Tag Archives: WHO

WHO:আজ-ই খাওয়া বন্ধ করুন, শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এই ৭ খাবার, সাবধানবানী WHO-এর

চারপাশে অসুস্থতা, ঘরে-ঘরে ইদানীং বাড়ছে ক্রনিক রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। খুব কম বয়সেই হার্ট অ্যাটাক বা হার্ট ফেলিওরে প্রাণ হারাচ্ছেন অনেকে। ক্যানসারের থাবা আর-ও বেশি জোরাল এখন। লিভার-কিডনির অসুখ, ওবেসিটি, কোলেস্টেরল, হাই-প্রেশার-ডায়াবেটিস আগের থেকে অনেক বেশি প্রকোট।
চারপাশে অসুস্থতা, ঘরে-ঘরে ইদানীং বাড়ছে ক্রনিক রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। খুব কম বয়সেই হার্ট অ্যাটাক বা হার্ট ফেলিওরে প্রাণ হারাচ্ছেন অনেকে। ক্যানসারের থাবা আর-ও বেশি জোরাল এখন। লিভার-কিডনির অসুখ, ওবেসিটি, কোলেস্টেরল, হাই-প্রেশার-ডায়াবেটিস আগের থেকে অনেক বেশি প্রকোট।
সবথেকে বড় কথা, এখন অল্প বয়সীরাও এই-সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এর অন্যতম প্রধান কারণ,অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও অনিয়ন্ত্রিত খাওয়াদাওয়া। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা 'হু' জানিয়ে দিল এমন ৭টি ভীষণ চেনা খাবারর নাম, যা আমরা কমবেশি সবাই-ই রোজ না হলেও ঘনঘন খেয়ে থাকি। কিন্তু সেইসব খাবার শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। অসুস্থ করে তুলতে সময় নেয় না। আজ না হয় কাল, আপনাকে মাশুল গুনতেই হবে। জেনে নিন তালিকায় কোন কোন খাবার আছে--
সবথেকে বড় কথা, এখন অল্প বয়সীরাও এই-সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এর অন্যতম প্রধান কারণ,অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও অনিয়ন্ত্রিত খাওয়াদাওয়া। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ‘হু’ জানিয়ে দিল এমন ৭টি ভীষণ চেনা খাবারর নাম, যা আমরা কমবেশি সবাই-ই রোজ না হলেও ঘনঘন খেয়ে থাকি। কিন্তু সেইসব খাবার শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। অসুস্থ করে তুলতে সময় নেয় না। আজ না হয় কাল, আপনাকে মাশুল গুনতেই হবে। জেনে নিন তালিকায় কোন কোন খাবার আছে–
চিনি-- ওবেসিটি ও ডায়াবেটিসের অন্যতম মূল কারণ হল চিনি। পাশাপাশি চিনি লিভার,প্যানক্রিয়াস ও ডাইজেস্টিভ সিস্টেমের-ও ক্ষতি করে।
চিনি– ওবেসিটি ও ডায়াবেটিসের অন্যতম মূল কারণ হল চিনি। পাশাপাশি চিনি লিভার,প্যানক্রিয়াস ও ডাইজেস্টিভ সিস্টেমের-ও ক্ষতি করে।
