Hilsa

Hilsa Side Effects: ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরলের রোগীদের কি ইলিশ খাওয়া উচিত? জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ

ইলিশের প্রতি বাঙালির আবেগ-ই আলাদা। ইলিশের নাম শুনলে জিভে জল আসে না, এমন বাঙালি পাওয়া মুশকিল। সর্ষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, ইলিশ পাতুরি, ইলিশের টক, বেগুন ইলিশ...হরেক কিসিমের লোভনীয় পদ আলো করে থাকে বাঙালির হেঁশেল। ইলিশ মাচের প্রচুর খাদ্যগুণ-ও রয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও ইলিশ মাছ সবার জন্য নয়। জেনে নিন কারা ভুলেও ইলিশ খাবেন না--
ইলিশের প্রতি বাঙালির আবেগ-ই আলাদা। ইলিশের নাম শুনলে জিভে জল আসে না, এমন বাঙালি পাওয়া মুশকিল। সর্ষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, ইলিশ পাতুরি, ইলিশের টক, বেগুন ইলিশ…হরেক কিসিমের লোভনীয় পদ আলো করে থাকে বাঙালির হেঁশেল। ইলিশ মাচের প্রচুর খাদ্যগুণ-ও রয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও ইলিশ মাছ সবার জন্য নয়। জেনে নিন কারা ভুলেও ইলিশ খাবেন না–
১০০ গ্রাম ইলিশে থাকে ২১.৮ গ্রাম প্রোটিন। থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ইলিশে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন-এর মত খনিজ থাকে। পাশাপাশি ইলিশ মাছে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ বেশি। কাজেই ইলিশ মাছ খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড।
১০০ গ্রাম ইলিশে থাকে ২১.৮ গ্রাম প্রোটিন। থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ইলিশে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন-এর মত খনিজ থাকে। পাশাপাশি ইলিশ মাছে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ বেশি। কাজেই ইলিশ মাছ খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড।
ইলিশ মাছ বাতের ব্যথা বা গাঁটের ব্যথা ব্যথা দূর করতে পারে। ইলিশ মাছ খেলে চোখের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। ইলিশ মাছে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়, যার ফলে রাতকানা বা 'নাইট ব্লাইন্ডনেস' রোগের উপশম হয়। এছাড়াও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইলিশের ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের বিশাল ভূমিকা রয়েছে।

ইলিশ মাছ বাতের ব্যথা বা গাঁটের ব্যথা ব্যথা দূর করতে পারে। ইলিশ মাছ খেলে চোখের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। ইলিশ মাছে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়, যার ফলে রাতকানা বা ‘নাইট ব্লাইন্ডনেস’ রোগের উপশম হয়। এছাড়াও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইলিশের ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের বিশাল ভূমিকা রয়েছে।
শিশুদের ইলিশ মাছ খাওয়া ভাল। যেসব শিশুদের হাঁপানি রয়েছে, তাদের ইলিশ মাছ খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায় বলে জানান পুষ্টিবিদরা। এছাড়াও ইলিশ শিশুদের মস্তিষ্ক গঠনে সাহায্য করে।

শিশুদের ইলিশ মাছ খাওয়া ভাল। যেসব শিশুদের হাঁপানি রয়েছে, তাদের ইলিশ মাছ খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায় বলে জানান পুষ্টিবিদরা। এছাড়াও ইলিশ শিশুদের মস্তিষ্ক গঠনে সাহায্য করে।
নন্দীগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের মৎস্য আধিকারিক জানান, ইলিশ মাছে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। ইলিশে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ইলিশে খনিজ লবণ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন। এছাড়াও ইলিশ ভিটামিন এ-র উৎস। ইলিশ খেলে একাধিক রোগের উপশম হয়। 'ইলিশ মাছ খাদ্যগুণে ভরপুর এই মাছ ফুসফুস ভালো রাখে। মানসিক অবসাদ কাটাতে পারে ইলিশের পুষ্টিগুণ।
নন্দীগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের মৎস্য আধিকারিক জানান, ইলিশ মাছে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। ইলিশে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ইলিশে খনিজ লবণ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন। এছাড়াও ইলিশ ভিটামিন এ-র উৎস। ইলিশ খেলে একাধিক রোগের উপশম হয়। ‘ইলিশ মাছ খাদ্যগুণে ভরপুর এই মাছ ফুসফুস ভালো রাখে। মানসিক অবসাদ কাটাতে পারে ইলিশের পুষ্টিগুণ।
কিন্তু কারা ইলিশ খাবেন না? বিশেষজ্ঞরা জানান, যাঁদের অ্যালার্জি বা গ্যাসের সমস্যা রয়েছে, তাঁরা ইলিশ থেকে দূরে থাকুন। অ্যালার্জি অ্যান্ড অ্যাজমা নেটওয়ার্ক ইন্ডিয়া (AANI)-এর মতে, অনেকের ক্ষেত্রেই ইলিশ খেলে শ্বাসের সমস্যা, গায়ে গোটা বেড়ানো, নাক দিয়ে জল, অবিরল হাঁচি, পেটে খিঁচ ধরা, গায়ে জ্বালা ভাব তৈরি হওয়া, ফোঁড়ার মত সমস্যা হতে পারে।
কিন্তু কারা ইলিশ খাবেন না? বিশেষজ্ঞরা জানান, যাঁদের অ্যালার্জি বা গ্যাসের সমস্যা রয়েছে, তাঁরা ইলিশ থেকে দূরে থাকুন। অ্যালার্জি অ্যান্ড অ্যাজমা নেটওয়ার্ক ইন্ডিয়া (AANI)-এর মতে, অনেকের ক্ষেত্রেই ইলিশ খেলে শ্বাসের সমস্যা, গায়ে গোটা বেড়ানো, নাক দিয়ে জল, অবিরল হাঁচি, পেটে খিঁচ ধরা, গায়ে জ্বালা ভাব তৈরি হওয়া, ফোঁড়ার মত সমস্যা হতে পারে।
অন্যান্য মাছের তুলনায় ইলিশে একটু বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল রয়েছে। তাই হাই কোলেস্টেরলের রোগীরা ইলিশ খাওয়া এড়িয়ে চলুন। খুব বেশি হলে, মাসে ১০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন।
অন্যান্য মাছের তুলনায় ইলিশে একটু বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল রয়েছে। তাই হাই কোলেস্টেরলের রোগীরা ইলিশ খাওয়া এড়িয়ে চলুন। খুব বেশি হলে, মাসে ১০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন।
ডায়াবিটিস রোগীরাও ইলিশ খাবেন না। রক্তে শর্করার মাত্রা হুহু করে বাড়তে পারে। এইচবিএ১সি লেভেল ৬.৫-এর উপরে থাকলে ইলিশ না খাওয়াই ভাল। যাঁদের এইচবিএ১সি ৬.৫ বা তার নীচে রয়েছে, তাঁরা মাসে ২০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন।
ডায়াবিটিস রোগীরাও ইলিশ খাবেন না। রক্তে শর্করার মাত্রা হুহু করে বাড়তে পারে। এইচবিএ১সি লেভেল ৬.৫-এর উপরে থাকলে ইলিশ না খাওয়াই ভাল। যাঁদের এইচবিএ১সি ৬.৫ বা তার নীচে রয়েছে, তাঁরা মাসে ২০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন।