সিল্ক স্মিতা ১৯৮৪ সালে ফিল্ম.ফেয়ারকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, "আমি সাবিত্রী, সুজাতা এবং সরিতার মতো চরিত্রের অভিনেত্রী হতে চাই। আমি আমার দ্বিতীয় ছবি 'বন্দীচক্করম'-এ সিল্ক স্মিতা নামের একটি চরিত্রে অভিনয় করেছি এবং তার পর থেকেই একই রকমের চরিত্রেই  অভিনয় করে চলেছি।’’

Mysterious Death: প্রথম জীবনে পরিচারিকা, শরীরী নেশায় তোলপাড় পুরুষ-হৃদয়…! বারবার প্রেম, বিয়ে, প্রতারণা… ৩৬-এ ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় এই নায়িকার

সিল্ক স্মিতার জন্ম হয়েছিল ১৯৬০ সালের ডিসেম্বর মাসে অন্ধ্রপ্রদেশের কোবলি গ্রামে৷ পরিবার হত দরিদ্র ছিল৷ তাঁকে কোনওক্রমে ক্লাস ফোর অবধি পড়ানো হয়েছিল৷ ১৪ বছর হতে হতেই তাঁকে বিয়ে দিয়ে দেয় তাঁর পরিবার৷ কিন্ত তাঁর স্বামীও তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করেন৷ তার ফলে স্বামীর ঘর ছেড়ে নিজের দূর সম্পর্কের মাসির বাড়িতে চলে যান৷
সিল্ক স্মিতার জন্ম হয়েছিল ১৯৬০ সালের ডিসেম্বর মাসে অন্ধ্রপ্রদেশের কোবলি গ্রামে৷ পরিবার হত দরিদ্র ছিল৷ তাঁকে কোনওক্রমে ক্লাস ফোর অবধি পড়ানো হয়েছিল৷ ১৪ বছর হতে হতেই তাঁকে বিয়ে দিয়ে দেয় তাঁর পরিবার৷ কিন্ত তাঁর স্বামীও তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করেন৷ তার ফলে স্বামীর ঘর ছেড়ে নিজের দূর সম্পর্কের মাসির বাড়িতে চলে যান৷
রূপালি পর্দার সাফল্য অর্জনের জন্য খুব কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন এই অভিনেত্রী। পরে সফলও হন। যদিও তার বেশিরভাগ ঘটনা ‘দ্য ডার্টি পিকচার’-এ দেখান হয়েছে, তবে এমন কিছু ঘটনা রয়েছে যা সাধারণ মানুষ এখনও জানেন না।
রূপালি পর্দার সাফল্য অর্জনের জন্য খুব কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন এই অভিনেত্রী। পরে সফলও হন। যদিও তার বেশিরভাগ ঘটনা ‘দ্য ডার্টি পিকচার’-এ দেখান হয়েছে, তবে এমন কিছু ঘটনা রয়েছে যা সাধারণ মানুষ এখনও জানেন না।
অভিনেত্রী হিসেবে নাম করলেও সিল্ক স্মিতার ব‍্যক্তিজীবন খুব একটা সুখের ছিল না। 1980-এর দশকে, সিল্ক স্মিতাকে বলা হত ‘কুইন অফ সেনসুয়ালিটি’ বা ‘কামের রানি’। সিনেমায় তাঁর শরীরী আবেদনে বুঁদ ছিলেন দর্শকরা।
অভিনেত্রী হিসেবে নাম করলেও সিল্ক স্মিতার ব‍্যক্তিজীবন খুব একটা সুখের ছিল না। 1980-এর দশকে, সিল্ক স্মিতাকে বলা হত ‘কুইন অফ সেনসুয়ালিটি’ বা ‘কামের রানি’। সিনেমায় তাঁর শরীরী আবেদনে বুঁদ ছিলেন দর্শকরা।
এই অভিনেত্রী তাঁর গ্ল্যামারাস এবং অপূর্ব রূপের তুফানে মজিয়েছিলেন আট থেকে আশির পুরুষদের৷ কিন্তু যাঁর রূপের এত আলো তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ছিল অত্যন্ত দুঃখে ভরা ছিল।
এই অভিনেত্রী তাঁর গ্ল্যামারাস এবং অপূর্ব রূপের তুফানে মজিয়েছিলেন আট থেকে আশির পুরুষদের৷ কিন্তু যাঁর রূপের এত আলো তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ছিল অত্যন্ত দুঃখে ভরা ছিল।
