Tag Archives: Vitamin C

Vitamin C for Skin: বয়সেও যৌবনের আকর্ষণ আনবে ভিটামিন সি! তবে ভুল ব্যবহারে বিষাক্ত প্রভাব, হিতে বিপরীত হবে

আমরা সবাই জানি, ভিটামিন সি ত্বকের জন্য উপকারি। কিন্তু এর ভুল ব্যবহারে পড়তে পারেন বিপদে।
আমরা সবাই জানি, ভিটামিন সি ত্বকের জন্য উপকারি। কিন্তু এর ভুল ব্যবহারে পড়তে পারেন বিপদে।
কোলাজেনের বৃদ্ধি ঘটিয়ে ত্বককে টানটান সতেজ রাখতে জুড়ি নেই ভিটামিন সি-র। কিন্তু এই ভিটামিনেল ব্যবহারের সময় ত্বক সামান্য জ্বালা করলে। কিছুদিন পরপর ব্যবহার করা উচিৎ।
কোলাজেনের বৃদ্ধি ঘটিয়ে ত্বককে টানটান সতেজ রাখতে জুড়ি নেই ভিটামিন সি-র। কিন্তু এই ভিটামিনেল ব্যবহারের সময় ত্বক সামান্য জ্বালা করলে। কিছুদিন পরপর ব্যবহার করা উচিৎ।
মুখে সরাসরি লাগানোর আগে হাতে লাগিয়ে দেখে নিতে হবে। যদি কোনও সমস্যা না হয় তবেই মুখে লাগাবেন। ত্বকে কোনও বিশেষ সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে‌।
মুখে সরাসরি লাগানোর আগে হাতে লাগিয়ে দেখে নিতে হবে। যদি কোনও সমস্যা না হয় তবেই মুখে লাগাবেন। ত্বকে কোনও বিশেষ সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে‌।
ভিটামিন সি তাৎক্ষণিকভাবে গভীর বলিরেখা মুছে ফেলতে পারে না। সূক্ষ্ম রেখাগুলোর উপস্থিতি কমাতে পারে। তবে তার জন্য সময় লাগবে।
ভিটামিন সি তাৎক্ষণিকভাবে গভীর বলিরেখা মুছে ফেলতে পারে না। সূক্ষ্ম রেখাগুলোর উপস্থিতি কমাতে পারে। তবে তার জন্য সময় লাগবে।
ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে ভিটামিন সি সত্যিই কাজ করে। ফলে এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। তবেই আপনার ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে ভিটামিন সি সত্যিই কাজ করে। ফলে এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। তবেই আপনার ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
সঠিক উপায়ে এটি ত্বকে প্রয়োগ করতে হবে। বেশি পরিমাণেও ব্যবহার করা যাবেনা এই ভিটামিন।
সঠিক উপায়ে এটি ত্বকে প্রয়োগ করতে হবে। বেশি পরিমাণেও ব্যবহার করা যাবেনা এই ভিটামিন।

Vitamin C Deficiency Symptoms: ভিটামিন সি-র অভাবে শরীরে মারাত্মক ক্ষতি হয়, প্রথম কোন লক্ষণে বুঝবেন আপনি ভুগছেন?