ভাজা খাবার-- ভাজাভুজিতে থাকে প্রচুর মাত্রায় নুন, ক্যালোরি ও অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট যা একাধিক রোগের কারণ যার মধ্যে অন্যতম হার্ট ও লিভারের অসুখ।
ভাজা খাবার– ভাজাভুজিতে থাকে প্রচুর মাত্রায় নুন, ক্যালোরি ও অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট যা একাধিক রোগের কারণ যার মধ্যে অন্যতম হার্ট ও লিভারের অসুখ।
পাস্তা ও পাউরুটি-- সাদা পাউরুটি, পাস্তা বানানো হয় রিফাইনড কার্বোহাইড্রেট দিয়ে যা ব্লাড সুগার ও ইনসুলিনের মাত্রা আচমকাই বাড়িয়ে দেয়। কাজেই বেছে নিন গোটা দানাশস্য যেমন ব্রাউন রাইস, বার্লি, মিলেট।
পাস্তা ও পাউরুটি– সাদা পাউরুটি, পাস্তা বানানো হয় রিফাইনড কার্বোহাইড্রেট দিয়ে যা ব্লাড সুগার ও ইনসুলিনের মাত্রা আচমকাই বাড়িয়ে দেয়। কাজেই বেছে নিন গোটা দানাশস্য যেমন ব্রাউন রাইস, বার্লি, মিলেট।
কফি-- কফিতে থাকে ক্যাফেইন যা মাথাব্যথা, অবসাদ, অনিদ্রা, উচ্চরক্তচাপ ও ক্লান্তির মত সমস্যা সৃষ্টি করে। বেশি কফি খেলে হার্টের অসুখের ঝুঁকিও বাড়ে। বাড়ে হজমের সমস্যা-ও।
কফি– কফিতে থাকে ক্যাফেইন যা মাথাব্যথা, অবসাদ, অনিদ্রা, উচ্চরক্তচাপ ও ক্লান্তির মত সমস্যা সৃষ্টি করে। বেশি কফি খেলে হার্টের অসুখের ঝুঁকিও বাড়ে। বাড়ে হজমের সমস্যা-ও।
নুন--নুন শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখা, হার্টের রিদম, নার্ভ ইমপালস ও পেশি সঙ্কুচনের জন্য জরুরি। কিন্তু বেশি নুন খেলে হাই ব্লাড প্রেশার ও হার্টের অসুখ দেখা দিতে পারে।
নুন–নুন শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখা, হার্টের রিদম, নার্ভ ইমপালস ও পেশি সঙ্কুচনের জন্য জরুরি। কিন্তু বেশি নুন খেলে হাই ব্লাড প্রেশার ও হার্টের অসুখ দেখা দিতে পারে।
আলুর চিপস--চিপস ও মাইক্রোওয়েভ-এ বানানো পপকর্ন-এর মত প্রক্রিয়াজাত খাবারে প্রচুর পরিমাণে নুন ও ক্যালোরি থাকে যা একাধিক মারণ রোগের কারণ।
আলুর চিপস–চিপস ও মাইক্রোওয়েভ-এ বানানো পপকর্ন-এর মত প্রক্রিয়াজাত খাবারে প্রচুর পরিমাণে নুন ও ক্যালোরি থাকে যা একাধিক মারণ রোগের কারণ।
বেকন ও সসেজ-- প্রক্রিয়াজাত মাংস যেমন বেকন ও সসেজে উচ্চ মাত্রায় নাইট্রেট ও সোডিয়াম থাকে যা ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় বলে একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত। হজমের সময় নাইট্রেট নাইট্রাইটে পরিবর্তিত হয়ে যায়। এর থেকে তৈরি হয় নাইট্রোস্যামাইন যা ক্যানসারের সৃষ্টিকারী যৌগ।

