Category Archives: হাওড়া

Lakshmir Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জমানো টাকায় তৃষ্ণা মিটছে পথিকের

হাওড়া: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জমানো টাকায় এই গরমে তৃষ্ণা মিঠছে পথিকের। এইভাবে এই রাজ্য সরকারের অতি জনপ্রিয় এই প্রকল্প সাহায্য করছে সাধারণ মানুষকে। তারই এক অন্যরকম ছবি দেখা গেল হাওড়ায়।

টানা তাপপ্রবাহের জেরে সকাল দশটা বাজতে না বাজতেই এখন ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট। তবে বহু মানুষকেই নানা কারণে গরমের দাবদহ উপেক্ষা করে রাস্তায় বের হতে হচ্ছে। সেই সমস্ত মানুষের জন্য ঠান্ডা পানীয় জল তুলে দিতে অভিনব ভাবনা মহিলাদের। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা বাঁচিয়ে একদল মহিলা পথিকদের খাওয়াচ্ছেন ঠান্ডা জল ও বাতাসা। গত ১৫-২০ দিন ধরে এই কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।

আর‌ও পড়ুন: ক্রমশ‌ই কমছে কাঁসাইয়ের জলস্তর, এই গরমে কী হবে পুরুলিয়ার!

সকাল ১১ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত পথচারীদের জন্য ঠান্ডা পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মহিলাদের এমন উদ্যোগ রীতিমত সাড়া ফেলেছে জেলাজুড়ে। ডোমজুড়ের শলপ-১ পঞ্চায়েতের শলপ ব্রিজের নিচে গেলেই এই উদ্যোগের সাক্ষী থাকতে পারবেন আপনি। মূলত ১০-১২ জন মহিলা ঘর সংসার সামলে প্রায় প্রতিদিন কয়েক শত পথচলতি মানুষের হাতে পানীয় জল তুলে দিচ্ছেন। আর এভাবেই রাজ্য সরকারের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প মানবিক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।

রাকেশ মাইতি

Indian Railway: হাওড়া স্টেশন দিয়ে যাতায়াত? এবার যা হতে চলেছে, অবিশ্বাস্য মনে হবে! কিন্তু হবে বাস্তবেই

এই গরমে হাওড়া স্টেশনে ইস্টার্ন রেলওয়ে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান শুরু করেছে। এই অসহ্য গরমের কারণে যেমন সাধারণ যাত্রীরা অস্বস্তিতে। এই অস্বস্তি কয়েক গুণ বেড়ে যায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাবে। সেই দিক থেকে যাত্রীদের সুরক্ষিত রাখতে। রেলের পরিষ্কার এবং মনোরম পরিবেশ দানের উদ্যোগ।
এই গরমে হাওড়া স্টেশনে ইস্টার্ন রেলওয়ে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান শুরু করেছে। এই অসহ্য গরমের কারণে যেমন সাধারণ যাত্রীরা অস্বস্তিতে। এই অস্বস্তি কয়েক গুণ বেড়ে যায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাবে। সেই দিক থেকে যাত্রীদের সুরক্ষিত রাখতে। রেলের পরিষ্কার এবং মনোরম পরিবেশ দানের উদ্যোগ।
এই উদ্যোগের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন গুলিকে আরও বেশি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকবে। এর ফলে যাত্রীদের চোখে নজরে পড়বে ঝাঁ চকচকে স্টেশন এবং স্টেশনের পরিবেশ স্বাস্থ্যকর থাকবে।
এই উদ্যোগের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন গুলিকে আরও বেশি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকবে। এর ফলে যাত্রীদের চোখে নজরে পড়বে ঝাঁ চকচকে স্টেশন এবং স্টেশনের পরিবেশ স্বাস্থ্যকর থাকবে।
স্টেশন প্ল্যাটফর্ম গুলিতে সময়ে সময়ে বিশেষ যান্ত্রিক পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা করার কাজ চলছে। এতে স্টেশন চত্বর, যে কোনও ধরণের দূষণ থেকে মুক্ত থাকবে।
স্টেশন প্ল্যাটফর্ম গুলিতে সময়ে সময়ে বিশেষ যান্ত্রিক পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা করার কাজ চলছে। এতে স্টেশন চত্বর, যে কোনও ধরণের দূষণ থেকে মুক্ত থাকবে।
সেই দিক থেকে পরিচ্ছন্নতার সর্বোচ্চ মান বজায় রাখার জন্য বিশেষ ভাবে উদ্যোগ নিয়েছে রেল। এতে যাত্রীদের রেলে ভ্রমণের ক্ষেত্রে আরও বেশি আগ্রহ বজায় থাকবে। তবে এই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মূল সমস্যা হল প্লাস্টিক, সেই দিক থেকে মূল ফোকাস হল রেলওয়ে চত্বর থেকে প্লাস্টিক বন্ধ করা।
সেই দিক থেকে পরিচ্ছন্নতার সর্বোচ্চ মান বজায় রাখার জন্য বিশেষ ভাবে উদ্যোগ নিয়েছে রেল। এতে যাত্রীদের রেলে ভ্রমণের ক্ষেত্রে আরও বেশি আগ্রহ বজায় থাকবে। তবে এই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মূল সমস্যা হল প্লাস্টিক, সেই দিক থেকে মূল ফোকাস হল রেলওয়ে চত্বর থেকে প্লাস্টিক বন্ধ করা।
একবার ব্যবহার যোগ্য প্লাস্টিক নির্মূল করার উপর বিশেষ জোর। প্লাস্টিক দূষণের পরিবেশগত প্রভাবকে তুলে ধরা। পূর্ব রেলওয়ে প্রচারের মাধ্যমে নানা দূষণ কম করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
একবার ব্যবহার যোগ্য প্লাস্টিক নির্মূল করার উপর বিশেষ জোর। প্লাস্টিক দূষণের পরিবেশগত প্রভাবকে তুলে ধরা। পূর্ব রেলওয়ে প্রচারের মাধ্যমে নানা দূষণ কম করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এই উদ্যোগে সক্রিয়ভাবে কার্যকর করতে যাত্রী এবং স্টেক হোল্ডারদের উৎসাহিত করা। হাওড়া স্টেশনে একটি ডেডিকেটেড প্লাস্টিক বর্জ্য নিষ্পত্তি জার রাখা হয়েছে।
এই উদ্যোগে সক্রিয়ভাবে কার্যকর করতে যাত্রী এবং স্টেক হোল্ডারদের উৎসাহিত করা। হাওড়া স্টেশনে একটি ডেডিকেটেড প্লাস্টিক বর্জ্য নিষ্পত্তি জার রাখা হয়েছে।
যা যাত্রীদের জন্য দায়িত্বশীল ভাবে প্লাস্টিক বর্জ্য নিষ্পত্তি করতে এবং পরিষ্কার এবং প্লাস্টিক-মুক্ত পরিবেশ গড়তে সাহায্য করবে। হাওড়া স্টেশনে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মত উদ্যোগের মাধ্যমে রেল সকলের জন্য একটি নিরাপদ, পরিচ্ছন্ন এবং দৃঢ় পরিষেবা প্রদানে লক্ষ্যবদ্ধ।

