প্রতিকী ছবি (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Janmashtami 2024 Chhappan Bhog: জন্মাষ্টমীতে শ্রীকৃষ্ণকে নিবেদন করা হয় ‘ছাপ্পান্ন ভোগ’! কী কী থাকে ভোগে? জানুন বিশদে

এই উৎসবটি ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষ পালন করা হয়। এই উৎসবে ভক্তরা বাল গোপাল রূপে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শৈশব অবতারের পুজো করে থাকেন।
এই উৎসবটি ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষ পালন করা হয়। এই উৎসবে ভক্তরা বাল গোপাল রূপে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শৈশব অবতারের পুজো করে থাকেন।
কোচবিহারের এক মন্দিরের কৃষ্ণ পূজারী দীনেশ ভট্টাচার্য জানান, জন্মাষ্টমী উপলক্ষ ভক্তরা সারাদিন উপবাস করেন। এরপর মধ্যরাতে ভগবান কৃষ্ণকে ছাপ্পান্ন ভোগ নিবেদন করেন।
কোচবিহারের এক মন্দিরের কৃষ্ণ পূজারী দীনেশ ভট্টাচার্য জানান, জন্মাষ্টমী উপলক্ষ ভক্তরা সারাদিন উপবাস করেন। এরপর মধ্যরাতে ভগবান কৃষ্ণকে ছাপ্পান্ন ভোগ নিবেদন করেন।
এই দিনে ভগবান শ্রী কৃষ্ণকে একটি থালায় সাত্ত্বিক খাবার ভোগ হিসেবে নিবেদন করা হয়। খাবারের মধ্যে মোট পাঁচটি স্বাদের খাবার দেওয়া হয়। যা হল মিষ্টি, টক, মশলাদার, নোনতা, তেতো এবং উমামি।
এই দিনে ভগবান শ্রী কৃষ্ণকে একটি থালায় সাত্ত্বিক খাবার ভোগ হিসেবে নিবেদন করা হয়। খাবারের মধ্যে মোট পাঁচটি স্বাদের খাবার দেওয়া হয়। যা হল মিষ্টি, টক, মশলাদার, নোনতা, তেতো এবং উমামি।
কৃষ্ণ গোবর্ধন পর্বত নিজের বাম হাতে তুলে নিয়েছিলেন বৃন্দাবনবাসীকে ঝড় থেকে রক্ষা করতে। সাত দিন ধরে কৃষ্ণ এই পাহাড়কে ধরে রেখেছিলেন। এই ঘটনার পরেই ছাপ্পান্ন ভোগের নিবেদনের বিষয়টি হয়।
কৃষ্ণ গোবর্ধন পর্বত নিজের বাম হাতে তুলে নিয়েছিলেন বৃন্দাবনবাসীকে ঝড় থেকে রক্ষা করতে। সাত দিন ধরে কৃষ্ণ এই পাহাড়কে ধরে রেখেছিলেন। এই ঘটনার পরেই ছাপ্পান্ন ভোগের নিবেদনের বিষয়টি হয়।
যশোদার শ্রী কৃষ্ণকে দিনে মোট আটবার খাওয়াতেন। তাই গোকুলের বাসিন্দারা কৃষ্ণকে ছাপ্পান্ন প্রকারের থালা প্রতিটি খাবারের জন্য আট প্রকার প্রস্তুত করেছিলেন নিবেদন করেন যা ছাপ্পান ভোগ নামে প্রসিদ্ধ হয়।
যশোদার শ্রী কৃষ্ণকে দিনে মোট আটবার খাওয়াতেন। তাই গোকুলের বাসিন্দারা কৃষ্ণকে ছাপ্পান্ন প্রকারের থালা প্রতিটি খাবারের জন্য আট প্রকার প্রস্তুত করেছিলেন নিবেদন করেন যা ছাপ্পান ভোগ নামে প্রসিদ্ধ হয়।
ছাপ্পান্ন ভোগে দেওয়া খাবার গুলি হল দই, মাখন, ক্ষীর, ঘি, সাদা মাখন, দুধের সর, রসগোল্লা, ক্ষীরের প্যাড়া, পায়েস, মিশ্রি, জিরা লাড্ডু, জিলিপি, রাবড়ি, মালপোয়া, মোহনভোগ, মুগ ডালের হালুয়া, পঞ্চামৃত, ঘেভার, কাজু বাদাম, আমন্ড, পেস্তা বাদাম, খেজুর, কিশমিশ, এলাচ, মাথরি, চাটনি, মুরব্বা, আম, কলা, আঙুর, আপেল, বড়া, শাক, ভাত, কাদি, চিলা, পাপড়, খিচুড়ি, বেগুনের সবজি, দুধের সবজি, পুরি, টিক্কি, ডালিয়া, মধু, কচুরি, রুটি, নারকেলের জল, আমন্ডের দুধ, ছাচ, শিকোঞ্জি, ছোলা, ভুজিয়া, সুপারি, সানোফ, এবং পান।
ছাপ্পান্ন ভোগে দেওয়া খাবার গুলি হল দই, মাখন, ক্ষীর, ঘি, সাদা মাখন, দুধের সর, রসগোল্লা, ক্ষীরের প্যাড়া, পায়েস, মিশ্রি, জিরা লাড্ডু, জিলিপি, রাবড়ি, মালপোয়া, মোহনভোগ, মুগ ডালের হালুয়া, পঞ্চামৃত, ঘেভার, কাজু বাদাম, আমন্ড, পেস্তা বাদাম, খেজুর, কিশমিশ, এলাচ, মাথরি, চাটনি, মুরব্বা, আম, কলা, আঙুর, আপেল, বড়া, শাক, ভাত, কাদি, চিলা, পাপড়, খিচুড়ি, বেগুনের সবজি, দুধের সবজি, পুরি, টিক্কি, ডালিয়া, মধু, কচুরি, রুটি, নারকেলের জল, আমন্ডের দুধ, ছাচ, শিকোঞ্জি, ছোলা, ভুজিয়া, সুপারি, সানোফ, এবং পান।
ভক্তরা জন্মাষ্টমীতে সারাদিন খাবার এবং জল এড়িয়ে চলেন। দেবতার কাছে প্রার্থনা, আরতি এবং ছাপ্পান ভোগ দিয়ে উপবাস শেষ করেন। শ্রীকৃষ্ণকে এই ভোগ নিবেদন করলে মনের ইচ্ছা পূরণ হয় সহজেই।
ভক্তরা জন্মাষ্টমীতে সারাদিন খাবার এবং জল এড়িয়ে চলেন। দেবতার কাছে প্রার্থনা, আরতি এবং ছাপ্পান ভোগ দিয়ে উপবাস শেষ করেন। শ্রীকৃষ্ণকে এই ভোগ নিবেদন করলে মনের ইচ্ছা পূরণ হয় সহজেই।