মরসুম বদলের ঠান্ডা লাগা, সর্দি-কাশি নিরাময়ে সাহায্য করে ভিটামিন সি। তা ছাড়া শরীরে বিভিন্ন ভিটামিনের প্রয়োজনের নিরিখে একদম উপরের দিকেই রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি-র অভাবে শরীরে নানারকমের ক্ষতি হয়। যা কখনও কখনও মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
মরসুম বদলের ঠান্ডা লাগা, সর্দি-কাশি নিরাময়ে সাহায্য করে ভিটামিন সি। তা ছাড়া শরীরে বিভিন্ন ভিটামিনের প্রয়োজনের নিরিখে একদম উপরের দিকেই রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি-র অভাবে শরীরে নানারকমের ক্ষতি হয়। যা কখনও কখনও মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এই ভিটামিনটি শরীরে হাড়ের গঠন, রক্তনালীর স্বাস্থ্য এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়াও, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে এই ভিটামিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এই ভিটামিনটি শরীরে হাড়ের গঠন, রক্তনালীর স্বাস্থ্য এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়াও, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে এই ভিটামিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রক্তে থাকা প্রয়োজন। শরীরে এই ভিটামিনের ঘাটতি হচ্ছে কি না, তা কিছু লক্ষণ দেখলেই কিন্তু বোঝা যায়। প্রথমেই য়া লক্ষ্য় করবেন তা হল...
পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রক্তে থাকা প্রয়োজন। শরীরে এই ভিটামিনের ঘাটতি হচ্ছে কি না, তা কিছু লক্ষণ দেখলেই কিন্তু বোঝা যায়। প্রথমেই য়া লক্ষ্য় করবেন তা হল…
শরীরে আয়রন শোষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় ভিটামিন সি। শরীরে এই ভিটামিনের ঘাটতি হলে আয়রন শোষণের হার কমে যায় ফলে রক্তাল্পতার মতো রোগ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার অভাবও হয়।
শরীরে আয়রন শোষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় ভিটামিন সি। শরীরে এই ভিটামিনের ঘাটতি হলে আয়রন শোষণের হার কমে যায় ফলে রক্তাল্পতার মতো রোগ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার অভাবও হয়।
ভিটামিন সি–র অভাবে ত্বকের নানা রোগ হতে পারে। ত্বক জ্বালা করে, চুলকায়। ভিটামিন সি-তে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা কোলাজেন উৎপাদনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। কোলাজেন প্রোটিনটি স্বাস্থ্যকর ত্বকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
ভিটামিন সি–র অভাবে ত্বকের নানা রোগ হতে পারে। ত্বক জ্বালা করে, চুলকায়। ভিটামিন সি-তে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা কোলাজেন উৎপাদনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। কোলাজেন প্রোটিনটি স্বাস্থ্যকর ত্বকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
শরীরে এই ভিটামিনের অভাবে মাড়ি থেকে রক্ত পড়া এবং মাড়ির রোগ হতে পারে। হতে পারে স্কার্ভি রোগও।
শরীরে এই ভিটামিনের অভাবে মাড়ি থেকে রক্ত পড়া এবং মাড়ির রোগ হতে পারে। হতে পারে স্কার্ভি রোগও।
ভিটামিন সি-র অভাব হলে শরীরে থাইরয়েড হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যেতে পারে। হঠাৎ হাইপারথাইরয়েডিজমের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ওজন কমে যাওয়া, খিদে চলে যাওয়া, বুক ধড়ফড় করার মতো লক্ষণ দেখা যায়।
ভিটামিন সি-র অভাব হলে শরীরে থাইরয়েড হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যেতে পারে। হঠাৎ হাইপারথাইরয়েডিজমের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ওজন কমে যাওয়া, খিদে চলে যাওয়া, বুক ধড়ফড় করার মতো লক্ষণ দেখা যায়।
কায়িক পরিশ্রম না করেও হঠাৎ যদি খুব ক্লান্ত লাগে, তা হলে রক্তে ভিটামিন সি-এর মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়াই ভাল। কারণ, ভিটামিন সি শরীরে কার্নিটিন নামক একটি অণু উৎপাদনে সহায়তা করে। সেটিই দেহের ফ্যাটকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কায়িক পরিশ্রম না করেও হঠাৎ যদি খুব ক্লান্ত লাগে, তা হলে রক্তে ভিটামিন সি-এর মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়াই ভাল। কারণ, ভিটামিন সি শরীরে কার্নিটিন নামক একটি অণু উৎপাদনে সহায়তা করে। সেটিই দেহের ফ্যাটকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Right time to eat Guava: পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি? অন্য সময়ে খেয়ে বিপদ ডেকে আনছেন না তো? জেনে নিন

