Make Crores of Rupees Easily: ১৩.৯২ কোটি টাকা জমিয়ে ফেলা কঠিন কিছু নয়, শুধু জানতে হবে এই ধামাকা উপায়

বর্তমান মূল্যবৃদ্ধির বাজারে ভবিষ্যতের জন্য টাকা সঞ্চয় করা খুবই চ্যালেঞ্জের বিষয়। কত টাকা সঞ্চয় করতে পারলে ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত, সেই বিষয়ে কোনও কিছুই আন্দাজ করা সম্ভব নয়। কেন না, বর্তমানে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার যা দর, ভবিষ্যতে তা পবে বই বাবে না।
বর্তমান মূল্যবৃদ্ধির বাজারে ভবিষ্যতের জন্য টাকা সঞ্চয় করা খুবই চ্যালেঞ্জের বিষয়। কত টাকা সঞ্চয় করতে পারলে ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত, সেই বিষয়ে কোনও কিছুই আন্দাজ করা সম্ভব নয়। কেন না, বর্তমানে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার যা দর, ভবিষ্যতে তা পবে বই বাবে না।
সুতরাং ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে এখন থেকেই সঞ্চয় শুরু করা প্রয়োজন। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ। তাই ১৩.৯২ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তুলতে চাইলে, জেনে নেওয়া যাক এই ধামাকা উপায়। এটা এমন একটা পরিমাণ যা নিরাপদে থাকতে সহায়তা করবে।
সুতরাং ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে এখন থেকেই সঞ্চয় শুরু করা প্রয়োজন। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ। তাই ১৩.৯২ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তুলতে চাইলে, জেনে নেওয়া যাক এই ধামাকা উপায়। এটা এমন একটা পরিমাণ যা নিরাপদে থাকতে সহায়তা করবে।
ভবিষ্যতের জন্য মোটা টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য সবথেকে সহজ উপায় হল মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ শুরু করে প্রতি বছর স্টেপ আপ পদ্ধতিতে নিজেদের বিনিয়োগ বাড়িয়ে গেলে, মোটা টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব।
ভবিষ্যতের জন্য মোটা টাকার ফান্ড গড়ে তোলার জন্য সবথেকে সহজ উপায় হল মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ শুরু করে প্রতি বছর স্টেপ আপ পদ্ধতিতে নিজেদের বিনিয়োগ বাড়িয়ে গেলে, মোটা টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব।
মিউচুয়াল ফান্ডে একটানা বিনিয়োগ করে গেলে, কম্পাউন্ডিংয়ে পাওয়া যেতে পারে ধামাকা লাভ। মিউচুয়াল ফান্ডে কম্পাউন্ডিংয়ের লাভ তখনই পাওয়া যাবে, যখন বিনিয়োগ লম্বা সময় ধরে করা হবে।
মিউচুয়াল ফান্ডে একটানা বিনিয়োগ করে গেলে, কম্পাউন্ডিংয়ে পাওয়া যেতে পারে ধামাকা লাভ। মিউচুয়াল ফান্ডে কম্পাউন্ডিংয়ের লাভ তখনই পাওয়া যাবে, যখন বিনিয়োগ লম্বা সময় ধরে করা হবে।
মিউচুয়াল ফান্ডে ৭০,০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করেও, ৭ বছরে ১.১৯ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। মিউচুয়াল ফান্ডে ১০ বছরের বিনিয়োগে ২.৩৬ কোটি টাকা এবং ১২ বছরের বিনিয়োগে ৩.১৫ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে।
মিউচুয়াল ফান্ডে ৭০,০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করেও, ৭ বছরে ১.১৯ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। মিউচুয়াল ফান্ডে ১০ বছরের বিনিয়োগে ২.৩৬ কোটি টাকা এবং ১২ বছরের বিনিয়োগে ৩.১৫ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে।
মিউচুয়াল ফান্ডে ১৫ বছরে ৬.০৭ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৬তম বছরে ১ কোটি টাকার বেশি মুনাফা লাভ করা সম্ভব।
মিউচুয়াল ফান্ডে ১৫ বছরে ৬.০৭ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা যেতে পারে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৬তম বছরে ১ কোটি টাকার বেশি মুনাফা লাভ করা সম্ভব।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৬তম বছরে মোট টাকা ৭.২২ কোটি টাকা হয়ে যাবে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৭তম বছরে মোট টাকা ৮.৫৫ কোটি টাকা হয়ে যাবে।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৬তম বছরে মোট টাকা ৭.২২ কোটি টাকা হয়ে যাবে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৭তম বছরে মোট টাকা ৮.৫৫ কোটি টাকা হয়ে যাবে।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৮তম বছরে মোট টাকা ১০.০৯ কোটি টাকা হয়ে যাবে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ২০তম বছরে মোট টাকা ১৩.৯২ কোটি টাকা হয়ে যাবে। এভাবে মাত্র ২০ বছরেই ১৩.৯২ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৮তম বছরে মোট টাকা ১০.০৯ কোটি টাকা হয়ে যাবে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ২০তম বছরে মোট টাকা ১৩.৯২ কোটি টাকা হয়ে যাবে। এভাবে মাত্র ২০ বছরেই ১৩.৯২ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে তোলা সম্ভব।