অতিকায় জিলিপি

Tasty Sweets: ঠিক যেন গুপি গাইন-বাঘা বাইনের মন্ডা -মিঠাই হাঁড়িহাঁড়ি, এই জেলায় কত রকমের মিষ্টি জানেন, এখুনি দৌড়বেন

বাঁকুড়ার কয়েকটি স্পেশাল মিষ্টি। বাঁকুড়া মানেই মিষ্টির জেলা। রসের মিষ্টি থেকে শুরু করে, সন্দেশ কিংবা মল্ল রাজাদের প্রিয় মিষ্টি। সবই পাবেন এখানে।
বাঁকুড়ার কয়েকটি স্পেশাল মিষ্টি। বাঁকুড়া মানেই মিষ্টির জেলা। রসের মিষ্টি থেকে শুরু করে, সন্দেশ কিংবা মল্ল রাজাদের প্রিয় মিষ্টি। সবই পাবেন এখানে।
দেখুন থালার সাইজের জিলিপি। এরকম অতিকায় জিলিপি কোনদিন দেখেছেন? এক একটা জিলিপির ওজন প্রায় দেড় থেকে দুই কেজি। পাওয়া যায় বাঁকুড়ায়।
দেখুন থালার সাইজের জিলিপি। এরকম অতিকায় জিলিপি কোনদিন দেখেছেন? এক একটা জিলিপির ওজন প্রায় দেড় থেকে দুই কেজি। পাওয়া যায় বাঁকুড়ায়
বাঁকুড়া জেলার বাঁকুড়া ১ ব্লকের কেঞ্জাকুড়া গ্রামে। বাঁকুড়ার কেঞ্জাকুড়া গ্রাম বিখ্যাত মুড়ির মেলার জন্য। কিন্তু আপনি জানেন কি এই গ্রামেই বছরের পর বছর এক বিশেষ সময়ে তৈরি হয় অতিকায় জিলিপি? ভাদ্র সংক্রান্তিতে বিশ্বকর্মা পূজো এবং ভাদু পুজো উপলক্ষে ১০ থেকে ১৫ দিন তৈরি করা হয় এই জাম্বো জিলিপি।
বাঁকুড়া জেলার বাঁকুড়া ১ ব্লকের কেঞ্জাকুড়া গ্রামে। বাঁকুড়ার কেঞ্জাকুড়া গ্রাম বিখ্যাত মুড়ির মেলার জন্য। কিন্তু আপনি জানেন কি এই গ্রামেই বছরের পর বছর এক বিশেষ সময়ে তৈরি হয় অতিকায় জিলিপি? ভাদ্র সংক্রান্তিতে বিশ্বকর্মা পূজো এবং ভাদু পুজো উপলক্ষে ১০ থেকে ১৫ দিন তৈরি করা হয় এই জাম্বো জিলিপি।
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ছাতনার পেড়া খেয়ে মুগ্ধ হয়েছিলেন। বাড়ির জন্যও নিয়ে গিয়েছিলেন। যে দোকানটি থেকে নিয়েছিলেন সেই দোকানটি এখনও রয়েছে, রমরমে বিক্রি করছে ছাতনার প্রসিদ্ধ পেড়া।
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ছাতনার পেড়া খেয়ে মুগ্ধ হয়েছিলেন। বাড়ির জন্যও নিয়ে গিয়েছিলেন। যে দোকানটি থেকে নিয়েছিলেন সেই দোকানটি এখনও রয়েছে, রমরমে বিক্রি করছে ছাতনার প্রসিদ্ধ পেড়া।
ছাতনার পেড়ার পরিচিতি তৈরি করেছিলেন আদি প্রহ্লাদ চন্দ্র ময়রা। ঘরের চালের দোকানের মধ্যেই তৈরি করতেন পেড়া। আজও রয়েছে সেই দোকান, তবে পাল্টেছে ছবিটা। এখনো পাওয়া যায় পেড়া।
ছাতনার পেড়ার পরিচিতি তৈরি করেছিলেন আদি প্রহ্লাদ চন্দ্র ময়রা। ঘরের চালের দোকানের মধ্যেই তৈরি করতেন পেড়া। আজও রয়েছে সেই দোকান, তবে পাল্টেছে ছবিটা। এখনো পাওয়া যায় পেড়া।
বিষ্ণুপুরের মতিচুরের লাড্ডু যে একবার খেয়েছে ফিরে এসেছে বারবার। বিষ্ণুপুরের প্রাচীন টেরাকোটার মন্দির এবং জয়পুরের জঙ্গল ছাড়াও মতিচুরের লাড্ডু একটি বিশেষ আকর্ষণ।
বিষ্ণুপুরের মতিচুরের লাড্ডু যে একবার খেয়েছে ফিরে এসেছে বারবার। বিষ্ণুপুরের প্রাচীন টেরাকোটার মন্দির এবং জয়পুরের জঙ্গল ছাড়াও মতিচুরের লাড্ডু একটি বিশেষ আকর্ষণ।