যখন তখন পেয়ারা খেয়ে নেন? জানেন কি, পুষ্টিকর এই ফল খাওয়ারও আছে নিয়ম। বিজ্ঞানসম্মত কারণেই নির্দিষ্ট সময়ে পেয়ারা খেলে অনেক বেশি উপকার পাবেন। জেনে নিন, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময়।
যখন তখন পেয়ারা খেয়ে নেন? জানেন কি, পুষ্টিকর এই ফল খাওয়ারও আছে নিয়ম। বিজ্ঞানসম্মত কারণেই নির্দিষ্ট সময়ে পেয়ারা খেলে অনেক বেশি উপকার পাবেন। জেনে নিন, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময়।
আমাদের হাতের কাছেই সাধ্যের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফল হল পেয়ারা। আট থেকে আশির পছন্দের তালিকায় থাকে সস্তায় পুষ্টিকর ফল পেয়ারা। নানা রকম ভিটামিন, খনিজে ভরপুর এই ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে, ক্যালরি কম, ফলে নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর। পেয়ারায় থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম। তবে শুধু পেয়ারা নয়, পেয়ারা পাতার-ও গুণ প্রচুর, এমনটাই জানাচ্ছেন ডঃ চিন্ময় দেবগুপ্ত
আমাদের হাতের কাছেই সাধ্যের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফল হল পেয়ারা। আট থেকে আশির পছন্দের তালিকায় থাকে সস্তায় পুষ্টিকর ফল পেয়ারা। নানা রকম ভিটামিন, খনিজে ভরপুর এই ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে, ক্যালরি কম, ফলে নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর। পেয়ারায় থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম। তবে শুধু পেয়ারা নয়, পেয়ারা পাতার-ও গুণ প্রচুর, এমনটাই জানাচ্ছেন ডঃ চিন্ময় দেবগুপ্ত
গোলাপি পেয়ারাকে ‘সুপারফুড’-র বলা হয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার। ফাইবার বেশি থাকার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল।
গোলাপি পেয়ারাকে ‘সুপারফুড’-র বলা হয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার। ফাইবার বেশি থাকার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল।
পেয়ারা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতাও বাড়ে, জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ। সর্দিকাশি কম হয় পেয়ারা খেলে। মুখের ভিতরকার স্বাস্থ্য তথ্য দাঁত সুরক্ষিত থাকে।
পেয়ারা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতাও বাড়ে, জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ। সর্দিকাশি কম হয় পেয়ারা খেলে। মুখের ভিতরকার স্বাস্থ্য তথ্য দাঁত সুরক্ষিত থাকে।
ক্যালরি অত্যন্ত কম বলে পেয়ারাকে বলা হয় নেগেটিভ ক্যালরি খাবার। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম বলে পেয়ারা ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী। ওজন বশে রাখতে হলে পেয়ারা খেতে ভুলবেন না।
ক্যালরি অত্যন্ত কম বলে পেয়ারাকে বলা হয় নেগেটিভ ক্যালরি খাবার। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম বলে পেয়ারা ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী। ওজন বশে রাখতে হলে পেয়ারা খেতে ভুলবেন না।
বাজারে দু-ধরণের পেয়ারা পাওয়া যায়। একটি পেয়ারা কাটলে ভিতরটা সাদা, আরেকটি পেয়ারার ভিতরটা গোলাপি। এবার প্রশ্ন হল, কোন পেয়ারা বেশি স্বাস্থ্যকর? গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সাদা পেয়ারার তুলনায় গোলাপি পেয়ারায় বেশি জল ও কম চিনি থাকে। কাজেই ডায়াবেটিকরা গোলাপি পেয়ারা খান।
বাজারে দু-ধরণের পেয়ারা পাওয়া যায়। একটি পেয়ারা কাটলে ভিতরটা সাদা, আরেকটি পেয়ারার ভিতরটা গোলাপি। এবার প্রশ্ন হল, কোন পেয়ারা বেশি স্বাস্থ্যকর? গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সাদা পেয়ারার তুলনায় গোলাপি পেয়ারায় বেশি জল ও কম চিনি থাকে। কাজেই ডায়াবেটিকরা গোলাপি পেয়ারা খান।
পেয়ারা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। পিরিয়ডের ব্যথা কমায়। পেয়ারায়থাকে প্রচুর পরিমণে ফাইবার যা পরিপাকতন্ত্রের জন্য ভাল, ওজন কমাতেও সহায়ক। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দাঁত, মাড়ির স্বাস্থ্যও ভাল রাখে পেয়ারা। রুখে দিতে পারে ক্যানসারের ঝুঁকিও।
পেয়ারা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। পিরিয়ডের ব্যথা কমায়। পেয়ারায়থাকে প্রচুর পরিমণে ফাইবার যা পরিপাকতন্ত্রের জন্য ভাল, ওজন কমাতেও সহায়ক। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দাঁত, মাড়ির স্বাস্থ্যও ভাল রাখে পেয়ারা। রুখে দিতে পারে ক্যানসারের ঝুঁকিও।
পেয়ারায় ভিটামিন এ থাকায় চোখ ভাল থাকে এই ফল খেলে। চোখ সংক্রান্ত অনেক সমস্যার সমাধান হতে পারে নিয়মিত পেয়ারা খেলে।পেয়ারায় থাকে আয়রন। যাঁদের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার সমস্যা আছে, পেয়ারা নিয়মিত খেলে তাঁদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়বে। দুর্বলতা কমবে শরীরের।
পেয়ারায় ভিটামিন এ থাকায় চোখ ভাল থাকে এই ফল খেলে। চোখ সংক্রান্ত অনেক সমস্যার সমাধান হতে পারে নিয়মিত পেয়ারা খেলে। পেয়ারায় থাকে আয়রন। যাঁদের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার সমস্যা আছে, পেয়ারা নিয়মিত খেলে তাঁদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়বে। দুর্বলতা কমবে শরীরের।
পেয়ারা-- যাঁরা নিয়মিত পেয়ারা খান, তাঁদের রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার পেয়ারায় উপস্থিত ভিটামিন-সি ত্বকের বলিরেখা দূর করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাতেও অত্যন্ত উপকারী পেয়ারা।
পেয়ারা– যাঁরা নিয়মিত পেয়ারা খান, তাঁদের রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার পেয়ারায় উপস্থিত ভিটামিন-সি ত্বকের বলিরেখা দূর করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাতেও অত্যন্ত উপকারী পেয়ারা।
গোলাপি পেয়ারাকে 'সুপারফুড'-র বলা হয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার। ফাইবার বেশি থাকার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল।
গোলাপি পেয়ারাকে ‘সুপারফুড’-র বলা হয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার। ফাইবার বেশি থাকার কারণে এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল।
পুষ্টিবিদ জানান, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময় হল ব্রেকফাস্ট বা জলখাবার খাওয়ার আধ ঘণ্টা পর। অথবা লাঞ্চ বা দুপুরের খাবার খাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে।তবে, রাতে একেবারেই পেয়ারা খাবেন না। ঠান্ডা লাগা থেকে শুরু করে জ্বরও আসতে পারে।
পুষ্টিবিদ জানান, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময় হল ব্রেকফাস্ট বা জলখাবার খাওয়ার আধ ঘণ্টা পর। অথবা লাঞ্চ বা দুপুরের খাবার খাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে। তবে, রাতে একেবারেই পেয়ারা খাবেন না। ঠান্ডা লাগা থেকে শুরু করে জ্বরও আসতে পারে।

Vitamin C Deficiency: নামী-দামি ক্রিম মেখেও মুখের ত্বক রুক্ষ? আপনার শরীরে ভিটামিন সি-র অভাব! মারাত্মক ক্ষতির আগে জানুন

