সকলের পছন্দের তালিকায় থাকে সস্তায় পুষ্টিকর ফল পেয়ারা। নানা রকম ভিটামিন, খনিজে ভরপুর এই ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে, ক্যালরি কম, ফলে নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর। পেয়ারায় থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম।

Right time to eat Guava: পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি? অন্য সময়ে খেয়ে বিপদ ডেকে আনছেন না তো? জেনে নিন

যখন তখন পেয়ারা খেয়ে নেন? জানেন কি, পুষ্টিকর এই ফল খাওয়ারও আছে নিয়ম। বিজ্ঞানসম্মত কারণেই নির্দিষ্ট সময়ে পেয়ারা খেলে অনেক বেশি উপকার পাবেন। জেনে নিন, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময়।
যখন তখন পেয়ারা খেয়ে নেন? জানেন কি, পুষ্টিকর এই ফল খাওয়ারও আছে নিয়ম। বিজ্ঞানসম্মত কারণেই নির্দিষ্ট সময়ে পেয়ারা খেলে অনেক বেশি উপকার পাবেন। জেনে নিন, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময়।
আমাদের হাতের কাছেই সাধ্যের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফল হল পেয়ারা। আট থেকে আশির পছন্দের তালিকায় থাকে সস্তায় পুষ্টিকর ফল পেয়ারা। নানা রকম ভিটামিন, খনিজে ভরপুর এই ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে, ক্যালরি কম, ফলে নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর। পেয়ারায় থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম। তবে শুধু পেয়ারা নয়, পেয়ারা পাতার-ও গুণ প্রচুর, এমনটাই জানাচ্ছেন ডঃ চিন্ময় দেবগুপ্ত
আমাদের হাতের কাছেই সাধ্যের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফল হল পেয়ারা। আট থেকে আশির পছন্দের তালিকায় থাকে সস্তায় পুষ্টিকর ফল পেয়ারা। নানা রকম ভিটামিন, খনিজে ভরপুর এই ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে, ক্যালরি কম, ফলে নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর। পেয়ারায় থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম। তবে শুধু পেয়ারা নয়, পেয়ারা পাতার-ও গুণ প্রচুর, এমনটাই জানাচ্ছেন ডঃ চিন্ময় দেবগুপ্ত
গোলাপি পেয়ারাকে ‘সুপারফুড’-র বলা হয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার। ফাইবার বেশি থাকার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল।
গোলাপি পেয়ারাকে ‘সুপারফুড’-র বলা হয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার। ফাইবার বেশি থাকার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল।
পেয়ারা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতাও বাড়ে, জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ। সর্দিকাশি কম হয় পেয়ারা খেলে। মুখের ভিতরকার স্বাস্থ্য তথ্য দাঁত সুরক্ষিত থাকে।
পেয়ারা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতাও বাড়ে, জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ। সর্দিকাশি কম হয় পেয়ারা খেলে। মুখের ভিতরকার স্বাস্থ্য তথ্য দাঁত সুরক্ষিত থাকে।
ক্যালরি অত্যন্ত কম বলে পেয়ারাকে বলা হয় নেগেটিভ ক্যালরি খাবার। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম বলে পেয়ারা ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী। ওজন বশে রাখতে হলে পেয়ারা খেতে ভুলবেন না।
ক্যালরি অত্যন্ত কম বলে পেয়ারাকে বলা হয় নেগেটিভ ক্যালরি খাবার। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম বলে পেয়ারা ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী। ওজন বশে রাখতে হলে পেয়ারা খেতে ভুলবেন না।
