ডুয়ার্স পর্যটনের অন্যতম নাম হলং বন বাংলো। পুজোর মুখে কি নতুন করে খুলছে পুড়ে যাওয়া এই বনবাংলোটি? চারিদিকে ঘুরছে এমনই খবর। তবে না, হলং বনবাংলো নিয়ে মন খারাপের খবর। জলদাপাড়া পর্যটনে ভাঁটা পড়তে চলেছে বলে মত এলাকার পর্যটন ব্যবসায়ীদের। কেন?

Hollong Tourist Lodge Latest News: পুজোর আগেই খুলছে ‘নতুন’ হলং বনবাংলো? গুজবে কান না দিয়ে, আসল খবর জানুন

ডুয়ার্স পর্যটনের অন্যতম নাম হলং বন বাংলো। পুজোর মুখে কি নতুন করে খুলছে পুড়ে যাওয়া এই বনবাংলোটি? চারিদিকে ঘুরছে এমনই খবর। তবে না, হলং বনবাংলো নিয়ে মন খারাপের খবর। জলদাপাড়া পর্যটনে ভাঁটা পড়তে চলেছে বলে মত এলাকার পর্যটন ব্যবসায়ীদের। কেন?
ডুয়ার্স পর্যটনের অন্যতম নাম হলং বন বাংলো। পুজোর মুখে কি নতুন করে খুলছে পুড়ে যাওয়া এই বনবাংলোটি? চারিদিকে ঘুরছে এমনই খবর। তবে না, হলং বনবাংলো নিয়ে মন খারাপের খবর। জলদাপাড়া পর্যটনে ভাঁটা পড়তে চলেছে বলে মত এলাকার পর্যটন ব্যবসায়ীদের। কেন?
এবারের দুর্গাপুজোর আগে হলং বনবাংলো খুলছে না। ছবির মতো সাজানো হলং বাংলো, বর্তমানে শুধুই স্মৃতির। এখন সেখানে গেলে দেখা যাবে পুড়ে যাওয়া অবশিষ্টাংশ।
এবারের দুর্গাপুজোর আগে হলং বনবাংলো খুলছে না। ছবির মতো সাজানো হলং বাংলো, বর্তমানে শুধুই স্মৃতির। এখন সেখানে গেলে দেখা যাবে পুড়ে যাওয়া অবশিষ্টাংশ।
বর্ষার কারণে জঙ্গল বন্ধ, সেপ্টেম্বরে খুলে যাবে জঙ্গল। এরপর কী হবে? জলদাপাড়ার পর্যটন আর থাকবে না বলে দাবি পর্যটন ব্যবসায়ীদের। তাঁদের কথায়, হলং বনবাংলো একটি আবেগ। এখনও কোনও পর্যটক জলদাপাড়া গেটের সামনে দিয়ে গেলে খোঁজ নেন হলং বাংলোর।
বর্ষার কারণে জঙ্গল বন্ধ, সেপ্টেম্বরে খুলে যাবে জঙ্গল। এরপর কী হবে? জলদাপাড়ার পর্যটন আর থাকবে না বলে দাবি পর্যটন ব্যবসায়ীদের। তাঁদের কথায়, হলং বনবাংলো একটি আবেগ। এখনও কোনও পর্যটক জলদাপাড়া গেটের সামনে দিয়ে গেলে খোঁজ নেন হলং বাংলোর।
তাঁদের একটাই প্রশ্ন, কবে খুলবে হলং বাংলো? উত্তর কিছুই দিতে পারেন না পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
তাঁদের একটাই প্রশ্ন, কবে খুলবে হলং বাংলো? উত্তর কিছুই দিতে পারেন না পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
১৯৬৭ সালে মাদারিহাটে জলদাপাড়া জঙ্গলের ভিতর বাংলোটি তৈরি হয়। বিভিন্ন বন্যজন্তু ও পাখিদের সান্নিধ্য উপভোগ করার জন্য দেশ-বিদেশের পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছিল এই বনবাংলো। জঙ্গলের নিস্তব্ধতায় কিছুটা সময় কাটাতে এসেছেন অনেক নামীদামি মানুষ। প্রায় ৬৮ বছর ধরে এই বাংলোটিতে অজস্র পর্যটক এসে থেকেছেন।