যা যাত্রীদের জন্য দায়িত্বশীল ভাবে প্লাস্টিক বর্জ্য নিষ্পত্তি করতে এবং পরিষ্কার এবং প্লাস্টিক-মুক্ত পরিবেশ গড়তে সাহায্য করবে। হাওড়া স্টেশনে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মত উদ্যোগের মাধ্যমে রেল সকলের জন্য একটি নিরাপদ, পরিচ্ছন্ন এবং দৃঢ় পরিষেবা প্রদানে লক্ষ্যবদ্ধ।

Fire Incident: আনন্দ বদলে গেল বিষাদে! বিয়ের আগের রাতে পুড়ে ছাই মণ্ডপ, একটুর জন্য…

হাওড়া: আনন্দের মাঝেই বেজে উঠল বিষাদের সুর। বিয়ে বাড়ির মণ্ডপে কারা যেন আগুন লাগিয়ে দিল। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি সাঁকরাইলের। রাতের অন্ধকারে বিয়ের মণ্ডপে আগুন লাগানোর এই ঘটনাটি ঘটে। একটুর জন্য বড় ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো গিয়েছে। কিন্তু গোটা ঘটনায় হকচকিয়ে গিয়েছে বিয়ে বাড়ির সদস্যরা থেকে শুরু করে এলাকাবাসী সকলে।

বিয়ের অনুষ্ঠানের আগেই নির্মিত প্যান্ডেলে অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনাটি হাওড়ার সাঁকরাইলের রঘুদেবাটি মিতালি পাড়ার। সোমবার সকালেই বিয়ের অনুষ্ঠান শুরুর কথা ছিল। কিন্তু গভীর রাতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ায় পুড়ে যায় মণ্ডপ। আগুন লেগে যাওয়ার বিষয়টি নজরে আসতেই সকলে মিলে তা নেভানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তার মধ্যেই প্রায় অর্ধেক মণ্ডপ পুড়ে যায়। এই আকস্মিক ঘটনায় স্তম্ভিত এলাকাবাসী। ওই এলাকায় বিয়ে বাড়ির মত অনুষ্ঠানে এমন ঘটনা এর আগে কোনওদিনও ঘটেনি বলে দাবি স্থানীয়দের।