বেকন ও সসেজ– প্রক্রিয়াজাত মাংস যেমন বেকন ও সসেজে উচ্চ মাত্রায় নাইট্রেট ও সোডিয়াম থাকে যা ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় বলে একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত। হজমের সময় নাইট্রেট নাইট্রাইটে পরিবর্তিত হয়ে যায়। এর থেকে তৈরি হয় নাইট্রোস্যামাইন যা ক্যানসারের সৃষ্টিকারী যৌগ।

Health Tips: প্রায় রোজই সবাই খান, কিন্তু আর নয়…! এই ৭ খাবার নিয়ে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে দিল WHO, নচেৎ শরীরে মারণ রোগের হানা

*বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্প্রতি ৭ খাবার খাওয়ার বিষয়ে সচেতন হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। সেই ৭ খাবারের কোনও একটিও কম খাওয়া অথবা না খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই খাবারগুলির অনেকগুলিই আপনি প্রতিদিন খান বা মাঝে মধ্যেই খান। দেখে নিন তালিকা...
*বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্প্রতি ৭ খাবার খাওয়ার বিষয়ে সচেতন হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। সেই ৭ খাবারের কোনও একটিও কম খাওয়া অথবা না খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই খাবারগুলির অনেকগুলিই আপনি প্রতিদিন খান বা মাঝে মধ্যেই খান। দেখে নিন তালিকা…
*আধুনিক জীবনযাপনে এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলি মুখরোচক। কিন্তু খাওয়া একেবারেই ভাল নয়। এই খাবার থেকে শরীরে না রোগ বাসা বাঁধতে পারে। অবশ্য তাৎক্ষণিকভাবে সেই ক্ষতি শনাক্ত করা যায় না। ধীরে ধীরে তা শরীরকে ফাঁপা করে দেয়। এই কারণেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লুএইচও) এমন ৭ খাবারের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে, যাতে সেই খাবারগুলি না খাওয়ার বা খুব কম খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
*আধুনিক জীবনযাপনে এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলি মুখরোচক। কিন্তু খাওয়া একেবারেই ভাল নয়। এই খাবার থেকে শরীরে না রোগ বাসা বাঁধতে পারে। অবশ্য তাৎক্ষণিকভাবে সেই ক্ষতি শনাক্ত করা যায় না। ধীরে ধীরে তা শরীরকে ফাঁপা করে দেয়। এই কারণেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লুএইচও) এমন ৭ খাবারের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে, যাতে সেই খাবারগুলি না খাওয়ার বা খুব কম খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
*WHO-এর মতে, এমন অনেক খাবার রয়েছে যা আপনি প্রতিদিন খাচ্ছেন, কিন্তু সেসব খাবারের অনেকগুলোই স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এই জাতীয় খাবার খাওয়া হয় হ্রাস করা উচিত বা একেবারেই করা উচিত নয়।
*WHO-এর মতে, এমন অনেক খাবার রয়েছে যা আপনি প্রতিদিন খাচ্ছেন, কিন্তু সেসব খাবারের অনেকগুলোই স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এই জাতীয় খাবার খাওয়া হয় হ্রাস করা উচিত বা একেবারেই করা উচিত নয়।
*পাস্তা ও পাউরুটিঃ পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর খাবারের একটি। পাস্তা এবং পাউরুটি পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থেকে তৈরি করা হয়। এই খাবারে পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থাকে। এগুলি ব্লাড সুগার বাড়ায়। পাস্তা এবং পাউরুটি অতি-প্রক্রিয়াজাত জিনিসে ঠাসা, তাই সেই খাবার খাওয়ার আগে ১০ বার চিন্তা করা উচিত।
