Health Tips: একই পাতার দুই রূপ! সারিয়ে দেয় গভীর ক্ষত! অথচ ছোট্ট এক ভুলেই হতে পারে বড় বিপদ

প্রাচীনকালে মানুষ আয়ুর্বেদিক ওষুধের উপরেই নির্ভর করতেন। কারণ তখনও আজকালকার মতো এত ওষুধপত্র আবিষ্কৃত হয়নি। তবে আজকের যুগেও আয়ুর্বেদিক ওষুধের জনপ্রিয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। আসলে এই ওষুধগুলি রোগ সারায় বটে! তবে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে প্রচুর। সেই কারণে আজকের দিনেও মানুষ আয়ুর্বেদিক ওষুধ কিংবা ভেষজ সেবনের উপর ভরসা রেখেছেন।
প্রাচীনকালে মানুষ আয়ুর্বেদিক ওষুধের উপরেই নির্ভর করতেন। কারণ তখনও আজকালকার মতো এত ওষুধপত্র আবিষ্কৃত হয়নি। তবে আজকের যুগেও আয়ুর্বেদিক ওষুধের জনপ্রিয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। আসলে এই ওষুধগুলি রোগ সারায় বটে! তবে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে প্রচুর। সেই কারণে আজকের দিনেও মানুষ আয়ুর্বেদিক ওষুধ কিংবা ভেষজ সেবনের উপর ভরসা রেখেছেন।
আজকের প্রতিবেদনে এমন এক আয়ুর্বেদিক লতার সন্ধান দেওয়া, যা বহু সময় ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আসলে এই লতাটি গভীর থেকে গভীরতম ক্ষত শুকিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। বলে রাখা ভাল যে, নবাবদের আমলে এই লতা ব্যবহার করা হত। কারণ তখন কোনও ওষুধ ছিল না। বরং ক্ষত নিরাময় করতে এই লতাটির পাতাই ব্যবহার করা হয়।
আজকের প্রতিবেদনে এমন এক আয়ুর্বেদিক লতার সন্ধান দেওয়া, যা বহু সময় ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আসলে এই লতাটি গভীর থেকে গভীরতম ক্ষত শুকিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। বলে রাখা ভাল যে, নবাবদের আমলে এই লতা ব্যবহার করা হত। কারণ তখন কোনও ওষুধ ছিল না। বরং ক্ষত নিরাময় করতে এই লতাটির পাতাই ব্যবহার করা হয়।
আশ্চর্যজনক আয়ুর্বেদিক এই লতা বহু শতাব্দী ধরেই হয়ে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের রামপুরে। বর্তমানে কিন্তু এই লতানো গাছটি এলাকার চারপাশে ছড়িয়ে গিয়েছে। রামপুরের বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষের মধ্যে কোসি ওয়েয়ার যাওয়ার রাস্তায় একটি পুরনো, ধুলোবালিময় এবং পরিত্যক্ত প্রাসাদ রয়েছে। আর এই প্রাসাদটি বেনজির কোঠি নামে প্রসিদ্ধ। রামপুরের শেষ শাসক নবাব রাজা আলি খান তাঁর এই প্রাসাদটির বাগানে এই আয়ুর্বেদিক লতা রোপণ করেছিলেন।
আশ্চর্যজনক আয়ুর্বেদিক এই লতা বহু শতাব্দী ধরেই হয়ে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের রামপুরে। বর্তমানে কিন্তু এই লতানো গাছটি এলাকার চারপাশে ছড়িয়ে গিয়েছে। রামপুরের বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষের মধ্যে কোসি ওয়েয়ার যাওয়ার রাস্তায় একটি পুরনো, ধুলোবালিময় এবং পরিত্যক্ত প্রাসাদ রয়েছে। আর এই প্রাসাদটি বেনজির কোঠি নামে প্রসিদ্ধ। রামপুরের শেষ শাসক নবাব রাজা আলি খান তাঁর এই প্রাসাদটির বাগানে এই আয়ুর্বেদিক লতা রোপণ করেছিলেন।
নবাব পরিবারের এক কর্মচারীর মতে, রামপুরের নবাব বিদেশ থেকে এই লতাটিকে এখানে নিয়ে এসেছিলেন এবং সমগ্র জেলায় একমাত্র এই একটি লতাই রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর বিশেষত্ব হল - এই লতার দুটি রূপ রয়েছে। আসলে এই গাছের পাতা সোজা করে লাগালে ক্ষতস্থানে প্রয়োগ করলে ক্ষত সেরে যায়। তবে ক্ষতস্থানে উল্টো করে এই পাতা লাগালে ক্ষত আরও পেকে যেতে পারে।
নবাব পরিবারের এক কর্মচারীর মতে, রামপুরের নবাব বিদেশ থেকে এই লতাটিকে এখানে নিয়ে এসেছিলেন এবং সমগ্র জেলায় একমাত্র এই একটি লতাই রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর বিশেষত্ব হল – এই লতার দুটি রূপ রয়েছে। আসলে এই গাছের পাতা সোজা করে লাগালে ক্ষতস্থানে প্রয়োগ করলে ক্ষত সেরে যায়। তবে ক্ষতস্থানে উল্টো করে এই পাতা লাগালে ক্ষত আরও পেকে যেতে পারে।
এই ভেষজ শুধুমাত্র শারীরিক ক্ষমতাই বাড়ায় না, বরং গভীর ক্ষত সারাতেও সাহায্য করে। রামপুরের নবাবের বাগানে পাওয়া বিস্ময়কর এই লতাটির আরও বিশেষ আয়ুর্বেদিক গুরুত্ব রয়েছে। এই লতানো গাছটির পাতা দেখতে অবিকল পানের মতো। নবাব পরিবারের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলেই এই তথ্য জানা গিয়েছে।
এই ভেষজ শুধুমাত্র শারীরিক ক্ষমতাই বাড়ায় না, বরং গভীর ক্ষত সারাতেও সাহায্য করে। রামপুরের নবাবের বাগানে পাওয়া বিস্ময়কর এই লতাটির আরও বিশেষ আয়ুর্বেদিক গুরুত্ব রয়েছে। এই লতানো গাছটির পাতা দেখতে অবিকল পানের মতো। নবাব পরিবারের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলেই এই তথ্য জানা গিয়েছে।