আর‌ও পড়ুন: একটি গাছের হত্যা! রবীন্দ্রনাথের বকুল হত্যায় তদন্তের দাবি

তবে ঠিক কী ঘটেছিল, কী কারণে এমন ভয়াবহ কাণ্ড তা ভেবে কুল পাচ্ছে না পরিবার। এই প্রসঙ্গে পাত্রের বাবা আনসারুল সরদার বলেন, রাত পার হলেই বড় ছেলে রিয়াজউদ্দিন সর্দারের বিয়ে। কিন্তু বিয়ের আগের দিন যা হল তাতে সকলেই আতঙ্কিত। ওই সময় প্যান্ডেল থেকে সকলে বাড়িতে খেতে এসেছিল, না হলে বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারত বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।

এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে সাঁকরাইল থানার পুলিশ। পাত্রের বাবা আনসারুল সরদার বলছেন, শত্রুতা নাকি রাজনৈতিক চক্রান্ত বুঝে উঠতে পারছি না। এমন ঘটনায় জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে পরিবারটি।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: প্রখর গরমে দাবদাহে ট্রাফিক পুলিশের পাশে দাঁড়ালেন ওঁরা! মানবিকতার নজির

হাওড়া: গরমের দাবদাহে রাস্তায় নেমে একদল মানুষ যা করলেন, তাতে অবাক সকলে। প্রখর এই তাপপ্রবাহে কর্মরত ট্রাফিক কর্মীদের কাছে পৌঁছলেন একদল মানুষ! গরমের দাবদহে রীতিমতো মানুষ গৃহবন্দী হওয়ার উপক্রম। ইতিমধ্যেই তিনটি জেলায় লাল সর্তকতা জারি-সহ হাওড়া জেলাতেও কমলা সর্তকতা জারি করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও যাঁরা নিজেদের দায়িত্ব থেকে অবিচল, যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে ট্রাফিক কর্মীরা। সিভিক ভলেন্টিয়ার থেকে ট্রাফিক ট্রাফিক গার্ড, ওসি, সার্জেন্ট, যাঁরা প্রখর রোদে জাতীয় সড়ক সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকে যেভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন, তা এক কথায় অসীম প্রশংসনীয়।

জগতপুর আনন্দ ধারার পক্ষ থেকে প্রখর রোদে কর্মরত সমস্ত ট্রাফিকের সঙ্গে যুক্ত মানুষদের ঠান্ডা পানীয় ওআরএস ঠান্ডা জল ছাতা-সহ অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা। উলুবেড়িয়া নরেন্দ্র হল মোড় থেকে রানিহাটি পর্যন্ত সমস্ত স্টপেজে থাকা কর্মরত যানবাহন নিয়ন্ত্রণকারী ট্রাফিক কর্মীদের প্রদান করা হল। উদ্যোক্তা সাইদুর রহমান, স্বপন কুমার চেটেল বলেন, সাধারণ মানুষকে বিপদ মুক্ত করতে ট্রাফিক কর্মীরাও অনবরত কাজ করে চলেছে। তাই তাঁদের সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: ৭ দিন পরই বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গে! প্রবল গরমের মাঝেই শনিবার দক্ষিণের তিন জায়গা ছিল তাপপ্রবাহের বাইরে! দেখুন তালিকা

আরও পড়ুন: বিজেপি নেতার বাড়ির কাছে বিস্ফোরণ! হাসনাবাদের কাণ্ডে দিলীপ দাসের বাড়িতে হাজির রেখা পাত্র

তাঁরা বলেন, “রোদ-বৃষ্টি ঝড় উপেক্ষা করেই রাস্তায় থাকেন এই মানুষগুলি। সেই দিক থেকে এই গরমেও নিজেদের দায়িত্ব পালন থেকে অনড় ট্রাফিক কর্মীরা। এই সময় এমন কাজ সত্যিই প্রশংসনীয়, তাই সাধারণ মানুষ ট্রাফিক দায়িত্বে কর্মরত কর্মীদের সকলের প্রতি যাতে শ্রদ্ধাশীল হন। এবং আমাদের মত আরও সংস্থা ক্লাব সংঘ মানুষজন এভাবেই সহযোগিতা করে এগিয়ে আসা প্রয়োজন।”

রাকেশ মাইতি

Lok Sabha Election 2024: নির্বাচনের আঁচে খুচরো ব্যবসায় মন্দা!