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিটামিন সি খুবই জরুরি। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবেও এই ভিটামিনের অনেক কদর। ফ্রি র‍্যাডিকালস ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের হাত থেকে শরীরকে বাঁচায় এই ভিটামিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিটামিন সি খুবই জরুরি। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবেও এই ভিটামিনের অনেক কদর। ফ্রি র‍্যাডিকালস ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের হাত থেকে শরীরকে বাঁচায় এই ভিটামিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চুল ও ত্বকের যত্নেও ভিটামিন সি-এর কোনও তুলনা নেই। রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেও সাহায্য করে ভিটামিন সি। শরীরে এই ভিটামিনের অভাব হলেই শুরু হয় নানা রকম সমস্যা।
চুল ও ত্বকের যত্নেও ভিটামিন সি-এর কোনও তুলনা নেই। রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেও সাহায্য করে ভিটামিন সি। শরীরে এই ভিটামিনের অভাব হলেই শুরু হয় নানা রকম সমস্যা।
কী দেখে বুঝবেন শরীরে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে ভিটামিন সি-র?
কী দেখে বুঝবেন শরীরে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে ভিটামিন সি-র?
 ভিটামিন সি-এর স্বল্পতা চুলের গোড়াকে আলগা করে ও চুল পাতলা করে তোলে। সহজেই চুল ঝরে এর অভাবে। চুলের যে কোনও প্রসাধনে তাই আমলকি, লেবুর উপাদান থাকে। কোনও অসুখ ছাড়াই ঘন ঘন চুল উঠলে ভিটামিন সি-এর অভাব হতে পারে শরীরে।
ভিটামিন সি-এর স্বল্পতা চুলের গোড়াকে আলগা করে ও চুল পাতলা করে তোলে। সহজেই চুল ঝরে এর অভাবে। চুলের যে কোনও প্রসাধনে তাই আমলকি, লেবুর উপাদান থাকে। কোনও অসুখ ছাড়াই ঘন ঘন চুল উঠলে ভিটামিন সি-এর অভাব হতে পারে শরীরে।
দাঁতের গোড়ায় ক্যালশিয়াম জমিয়ে রাখে ও মাড়িকে দুর্বল করে দেয় এই ভিটামিনের অভাব। তাই দাঁতের দীর্ঘ সমস্যা হলে ভিটামিন সি-এর অভাব হতে পারে।
দাঁতের গোড়ায় ক্যালশিয়াম জমিয়ে রাখে ও মাড়িকে দুর্বল করে দেয় এই ভিটামিনের অভাব। তাই দাঁতের দীর্ঘ সমস্যা হলে ভিটামিন সি-এর অভাব হতে পারে।
শরীরে ভিটামিন স-এর জোগান কম হলে কোলাজের উৎপাদন ব্যহত হয়। ফলে কোথাও কোনও ক্ষত হলে সেই ক্ষত সহজে সারে না, অনেকখানি সময় লাগে। তাই ক্ষত দেরিতে শুকোলে ডায়াবিটিস ছাড়াও শরীরে ভিটামিন সি-এর অভাব হতে পারে।
শরীরে ভিটামিন স-এর জোগান কম হলে কোলাজের উৎপাদন ব্যহত হয়। ফলে কোথাও কোনও ক্ষত হলে সেই ক্ষত সহজে সারে না, অনেকখানি সময় লাগে। তাই ক্ষত দেরিতে শুকোলে ডায়াবিটিস ছাড়াও শরীরে ভিটামিন সি-এর অভাব হতে পারে।
আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় হঠাৎ হঠাৎ ঠান্ডা লাগলে সতর্ক হোন। ভিটামিন সি-র লিম্ফোসাইট বা শ্বেত রক্তকণিকা তৈরি হতে পারে না। তাই শরীর কোনও জীবাণুর আক্রমণ ঠেকাতে পারে না। সহজে ঠান্ডা লাগেও এই কারণেই। ঘন ঘন জ্বরে ভুগলে, শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলেও কিন্তু সতর্ক হতে হবে।
আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় হঠাৎ হঠাৎ ঠান্ডা লাগলে সতর্ক হোন। ভিটামিন সি-র লিম্ফোসাইট বা শ্বেত রক্তকণিকা তৈরি হতে পারে না। তাই শরীর কোনও জীবাণুর আক্রমণ ঠেকাতে পারে না। সহজে ঠান্ডা লাগেও এই কারণেই। ঘন ঘন জ্বরে ভুগলে, শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলেও কিন্তু সতর্ক হতে হবে।
ভিটামিন সি-র অনুপস্থিতিতে ত্বকে কোলাজেন সিন্থেসিস বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে ত্বকের বাইরের স্তর পাতলা ও ফ্যাকাশে হতে থাকে। ত্বকের নীচের রক্তজালকগুলিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শীতকাল না হলেও ত্বক খসখসে দেখায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ভিটামিন সি-র অনুপস্থিতিতে ত্বকে কোলাজেন সিন্থেসিস বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে ত্বকের বাইরের স্তর পাতলা ও ফ্যাকাশে হতে থাকে। ত্বকের নীচের রক্তজালকগুলিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শীতকাল না হলেও ত্বক খসখসে দেখায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Plum Health Benefits: ইনসুলিন-ভিটামিনের ভাণ্ডার, প্লাম বলুন বা আলুবোখরা; উপকার শুনলে মাথা ঘুরে যাবে!