দরিদ্র পরিবারের মেয়ে বিজয়লক্ষ্মী জীবনযুদ্ধ শুরু করেছিলেন পরিচারিকার কাজ দিয়ে। কাজ করতেন এক অভিনেত্রীর বাড়িতে। সেই অভিনেত্রীর মেক-আপেও সহায়তা করতেন তিনি।
দরিদ্র পরিবারের মেয়ে বিজয়লক্ষ্মী জীবনযুদ্ধ শুরু করেছিলেন পরিচারিকার কাজ দিয়ে। কাজ করতেন এক অভিনেত্রীর বাড়িতে। সেই অভিনেত্রীর মেক-আপেও সহায়তা করতেন তিনি।
সিল্ক স্মিতা ২ দশকের কেরিয়ারে ৪৫ টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। সিল্ক একজন ক্যাবারে ডান্সের জন্য বিখ্যাত ছিলেন৷ পর্দায় সেই সময়ে বিকিনি পরা সাহসী পোশাক পরা হিসেবে বিবেচিত হত৷  যা তিনি হামেশাই পরতেন৷
সিল্ক স্মিতা ২ দশকের কেরিয়ারে ৪৫ টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। সিল্ক একজন ক্যাবারে ডান্সের জন্য বিখ্যাত ছিলেন৷ পর্দায় সেই সময়ে বিকিনি পরা সাহসী পোশাক পরা হিসেবে বিবেচিত হত৷  যা তিনি হামেশাই পরতেন৷
৭০-এর দশকের শেষের দিক থেকে ৯০-এর দশকের শুরু পর্যন্ত সিল্ক হয়ে উঠেছিলেন দর্শকদের হার্টথ্রব।স্মিতার একটি মাত্র আইটেম ডান্স যে কোনও ছবিকে বিশাল সাফল্য এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল। সিলভার স্ক্রিনে তাঁর গ্ল্যামারাস উপস্থিতি দর্শকদের কাছে অসম্ভব আকর্ষণীয় হয়ে উঠছিল।যদিও নিজের এই ‘হট’ ইমেজ থেকে বেরোতে চাইতেন সিল্ক নিজে।
৭০-এর দশকের শেষের দিক থেকে ৯০-এর দশকের শুরু পর্যন্ত সিল্ক হয়ে উঠেছিলেন দর্শকদের হার্টথ্রব।স্মিতার একটি মাত্র আইটেম ডান্স যে কোনও ছবিকে বিশাল সাফল্য এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল। সিলভার স্ক্রিনে তাঁর গ্ল্যামারাস উপস্থিতি দর্শকদের কাছে অসম্ভব আকর্ষণীয় হয়ে উঠছিল।যদিও নিজের এই ‘হট’ ইমেজ থেকে বেরোতে চাইতেন সিল্ক নিজে।
সিল্ক স্মিতা ১৯৮৪ সালে ফিল্মফেয়ারকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, "আমি সাবিত্রী, সুজাতা এবং সরিতার মতো চরিত্রের অভিনেত্রী হতে চাই। আমি আমার দ্বিতীয় ছবি 'বন্দীচক্করম'-এ সিল্ক স্মিতা নামের একটি চরিত্রে অভিনয় করেছি এবং তার পর থেকেই একই রকমের চরিত্রেই  অভিনয় করে চলেছি।’’
ো সিল্ক স্মিতা ১৯৮৪ সালে ফিল্মফেয়ারকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “আমি সাবিত্রী, সুজাতা এবং সরিতার মতো চরিত্রের অভিনেত্রী হতে চাই। আমি আমার দ্বিতীয় ছবি ‘বন্দীচক্করম’-এ সিল্ক স্মিতা নামের একটি চরিত্রে অভিনয় করেছি এবং তার পর থেকেই একই রকমের চরিত্রেই  অভিনয় করে চলেছি।’’
‘বালু মহেন্দ্র মুন্দ্রাম পিরাই’-এ তাঁর অভিনয়ের জন্য তিনি প্রশংসিত হন, যা পরে ‘সাদমা’ নামে হিন্দিতে পুনঃনির্মিত হয়। দুটি ছবিতেই মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন কমল হাসান, সিল্ক স্মিতা এবং শ্রীদেবী।
‘বালু মহেন্দ্র মুন্দ্রাম পিরাই’-এ তাঁর অভিনয়ের জন্য তিনি প্রশংসিত হন, যা পরে ‘সাদমা’ নামে হিন্দিতে পুনঃনির্মিত হয়। দুটি ছবিতেই মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন কমল হাসান, সিল্ক স্মিতা এবং শ্রীদেবী।