Health Tips: বড় বড় ওষুধকে হার মানায় ম্যাগনেশিয়াম-পটাশিয়ামে ঠাঁসা এই ফল,ওজন কমায় ৭ দিনে, সুগার রাখে নিয়ন্ত্রণে

ওজন স্বাভাবিক রাখতে কে না চায়! ওজন কমাতে কোনও প্রচেষ্টাই বাদ যায় না! বাড়তিওজন কখনওই কাম্য নয়। বাড়ায় ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, হাই প্রেশার থেকে শুরু করে একাধিক জটিল অসুখের ঝুঁকি।
ওজন স্বাভাবিক রাখতে কে না চায়! ওজন কমাতে কোনও প্রচেষ্টাই বাদ যায় না! বাড়তিওজন কখনওই কাম্য নয়। বাড়ায় ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, হাই প্রেশার থেকে শুরু করে একাধিক জটিল অসুখের ঝুঁকি।
 পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, সাধারণ ভাবে ওজন কমাতে গিয়ে অনেকেই চাপের মুখে পড়েন। তবে ওজন কমানোর এই কঠিন কাজকে অনেকটাই সহজ করে দিতে পারে শসা।
পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, সাধারণ ভাবে ওজন কমাতে গিয়ে অনেকেই চাপের মুখে পড়েন। তবে ওজন কমানোর এই কঠিন কাজকে অনেকটাই সহজ করে দিতে পারে শসা।
এই ফলে রয়েছে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ খেকে শুরু করে একাধিক জরুরি ভিটামিন ও খনিজ। এছাড়াও এই ফলে ফাইবার রয়েছে।
এই ফলে রয়েছে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ খেকে শুরু করে একাধিক জরুরি ভিটামিন ও খনিজ। এছাড়াও এই ফলে ফাইবার রয়েছে।
শসা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের ভরপুর ভাণ্ডার। কাজেই নিয়মিত শসা খেলে দেহে শারীরিক প্রদাহ কমে। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের গুণে বাড়ে বিপাকের হার। সেজন্য ঝটপট মেদ কমে যেতে থাকে।
শসা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের ভরপুর ভাণ্ডার। কাজেই নিয়মিত শসা খেলে দেহে শারীরিক প্রদাহ কমে। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের গুণে বাড়ে বিপাকের হার। সেজন্য ঝটপট মেদ কমে যেতে থাকে।
শসায় অনেকটা জলীয় অংশ থাকে। ফাইবার এবং জল থাকার কারণে শসা খেলে অনেক্ষণ পেট ভরা থাকে। ঘনঘন খাওয়ার প্রবণতা কমে। এতেই ওজন কমে দ্রুত।
শসায় অনেকটা জলীয় অংশ থাকে। ফাইবার এবং জল থাকার কারণে শসা খেলে অনেক্ষণ পেট ভরা থাকে। ঘনঘন খাওয়ার প্রবণতা কমে। এতেই ওজন কমে দ্রুত।
ডায়াবিটিস রোগীদের নানা খাবারে নিষেধ থাকে। কিন্তু শসা খাওয়ায় কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। শসার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেকটাই কম, তাই শসা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে না সহজে।
ডায়াবিটিস রোগীদের নানা খাবারে নিষেধ থাকে। কিন্তু শসা খাওয়ায় কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। শসার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেকটাই কম, তাই শসা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে না সহজে।