দেবভূমি উত্তরাখণ্ডের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের কথা কে না জানেন! এই পাহাড়ি অঞ্চল নির্মল বিশুদ্ধ বাতাস, ফল, ফুল এবং ভেষজ গাছের জন্য সারা বিশ্বে জনপ্রিয়।
দেবভূমি উত্তরাখণ্ডের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের কথা কে না জানেন! এই পাহাড়ি অঞ্চল নির্মল বিশুদ্ধ বাতাস, ফল, ফুল এবং ভেষজ গাছের জন্য সারা বিশ্বে জনপ্রিয়।
উত্তরাখণ্ডের পার্বত্য এলাকায় এমন অনেক ফল হয়, যেগুলো শুধু স্বাদেই অসাধারণ নয়, শরীরের জন্যও অত্যন্ত উপকারী। আজকের প্রতিবেদনে আমরা এমনই একটি ফলের কথা বলতে চলেছি। যা একাধিক রোগের প্রতিষেধক।
উত্তরাখণ্ডের পার্বত্য এলাকায় এমন অনেক ফল হয়, যেগুলো শুধু স্বাদেই অসাধারণ নয়, শরীরের জন্যও অত্যন্ত উপকারী। আজকের প্রতিবেদনে আমরা এমনই একটি ফলের কথা বলতে চলেছি। যা একাধিক রোগের প্রতিষেধক।
আসলে এখানে উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় প্রাপ্ত প্লাম বা আলুবোখরার কথা বলা হচ্ছে। উত্তরাখণ্ডের নৈনিতাল জেলার রামগড় ফলের বাজারের ফল ভীষণই বিখ্যাত। এখানে নানা ধরনের মরশুমী ফলের দেখা মেলে। এর মধ্যে অন্যতম হল প্লাম বা আলুবোখরা।
আসলে এখানে উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ি এলাকায় প্রাপ্ত প্লাম বা আলুবোখরার কথা বলা হচ্ছে। উত্তরাখণ্ডের নৈনিতাল জেলার রামগড় ফলের বাজারের ফল ভীষণই বিখ্যাত। এখানে নানা ধরনের মরশুমী ফলের দেখা মেলে। এর মধ্যে অন্যতম হল প্লাম বা আলুবোখরা।
এটি দেহের ভিটামিন সি-এর চাহিদা পূরণ করে। এর পাশাপাশি এই ফল ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগ প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া রক্তে ইনসুলিন এবং অক্সিজেনের মাত্রাও ঠিক রাখে প্লাম।
এটি দেহের ভিটামিন সি-এর চাহিদা পূরণ করে। এর পাশাপাশি এই ফল ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগ প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া রক্তে ইনসুলিন এবং অক্সিজেনের মাত্রাও ঠিক রাখে প্লাম।
উত্তরাখণ্ডের নৈনিতালের ডিএসবি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. ললিত তিওয়ারি লোকাল ১৮-এর সঙ্গে এক বিশেষ আলাপচারিতায় বলেছিলেন যে, পাহাড়ি এলাকায় প্রাপ্ত এই ফলকে প্লাম এবং আলুবোখরা নামেও ডাকা হয়ে থাকে। আমেরিকায় এই ফল অত্যন্ত জনপ্রিয়। ইউরোপেও প্রচুর পরিমাণে মেলে প্লাম বা আলুবোখরা। ভারতের উত্তরাখণ্ড, হিমাচল এবং পঞ্জাবের কিছু এলাকায় ফলে প্লাম।
উত্তরাখণ্ডের নৈনিতালের ডিএসবি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. ললিত তিওয়ারি লোকাল ১৮-এর সঙ্গে এক বিশেষ আলাপচারিতায় বলেছিলেন যে, পাহাড়ি এলাকায় প্রাপ্ত এই ফলকে প্লাম এবং আলুবোখরা নামেও ডাকা হয়ে থাকে। আমেরিকায় এই ফল অত্যন্ত জনপ্রিয়। ইউরোপেও প্রচুর পরিমাণে মেলে প্লাম বা আলুবোখরা। ভারতের উত্তরাখণ্ড, হিমাচল এবং পঞ্জাবের কিছু এলাকায় ফলে প্লাম।
তিনি আরও জানান যে, মে, জুন ও জুলাই - এই তিন মাসই প্লাম বা আলুবোখরা পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম প্লাম থেকে ৪৬ ক্যালোরি শক্তি, ০.৩ শতাংশ ফ্যাট, ১৫ শতাংশ পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, শর্করা, প্রোটিন, ভিটামিন সি, আয়রন, ভিটামিন পাওয়া যায়।
তিনি আরও জানান যে, মে, জুন ও জুলাই – এই তিন মাসই প্লাম বা আলুবোখরা পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম প্লাম থেকে ৪৬ ক্যালোরি শক্তি, ০.৩ শতাংশ ফ্যাট, ১৫ শতাংশ পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, শর্করা, প্রোটিন, ভিটামিন সি, আয়রন, ভিটামিন পাওয়া যায়।
পাহাড়ে মাত্র তিন মাস প্রাপ্ত এই ফলটি খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। টক-মিষ্টি স্বাদের আলুবোখরা ভিটামিন সি-এর একটি দারুণ উৎস। এই ফল শরীরে ইনসুলিন এবং অক্সিজেনের মাত্রার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখে। সেই সঙ্গে এটি ডায়াবেটিসেও খুবই কার্যকর।
পাহাড়ে মাত্র তিন মাস প্রাপ্ত এই ফলটি খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। টক-মিষ্টি স্বাদের আলুবোখরা ভিটামিন সি-এর একটি দারুণ উৎস। এই ফল শরীরে ইনসুলিন এবং অক্সিজেনের মাত্রার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখে। সেই সঙ্গে এটি ডায়াবেটিসেও খুবই কার্যকর।
অধ্যাপক তিওয়ারি আরও বলেন, সকালে আলুবোখরা খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। এই ফল খেলে সারাদিন শরীরে এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। এছাড়াও সন্ধ্যার দিকে শুষ্ক প্লাম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভাল।