হাওড়া: ভোট উৎসবের আঁচ পড়েছে ছোট ও খুচরো ব্যবসায়। গোটা দেশ গণতন্ত্রের উৎসবে মেতে উঠেছে। ভোট ভোট রব সর্বত্র। ইতিমধ্যেই দুই দফার ভোট সম্পন্ন হয়েছে বাংলায়। আর‌ও ৫ দফার ভোট বাকি। দেশ জুড়ে লোকসভা ভোটকে কেন্দ্র করে উৎসবের মেজাজ। একাংশের মানুষের কাছে এটা ভোট উৎসব হলেও কিছু মানুষের অস্বস্তিও বটে। যেমন নির্বাচন আসতেই দারুণ অস্বস্তিতে পড়েছেন গ্রামাঞ্চলের খুচরো ব্যবসায়ীরা।

বাজার হাট থেকে মুদির দোকান সর্বত্রই যেন খরিদ্দারের হাহাকার লেগেছে। এই মন্দার মূল কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীদের অনেকেই অবশ্য দ্রব্যমূল্যের চড়া দাম এবং অত্যধিক গরম কে দায়ী করছেন। পাশাপাশি গ্রামাঞ্চলের মুদি থেকে স্টেশনারি দোকানের অধিকাংশ ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, বাজারে মন্দার অন্যতম কারণ হল ভোট উৎসব। একদিকে ভোট নিয়ে উন্মাদনা অন্যদিকে রাজনৈতিক অশান্তির কারণে আতঙ্কের জেরেই দোকান বাজারে কেনাকাটি কমে গিয়েছে বলে তাঁদের ধারণা।

আর‌ও পড়ুন: ভোটের আগে কী চাইছে কলেশ্বরের মানুষ?

এই ভোটের বাজারে অতিরিক্ত প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাজার দোকান মুখী হচ্ছে না। এমনটাই মত ছোট ব্যবসায়ী ও খুচরো বিক্রেতাদের। তার জেরেই এই ভোট উৎসবে খুচরো বিক্রেতা ও ব্যবসায়ীদের কথায় একপ্রকার হাহাকার পড়ে গিয়েছে। এই প্রসঙ্গে মেঘনাথ জাশু নামে এক ছোট ব্যবসায়ী জানান, ভোটের কয়েক মাস আগে থেকেই স্থানীয় স্তরের ব্যবসায় প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। নির্বাচন যত দ্রুত শেষ হবে ততই পুরনো অবস্থা ফিরে আসবে বলে তাঁর ধারণা।

