Health Tips: প্রায় রোজই সবাই খান, কিন্তু আর নয়…! এই ৭ খাবার নিয়ে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে দিল WHO, নচেৎ শরীরে মারণ রোগের হানা

*বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্প্রতি ৭ খাবার খাওয়ার বিষয়ে সচেতন হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। সেই ৭ খাবারের কোনও একটিও কম খাওয়া অথবা না খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই খাবারগুলির অনেকগুলিই আপনি প্রতিদিন খান বা মাঝে মধ্যেই খান। দেখে নিন তালিকা...
*বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্প্রতি ৭ খাবার খাওয়ার বিষয়ে সচেতন হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। সেই ৭ খাবারের কোনও একটিও কম খাওয়া অথবা না খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই খাবারগুলির অনেকগুলিই আপনি প্রতিদিন খান বা মাঝে মধ্যেই খান। দেখে নিন তালিকা…
*আধুনিক জীবনযাপনে এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলি মুখরোচক। কিন্তু খাওয়া একেবারেই ভাল নয়। এই খাবার থেকে শরীরে না রোগ বাসা বাঁধতে পারে। অবশ্য তাৎক্ষণিকভাবে সেই ক্ষতি শনাক্ত করা যায় না। ধীরে ধীরে তা শরীরকে ফাঁপা করে দেয়। এই কারণেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লুএইচও) এমন ৭ খাবারের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে, যাতে সেই খাবারগুলি না খাওয়ার বা খুব কম খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
*আধুনিক জীবনযাপনে এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলি মুখরোচক। কিন্তু খাওয়া একেবারেই ভাল নয়। এই খাবার থেকে শরীরে না রোগ বাসা বাঁধতে পারে। অবশ্য তাৎক্ষণিকভাবে সেই ক্ষতি শনাক্ত করা যায় না। ধীরে ধীরে তা শরীরকে ফাঁপা করে দেয়। এই কারণেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লুএইচও) এমন ৭ খাবারের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে, যাতে সেই খাবারগুলি না খাওয়ার বা খুব কম খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
*WHO-এর মতে, এমন অনেক খাবার রয়েছে যা আপনি প্রতিদিন খাচ্ছেন, কিন্তু সেসব খাবারের অনেকগুলোই স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এই জাতীয় খাবার খাওয়া হয় হ্রাস করা উচিত বা একেবারেই করা উচিত নয়।
*WHO-এর মতে, এমন অনেক খাবার রয়েছে যা আপনি প্রতিদিন খাচ্ছেন, কিন্তু সেসব খাবারের অনেকগুলোই স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এই জাতীয় খাবার খাওয়া হয় হ্রাস করা উচিত বা একেবারেই করা উচিত নয়।
*পাস্তা ও পাউরুটিঃ পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর খাবারের একটি। পাস্তা এবং পাউরুটি পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থেকে তৈরি করা হয়। এই খাবারে পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থাকে। এগুলি ব্লাড সুগার বাড়ায়। পাস্তা এবং পাউরুটি অতি-প্রক্রিয়াজাত জিনিসে ঠাসা, তাই সেই খাবার খাওয়ার আগে ১০ বার চিন্তা করা উচিত।
*পাস্তা ও পাউরুটিঃ পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর খাবারের একটি। পাস্তা এবং পাউরুটি পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থেকে তৈরি করা হয়। এই খাবারে পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থাকে। এগুলি ব্লাড সুগার বাড়ায়। পাস্তা এবং পাউরুটি অতি-প্রক্রিয়াজাত জিনিসে ঠাসা, তাই সেই খাবার খাওয়ার আগে ১০ বার চিন্তা করা উচিত।