অধ্যাপক তিওয়ারি আরও বলেন, সকালে আলুবোখরা খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। এই ফল খেলে সারাদিন শরীরে এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। এছাড়াও সন্ধ্যার দিকে শুষ্ক প্লাম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভাল।

Sugar Level Control Tips: ডায়াবেটিস বলবে ছুঁমন্তর, শরীরের নানা ফোলা ভাল কমবে, ভিটামিন সি ভরপুর এই পাতা আসলে ধন্বন্তরি মহৌষধি

আপনি অবশ্যই খাবার থেকে চাটনি তৈরির জন্য সবুজ ধনে পাতা ব্যবহার করেন৷ কিন্তু আপনি কি এমন দেখতে পার্সলে পাতা খেয়েছেন? এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী৷ জেনে নিন পার্সলে পাতা খেলে কী উপকার পাওয়া যায়৷
আপনি অবশ্যই খাবার থেকে চাটনি তৈরির জন্য সবুজ ধনে পাতা ব্যবহার করেন৷ কিন্তু আপনি কি এমন দেখতে পার্সলে পাতা খেয়েছেন? এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী৷ জেনে নিন পার্সলে পাতা খেলে কী উপকার পাওয়া যায়৷
পার্সলে পাতা ফ্ল্যাভোনয়েড ক্যারোটিনয়েড এবং ভিটামিন সি মতো অ্যান্টি অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ৷ তাদের সাহায্যে আপনি শরীরের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন৷
পার্সলে পাতা ফ্ল্যাভোনয়েড ক্যারোটিনয়েড এবং ভিটামিন সি মতো অ্যান্টি অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ৷ তাদের সাহায্যে আপনি শরীরের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন৷
পার্সলেতে ভিটামিন এ, ই এবং সি রয়েছে৷ যে কোনও ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে৷
পার্সলেতে ভিটামিন এ, ই এবং সি রয়েছে৷ যে কোনও ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে৷
ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে সমৃদ্ধ পার্সলে পাতা খাওয়া হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে৷ এছাড়াও গাঁটের ব্যথাও কমে৷
ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে সমৃদ্ধ পার্সলে পাতা খাওয়া হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে৷ এছাড়াও গাঁটের ব্যথাও কমে৷
পার্সলে পাতা খাওয়া ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে৷ এটি বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে৷
পার্সলে পাতা খাওয়া ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে৷ এটি বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে৷
চোখ সুস্থ রাখতে পার্সলে পাতা খেতে পারেন৷ এটি চোখকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে৷
চোখ সুস্থ রাখতে পার্সলে পাতা খেতে পারেন৷ এটি চোখকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে৷
পার্সলে পাতা খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী প্রমাণিত হতে পারে৷ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে৷
পার্সলে পাতা খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী প্রমাণিত হতে পারে৷ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে৷
আপনার খাদ্যতালিকায় পার্সলে পাতা অন্তভুক্ত হজমের উন্নতি সাহায্য করে৷ এছাড়া পেট সংক্রান্ত সমস্যা কমে৷
আপনার খাদ্যতালিকায় পার্সলে পাতা অন্তভুক্ত হজমের উন্নতি সাহায্য করে৷ এছাড়া পেট সংক্রান্ত সমস্যা কমে৷
এই সবুজ পাতাগুলিকে আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে৷ পার্সলে দিয়ে আপনি অনেক ধরনের খাবার তৈরি করতে পারেন৷
এই সবুজ পাতাগুলিকে আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে৷ পার্সলে দিয়ে আপনি অনেক ধরনের খাবার তৈরি করতে পারেন৷
আপনার ডায়েটে পার্সলে অন্তর্ভুক্ত করার আগে, অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন৷ Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
আপনার ডায়েটে পার্সলে অন্তর্ভুক্ত করার আগে, অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন৷
Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷

Vitamin Defficiency: খুব ক্লান্তি? জয়েন্টে ব্যথা? ক্ষত সারতে সময় লাগে? সর্দি-কাশি সারে না? নির্ঘাৎ এই ভিটামিনের অভাব হয়েছে শরীরে

