আন্তর্জাতিক দাবা প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ স্থানে হাওড়ার গৃহবধূ

Chess News: বিয়ের পর ৬ বছর খেলা হয়নি, এখন শেখান প্রিয় দাবা খেলা, এবার প্যারাগুয়েতে হলেন সেরা মহিলা খেলোয়াড়

আবারও জগত সভায় শ্রেষ্ঠ ভারত, এবার এক গৃহবধুর হাত ধরে। প্যারাগুয়ে ওপেন ইন্টারন্যাশনাল চেস টুর্নামেন্ট ' আন্তর্জাতিক এই দাবা প্রতিযোগিতায় মহিলাদের শীর্ষস্থানে ভারতের মিলি ঘোষ। বলা বাহুল্য এই টুর্নামেন্টে তিনি একটি খেলাতেও পরাজয় স্বীকার করেননি। ফলাফল জয় অথবা ড্র।
আবারও জগত সভায় শ্রেষ্ঠ ভারত, এবার এক গৃহবধুর হাত ধরে। প্যারাগুয়ে ওপেন ইন্টারন্যাশনাল চেস টুর্নামেন্ট ‘ আন্তর্জাতিক এই দাবা প্রতিযোগিতায় মহিলাদের শীর্ষস্থানে ভারতের মিলি ঘোষ। বলা বাহুল্য এই টুর্নামেন্টে তিনি একটি খেলাতেও পরাজয় স্বীকার করেননি। ফলাফল জয় অথবা ড্র।
অষ্টম শ্রেণী থেকে দাবা প্রশিক্ষণ শুরু। ৯৫, ৯৬ ও ৯৯ প্রতিবার রাজ্য দাবায় প্রথম তিনজনের মধ্যে একজন। ১৯৯৯ এ বিহার ' আন্ডার ১৯ উইমেন্স এ চ্যাম্পিয়ন। এরপর ২০০০ সালে বিয়ে হাওড়ায় চলে আসেন। প্রায় ছ'বছর পর আবার দাবা ময়দানে ফেরা। প্রথম বছরই বাংলায় মেয়েদের ৪ র্থ হয়ে জাতীয় দাবা দলে অংশ গ্রহণ।
অষ্টম শ্রেণী থেকে দাবা প্রশিক্ষণ শুরু। ৯৫, ৯৬ ও ৯৯ প্রতিবার রাজ্য দাবায় প্রথম তিনজনের মধ্যে একজন। ১৯৯৯ এ বিহার ‘ আন্ডার ১৯ উইমেন্স এ চ্যাম্পিয়ন। এরপর ২০০০ সালে বিয়ে হাওড়ায় চলে আসেন। প্রায় ছ’বছর পর আবার দাবা ময়দানে ফেরা। প্রথম বছরই বাংলায় মেয়েদের ৪ র্থ হয়ে জাতীয় দাবা দলে অংশ গ্রহণ।
এরপর সাংসারিক জীবনে প্রবেশ। সংসার ও ব্যস্ততার মধ্য থেকে আবার প্রায় ছ'বছর পর দাবায় ফেরা। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি ২০০৬ সালের পর আবার প্রতিযোগিতামূলক দাবা টুর্নামেন্টে যোগ দেওয়া।
এরপর সাংসারিক জীবনে প্রবেশ। সংসার ও ব্যস্ততার মধ্য থেকে আবার প্রায় ছ’বছর পর দাবায় ফেরা। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি ২০০৬ সালের পর আবার প্রতিযোগিতামূলক দাবা টুর্নামেন্টে যোগ দেওয়া।
নিজের দাবা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বহু ছাত্র-ছাত্রী সফলতা পেয়েছে। এর মধ্যে কেউ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার, কেউ রাজ্য দাবা চ্যাম্পিয়ন। কেউ ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন কেউ আবার ইন্টারন্যাশনাল রেটিং প্রাপ্ত।
নিজের দাবা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বহু ছাত্র-ছাত্রী সফলতা পেয়েছে। এর মধ্যে কেউ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার, কেউ রাজ্য দাবা চ্যাম্পিয়ন। কেউ ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন কেউ আবার ইন্টারন্যাশনাল রেটিং প্রাপ্ত।
 নামি কয়েকটি স্কুলে প্রশিক্ষণ দেওয়া। একই সঙ্গে অনলাইনে বিদেশেও প্রশিক্ষণ দেন। ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ব্যস্ত। সময়ের অভাবে নিজের অনুশীলন ঠিক মত হয়ে উঠত না।
নামি কয়েকটি স্কুলে প্রশিক্ষণ দেওয়া। একই সঙ্গে অনলাইনে বিদেশেও প্রশিক্ষণ দেন। ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ব্যস্ত। সময়ের অভাবে নিজের অনুশীলন ঠিক মত হয়ে উঠত না।
শৈশব থেকেই বিদেশে খেলতে যাবার ইচ্ছা তো ছিলই। তবে উপযুক্ত অনুশীলনের অভাবের কারণে এবার কিছুটা ইতস্ত ছিল। তবে পরিবার এবং প্রিয়জনদের কথাতেই এই আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে যাওয়া। হাওড়ার গৃহবধূর এই কৃতিত্বে বাংলা তথা গোটা দেশের মানুষ গর্বিত।
শৈশব থেকেই বিদেশে খেলতে যাবার ইচ্ছা তো ছিলই। তবে উপযুক্ত অনুশীলনের অভাবের কারণে এবার কিছুটা ইতস্ত ছিল। তবে পরিবার এবং প্রিয়জনদের কথাতেই এই আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে যাওয়া। হাওড়ার গৃহবধূর এই কৃতিত্বে বাংলা তথা গোটা দেশের মানুষ গর্বিত।
এ প্রসঙ্গে মিলি ঘোষ জানান, এই সাফল্যের পেছনে বেশ কিছু মানুষের অবদান রয়েছে। স্কুল জীবনে বন্ধু সঞ্চারী। খেলোয়াড় জীবনে স্বাতী মোহতা সিনিয়র খেলোয়াড়, সমস্ত কোচ ও কোচ অঞ্জন স্যার এছাড়াও যে মানুষটার সবথেকে বেশি অবদান সে হল আমার স্বামী মানস ঘোষ।
এ প্রসঙ্গে মিলি ঘোষ জানান , এই সাফল্যের পিছনে বেশ কিছু মানুষের অবদান রয়েছে। যেমন স্কুল জীবনে বন্ধু সঞ্চারী, খেলোয়াড় জীবনে স্বাতী মোহতা সিনিয়র খেলোয়াড়, সমস্ত কোচ ও কোচ অঞ্জন স্যার এছাড়াও যে মানুষটার সব থেকে বেশি অবদান হল আমার স্বামী মানস ঘোষ।