*পাস্তা ও পাউরুটিঃ পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর খাবারের একটি। পাস্তা এবং পাউরুটি পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থেকে তৈরি করা হয়। এই খাবারে পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট থাকে। এগুলি ব্লাড সুগার বাড়ায়। পাস্তা এবং পাউরুটি অতি-প্রক্রিয়াজাত জিনিসে ঠাসা, তাই সেই খাবার খাওয়ার আগে ১০ বার চিন্তা করা উচিত।
*পটেটো চিপসঃ বেশির ভাগ মানুষই প্রতিদিন বা মাঝে মধ্যেই পটেটো চিপস খান। আলুর চিপস খুব উচ্চ তাপমাত্রায় পরিশোধিত তেলে তৈরি। একইসঙ্গে এতে প্রচুর লবণ ব্যবহার করা হয়। এই দুটো জিনিসই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে প্রচুর ক্যালোরিও থাকে।
*পটেটো চিপসঃ বেশির ভাগ মানুষই প্রতিদিন বা মাঝে মধ্যেই পটেটো চিপস খান। আলুর চিপস খুব উচ্চ তাপমাত্রায় পরিশোধিত তেলে তৈরি। একইসঙ্গে এতে প্রচুর লবণ ব্যবহার করা হয়। এই দুটো জিনিসই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে প্রচুর ক্যালোরিও থাকে।
*পাম তেলঃ অনেক বাড়িতেই পাম তেল ব্যবহার করা হয়। পাম তেল খুবই বিপজ্জনক। এতে হৃদযন্ত্রের অনেক ক্ষতি হয়। পাম অয়েল কোলেস্টেরল বাড়ায়। অতএব, পাম তেল খাওয়া উচিত নয়।
*পাম তেলঃ অনেক বাড়িতেই পাম তেল ব্যবহার করা হয়। পাম তেল খুবই বিপজ্জনক। এতে হৃদযন্ত্রের অনেক ক্ষতি হয়। পাম অয়েল কোলেস্টেরল বাড়ায়। অতএব, পাম তেল খাওয়া উচিত নয়।
*পিৎজা ও বার্গারঃ পিৎজা ও বার্গার একটি অতি প্রক্রিয়াজাত বা প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে মাখন, পনির, লবণ এবং নানা ধরনের রাসায়নিক মেশানো হয়। এই সব জিনিস দ্রুত ওজন বাড়িয়ে দেয়। তাই পিৎজা বার্গারের ব্যবহার কমাতে হবে।
*পিৎজা ও বার্গারঃ পিৎজা ও বার্গার একটি অতি প্রক্রিয়াজাত বা প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে মাখন, পনির, লবণ এবং নানা ধরনের রাসায়নিক মেশানো হয়। এই সব জিনিস দ্রুত ওজন বাড়িয়ে দেয়। তাই পিৎজা বার্গারের ব্যবহার কমাতে হবে।
*চিজঃ চিজ একটি অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার যা স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটে ভরা। এটা আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। স্থূলতাও বাড়িয়ে দেয়।
*চিজঃ চিজ একটি অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার যা স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটে ভরা। এটা আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। স্থূলতাও বাড়িয়ে দেয়।
*বেশি লবণঃ কোনও অবস্থাতেই দিনে ৫ গ্রামের বেশি লবণ খাবেন না। অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং মারাত্মক হৃদরোগ সামনে চলে আসে। তাই লবণ বেশি আছে এমন জিনিস খুব কম খাওয়া উচিত বা একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
*বেশি লবণঃ কোনও অবস্থাতেই দিনে ৫ গ্রামের বেশি লবণ খাবেন না। অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং মারাত্মক হৃদরোগ সামনে চলে আসে। তাই লবণ বেশি আছে এমন জিনিস খুব কম খাওয়া উচিত বা একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
*বেশি চিনিঃ চিনি ছাড়া খাবার প্রস্তুত কল্পনাতীত। কিন্তু বেশি চিনি আমাদের জন্য খুবই বিপজ্জনক। অত্যধিক চিনি স্থূলতা বাড়ায়। এতে মানসিক চাপ বাড়ে। অত্যধিক চিনি লিভার, প্যানক্রিয়াস এবং অন্ত্রের সমস্যা বাড়ায়। তাই বেশি চিনি খাওয়া উচিত নয়। সুগার লেভেল বেড়ে গেলে চিনি খাওয়া উচিত নয়।
*বেশি চিনিঃ চিনি ছাড়া খাবার প্রস্তুত কল্পনাতীত। কিন্তু বেশি চিনি আমাদের জন্য খুবই বিপজ্জনক। অত্যধিক চিনি স্থূলতা বাড়ায়। এতে মানসিক চাপ বাড়ে। অত্যধিক চিনি লিভার, প্যানক্রিয়াস এবং অন্ত্রের সমস্যা বাড়ায়। তাই বেশি চিনি খাওয়া উচিত নয়। সুগার লেভেল বেড়ে গেলে চিনি খাওয়া উচিত নয়।