ভিটামিন সি একটি জলে দ্রবণীয় পুষ্টি-পদার্থ যা সুস্থ থাকার জন্য অত্যত্ন গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ইম্যিউনিটি বাড়ানোর শেষ-কথা ভিটামিন সি। পাশাপাশি কোলাজেন তৈরি, ক্ষত নিরাময় করে ভিটামিন সি। এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা ফ্রি র‍্যাডিক্যালের হাত থেকে কোষকে বাঁচায়।
ভিটামিন সি একটি জলে দ্রবণীয় পুষ্টি-পদার্থ যা সুস্থ থাকার জন্য অত্যত্ন গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ইম্যিউনিটি বাড়ানোর শেষ-কথা ভিটামিন সি। পাশাপাশি কোলাজেন তৈরি, ক্ষত নিরাময় করে ভিটামিন সি। এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা ফ্রি র‍্যাডিক্যালের হাত থেকে কোষকে বাঁচায়।
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত ভিটামিন সি খেতে। এই ভিটামিনটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই ওজন কমাতেও এর জুড়ি মেলা ভার। শরীরে ভিটামিন সি-র অভাবে ইম্যিউনিটি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেমনি স্কার্ভির মত রোগ-ও হতে পারে।
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত ভিটামিন সি খেতে। এই ভিটামিনটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই ওজন কমাতেও এর জুড়ি মেলা ভার। শরীরে ভিটামিন সি-র অভাবে ইম্যিউনিটি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেমনি স্কার্ভির মত রোগ-ও হতে পারে।
শরীরে হাড়ের গঠন, রক্তনালির স্বাস্থ্য এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন সি। তাই শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি থাকা প্রয়োজন। এই লক্ষণগুলি দেখলেই সতর্ক হন, নির্ঘাৎ ভিটামিন সি-র ঘাটতি হয়েছে--
শরীরে হাড়ের গঠন, রক্তনালির স্বাস্থ্য এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন সি। তাই শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি থাকা প্রয়োজন। এই লক্ষণগুলি দেখলেই সতর্ক হন, নির্ঘাৎ ভিটামিন সি-র ঘাটতি হয়েছে–
কায়িক পরিশ্রম করছেন না, অথচ সারাক্ষণ খুব ক্লান্ত লাগে? ভিটামিন-সি-র পরীক্ষা করান। কারণ, ভিটামিন সি শরীরে কার্নিটিন নামক একটি অণু তৈরিতে সহায়তা করে। এই কার্নিটিন-ই দেহের ফ্যাটকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে। ফলে, ভিটামিন সি কমে গেলে শরীর কাজ করার এনার্জি পায় না।
কায়িক পরিশ্রম করছেন না, অথচ সারাক্ষণ খুব ক্লান্ত লাগে? ভিটামিন-সি-র পরীক্ষা করান। কারণ, ভিটামিন সি শরীরে কার্নিটিন নামক একটি অণু তৈরিতে সহায়তা করে। এই কার্নিটিন-ই দেহের ফ্যাটকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে। ফলে, ভিটামিন সি কমে গেলে শরীর কাজ করার এনার্জি পায় না।
ভিটামিন সি কোলাজেন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই প্রোটিন ত্বক, চুল, হাড়ের জয়েন্ট ও রক্তনালিতে থাকে। রক্তে ভিটামিন সি কমে গেলে 'কেরাটোসিস পিলারিস' নামে ত্বকের একটি রোগ দেখা যায়। হাতের উপরের অংশ ও থাইয়ের কিছু অংশ রুক্ষ হয়ে ওঠে, যাকে বলে 'চিকেন স্কিন'। ত্বকের ছিদ্রে কেরাটিন জমে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়। পাশাপাশি, ভিটামিন সি-র অভাবে  ত্বক জ্বালা করে, চুলকায়।
ভিটামিন সি কোলাজেন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই প্রোটিন ত্বক, চুল, হাড়ের জয়েন্ট ও রক্তনালিতে থাকে। রক্তে ভিটামিন সি কমে গেলে ‘কেরাটোসিস পিলারিস’ নামে ত্বকের একটি রোগ দেখা যায়। হাতের উপরের অংশ ও থাইয়ের কিছু অংশ রুক্ষ হয়ে ওঠে, যাকে বলে ‘চিকেন স্কিন’। ত্বকের ছিদ্রে কেরাটিন জমে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়। পাশাপাশি, ভিটামিন সি-র অভাবে ত্বক জ্বালা করে, চুলকায়।
ভিটামিন সি কমে গেলে শরীরে থাইরয়েড হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যেতে পারে। হঠাৎ হাইপারথাইরয়েডিজমের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।
ভিটামিন সি কমে গেলে শরীরে থাইরয়েড হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যেতে পারে। হঠাৎ হাইপারথাইরয়েডিজমের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।
ভিটামিন সি কমে গেলে অল্প আঘাতেই বেশি রক্তপাত হয়। কারণ, ভিটামিন সি কোলাজেন প্রোটিন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন সি কমে গেলে কম কোলাজেন তৈরি হয়, ফলে রক্তনালি দুর্বল হয়ে পড়ে। এক-ই সঙ্গে ভিটামিন সি-র অভাবে ক্ষত দেরিতে শুকায়।
ভিটামিন সি কমে গেলে অল্প আঘাতেই বেশি রক্তপাত হয়। কারণ, ভিটামিন সি কোলাজেন প্রোটিন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন সি কমে গেলে কম কোলাজেন তৈরি হয়, ফলে রক্তনালি দুর্বল হয়ে পড়ে। এক-ই সঙ্গে ভিটামিন সি-র অভাবে ক্ষত দেরিতে শুকায়।

 