*পটেটো চিপসঃ বেশির ভাগ মানুষই প্রতিদিন বা মাঝে মধ্যেই পটেটো চিপস খান। আলুর চিপস খুব উচ্চ তাপমাত্রায় পরিশোধিত তেলে তৈরি। একইসঙ্গে এতে প্রচুর লবণ ব্যবহার করা হয়। এই দুটো জিনিসই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে প্রচুর ক্যালোরিও থাকে।
*পটেটো চিপসঃ বেশির ভাগ মানুষই প্রতিদিন বা মাঝে মধ্যেই পটেটো চিপস খান। আলুর চিপস খুব উচ্চ তাপমাত্রায় পরিশোধিত তেলে তৈরি। একইসঙ্গে এতে প্রচুর লবণ ব্যবহার করা হয়। এই দুটো জিনিসই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে প্রচুর ক্যালোরিও থাকে।
*পাম তেলঃ অনেক বাড়িতেই পাম তেল ব্যবহার করা হয়। পাম তেল খুবই বিপজ্জনক। এতে হৃদযন্ত্রের অনেক ক্ষতি হয়। পাম অয়েল কোলেস্টেরল বাড়ায়। অতএব, পাম তেল খাওয়া উচিত নয়।
*পাম তেলঃ অনেক বাড়িতেই পাম তেল ব্যবহার করা হয়। পাম তেল খুবই বিপজ্জনক। এতে হৃদযন্ত্রের অনেক ক্ষতি হয়। পাম অয়েল কোলেস্টেরল বাড়ায়। অতএব, পাম তেল খাওয়া উচিত নয়।
*পিৎজা ও বার্গারঃ পিৎজা ও বার্গার একটি অতি প্রক্রিয়াজাত বা প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে মাখন, পনির, লবণ এবং নানা ধরনের রাসায়নিক মেশানো হয়। এই সব জিনিস দ্রুত ওজন বাড়িয়ে দেয়। তাই পিৎজা বার্গারের ব্যবহার কমাতে হবে।
*পিৎজা ও বার্গারঃ পিৎজা ও বার্গার একটি অতি প্রক্রিয়াজাত বা প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে মাখন, পনির, লবণ এবং নানা ধরনের রাসায়নিক মেশানো হয়। এই সব জিনিস দ্রুত ওজন বাড়িয়ে দেয়। তাই পিৎজা বার্গারের ব্যবহার কমাতে হবে।
*চিজঃ চিজ একটি অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার যা স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটে ভরা। এটা আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। স্থূলতাও বাড়িয়ে দেয়।
*চিজঃ চিজ একটি অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার যা স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটে ভরা। এটা আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। স্থূলতাও বাড়িয়ে দেয়।
*বেশি লবণঃ কোনও অবস্থাতেই দিনে ৫ গ্রামের বেশি লবণ খাবেন না। অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং মারাত্মক হৃদরোগ সামনে চলে আসে। তাই লবণ বেশি আছে এমন জিনিস খুব কম খাওয়া উচিত বা একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
*বেশি লবণঃ কোনও অবস্থাতেই দিনে ৫ গ্রামের বেশি লবণ খাবেন না। অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং মারাত্মক হৃদরোগ সামনে চলে আসে। তাই লবণ বেশি আছে এমন জিনিস খুব কম খাওয়া উচিত বা একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
*বেশি চিনিঃ চিনি ছাড়া খাবার প্রস্তুত কল্পনাতীত। কিন্তু বেশি চিনি আমাদের জন্য খুবই বিপজ্জনক। অত্যধিক চিনি স্থূলতা বাড়ায়। এতে মানসিক চাপ বাড়ে। অত্যধিক চিনি লিভার, প্যানক্রিয়াস এবং অন্ত্রের সমস্যা বাড়ায়। তাই বেশি চিনি খাওয়া উচিত নয়। সুগার লেভেল বেড়ে গেলে চিনি খাওয়া উচিত নয়।
*বেশি চিনিঃ চিনি ছাড়া খাবার প্রস্তুত কল্পনাতীত। কিন্তু বেশি চিনি আমাদের জন্য খুবই বিপজ্জনক। অত্যধিক চিনি স্থূলতা বাড়ায়। এতে মানসিক চাপ বাড়ে। অত্যধিক চিনি লিভার, প্যানক্রিয়াস এবং অন্ত্রের সমস্যা বাড়ায়। তাই বেশি চিনি খাওয়া উচিত নয়। সুগার লেভেল বেড়ে গেলে চিনি খাওয়া উচিত নয়।