লাইফস্টাইল Child Stomach Worm Problem: কৃমির জ্বালায় পেটে ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছে সন্তান? ঘরোয়া এই টোটকায় মুক্তি, জেনে নিন Gallery August 26, 2024 Bangla Digital Desk বাচ্চাদের পেটে কৃমি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। এর জেরে শিশুদের জ্বর, পেটে ব্যথা হয়েই থাকে। তাই তো তারা মাঝে মধ্যেই পেটে ব্যথা, বমি, ডায়ারিয়ার মতো সমস্যার ফাঁদে পড়ে বেজায় কষ্ট পায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) এমনকী এইসব পরজীবীর কারসাজিতে বাচ্চা অপুষ্টিতেও ভুগতে পারে। সেই সঙ্গে ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে তার ওজনও। কীভাবে বাঁচবেন জানুন। এই কাজে আপনার ব্রহ্মাস্ত্র হতে পারে কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা। তাই আর সময় নষ্ট না করে এমন কিছু ঘরোয়া টোটকা সম্পর্কে বিশদে জেনে নিন। তারপর ঝটপট এইসব টোটকা ব্যবহার করুন। ব্যস, তাহলেই আর বিপদের ফাঁদে পড়ে কষ্ট পেতে হবে না। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এবং নিওনাটোলজিস্ট পুনিত আনন্দ জানাচ্ছেন, শিশু যদি খাবার খেতে না চায়, তার ওজন না বাড়ে, প্রায়শই যদি ডায়রিয়ায় ভোগে, পেটে ব্যথা, পায়ুপথে চুলকানি হয়, তাহলে এগুলো পেটের কৃমির সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। পেটের কৃমির সমস্যা থেকে শিশুদের রক্ষা করতে চাইলে তাদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখে শেখান, খাওয়ার আগে সঠিকভাবে হাত পরিষ্কার করা, বারবার মুখে হাত দেওয়া বন্ধ করতে বলুন এবং সময়ে সময়ে কৃমিনাশক দিতে থাকুন। চিকিৎসকের মতে, প্রতি ছ’মাস অন্তর শিশুদের কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানো উচিত অনেক বাবা-মা খালি পেটে শিশুকে এই ওষুধ খাওয়ান। তবে রাতে এই ওষুধ দিলে ভাল হয়। অতি পরিচিত হলুদের অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ রয়েছে। তাই শিশুকে নিয়ম করে হলুদ খাওয়ালে যে কৃমির খেল খতম করা সম্ভব হবে, তা তো বলাই বাহুল্য! হলুদ চিবিয়ে খেতে না চাইলে সারা রাত এক গ্লাস জলে একটুকরো কাঁচা হলুদ ফেলে রেখে সকালে সেই পানীয় সন্তানকে খাইয়ে দিন। তাতেই উপকার পাবেন হাতেনাতে। সন্তানকে এক কাপ কাঁচা পেঁপের জুসের সঙ্গে সামান্য পরিমাণে মধু মিশিয়ে খাইয়ে দিতেই পারেন। এভাবে মাত্র দুইদিন এই জুস পান করলেই বাচ্চার অন্ত্রে মজুত থাকা সব কৃমি মরে যাবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)