদি কেউ ৩০ বছর মেয়াদে প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে কোটিপতি হওয়া যায়। এক্ষেত্রে বিনিয়োগের মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ৩.৬০ লক্ষ টাকা। এর উপর ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরলে মোট ৩৫,২৯,৯১৪ টাকার কর্পাস হবে।
এখন কেউ যদি এসআইপিতে প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে ৩০ বছরে তিনি ১.০৫ কোটি টাকা রিটার্ন পাবেন। এখন যদি রিটার্ন বেশি হয়, অর্থাৎ ১২ শতাংশের বদলে ২০ শতাংশ হলেই ১ হাজার টাকা বিনিয়োগই ৩০ বছরে ২ কোটি টাকার বেশি রিটার্ন দেবে। আসলে সুদ বেশি হলে রিটার্নও বৃদ্ধি পায়।
এখন কেউ যদি এসআইপিতে প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে ৩০ বছরে তিনি ১.০৫ কোটি টাকা রিটার্ন পাবেন। এখন যদি রিটার্ন বেশি হয়, অর্থাৎ ১২ শতাংশের বদলে ২০ শতাংশ হলেই ১ হাজার টাকা বিনিয়োগই ৩০ বছরে ২ কোটি টাকার বেশি রিটার্ন দেবে। আসলে সুদ বেশি হলে রিটার্নও বৃদ্ধি পায়।