১৯৬৭ সালে মাদারিহাটে জলদাপাড়া জঙ্গলের ভিতর বাংলোটি তৈরি হয়। বিভিন্ন বন্যজন্তু ও পাখিদের সান্নিধ্য উপভোগ করার জন্য দেশ-বিদেশের পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছিল এই বনবাংলো। জঙ্গলের নিস্তব্ধতায় কিছুটা সময় কাটাতে এসেছেন অনেক নামীদামি মানুষ। প্রায় ৬৮ বছর ধরে এই বাংলোটিতে অজস্র পর্যটক এসে থেকেছেন।
বাংলোটি আগুনে পুড়ে যাওয়ার খবরে পর্যটন মহলেও মন খারাপ। হলং বংলোর সামনে দিয়ে বয়ে যায় নদী। এই নদীর জল এতটাই স্বচ্ছ যে সেখানে দাঁড়ালে দেখা যায় নিজের প্রতিচ্ছবি। এই নদীতে দেখা যেত হলং বাংলোর জলছবি। এই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেছেন প্রচুর পর্যটক।
বাংলোটি আগুনে পুড়ে যাওয়ার খবরে পর্যটন মহলেও মন খারাপ। হলং বংলোর সামনে দিয়ে বয়ে যায় নদী। এই নদীর জল এতটাই স্বচ্ছ যে সেখানে দাঁড়ালে দেখা যায় নিজের প্রতিচ্ছবি। এই নদীতে দেখা যেত হলং বাংলোর জলছবি। এই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেছেন প্রচুর পর্যটক।
এই হলং বাংলোর করুণ পরিণতি মেনে নিতে পারেননি কেউ। এই বিষয়ে পর্যটন ব্যবসায়ী জওহর সাহা জানিয়েছেন, "হলং বনবাংলো তৈরি কবে হবে তা জানা নেই। এদিকে হলং বাংলো না থাকলে ওদিকে সাফারি হবে না। আর যা পর্যটনের ক্ষেত্রে কুপ্রভাব ডেকে আনবে। কোভিডের পর একটু ব্যবসা ভাল হচ্ছিল কিন্তু হলং বাংলোর পুড়ে যাবার পর সব শেষ হচ্ছে।"
এই হলং বাংলোর করুণ পরিণতি মেনে নিতে পারেননি কেউ। এই বিষয়ে পর্যটন ব্যবসায়ী জওহর সাহা জানিয়েছেন, “হলং বনবাংলো তৈরি কবে হবে তা জানা নেই। এদিকে হলং বাংলো না থাকলে ওদিকে সাফারি হবে না। আর যা পর্যটনের ক্ষেত্রে কুপ্রভাব ডেকে আনবে। কোভিডের পর একটু ব্যবসা ভাল হচ্ছিল কিন্তু হলং বাংলোর পুড়ে যাবার পর সব শেষ হচ্ছে।”
সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি এই বনবাংলোতে থাকার ব্যবস্থা ছিল এবং এখান থেকে জাতীয় উদ্যানের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যেত, এখন যা শুধুই স্মৃতি। কবে নতুন ভাবে গড়ে উঠবে এই বাংলো জানেন না কেউ। যদিও পর্যটন ব্যবসায়ীরা চাইছেন আগে যেমন ছিল, সেভাবেই যেন গড়ে ওঠে এই বনবাংলো। (রিপোর্টার-- Annanya Dey)
সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি এই বনবাংলোতে থাকার ব্যবস্থা ছিল এবং এখান থেকে জাতীয় উদ্যানের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যেত, এখন যা শুধুই স্মৃতি। কবে নতুন ভাবে গড়ে উঠবে এই বাংলো জানেন না কেউ। যদিও পর্যটন ব্যবসায়ীরা চাইছেন আগে যেমন ছিল, সেভাবেই যেন গড়ে ওঠে এই বনবাংলো। (রিপোর্টার– Annanya Dey)