Unhealthy Food: সাবধান! এই খাবারগুলো খাচ্ছেন না তো? তাহলে কিন্তু মারাত্মক ক্ষতি, জেনে নিন নামগুলো

আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস, লাইফস্টাইলের কারণে শরীরে নানা ধরনের রোগ বাসা বাঁধে৷ মূলত যে কোনও ধরনের ফাস্টফুডই শরীরের জন্য খারাপ৷ তা বলে বিকেলে ফুটপাতের দিকে ফিরেও তাকাব না, এও কি সম্ভব! একেবারেই নয়৷ কিন্তু বেশ কয়েকটি খাবার রয়েছে, সুস্থ থাকার জন্যই সেগুলোকে ছাড়তেই হবে৷ হু নিজেই বেশ কিছু খাবারকে বাতিলের তালিকায় ঠেলে দিয়েছে৷
আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস, লাইফস্টাইলের কারণে শরীরে নানা ধরনের রোগ বাসা বাঁধে৷ মূলত যে কোনও ধরনের ফাস্টফুডই শরীরের জন্য খারাপ৷ তা বলে বিকেলে ফুটপাতের দিকে ফিরেও তাকাব না, এও কি সম্ভব! একেবারেই নয়৷ কিন্তু বেশ কয়েকটি খাবার রয়েছে, সুস্থ থাকার জন্যই সেগুলোকে ছাড়তেই হবে৷ হু নিজেই বেশ কিছু খাবারকে বাতিলের তালিকায় ঠেলে দিয়েছে৷
পাস্তা ও ব্রেড: এই ধরনের খাবারে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ অত্যাধিক বেশি থাকে৷ এর ফলে ব্লাড সুগারের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়৷ তাই চেষ্টা করুন পাস্তা ও ব্রেড-কে খাবারের তালিকা থেকে পুরোপুরি বাদ করুন৷
পাস্তা ও ব্রেড: এই ধরনের খাবারে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ অত্যাধিক বেশি থাকে৷ এর ফলে ব্লাড সুগারের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়৷ তাই চেষ্টা করুন পাস্তা ও ব্রেড-কে খাবারের তালিকা থেকে পুরোপুরি বাদ করুন৷
পটেটো চিপস: কুড়কুড়ে পটেটো চিপস কার না ভাল লাগে! কিন্তু উচ্চ তাপমাত্রায় অতিরিক্ত তেলে ভাজার ফলে এই খাবারটি স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত খারাপ৷ তাছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে নুন থাকায় সোডিয়ামের পরিমাণ খুব বেশি থাকে৷ তাই এই ধরনের খাবার কিন্তু নৈব নৈব চ৷
পটেটো চিপস: কুড়কুড়ে পটেটো চিপস কার না ভাল লাগে! কিন্তু উচ্চ তাপমাত্রায় অতিরিক্ত তেলে ভাজার ফলে এই খাবারটি স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত খারাপ৷ তাছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে নুন থাকায় সোডিয়ামের পরিমাণ খুব বেশি থাকে৷ তাই এই ধরনের খাবার কিন্তু নৈব নৈব চ৷
পিৎজ়া ও বার্গার: এই ধরনের খাবার তো স্বাস্থ্যের জন্য রীতিমতো ভিলেন৷ অতিরিক্ত মাখন, ময়দা, নুন দিয়ে এই ধরনের খাবার তৈরি হয়৷ এতে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ খুবই বেশি থেকে৷ ফলে এই খাবার বেশি খেলে অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা হয়৷
পিৎজ়া ও বার্গার: এই ধরনের খাবার তো স্বাস্থ্যের জন্য রীতিমতো ভিলেন৷ অতিরিক্ত মাখন. ময়দা, নুন দিয়ে এই ধরনের খাবার তৈরি হয়৷ এই খাবারে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ খুবই বেশি থেকে৷ ফলে এই খাবার বেশি খেলে অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা হয়৷
পাম অয়েল: এখন রান্নায় প্রচুর পরিমাণে পাম তেলের ব্যবহার হয়৷ এই তেল বেশি ব্যবহার করলে হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা হতে পারে৷ ফলে হার্ট অ্যাটেকের মতো মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে৷
পাম অয়েল: রান্নায় প্রচুর পরিমাণে পাম তেলের ব্যবহার হয়৷ এই তেল বেশি ব্যবহার করলে হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা হতে পারে৷ ফলে হার্ট অ্যাটেকের মতো মারাত্মক ক্ষতিও হতে পারে৷
অতিরিক্ত নুনের ব্যবহার: হু জানিয়েছে প্রতিদিন পাঁচ গ্রামের বেশি নুন খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর৷ এর ফলে উচ্চ রক্তচাপ জনিত নানা সমস্যা হতে পারে৷
অতিরিক্ত নুনের ব্যবহার: হু জানিয়েছে প্রতিদিন পাঁচ গ্রামের বেশি নুন খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর৷ এর ফলে উচ্চ রক্তচাপ জনিত নানা সমস্যা হতে পারে৷

Swimming Training: সুন্দরবনে পুকুর‌ই সুইমিং পুল! জলে ডুবে মৃত্যু ঠেকাতে বিশেষ উদ্যোগ

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ভারতবর্ষে প্রথম পুকুরভিত্তিক সুইমিং পুলে শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণ শিবির চালু হল। সুন্দরবনের গ্রামাঞ্চলে জলে ডুবে শিশু মৃত্যুর হার সারা বিশ্বের মধ্যে প্রথম। সেই পরিস্থিতি বদলাতেই এবার এগিয়ে এল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদেরই উদ্যোগে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ব্যবস্থাপনায় সুন্দরবনের প্রত্যন্ত কুলতলি বিধানসভার মৈপীঠ কোস্টাল থানার বৈকন্ঠপুরে পুকুর ভিত্তিক সুইমিং পুলে শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণের কাজ শুরু করা হল।

