আর জি করের ঘটনার প্রতিবাদে মোমবাতি মিছিল ধূপগুড়িতে। মিছিলে হাটলেন ৮ থেকে ৮০ সকলে।মিছিল গোটা শহর পরিক্রমা করে। ধূপগুড়ি বাসস্ট্যান্ড চৌপতি এলাকায় নাগরিক মঞ্চের তরফে মোমবাতি হাতে প্রতিবাদ জানানো হয়।

Reclaim the Night-RG Kar Case: স্বাধীনতার মধ্যরাতে রাস্তার দখল মেয়েদের হাতেই, মিশে গেল শহর থেকে জেলা-গোটা দেশ! অভাবনীয় প্রতিবাদের নানান ছবি দেখুন…

'স্বাধীনতার মধ্য রাতে' বাস্তবিকই পথের দখল নিল মেয়েরা। গোটা বাংলায়। শহর ছাড়িয়ে জেলায়, রাজ্য ছাড়িয়ে দেশে। ভয়ডরহীন ভাবে, একের সঙ্গে অনেকের মিলে যাওয়ায়, ধর্ষকের বিরুদ্ধে একজোটে, পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ চ্যালেঞ্জে।
‘স্বাধীনতার মধ্য রাতে’ বাস্তবিকই পথের দখল নিল মেয়েরা। গোটা বাংলায়। শহর ছাড়িয়ে জেলায়, রাজ্য ছাড়িয়ে দেশে। ভয়ডরহীন ভাবে, একের সঙ্গে অনেকের মিলে যাওয়ায়, ধর্ষকের বিরুদ্ধে একজোটে, পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ চ্যালেঞ্জে।
মেয়েরা পারলেন, মেয়েরাই পারেন, মেয়েরাই পারবেন। ইতিহাস সাক্ষী, দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে নারী গর্জে ওঠে। এবারও উঠল। কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের মহিলা চিকিৎসকের নিকৃষ্টতম ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় চিৎকার করে প্রতিবাদ জানাল লক্ষ লক্ষ নারী। We Want Justice যেমন শোনা গেল, শোনা গেল 'আমি নারী, আমি সৃষ্টি, আমিই ধ্বংস...'
মেয়েরা পারলেন, মেয়েরাই পারেন, মেয়েরাই পারবেন। ইতিহাস সাক্ষী, দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে নারী গর্জে ওঠে। এবারও উঠল। কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের মহিলা চিকিৎসকের নিকৃষ্টতম ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় চিৎকার করে প্রতিবাদ জানাল লক্ষ লক্ষ নারী। We Want Justice যেমন শোনা গেল, শোনা গেল ‘আমি নারী, আমি সৃষ্টি, আমিই ধ্বংস…’
মধ্যরাতের সন্ধিক্ষণে স্বাধীন হয়েছিল আমাদের এই দেশ। সেই ৭৭ বছর আগে। আর ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের ঠিক মধ্য রাতে বাংলার এক মেয়েকে বিচার পাইয়ে দেওয়ার দাবিতে হাজার হাজার মেয়েরা স্বাধীনতার এক অনন্য গল্পের সৃষ্টি করল।
মধ্যরাতের সন্ধিক্ষণে স্বাধীন হয়েছিল আমাদের এই দেশ। সেই ৭৭ বছর আগে। আর ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের ঠিক মধ্য রাতে বাংলার এক মেয়েকে বিচার পাইয়ে দেওয়ার দাবিতে হাজার হাজার মেয়েরা স্বাধীনতার এক অনন্য গল্পের সৃষ্টি করল।
কলকাতা শহরে আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় তোলপাড় দেশ। আর তারই আঁচ এসে পড়ল স্বাধীনতা দিবসের গোটা রাতজুড়ে।
কলকাতা শহরে আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় তোলপাড় দেশ। আর তারই আঁচ এসে পড়ল স্বাধীনতা দিবসের গোটা রাতজুড়ে।
এই আঁচ বুকের ভিতর চেপে রাখা আগুনের, দীর্ঘ সহ্যের পর বাঁধ ভেঙে যাওয়ার। মেয়েদের ডাকা এই অভাবনীয় আন্দোলনে পুরুষরাও রইলেন বটে, কিন্তু দূরত্বে, কারণ এ লড়াই তো পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধেই। পুরুষদের তাই এ রাতে প্রয়োজনও পড়েনি 'দুর্গাদের', তাঁরা যে সকলেই দশভূজা...
এই আঁচ বুকের ভিতর চেপে রাখা আগুনের, দীর্ঘ সহ্যের পর বাঁধ ভেঙে যাওয়ার। মেয়েদের ডাকা এই অভাবনীয় আন্দোলনে পুরুষরাও রইলেন বটে, কিন্তু দূরত্বে, কারণ এ লড়াই তো পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধেই। পুরুষদের তাই এ রাতে প্রয়োজনও পড়েনি ‘দুর্গাদের’, তাঁরা যে সকলেই দশভূজা…
তাই শুধু কলকাতা নয়, এ আন্দোলনের ডাক পৌঁছে গিয়েছিল মফঃসল থেকে গ্রামেগঞ্জে। বাংলা ছাড়িয়ে মুম্বই, পুনে, বেঙ্গালুরু আরও আরও কত জায়গায়। যত রাত বাড়ল, তত মহিলাদের ভিড় বাড়ল, গলায় জোর বাড়ল, দাবি আরও প্রখর হল।
তাই শুধু কলকাতা নয়, এ আন্দোলনের ডাক পৌঁছে গিয়েছিল মফঃসল থেকে গ্রামেগঞ্জে। বাংলা ছাড়িয়ে মুম্বই, পুনে, বেঙ্গালুরু আরও আরও কত জায়গায়। যত রাত বাড়ল, তত মহিলাদের ভিড় বাড়ল, গলায় জোর বাড়ল, দাবি আরও প্রখর হল।
আট থেকে আশি। কেউই বাদ যায়নি মেয়েদের রাস্তা দখলের এই আন্দোলনে। কোলের ঘুমন্ত শিশুকে নিয়েও মায়েরা হাজির হয়েছেন রাস্তায়। কেউ এসেছেন হুইল চেয়ারে, কেউ বা ব্যাগে ওষুধ নিয়ে।
আট থেকে আশি। কেউই বাদ যায়নি মেয়েদের রাস্তা দখলের এই আন্দোলনে। কোলের ঘুমন্ত শিশুকে নিয়েও মায়েরা হাজির হয়েছেন রাস্তায়। কেউ এসেছেন হুইল চেয়ারে, কেউ বা ব্যাগে ওষুধ নিয়ে।
'ইন দ্য স্ট্রোক অফ দ্য মিডনাইট আওয়ার...'। স্বাধীনতার প্রাক্কালে আক্ষরিক অর্থেই জেগে উঠল বাংলা তথা গোটা ভারত। রাত বাড়ল। পাল্লা দিয়ে বাড়ল ভিড়। বুধবার রাতে রাস্তার দখল নিল মেয়েরা।
‘ইন দ্য স্ট্রোক অফ দ্য মিডনাইট আওয়ার…’। স্বাধীনতার প্রাক্কালে আক্ষরিক অর্থেই জেগে উঠল বাংলা তথা গোটা ভারত। রাত বাড়ল। পাল্লা দিয়ে বাড়ল ভিড়। বুধবার রাতে রাস্তার দখল নিল মেয়েরা।
যাদবপুর, অ্যাকাডেমি, কলেজ স্ট্রিট তো বটেই শহরের প্রতিটি কোণা, জেলায় জেলায় চলল জমায়েত। এমনকী, রাজ্যের সীমানা পেরিয়ে দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরুও রাত জাগছে আরজি করের নির্যাতিতার ন্যায়বিচারের দাবিতে। রাত দখলে নেমেছে সুদূর এডিনবরাও।