রাকেশ মাইতি

Money Saving Tips: এই ভাবে মাসে হাজার হাজার টাকার বিদ্যুৎ খরচা কম হতে পারে

সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারে আগ্রহ বাড়ছে মানুষের! এই সময় দারুন চাহিদার সঙ্গে বিক্রি সোলার সিস্টেম। লোডশেডিং প্রবন এলাকা বা ইলেকট্রিক পরিষেবা হীন এলাকায় এর ব্যবহার প্রচুর। বিশেষ করে এই গরমের সময় এর চাহিদা তুঙ্গে। অন্যদিকে গ্রামে গঞ্জে ইলেকট্রিক পরিষেবা উন্নত না হওয়ার ফলে দারুন সমস্যা মানুষের।
সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারে আগ্রহ বাড়ছে মানুষের! এই সময় দারুন চাহিদার সঙ্গে বিক্রি সোলার সিস্টেম। লোডশেডিং প্রবন এলাকা বা ইলেকট্রিক পরিষেবা হীন এলাকায় এর ব্যবহার প্রচুর। বিশেষ করে এই গরমের সময় এর চাহিদা তুঙ্গে। অন্যদিকে গ্রামে গঞ্জে ইলেকট্রিক পরিষেবা উন্নত না হওয়ার ফলে দারুন সমস্যা মানুষের।
সেই দিক থেকে নিরবিচ্ছিন্ন ইলেকট্রিক পরিষেবা পেতে বিকল্প হিসেবে সোলার সেল ব্যবহার করছে মানুষ। এতে যেমন ইলেকট্রিক বিচ্ছিন্ন হবার ঝুঁকি কম, অন্যদিকে সাশ্রয়ী। উভয় দিক থেকেই মানুষের আগ্রহ বাড়ছে সোলার সেল ব্যবহারে।সরাসরি সূর্যের আতশ থেকে বিদ্যুৎ তৈরিতে এর কুপ্রভাব নেই পরিবেশে।
সেই দিক থেকে নিরবিচ্ছিন্ন ইলেকট্রিক পরিষেবা পেতে বিকল্প হিসেবে সোলার সেল ব্যবহার করছে মানুষ। এতে যেমন ইলেকট্রিক বিচ্ছিন্ন হবার ঝুঁকি কম, অন্যদিকে সাশ্রয়ী। উভয় দিক থেকেই মানুষের আগ্রহ বাড়ছে সোলার সেল ব্যবহারে।সরাসরি সূর্যের আতশ থেকে বিদ্যুৎ তৈরিতে এর কুপ্রভাব নেই পরিবেশে।
সরকারি উদ্যোগে মানুষকে সোলার সেল ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা। কিছু নিয়মে মেনে সোলার সেল ব্যবহার করে খুব সহজে মানুষ লাভবান হতে পারে। সোলার সেল বসিয়ে নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে বাড়তি বিদ্যুৎ ইলেকট্রিক বিভাগে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে সরকারি উদ্যোগে। সেই দিক থেকে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারের আগ্রহ বাড়ছে মানুষের।
সরকারি উদ্যোগে মানুষকে সোলার সেল ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা। কিছু নিয়মে মেনে সোলার সেল ব্যবহার করে খুব সহজে মানুষ লাভবান হতে পারে। সোলার সেল বসিয়ে নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে বাড়তি বিদ্যুৎ ইলেকট্রিক বিভাগে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে সরকারি উদ্যোগে। সেই দিক থেকে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারের আগ্রহ বাড়ছে মানুষের।
আবার এর অন্যতম কারণ, ইলেকট্রিক ইউনিটের ক্রমশ মূল্য বৃদ্ধি থেকে মুক্তি পেতে মানুষ সোলার সেল ব্যবহারে আগ্রহী। তবে সোলার সেল ব্যবহার এককালীন খরচ, যা মানুষকে কিছুটা দমিয়ে দেয়। এই প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী আকাশ পাত্র জানান, সোলার সেল ব্যবহার করে মানুষ প্রচুর টাকা সাশ্রয় করতে পারে।
আবার এর অন্যতম কারণ, ইলেকট্রিক ইউনিটের ক্রমশ মূল্য বৃদ্ধি থেকে মুক্তি পেতে মানুষ সোলার সেল ব্যবহারে আগ্রহী। তবে সোলার সেল ব্যবহার এককালীন খরচ, যা মানুষকে কিছুটা দমিয়ে দেয়। এই প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী আকাশ পাত্র জানান, সোলার সেল ব্যবহার করে মানুষ প্রচুর টাকা সাশ্রয় করতে পারে।
বহু মানুষের ইচ্ছা থাকলেও এককালীন টাকা খরচ করতে অনেকেই ভয় পান। তবে সোলার সেল ব্যবহারে সাধারণ ভাবে একটি পরিবার, ৪-৫ টি ফ্যান বেশ কিছু লাইট, টিভি, ফ্রিজ, সাপ মার্শাল ইনডাকশন ব্যবহার করতে। প্রায় এক লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা খরচ করে সোলার সেল ইনস্টল করতে পারে মানুষ।
বহু মানুষের ইচ্ছা থাকলেও এককালীন টাকা খরচ করতে অনেকেই ভয় পান। তবে সোলার সেল ব্যবহারে সাধারণ ভাবে একটি পরিবার, ৪-৫ টি ফ্যান বেশ কিছু লাইট, টিভি, ফ্রিজ, সাপ মার্শাল ইনডাকশন ব্যবহার করতে। প্রায় এক লক্ষ কুড়ি হাজার টাকা খরচ করে সোলার সেল ইনস্টল করতে পারে মানুষ।
মাসিক দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার বিদ্যুৎ খরচা কম হতে পারে। এতে ১০ বছর সোলার সেল ব্যবহার করে ৯০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা সাশ্রয় করতে পারে মানুষ।
মাসিক দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার বিদ্যুৎ খরচা কম হতে পারে। এতে ১০ বছর সোলার সেল ব্যবহার করে ৯০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা সাশ্রয় করতে পারে মানুষ।

Howrah News: মেট্রোকে পাল্লা দিতে নতুন সাজে হাওড়ায় ফেরি পরিষেবা! থাকবে বাড়তি আর্কষণ

হাওড়া: মেট্রোর সঙ্গে টক্কর হুগলি জলপথ পরিবহনের ! গঙ্গার নিচে দিয়ে টানেলে হাওড়া-কলকাতা যোগ করেছে মেট্রো। প্রায় চোদ্দ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে, চলতি বছরের মার্চ মাসে শুরু হয়েছে হাওড়া কলকাতা মেট্রো পরিষেবা। শুরু থেকে মানুষের দারুণ আকর্ষণে এই মেট্রো রুট। অফিস কাছারি থেকে মানুষের সখ পূরণে বিশেষ পছন্দের হয়ে উঠেছে গঙ্গার নিচেদিয়ে মেট্রো রুট। আর এর জেরেই শুরুতেই জোর ধাক্কা খেয়েছে বাস ট্যাক্সি সড়ক পরিবহন এবং হাওড়া-কলকাতা জলপথ পরিবহনে।

আরও পড়ুন: পর্যটকদের জন্য ‘ভারত গৌরব’ বিশেষ ট্রেন, ‘রামলালা’ দর্শনের সঙ্গে হবে উত্তর ভারত ভ্রমণও