শহরে সাঁতার শেখার জন্য সুইমিং পুলের ব্যবস্থা থাকলেও গ্রামে সেই সুযোগ তেমন একটা নেই। আর তাই এবার পুকুরকেই সুইমিংপুল হিসেবে সুন্দরবন এলাকায় ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের মধ্য দিয়ে অল্পবয়সেই শিশুদের সাঁতারে দক্ষ করে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কারণ সুন্দরবনে শিশুদের জলে ডুবে মৃত্যুর হার ভয়াবহভাবে বেশি। কুলতলির মৈপীঠ কোস্টাল থানার বৈকুন্ঠপুর শিশু সেবা কেন্দ্রে ও ভুবনেশ্বরীতে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ব্যবস্থাপনায় ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে দুটি পুকুর ভিওিক সুইমিং পুল চালু করা হয়। এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সদস্য বি মহম্মদ আসিল। এছাড়াও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পক্ষে চিকিৎসক মানস প্রতীম রায়, সিনির মৈপীঠ শাখার প্রতিষ্ঠাতা সমীর নারায়ণ চৌধুরী, দ্য জর্জ ইনস্টিটিউট গ্লোবাল হেলথের সদস্য জগনুর, বারুইপুর মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারীক ইন্দ্রনীল মিত্র, কুলতলি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক অবন্তিকা মণ্ডল সহ আরও অনেকে হাজির ছিলেন।

আর‌ও পড়ুন: গাভী বাছুরের জন্ম দিলেই শুরু হত হাচো গীত জারির গান! বিলুপ্তির মুখে আরেক লোকগান

আগামী দিনে সুন্দরবনের প্রতিটা ব্লকেই এমনই উদ্যোগ চালু হবে বলে জানা গিয়েছে। সুন্দরবনের পুকুরে জলে ডুবে শিশু মৃত্যুর হার কমাতে বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করার পাশাপাশি পুকুরে সুইমিং পুলের মধ্যে দিয়ে শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিশুদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এরই পাশাপাশি মৈপীঠের এই কেন্দ্র থেকে কবচ প্রকল্পের মধ্য দিয়ে শিশুদের পড়াশোনাও শেখানো হচ্ছে। এই সাঁতার প্রশিক্ষণে ২১ দিনের ক্লাসের মধ্যে দিয়ে এক একটি গ্রুপে ৬-৮ জন শিশুকে নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

সুমন সাহা

TB Free District: টিবি মুক্ত বাঁকুড়া, আদৌ কি সম্ভব? কী বলছেন সরকারি কর্তারা

বাঁকুড়া: টিবি একটু একটু করে শরীরের ক্ষয় করে। এই রোগের মোকাবিলায় প্রয়োজন হয় প্রোটিন জাতীয় খাবারের। কিন্তু উপযুক্ত পুষ্টিকর খাবারের অভাবে আজও গ্রাম বাংলার বেশ কিছু মানুষকে যক্ষা বা টিবিতে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। এই পরিস্থিতিতে টিবি-মুক্ত বাংলা গড়তে রোগীদের জন্য এক অভিনব উদ্যোগ বাঁকুড়ার গ্রামে। ‘টিবি হারবে বাংলা জিতবে, আমরা গড়ব টিবিমুক্ত বাঁকুড়া জেলা’। এমনই শিরোনামে একটি উদ্যোগ নিয়েছে বাঁকুড়া জেলার রতনপুরের একটি বেসরকারি নার্সিংহোম।

২০৩০ সালের মধ্যে টিবি মুক্ত ভারত গড়ার লক্ষ্যে কাজ শুরু হয়েছে। তার জন্য টিবি রোগ নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে জাতীয় যক্ষ্মা নির্মূলীকরণ কর্মসূচিকে সামনে রেখে সোমবার সকালে টিবি রোগ নিয়ে সচেতনতা কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। এদিন ওন্দা ব্লকের রতনপুর, চূড়ামণিপুর, মাজডিয়া এই তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে মোট ১৭ জন টিবি রোগী এসেছিলেন। রোগীদের প্রথমে পুষ্টিকর প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন- ছোলা, সয়াবিন, তেল, চাল ইত্যাদি দেওয়া হয়। পাশাপাশি কী কী সচেতনতা অবলম্বন করলে মানুষের ভালো হয় সেইসব নিয়ে আলোচনা করা সহ বিভিন্ন বিষয়ে সচেতন করা হয় সকল রোগীদের।