যাদবপুর, অ্যাকাডেমি, কলেজ স্ট্রিট তো বটেই শহরের প্রতিটি কোণা, জেলায় জেলায় চলল জমায়েত। এমনকী, রাজ্যের সীমানা পেরিয়ে দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরুও রাত জাগছে আরজি করের নির্যাতিতার ন্যায়বিচারের দাবিতে। রাত দখলে নেমেছে সুদূর এডিনবরাও।
কলকাতা থেকে কোচবিহার, বনগাঁ থেকে বেহালা, সর্বত্রই রাতের রাজপথ চলে গেল মেয়েদের দখলে। ব্য়ানার ফেস্টুন হাতে পথে নামল শয়ে শয়ে নারী। কারও হাতে মশাল, কেউ জ্বেলেছেন মোবাইলের টর্চ।
কলকাতা থেকে কোচবিহার, বনগাঁ থেকে বেহালা, সর্বত্রই রাতের রাজপথ চলে গেল মেয়েদের দখলে। ব্য়ানার ফেস্টুন হাতে পথে নামল শয়ে শয়ে নারী। কারও হাতে মশাল, কেউ জ্বেলেছেন মোবাইলের টর্চ।
প্রত্যেকের দাবি একটাই, আরজি করকাণ্ডে সুবিচার চাই। সকলের মুখে গর্জে উঠছে, 'উই ওয়ান্ট জাস্টিস' স্লোগান। আর এই আন্দোলনের ধাত্রীভূমি আরজি কর হাসপাতালের সামনেও জমায়েতে দেখা যায় মশাল হাতে নারীদের মিছিল। কেউ জাতীয় পতাকা হাতে, কেউ মুখে কালো কাপড় বেঁধে রাতের শহর দখলের জমায়েতে হাজির সর্ব স্তরের মহিলারা।
প্রত্যেকের দাবি একটাই, আরজি করকাণ্ডে সুবিচার চাই। সকলের মুখে গর্জে উঠছে, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগান। আর এই আন্দোলনের ধাত্রীভূমি আরজি কর হাসপাতালের সামনেও জমায়েতে দেখা যায় মশাল হাতে নারীদের মিছিল। কেউ জাতীয় পতাকা হাতে, কেউ মুখে কালো কাপড় বেঁধে রাতের শহর দখলের জমায়েতে হাজির সর্ব স্তরের মহিলারা।