যেখানে মেট্রো রেলে গাদাগাদি ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে প্রায় প্রতিদিন। এর ফলে সড়ক ও জলপথে এক ধাক্কায় যাত্রী সংখ্যা অনেকটা কম গিয়েছে। তাতেই কপালে চিন্তার ভাঁজ বাস ট্যাক্সি মালিকদের পাশাপাশি জলপথ পরিবহনের। সেই খরা কাটাতেই বিশেষ উদ্যোগ হুগলি জলপথ পরিবহনের। পাল্লা দিয়ে নতুন রুট চালু করছে হুগলি জলপথ পরিবহন। অন্যদিকে মেট্রোর সঙ্গে টক্কর দিতে সুসজ্জিত করা হচ্ছে জলযান গুলিকে। যা যাত্রীদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করবে এমনটাই আশাবাদী জলপথ পরিবহন কর্তৃপক্ষ। জলপথ উন্নতি কল্পে প্রায় সাত কোটি টাকা সরকারি অনুদান মিলেছে। তাতে জলপথ পরিবহনকে ঢেলে সাজানোর কাজ শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুন: ফ্যান, এসি, কুলার কিচ্ছু লাগবে না! মাত্র ৩০০ টাকা খরচে এই কাজ করুন! গরমেও কনকনে ঠান্ডা হবে ঘর!

আগামীতে আরও বিভিন্ন পরিকল্পনা রয়েছে, যা সাধারন যাত্রীদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করবে বলেই মনে করছে নব গঠিত হুগলি জলপথ পরিবহন কমিটি। একাংশের যাত্রীরা মনে করছে তাদের পক্ষে মেট্রোর থেকে অধিক সুবিধা জনক ফেরি পারাপার। এ প্রসঙ্গে পরিবহন কর্তৃপক্ষ জানায়, মেট্রো পরিষেবা চালু হবার পর হাওড়া কলকাতা জলপথ পরিবহনে যে খামতি দেখা দিয়েছিল। তা শীঘ্রই পূরণ করতে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ বজায় রেখে নানাভাবে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে হুগলি জলপথ পরিবহনকে। এতে প্রায় এক প্রকার নিশ্চিত যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Dead Body Found: ঘুম ভেঙে পবিত্র চিত্তে সাত সকালে গঙ্গার ঘাটে যেতেই চমক, কী ভয়ঙ্কর কাণ্ড!

হাওড়া: গঙ্গার পাড় থেকে উদ্ধার হল অজ্ঞাত পরিচয় যুবকের নিথর দেহ। বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে উলুবেড়িয়ার দক্ষিণ জগদীশপুর এলাকায়। আর পাঁচটা দিনের মতই বিভিন্ন প্রয়োজনে স্থানীয়রা নদীর পাড়ে হাজির হয়েছিলেন। আর তখনই চোখ পড়তেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়। হঠাৎই তাঁদের নজরে আসে নদী পাড়ে পরে আছে একটি দেহ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে নদীর পাড়ে অচেনা ব্যক্তির দেহটিকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। মৃত ওই যুবকের পরনে ছিল কালো প্যান্ট, খালি গা। মুহূর্তের মতই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর দেওয়া হয় উলুবেড়িয়া থানায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় পুলিশ। তারা এসে দেহটি উদ্ধার করে। উদ্ধারের পর দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: বাসের যন্ত্র চুরি করে ধাপ্পা! ব্যাপারটা কী

এদিকে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির দেহ উদ্ধারের কথা জানাজানি হতেই বহু মানুষ এসে ভিড় জমায় সেখানে। কিন্তু শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, মৃত ওই যুবকের দেহ কোথা থেকে, কীভাবে এল এবং ওই যুবকের নাম, পরিচয় এখনও জানা যায়নি। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

রাকেশ মাইতি

Indian Railways: পর্যটকদের জন্য ‘ভারত গৌরব’ বিশেষ ট্রেন, ‘রামলালা’ দর্শনের সঙ্গে হবে উত্তর ভারত ভ্রমণও

রাকেশ মাইতি, হাওড়া: রেলে উত্তর ভারত ভ্রমণে আরও বড় সুযোগ, এক ট্রেনেতেই অযোধ্যা থেকে উত্তর ভারত তীর্থস্থান ঘোরার সুযোগ করে দিয়েছে রেল। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ভারত গৌরব স্পেশ্যাল ট্যুরিস্ট ট্রেনে তীর্থ ভ্রমণের সুযোগ।
রাকেশ মাইতি, হাওড়া: রেলে উত্তর ভারত ভ্রমণে আরও বড় সুযোগ, এক ট্রেনেতেই অযোধ্যা থেকে উত্তর ভারত তীর্থস্থান ঘোরার সুযোগ করে দিয়েছে রেল। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ভারত গৌরব স্পেশ্যাল ট্যুরিস্ট ট্রেনে তীর্থ ভ্রমণের সুযোগ।
এই বিশেষ ট্রেনে ‘রামলালা দর্শনের সঙ্গে উত্তর ভারত’ যাত্রা। এই ট্রেনে যাত্রীরা মাতা বৈষ্ণোদেবী, হরিদ্বার, ঋষিকেশ, মথুরা, বৃন্দাবন এবং অযোধ্যা-সহ পবিত্র গন্তব্যগুলির আধ্যাত্মিক চেতনা উপভোগ করতে পারবে যাত্রীরা। স্লিপার ক্লাস কোচে ৮২০টি বার্থ-সিট এই বিশিষ্ট ট্রেন।
এই বিশেষ ট্রেনে ‘রামলালা দর্শনের সঙ্গে উত্তর ভারত’ যাত্রা। এই ট্রেনে যাত্রীরা মাতা বৈষ্ণোদেবী, হরিদ্বার, ঋষিকেশ, মথুরা, বৃন্দাবন এবং অযোধ্যা-সহ পবিত্র গন্তব্যগুলির আধ্যাত্মিক চেতনা উপভোগ করতে পারবে যাত্রীরা। স্লিপার ক্লাস কোচে ৮২০টি বার্থ-সিট এই বিশিষ্ট ট্রেন।
এই ট্যুরে থাকছে ৮ রাত/ ৯ দিনের প্যাকেজ। যাত্রা শুরু হবে ১৮ মে, ২০২৪-এ এবং ২৬ মে, ২০২৪-এ শেষ হবে ৷ এতে যাত্রীরা উপভোগ করতে পারবেন আধ্যাত্মিক এক অনন্য মুহূর্ত। যাত্রীরা দারুণ ভাবে উপভোগ করবেন তীর্থ স্থানের শ্রদ্ধার মুহূর্তগুলি। যে সমস্ত স্থান যাত্রীদের মন আকৃষ্ট করে সর্বদা, সেই সমস্ত স্থান বেড়ানোর সুযোগ থাকছে এই ট্যুরে। এর মধ্যে থাকছে ভক্তি ও বিশ্বাসের প্রতীক মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দিরও।
এই ট্যুরে থাকছে ৮ রাত/ ৯ দিনের প্যাকেজ। যাত্রা শুরু হবে ১৮ মে, ২০২৪-এ এবং ২৬ মে, ২০২৪-এ শেষ হবে ৷ এতে যাত্রীরা উপভোগ করতে পারবেন আধ্যাত্মিক এক অনন্য মুহূর্ত। যাত্রীরা দারুণ ভাবে উপভোগ করবেন তীর্থ স্থানের শ্রদ্ধার মুহূর্তগুলি। যে সমস্ত স্থান যাত্রীদের মন আকৃষ্ট করে সর্বদা, সেই সমস্ত স্থান বেড়ানোর সুযোগ থাকছে এই ট্যুরে। এর মধ্যে থাকছে ভক্তি ও বিশ্বাসের প্রতীক মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দিরও।
পবিত্র নদী গঙ্গার তীরে হরিদ্বার এবং ঋষিকেশের মত পবিত্র শহর গুলিতে পৌঁছতে পারবে মানুষ। একই সঙ্গে মথুরা এবং বৃন্দাবনে ভগবান কৃষ্ণের লীলাক্ষেত্র স্থান বেড়ানোর সুযোগ। অন্যদিকে দেশজুড়ে বর্তমান সময়ে দারুণ আকর্ষণের রামলালা দর্শন। সেই সুযোগ থাকছে এই ট্যুরে। রামলালা দর্শনের মাধ্যমে ভগবান রামের জন্মস্থান অযোধ্যার পবিত্রতা অনুভব করতে পারবেন।
পবিত্র নদী গঙ্গার তীরে হরিদ্বার এবং ঋষিকেশের মত পবিত্র শহর গুলিতে পৌঁছতে পারবে মানুষ।
একই সঙ্গে মথুরা এবং বৃন্দাবনে ভগবান কৃষ্ণের লীলাক্ষেত্র স্থান বেড়ানোর সুযোগ। অন্যদিকে দেশজুড়ে বর্তমান সময়ে দারুণ আকর্ষণের রামলালা দর্শন। সেই সুযোগ থাকছে এই ট্যুরে। রামলালা দর্শনের মাধ্যমে ভগবান রামের জন্মস্থান অযোধ্যার পবিত্রতা অনুভব করতে পারবেন।
ভারত গৌরব স্পেশ্যাল ট্যুরিস্ট ট্রেন নিউ জলপাইগুড়ি, মালদহ টাউন, রামপুরহাট, দুমকা, ভাগলপুর, জামালপুর, কিউল এবং পটনা স্টেশনগুলি বিস্তৃত বোর্ডিং এবং ডিবোর্ডিং স্টেশনগুলির সঙ্গে যোগ করেছে। এই ট্যুর প্যাকেজ যা দারুণ আকর্ষণীয় মূল্যে রেখেছে IRCTC ‘রামলালা দর্শনের সাথে উত্তর ভারত’ প্যাকেজ অফার। প্রতি ব্যক্তি প্রতি ১৭ হাজার ৯০০ টাকার খরচেই এই ট্যুরে অংশগ্রহণ করতে পারবে যাত্রীরা।
ভারত গৌরব স্পেশ্যাল ট্যুরিস্ট ট্রেন নিউ জলপাইগুড়ি, মালদহ টাউন, রামপুরহাট, দুমকা, ভাগলপুর, জামালপুর, কিউল এবং পটনা স্টেশনগুলি বিস্তৃত বোর্ডিং এবং ডিবোর্ডিং স্টেশনগুলির সঙ্গে যোগ করেছে। এই ট্যুর প্যাকেজ যা দারুণ আকর্ষণীয় মূল্যে রেখেছে IRCTC ‘রামলালা দর্শনের সাথে উত্তর ভারত’ প্যাকেজ অফার। প্রতি ব্যক্তি প্রতি ১৭ হাজার ৯০০ টাকার খরচেই এই ট্যুরে অংশগ্রহণ করতে পারবে যাত্রীরা।

Bangla Video: গরমে জঙ্গলে আগুন লাগা ঠেকাতে পথে নামল একদল তরুণ

হাওড়া: পরিবেশ বাঁচাতে পথে নামল একদল তরুণ তুর্কি। সারা বছর ধরে পরিবেশ ও বন্যপ্রাণ রক্ষায় নানা কর্মসূচি পালন করছে এরা। এক দিক থেকে স্বস্তির আভাস তো অন্যদিকে হাহাকার, কান্নার সুর ভেসে আসে। বন বিভাগের পাশাপাশি পরিবেশ ও বন্যপ্রাণীদের রক্ষায় প্রতি নিয়ত লেগে রয়েছেন পরিবেশ কর্মীরা।

হাওড়া জেলা নন ফরেস্ট জোন হলেও এখানে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু প্রজাতির বন্যপ্রাণী বসবাস করে। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য প্রাণী বাঘরোল বা ফিশিং ক্যাট, গন্ধগোকুল, ভাম খটাস, শেয়াল, সজারু, সাপ, বেঁজি গোসাপ সহ বিভিন্ন প্রাণে যেগুলি তফসিল-১ অন্তর্ভুক্ত তাদের বাসভূমি এই জেলায়। বর্তমানে পরিবেশ নানা কারণে ধ্বংস হচ্ছে। আর তার অন্যতম কারণ দ্রুত গতিতে নগরায়ণ। তবে এই গরমের সময় অত্যন্ত বিপজ্জনক হল বনে জঙ্গলে আগুন লেগে যাওয়ার ঘটনা। ইতিমধ্যেই জেলাজুড়ে একাধিক আগুন লাগার ঘটনা সামনে এসেছে। এতে যেমন সবুজ ধ্বংস হয়েছে অন্যদিকে বন্যপ্রাণীরা বিপদে পড়ছে। সেইদিক গুরুত্ব রেখেই বন দফতর এবং পরিবেশ কর্মীদের যৌথ উদ্যোগ নেওয়া হল বিশেষ সচেতনতা কর্মসূচি।

আর‌ও পড়ুন: একই টুর্নামেন্টে মাঠে নামল মা ও ছেলে! পায়ের জাদুতে মাত সবাই

কার্বন শোষণকারী খড়ি-হোগলার জমি ধ্বংস করে গড়ে উঠছে কলকারখানা। অন্যদিকে অবশিষ্ট খড়ি হোগলা কাশে উলুবনে জ্বলে উঠছে আগুন। এর প্রভাব যেমন পরিবেশের উপর পড়ছে অন্যদিকে দারুণ ভাবে বিপদের মুখে বন্যপ্রাণীরা। সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে এই ধরনের ঘটনা কম হবে। পরিবেশ এবং বন্যপ্রাণীরা সুরক্ষিত থাকবে। সেইদিক গুরুত্ব রেখে এই সচেতনতার কর্মসূচি।

এই প্রসঙ্গে পরিবেশকর্মী চিত্রক প্রামানিক এবং শুভজিৎ মাইতি জানান, হাওড়া জেলা নন ফরেস্ট জোন হলেও এখানে রাজ্য প্রাণী বাগরোল, ভাম, খটাশ, সজারুর মত গুরুত্বপূর্ণ বন্যপ্রাণী বসবাস করে। এখানের বনে জঙ্গলে আগুন লাগার প্রবণতা মারাত্মক বিপদের। এই ঘটনা কম করতেই সাধারণ মানুষকে সচেতন করার কর্মসূচি।

রাকেশ মাইতি