হাড়ের জয়েন্টে কোলাজেন থাকে। ভিটামিন সি-র অভাবে কম কোলাজেন তৈরি হয় শরীরে, ফলে হাড়ের গাঁটে-গাঁটে ব্যথা হয়। অনেকসময় জয়েন্টে রক্তক্ষরণ হয়, ফলে গাঁটে-গাঁটে ফুলে যায়।
হাড়ের জয়েন্টে কোলাজেন থাকে। ভিটামিন সি-র অভাবে কম কোলাজেন তৈরি হয় শরীরে, ফলে হাড়ের গাঁটে-গাঁটে ব্যথা হয়। অনেকসময় জয়েন্টে রক্তক্ষরণ হয়, ফলে গাঁটে-গাঁটে ফুলে যায়।
শরীরে ভিটামিন সি কমে গেলে হাড় দুর্বল হবে পড়ে। হাড় ভঙ্গুর হয়ে যায়, বাতের ঝুঁকি বাড়ে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হাড় তৈরির গুরুত্বপূর্ন উপাদান ভিটামিন সি। তাই এই ভিটামিনের অভাবে হাড় ক্ষয় হয়।
শরীরে ভিটামিন সি কমে গেলে হাড় দুর্বল হবে পড়ে। হাড় ভঙ্গুর হয়ে যায়, বাতের ঝুঁকি বাড়ে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হাড় তৈরির গুরুত্বপূর্ন উপাদান ভিটামিন সি। তাই এই ভিটামিনের অভাবে হাড় ক্ষয় হয়।

Vitamin C: ইম্যিউনিটি বাড়াতে গাদা-গাদা ভিটামিন সি খাচ্ছেন? হীতে বিপরীত হচ্ছে, জেনে নিন বয়স অনুযায়ী রোজ কতটা ভিটামিন সি খাওয়া যায়

ভিটামিন সি একটি জলে দ্রবণীয় পুষ্টি-পদার্থ যা সুস্থ থাকার জন্য অত্যত্ন গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ইম্যিউনিটি বাড়ানোর শেষ-কথা ভিটামিন সি। পাশাপাশি কোলাজেন তৈরি, ক্ষত নিরাময় করে ভিটামিন সি। এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা ফ্রি র‍্যাডিক্যালের হাত থেকে কোষকে বাঁচায়।
ভিটামিন সি একটি জলে দ্রবণীয় পুষ্টি-পদার্থ যা সুস্থ থাকার জন্য অত্যত্ন গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ইম্যিউনিটি বাড়ানোর শেষ-কথা ভিটামিন সি। পাশাপাশি কোলাজেন তৈরি, ক্ষত নিরাময় করে ভিটামিন সি। এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা ফ্রি র‍্যাডিক্যালের হাত থেকে কোষকে বাঁচায়।
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত ভিটামিন সি খেতে। এই ভিটামিনটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই ওজন কমাতেও এর জুড়ি মেলা ভার। শরীরে ভিটামিন সি-র অভাবে ইম্যিউনিটি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেমনি স্কার্ভির মত রোগ-ও হতে পারে।
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত ভিটামিন সি খেতে। এই ভিটামিনটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই ওজন কমাতেও এর জুড়ি মেলা ভার। শরীরে ভিটামিন সি-র অভাবে ইম্যিউনিটি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেমনি স্কার্ভির মত রোগ-ও হতে পারে।
বেশ কিছু সবজি ও ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। প্রতিদিন পাতিলেবু বা আমলকি খেলে শরীর প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পায়। ব্রকোলি, ক্যাপসিকাম ও কাঁচা ও পাকা পেঁপেতেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। কিন্তু তাই বলে গাদাগাদা ভিটামিন সি খেলে চলবে না! তাতে হীতে বিপরীত হবে! কাজেই জেনে নিন, রোজ কতটা ভিটামিন সি খাওয়া উপকারী
বেশ কিছু সবজি ও ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। প্রতিদিন পাতিলেবু বা আমলকি খেলে শরীর প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পায়। ব্রকোলি, ক্যাপসিকাম ও কাঁচা ও পাকা পেঁপেতেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। কিন্তু তাই বলে গাদাগাদা ভিটামিন সি খেলে চলবে না! তাতে হীতে বিপরীত হবে! কাজেই জেনে নিন, রোজ কতটা ভিটামিন সি খাওয়া উপকারী
The Institute of Medicine (IOM)-এর গাইডলাইন অনুযায়ী, ১-৩ বছর বয়সী শিশুদের গড়ে রোজ ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ৪-৮ বছর বয়সী শিশুদের গড়ে রোজ ২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ৯-১৩ বছর বয়সীদের গড়ে রোজ ৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ১৪-১৮ বছর বয়সীদের গড়ে রোজ ৬৫-৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত।
The Institute of Medicine (IOM)-এর গাইডলাইন অনুযায়ী, ১-৩ বছর বয়সী শিশুদের গড়ে রোজ ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ৪-৮ বছর বয়সী শিশুদের গড়ে রোজ ২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ৯-১৩ বছর বয়সীদের গড়ে রোজ ৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ১৪-১৮ বছর বয়সীদের গড়ে রোজ ৬৫-৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত।
১৯ বছর বা তার বেশি বয়সী মেয়েদের রোজ ৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ১৯ বছর বা তার বেশি বয়সী ছেলেদের রোজ ৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। গর্ভবতীদের রোজ গড়ে ৮৫ মিলিগ্রাম ও স্তন্যপান করানোর সময় মায়েদের রোজ গড়ে ১২০ গ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত।
১৯ বছর বা তার বেশি বয়সী মেয়েদের রোজ ৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ১৯ বছর বা তার বেশি বয়সী ছেলেদের রোজ ৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। গর্ভবতীদের রোজ গড়ে ৮৫ মিলিগ্রাম ও স্তন্যপান করানোর সময় মায়েদের রোজ গড়ে ১২০ গ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত