‘রাইত দহল গরো’, বাংলাদেশ থেকে নেদারল‍্যান্ডস, কাঁটাতার, সাগর পেরিয়ে আরজি করের আন্দোলনের আঁচ ছড়িয়েছে বিদেশেও

RG Kar Protest: দেশের গণ্ডী পেরিয়ে এবার বাংলাদেশ, নেদারল‍্যান্ডস-সহ গোটা বিশ্ব! একটাই আওয়াজ, ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’

বৃহস্পতিবার ৯ অগাস্ট, ভোর রাত। আরজি করের সেমিনার হলে ধর্ষণ করে খুন করা হয় ডিউটিরত মহিলা চিকিত্‍সককে। এই ঘটনা প্রকাশ‍্যে আসার পরেই আন্দোলন শুরু করেন চিকিত্‍সকরা।
বৃহস্পতিবার ৯ অগাস্ট, ভোর রাত। আরজি করের সেমিনার হলে ধর্ষণ করে খুন করা হয় ডিউটিরত মহিলা চিকিত্‍সককে। এই ঘটনা প্রকাশ‍্যে আসার পরেই আন্দোলন শুরু করেন চিকিত্‍সকরা।
তবে সেই আন্দোলনের ফুলকি দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে প্রথমে গোটা রাজ‍্যে, পরে দেশজুড়ে। তবে এবার দেশের গণ্ডি পার করে আন্দোলনের আঁচ ছড়িয়েছে বিদেশেও।
তবে সেই আন্দোলনের ফুলকি দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে প্রথমে গোটা রাজ‍্যে, পরে দেশজুড়ে। তবে এবার দেশের গণ্ডি পার করে আন্দোলনের আঁচ ছড়িয়েছে বিদেশেও।
বিভিন্ন দেশে মানুষরা প্ল‍্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে রাস্তায়। সকলের মুখেই ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা, নৃশংস অপরাধের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবিতে আন্দোলনে শামিল হাজার হাজার মানুষ।
বিভিন্ন দেশে মানুষরা প্ল‍্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে রাস্তায়। সকলের মুখেই ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা, নৃশংস অপরাধের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবিতে আন্দোলনে শামিল হাজার হাজার মানুষ।
সদ‍্যই গণ অভ‍্যুথ্বানের সাক্ষী বাংলাদেশ। কোটার বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া ছাত্র আন্দোলন ধীরে ধীরে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে পরিণত হয়। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদের রেশ ছড়িয়ে পড়ল ভারতের পড়শি দেশেও।
সদ‍্যই গণ অভ‍্যুথ্বানের সাক্ষী বাংলাদেশ। কোটার বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া ছাত্র আন্দোলন ধীরে ধীরে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে পরিণত হয়। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদের রেশ ছড়িয়ে পড়ল ভারতের পড়শি দেশেও।
বাংলাদেশের ঢাকা, চট্টগ্রাম-সহ একাধিক জায়গায় আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে আন্দোলন করা হয়। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ডাকে পালিত হয় ‘মেইফুয়া অক্কল রাইত দহল গরো’ (মেয়েরা রাত দখল করো) কর্মসূচি।
বাংলাদেশের ঢাকা, চট্টগ্রাম-সহ একাধিক জায়গায় আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে আন্দোলন করা হয়। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ডাকে পালিত হয় ‘মেইফুয়া অক্কল রাইত দহল গরো’ (মেয়েরা রাত দখল করো) কর্মসূচি।
জার্মানির মিউনিখ শহরেও প্রতিবাদ আরজি কর কাণ্ডের বিরুদ্ধে। মিউনিখেও প্রবাসী ভারতীয়দের একাংশ শহরের পূর্বে থিয়েট্রনে একটি পার্কে আরজি করের ঘটনার প্রতিকার চেয়ে শান্তিপূর্ণ জমায়েত করেন।
জার্মানির মিউনিখ শহরেও প্রতিবাদ আরজি কর কাণ্ডের বিরুদ্ধে। মিউনিখেও প্রবাসী ভারতীয়দের একাংশ শহরের পূর্বে থিয়েট্রনে একটি পার্কে আরজি করের ঘটনার প্রতিকার চেয়ে শান্তিপূর্ণ জমায়েত করেন।
জার্মানির এলাঙ্গেন শহরেও আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে জমায়েত হয়। প্রবাসী ভারতীয়রা গর্জে ওঠেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে।
জার্মানির এলাঙ্গেন শহরেও আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে জমায়েত হয়। প্রবাসী ভারতীয়রা গর্জে ওঠেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে।
দেশের বাইরে থেকেও শহরে ঘটে যাওয়ার জন্য ব্যথিত তাঁরা। হাতে মোমবাতি, বাংলায় লেখা পোস্টার নিয়ে প্রতিবাদে পথে নামলেন প্রবাসীরা।
দেশের বাইরে থেকেও শহরে ঘটে যাওয়ার জন্য ব্যথিত তাঁরা। হাতে মোমবাতি, বাংলায় লেখা পোস্টার নিয়ে প্রতিবাদে পথে নামলেন প্রবাসীরা।
নেদারল‍্যান্ডসেরও একাধিক শহরে হয়েছে জমায়েত। নেদারল্যান্ডস-এ আমস্টারডাম, ইউটরেক্ট, লেইডেন, রটারডাম, হিলভারসাম ইত্যাদি শহরে জমায়েত হয়েছে। কয়েক হাজার মানুষ অংশ নিয়েছিলেন এই প্রতিবাদে। (ছবি-অর্ক মুখোপাধ‍্যায়)
নেদারল‍্যান্ডসেরও একাধিক শহরে হয়েছে জমায়েত। নেদারল্যান্ডস-এ আমস্টারডাম, ইউটরেক্ট, লেইডেন, রটারডাম, হিলভারসাম ইত্যাদি শহরে জমায়েত হয়েছে। কয়েক হাজার মানুষ অংশ নিয়েছিলেন এই প্রতিবাদে। (ছবি-অর্ক মুখোপাধ‍্যায়)
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নেও হয়েছে প্রতিবাদ মিছিল। আরজি করের ধর্ষণ-খুনের বিচার চেয়ে পথে নামেন মেলবোর্নের মেয়েরাও।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নেও হয়েছে প্রতিবাদ মিছিল। আরজি করের ধর্ষণ-খুনের বিচার চেয়ে পথে নামেন মেলবোর্নের মেয়েরাও।
“বিদেশ থেকে উঠল স্বর, জাস্টিস ফর আর.জি কর। দুনিয়া জুড়ে উঠল স্বর, জাস্টিস ফর আর.জি কর।”- স্লোগানে এবার মুখর হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার প্রবাসী বাঙালীরা।

“বিদেশ থেকে উঠল স্বর, জাস্টিস ফর আর.জি কর। দুনিয়া জুড়ে উঠল স্বর, জাস্টিস ফর আর.জি কর।”- স্লোগানে এবার মুখর হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার প্রবাসী বাঙালীরা।দুনিয়া জুড়ে উঠল স্বর, জাস্টিস ফর আর.জি কর।”- স্লোগানে এবার মুখর হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার প্রবাসী বাঙালীরা।
প্ল্যাকার্ড হাতে এই শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল ও জমায়েতে অংশগ্রহণ করেছিলেন সেখানকার তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় (নর্থ ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটি, ডিউক ইউনিভার্সিটি এবং ইউনিভার্সিটি অফ নর্থ ক্যারোলিনা অ্যাট চ্যাপেল হিল)-সহ সেখানকার অধ্যাপক এবং অন্যান্য পেশার বঙ্গসন্তানরা।
প্ল্যাকার্ড হাতে এই শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল ও জমায়েতে অংশগ্রহণ করেছিলেন সেখানকার তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় (নর্থ ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটি, ডিউক ইউনিভার্সিটি এবং ইউনিভার্সিটি অফ নর্থ ক্যারোলিনা অ্যাট চ্যাপেল হিল)-সহ সেখানকার অধ্যাপক এবং অন্যান্য পেশার বঙ্গসন্তানরা।