আর‌ও পড়ুন: টানা বৃষ্টিতে ধস সিকিমের সিংতামের কাছে জাতীয় সড়কে, উত্তরবঙ্গ নিয়েও চিন্তা

২০৩০-এর মধ্যে বিশ্বকে টিবি-মুক্ত করার ডাক দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সেখানে কেন্দ্রীয় সরকার ২০২৫-এর মধ্যেই দেশকে টিবি-মুক্ত করতে চায়। সেই লক্ষ্যেই স্বাস্থ্য দফতরের এই উদ্যোগ। প্রথমে ব্লক বা পঞ্চায়েত সমিতি স্তরে, পরে জেলা স্তরে মূল্যায়ন করা হবে। দু’ধাপে সবুজ সঙ্কেত মিললে স্বাস্থ্য দফতর এবং পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতর যৌথভাবে সেই পঞ্চায়েতকে ‘টিবি-মুক্ত’ তকমা ও শংসাপত্র দেবে।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Covaxin got WHO approval: দীপাবলির সবচেয়ে বড় উপহার, কোভ্যাকসিনকে মান্যতা দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

#নয়াদিল্লি: দীপাবলিতে বড় উপহার পেল ভারত। কোভ্যাকসিনকে অবশেষে জরুরিকালীন ভাবে ব্যবহারের জন্য মান্যতা দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (Covaxin got WHO approval) কারিগরি উপদেষ্টা বিভাগ। এই স্বীকৃতির কথা হু-এর তরফে টুইট করে জানানো হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্যানেলের তরফে শেষ সপ্তাহে কিছু তথ্য চাওয়া হয়েছিল ভারত বায়োটেকের কাছে। সন্তুষ্টিজনক তথ্য পেয়ে সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে হু।  হু-র দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক ডিরেক্টর পুনম সিং ভারতকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে এই ইমারজেন্সি ইউজ লিস্টিং বা জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য তালিকাভুক্ত হওয়ার কারণে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ট্যুইট-

গত ২৬ অক্টোবর কারিগরি উপদেষ্টা বিভাগের তরফে একটি বৈঠক ডাকা হয়েছিল। সেই বৈঠকের পরেই ভারত বায়োটেকের থেকে  কোভ্যাকসিন বিষয়ে কিছু তথ্য জানতে চাওয়া হয়। কোভ্যাকসিন ইতিমধ্যেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে জানিয়ে দিয়েছিল তার কার্যকারিতা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য। সংস্থার তরফে জানানো হয়, উপসর্গযুক্তদের ক্ষেত্রে এর কার্যকরিতা ৭৭.৮ শতাংশ। দিলটা ভেরিয়েন্ট এর বিরুদ্ধে এর কার্যকরিতা ৬৫.২ শতাংশ। জুন মাসেই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, তৃতীয় দফার ট্রায়ালের শেষে চূড়ান্ত সমীক্ষার রিপোর্ট হাতে এসে গিয়েছে।

শেষ সপ্তাহে জেনেভায় জি-২০ সামিট এ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং হু-র প্রধান ট্রেডর্স আধানম গেব্রিয়াসিসকে অনুরোধ করেন কোভ্যাকসিনের বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য। তিনি জানান, ভারত এই মুহূর্তে প্রতি বছর ৫ বিলিয়ন ভ্যাকসিন উৎপাদনে সক্ষম। গোটা বিশ্বকে ভারতের এই পরিকাঠামো কোভিডের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করবে। এই কারণেই তিনি তড়িঘড়ি ভ্যাকসিনের সবুজ সঙ্কেত চাইছেন।

ভারতের সর্বাধিক জনপ্রিয় দুটি ভ্যাকসিন হলো ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিন এবং অ্যাস্ট্রোজেনেকা ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উৎপাদিত কোভিশিল্ড। হু ইতিমধ্যেই ফাইজার,  অ্যাস্ট্রোজেনেকা, জনসন অ্যান্ড জনসন মডারেনা এবং সিনোফার্মের ভ্যাকসিনকে জরুরীকালীন ব্যবহারের ছাড়পত্র দিয়েছে।

