৩৮টি হোম-স্টে একসঙ্গে

Homestay: ‘এসো এসো আমার ঘরে এসো’ – হোমস্টে নিয়ে রাজ্য সরকারের অভিনব ভাবনা, বেড়াতে যাওয়ার আগে জেনে নিন

 : পর্যটন মানচিত্রে জেলা পুরুলিয়া বরাবরই অন্য মাত্রা নিয়ে থাকে। রুক্ষ এই জেলা পর্যটনের তালিকায় অনেকখানি জায়গা করে নিয়েছে। এই জেলার পর্যটনের প্রসারে আরও একধাপ এগিয়ে এলরাজ্য সরকার। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এক্সপেরিয়েন্স বেঙ্গল ট্যাগ লাইনে সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত ৩৮ টি হোমস্টেকে এক ছাতার তলায় নিয়ে এসেছে রাজ্য সরকার। ‌
: পর্যটন মানচিত্রে জেলা পুরুলিয়া বরাবরই অন্য মাত্রা নিয়ে থাকে। রুক্ষ এই জেলা পর্যটনের তালিকায় অনেকখানি জায়গা করে নিয়েছে। এই জেলার পর্যটনের প্রসারে আরও একধাপ এগিয়ে এলরাজ্য সরকার। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এক্সপেরিয়েন্স বেঙ্গল ট্যাগ লাইনে সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত ৩৮ টি হোমস্টেকে এক ছাতার তলায় নিয়ে এসেছে রাজ্য সরকার। ‌
আর এর জন্যই 'এসো এসো আমার ঘরে এসো'। রবিঠাকুরের এই কথাটি 'এক্সপেরিয়েন্স বেঙ্গলের' ট্যাগ লাইনে তুলে ধরা হয়েছে। যাতে পর্যটকেরা খুব সহজেই আলাদাভাবে রাজ্যের হোমস্টের পর্যটন প্রতিষ্ঠানগুলিকে চিহ্নিত করতে পারে।
আর এর জন্যই ‘এসো এসো আমার ঘরে এসো’। রবিঠাকুরের এই কথাটি ‘এক্সপেরিয়েন্স বেঙ্গলের’ ট্যাগ লাইনে তুলে ধরা হয়েছে। যাতে পর্যটকেরা খুব সহজেই আলাদাভাবে রাজ্যের হোমস্টের পর্যটন প্রতিষ্ঠানগুলিকে চিহ্নিত করতে পারে।
গত জুলাই মাসের ১২ তারিখ পুরুলিয়া জেলা প্রশাসন এই ৩৮ টি হোম স্টেকে পর্যটন দফতরের ওই লোগো দিয়ে এক ছাতার তলায় জুড়েছে। এই ৩৮ টি হোম স্টে রাজ্যের পর্যটন বিভাগের ওয়েবসাইট Wbtourism.gov.in এবং পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের puruliatourism.in -এ তালিকাভুক্ত হয়েছে। সেখান থেকেই সুনির্দিষ্ট ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে ওই হোমস্টে গুলিতে বুকিং করতে পারবেন পর্যটকরা।এ বিষয়ে পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি নিবেদিতা মাহাতো বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ৩৮ টা হোস্টেকে আমরা একত্রিত করেছি। আগামী দিনে আমরা এই ভাবেই পর্যটকদের পরিষেবা দিয়ে যাবো। রাজ্য সরকার সবসময়ই পর্যটকদের কথা চিন্তা করছে।
গত জুলাই মাসের ১২ তারিখ পুরুলিয়া জেলা প্রশাসন এই ৩৮ টি হোম স্টেকে পর্যটন দফতরের ওই লোগো দিয়ে এক ছাতার তলায় জুড়েছে। এই ৩৮ টি হোম স্টে রাজ্যের পর্যটন বিভাগের ওয়েবসাইট Wbtourism.gov.in এবং পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের puruliatourism.in -এ তালিকাভুক্ত হয়েছে। সেখান থেকেই সুনির্দিষ্ট ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে ওই হোমস্টে গুলিতে বুকিং করতে পারবেন পর্যটকরা।এ বিষয়ে পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি নিবেদিতা মাহাতো বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ৩৮ টা হোস্টেকে আমরা একত্রিত করেছি। আগামী দিনে আমরা এই ভাবেই পর্যটকদের পরিষেবা দিয়ে যাবো। রাজ্য সরকার সবসময়ই পর্যটকদের কথা চিন্তা করছে।
এ বিষয়ে হোমস্টে কর্তৃপক্ষ বলেন, রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগ খুবই ভালো। এতে তাদের অনেকটাই উপকার হবে। সরকারি সাইটগুলি থেকে পর্যটকেরা হোমস্টের জন্য বুক করতে পারবে। তারাও যথাযথ পরিষেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। ‌কয়েক বছর আগেও এমন ছবি ছিল না বাংলার পর্যটনে। হোম স্টে মানে দার্জিলিং-র কথা চোখের সামনে ভেসে উঠত। পর্যটনের ঠিক এই স্বাদটাই অর্থাৎ পর্যটকদেরকে মাটির কাছাকাছি পৌঁছে দিতে দক্ষিণবঙ্গেও হোম স্টে-র প্রকল্প হাতে নেয় রাজ্য পর্যটন বিভাগ। এই কাজে এখন দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে অগ্রণী জঙ্গলমহল পুরুলিয়া। সমগ্র জেলা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রাজ্যের সাহায্যপ্রাপ্ত হোম স্টের সংখ্যা ৩৮।
এ বিষয়ে হোমস্টে কর্তৃপক্ষ বলেন, রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগ খুবই ভালো। এতে তাদের অনেকটাই উপকার হবে। সরকারি সাইটগুলি থেকে পর্যটকেরা হোমস্টের জন্য বুক করতে পারবে। তারাও যথাযথ পরিষেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। ‌কয়েক বছর আগেও এমন ছবি ছিল না বাংলার পর্যটনে। হোম স্টে মানে দার্জিলিং-র কথা চোখের সামনে ভেসে উঠত। পর্যটনের ঠিক এই স্বাদটাই অর্থাৎ পর্যটকদেরকে মাটির কাছাকাছি পৌঁছে দিতে দক্ষিণবঙ্গেও হোম স্টে-র প্রকল্প হাতে নেয় রাজ্য পর্যটন বিভাগ। এই কাজে এখন দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে অগ্রণী জঙ্গলমহল পুরুলিয়া। সমগ্র জেলা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রাজ্যের সাহায্যপ্রাপ্ত হোম স্টের সংখ্যা ৩৮।
রাজ্যের বিধি অনুযায়ী হোম স্টে-গুলি তিন দফায় ৫০ হাজার করে মোট দেড় লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা পাবে। হোম স্টে গুলি পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হলেও যেহেতু বাড়িতে বসেই পর্যটকদের আপ্যায়ন। তাই এখানে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে কর বা বৈদ্যুতিক বিল দিতে হবে না। রাজ্য সরকারের এই পদক্ষেপে হোম স্টে-র সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যবসায়ীরা খুবই খুশি। Input -Sharmistha Banerjee
রাজ্যের বিধি অনুযায়ী হোম স্টে-গুলি তিন দফায় ৫০ হাজার করে মোট দেড় লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা পাবে। হোম স্টে গুলি পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হলেও যেহেতু বাড়িতে বসেই পর্যটকদের আপ্যায়ন। তাই এখানে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে কর বা বৈদ্যুতিক বিল দিতে হবে না। রাজ্য সরকারের এই পদক্ষেপে হোম স্টে-র সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যবসায়ীরা খুবই খুশি। Input -Sharmistha Banerjee