SIP Calculations: আপনার বেতন অনুযায়ী SIP-তে প্রতি মাসে কত টাকা বিনিয়োগ করা উচিত? বুঝে নিন হিসেব

ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার জন্য বয়স কম থাকতে থাকতে বিনিয়োগ শুরু করাই ভাল। আর আজকাল বিনিয়োগের একাধিক মাধ্যমও রয়েছে। অনেকেই নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসের বিভিন্ন স্কিম বেছে নেন। কিন্তু বর্তমান সময়ে সকলেই এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে চান, যেখানে সুরক্ষিত ভাবে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। ফলে এখন বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে এসআইপি।
ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার জন্য বয়স কম থাকতে থাকতে বিনিয়োগ শুরু করাই ভাল। আর আজকাল বিনিয়োগের একাধিক মাধ্যমও রয়েছে। অনেকেই নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসের বিভিন্ন স্কিম বেছে নেন। কিন্তু বর্তমান সময়ে সকলেই এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে চান, যেখানে সুরক্ষিত ভাবে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। ফলে এখন বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে এসআইপি।
কিন্তু এসআইপি-তে প্রতি মাসে কত টাকা করে বিনিয়োগ করা উচিত। এটা সম্পূর্ণ রূপে বিনিয়োগকারীর বেতনের উপর নির্ভর করবে। তাই নিজেদের বেতন অনুযায়ী মাসিক এসআইপি-র হিসাব করে নেওয়া যাক।
কিন্তু এসআইপি-তে প্রতি মাসে কত টাকা করে বিনিয়োগ করা উচিত। এটা সম্পূর্ণ রূপে বিনিয়োগকারীর বেতনের উপর নির্ভর করবে। তাই নিজেদের বেতন অনুযায়ী মাসিক এসআইপি-র হিসাব করে নেওয়া যাক।
প্রথমেই প্রশ্ন হচ্ছে, এসআইপি-তে প্রতি মাসে কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে? এর জন্য সবার প্রথমে নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা উচিত। এবার নিজেদের আয় এবং ব্যয়ের হিসাব করা উচিত।এরপর নির্ধারণ করতে হবে বিনিয়োগের টার্ম বা মেয়াদ। এর মধ্যে অন্যতম হল - শর্ট টার্ম বা স্বল্প মেয়াদ (১-৩ বছর), মিডিয়াম বা মিড টার্ম বা মাঝারি মেয়াদ (৩-৫ বছর), লং টার্ম বা দীর্ঘ মেয়াদ (৫ বছরেরও বেশি সময়)।
প্রথমেই প্রশ্ন হচ্ছে, এসআইপি-তে প্রতি মাসে কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে? এর জন্য সবার প্রথমে নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা উচিত। এবার নিজেদের আয় এবং ব্যয়ের হিসাব করা উচিত।এরপর নির্ধারণ করতে হবে বিনিয়োগের টার্ম বা মেয়াদ। এর মধ্যে অন্যতম হল – শর্ট টার্ম বা স্বল্প মেয়াদ (১-৩ বছর), মিডিয়াম বা মিড টার্ম বা মাঝারি মেয়াদ (৩-৫ বছর), লং টার্ম বা দীর্ঘ মেয়াদ (৫ বছরেরও বেশি সময়)।
এর থেকে যে কোনও একটি মেয়াদ বেছে নিতে হবে বিনিয়োগের জন্য। এরপর নিজেদের বেতন অনুযায়ী নিম্নলিখিত কায়দায় হিসাব করা উচিত।ধরা যাক, কারও মাসিক আয় ৭০,০০০ টাকা এবং তাঁর মাসিক ব্যয় ৪০,০০০ টাকা হয়। তাহলে প্রতি মাসে তাঁর হাতে বাঁচছে ৩০,০০০ টাকা।
এর থেকে যে কোনও একটি মেয়াদ বেছে নিতে হবে বিনিয়োগের জন্য। এরপর নিজেদের বেতন অনুযায়ী নিম্নলিখিত কায়দায় হিসাব করা উচিত।
ধরা যাক, কারও মাসিক আয় ৭০,০০০ টাকা এবং তাঁর মাসিক ব্যয় ৪০,০০০ টাকা হয়। তাহলে প্রতি মাসে তাঁর হাতে বাঁচছে ৩০,০০০ টাকা।
এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, নিজেদের সেভিংসের ২০% বিনিয়োগ করা উচিত। অর্থাৎ ৩০,০০০ টাকার ২০% হবে ৬০০০ টাকা। অর্থাৎ প্রথম দিকে প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে এসআইপি-তে বিনিয়োগ করতে হবে। এরপর সময়ের সঙ্গে ধীরে ধীরে সেই বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে হবে।ফিনান্সিয়াল এক্সপার্টদের মতামত অনুযায়ী, সেভিংসের সব টাকা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা উচিত নয়। সেভিংসের কিছু টাকা মিউচুয়াল ফান্ড ছাড়াও সোনা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রেও বিনিয়োগ করা উচিত।
এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, নিজেদের সেভিংসের ২০% বিনিয়োগ করা উচিত। অর্থাৎ ৩০,০০০ টাকার ২০% হবে ৬০০০ টাকা। অর্থাৎ প্রথম দিকে প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে এসআইপি-তে বিনিয়োগ করতে হবে। এরপর সময়ের সঙ্গে ধীরে ধীরে সেই বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে হবে।
ফিনান্সিয়াল এক্সপার্টদের মতামত অনুযায়ী, সেভিংসের সব টাকা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা উচিত নয়। সেভিংসের কিছু টাকা মিউচুয়াল ফান্ড ছাড়াও সোনা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রেও বিনিয়োগ করা উচিত।
অর্থাৎ নিজেদের বেতন অনুযায়ী প্রতি মাসে নিজেদের আয়ের ৬% বিনিয়োগ করা উচিত।

অর্থাৎ নিজেদের বেতন অনুযায়ী প্রতি মাসে নিজেদের আয়ের ৬% বিনিয়োগ করা উচিত।