বাজারে দু-ধরণের পেয়ারা পাওয়া যায়। একটি পেয়ারা কাটলে ভিতরটা সাদা, আরেকটি পেয়ারার ভিতরটা গোলাপি। এবার প্রশ্ন হল, কোন পেয়ারা বেশি স্বাস্থ্যকর? গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সাদা পেয়ারার তুলনায় গোলাপি পেয়ারায় বেশি জল ও কম চিনি থাকে। কাজেই ডায়াবেটিকরা গোলাপি পেয়ারা খান।
বাজারে দু-ধরণের পেয়ারা পাওয়া যায়। একটি পেয়ারা কাটলে ভিতরটা সাদা, আরেকটি পেয়ারার ভিতরটা গোলাপি। এবার প্রশ্ন হল, কোন পেয়ারা বেশি স্বাস্থ্যকর? গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সাদা পেয়ারার তুলনায় গোলাপি পেয়ারায় বেশি জল ও কম চিনি থাকে। কাজেই ডায়াবেটিকরা গোলাপি পেয়ারা খান।
পেয়ারা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। পিরিয়ডের ব্যথা কমায়। পেয়ারায়থাকে প্রচুর পরিমণে ফাইবার যা পরিপাকতন্ত্রের জন্য ভাল, ওজন কমাতেও সহায়ক। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দাঁত, মাড়ির স্বাস্থ্যও ভাল রাখে পেয়ারা। রুখে দিতে পারে ক্যানসারের ঝুঁকিও।
পেয়ারা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। পিরিয়ডের ব্যথা কমায়। পেয়ারায়থাকে প্রচুর পরিমণে ফাইবার যা পরিপাকতন্ত্রের জন্য ভাল, ওজন কমাতেও সহায়ক। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দাঁত, মাড়ির স্বাস্থ্যও ভাল রাখে পেয়ারা। রুখে দিতে পারে ক্যানসারের ঝুঁকিও।
পেয়ারায় ভিটামিন এ থাকায় চোখ ভাল থাকে এই ফল খেলে। চোখ সংক্রান্ত অনেক সমস্যার সমাধান হতে পারে নিয়মিত পেয়ারা খেলে।পেয়ারায় থাকে আয়রন। যাঁদের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার সমস্যা আছে, পেয়ারা নিয়মিত খেলে তাঁদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়বে। দুর্বলতা কমবে শরীরের।
পেয়ারায় ভিটামিন এ থাকায় চোখ ভাল থাকে এই ফল খেলে। চোখ সংক্রান্ত অনেক সমস্যার সমাধান হতে পারে নিয়মিত পেয়ারা খেলে। পেয়ারায় থাকে আয়রন। যাঁদের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার সমস্যা আছে, পেয়ারা নিয়মিত খেলে তাঁদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়বে। দুর্বলতা কমবে শরীরের।
পেয়ারা-- যাঁরা নিয়মিত পেয়ারা খান, তাঁদের রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার পেয়ারায় উপস্থিত ভিটামিন-সি ত্বকের বলিরেখা দূর করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাতেও অত্যন্ত উপকারী পেয়ারা।
পেয়ারা– যাঁরা নিয়মিত পেয়ারা খান, তাঁদের রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার পেয়ারায় উপস্থিত ভিটামিন-সি ত্বকের বলিরেখা দূর করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাতেও অত্যন্ত উপকারী পেয়ারা।
গোলাপি পেয়ারাকে 'সুপারফুড'-র বলা হয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার। ফাইবার বেশি থাকার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল।
গোলাপি পেয়ারাকে ‘সুপারফুড’-র বলা হয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার। ফাইবার বেশি থাকার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল।
পুষ্টিবিদ জানান, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময় হল ব্রেকফাস্ট বা জলখাবার খাওয়ার আধ ঘণ্টা পর। অথবা লাঞ্চ বা দুপুরের খাবার খাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে।তবে, রাতে একেবারেই পেয়ারা খাবেন না। ঠান্ডা লাগা থেকে শুরু করে জ্বরও আসতে পারে।
পুষ্টিবিদ জানান, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময় হল ব্রেকফাস্ট বা জলখাবার খাওয়ার আধ ঘণ্টা পর। অথবা লাঞ্চ বা দুপুরের খাবার খাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে। তবে, রাতে একেবারেই পেয়ারা খাবেন না। ঠান্ডা লাগা থেকে শুরু করে জ্বরও আসতে পারে।