বড় খবর! বিশ্বের প্রথম করোনা ভ্যাকসিন হিসেবে ফাইজার টিকাকেই ছাড়পত্র দিল হু

সুসংবাদেই শুরু হল নতুন বছরটা। ফাইজারের টিকাকে বিশ্বে প্রথম জরুরিকালীন ব্যবহারের ছাড়পত্র দিয়ে দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। অর্থাৎ তৃতীয় বিশ্বের অন্তর্গত দরিদ্র দেশগুলিও খুব শিগগির করোনা টিকা পেতে চলেছে। যে কোনও দেশের ক্ষেত্রেই কোনও ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দেয়, সেই দেশের নিয়ামক সংস্থা। কিন্তু দরিদ্র তথা পরিকাঠামোবিহীনগুলি দেশগুলি অনেকাংশেই নির্ভর করে হু-এর অনুমোদনের উপর।

বিশ্বসাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার রাতেই জানিয়ে দেওয়া হয় ফাইজার-এনবায়োটেকের টিকাটি নিরাপত্তা ও কার্যকারিতার ক্ষেত্রে হু এর মানদণ্ডে সাফল্যের সঙ্গেই উৎরেছে। এবার দেশগুলি টিকাকরণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে পারে। বলাই বাহুল্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন-সহ ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বহু দেশ এই টিকা ব্যবহার করতে শুরু করেছে।


ফাইজার ভ্যাকসিনকে সংরক্ষণ করা ঝক্কির বিষয়। কোল্ড স্টোরেজে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুতের জোগান চাই সংরক্ষণের জন্য। কিন্তু বহু পিছিয়ে পড়া দেশেই বিদ্যুতের জোগান অপ্রতুল। এই অবস্থায় এই দেশগুলির হাত ধরতে চাইছে হু। খতিয়ে দেখছে ভ্যাকসিন আমদানি ও বন্টনের ব্যবস্থা, ভাবা হচ্ছে প্রয়োজনমাফিক সাহায্য প্রদানের কথা।

শেষ ৩ লক্ষ সংক্রমণ মাত্র ৪ দিনে, মারণ গতিতে ছড়াচ্ছ করোনা: হু

বিশ্বজুড়ে হুহু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৩০০০০০ মানুষ। বিশ্ব স্বাস্থ্য্ সংস্থা ‘হু’ এর উদ্বেগ, কোভিড-১৯ ভাইরাসটি গতি বাড়াচ্ছে।

করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১লক্ষে পৌঁছতে সময় নিয়েছিল ৬৭ দিন।পরের ১ লক্ষ সংক্রমিত হন ১১ দিনে। শেষ এক লক্ষ জন আক্রান্ত হয়েছেন মাত্র চার দিনে।

গত কয়েক দিনে ইওরোপ উজার করে ফেলেছে করোনা। শুধু ইতালিতেই মারা গিয়েছেন ৫৪৭৬জন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভরকেন্দ্র বদলে করোনা এবার প্রকোপ ছড়াচ্ছে স্পেনে।

তবে এর মধ্যেও আশা ছাড়ছে না হু। হু -এর ডিরেক্টর টেডর্স অ্যাডনম গেব্রেসুসের দাবি, এই ছবিটা বদলাবে। তাঁর কথায়, “করোনো মোকাবিলায় প্রতিটি দেশকে দু’টি বিষয়ে জোর দিতে হবে। এক, আক্রান্তের সংসর্গ এড়ানো।
দুই, দ্রুত আরও বেশি নমুনা সংগ্রহ করা।”

ফিফার কিক আউট করোনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন টেডার্স অ্যাডনম গেব্রেসুস। সেখান থেকেই তিনি আরও বলেন, শুধু প্রতিরোধ গড়ে তুললে হবে না। ফুটবল মাঠের মতোই ম্যাচচটা জিততে আগ্রাসীও হতে হবে। করোনা দমনে বিশ্বজুড়ে যে স্বাস্থ্য কর্মীরা কাজ করছেন তাঁদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়ে প্রতিটি দেশকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন ট্রেডর্স। আর পৃথিবীবাসীর কাছে তাঁর একটাই অনুরোধ, করোনার গতি হ্রাস করতে ঘরে থাকুন।