Pocket Friendly Kanchenjunga Tour: চোখের সামনে ঝলমলে কাঞ্চনজঙ্ঘা! পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য টানবে আপনাকে, পকেট থেকে কত খসবে? রইল হিসেব-নিকেশ

টানা তিন মাস বর্ষার পর শরতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মেঘেদের আড়ালে পাহাড়ের মাঝে উঁকি দিচ্ছে ঘুমন্ত বুদ্ধা অর্থাৎ সকলের মন ভাল করার মতো অপরূপ সেই কাঞ্চনজঙ্ঘা। দূর দূরান্ত থেকে এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে উত্তরবঙ্গের পাহাড়ের রানি দার্জিলিংয়ে ভিড় জমায় প্রচুর পর্যটক। এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে আশা পর্যটকদের ভিড়ে জমজমাট থাকে দার্জিলিং। (সুজয় ঘোষ)
টানা তিন মাস বর্ষার পর শরতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মেঘেদের আড়ালে পাহাড়ের মাঝে উঁকি দিচ্ছে ঘুমন্ত বুদ্ধা অর্থাৎ সকলের মন ভাল করার মতো অপরূপ সেই কাঞ্চনজঙ্ঘা। দূর দূরান্ত থেকে এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে উত্তরবঙ্গের পাহাড়ের রানি দার্জিলিংয়ে ভিড় জমায় প্রচুর পর্যটক। এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে আশা পর্যটকদের ভিড়ে জমজমাট থাকে দার্জিলিং। (সুজয় ঘোষ)
সাদা ঝকঝকে বরফের চাদরে মুড়ে থাকা এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে অনেকটা ঘুমন্ত বুদ্ধার মতো। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপে পর্যটকদের কাছে ধরা দেয় কাঞ্চনজঙ্ঘা। অনেকেরই ইচ্ছে থাকে এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে একদম কাছ থেকে ছুঁয়ে দেখার তবে এই ইচ্ছে হলেও তার তো আর উপায় নেই।
সাদা ঝকঝকে বরফের চাদরে মুড়ে থাকা এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে অনেকটা ঘুমন্ত বুদ্ধার মতো। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপে পর্যটকদের কাছে ধরা দেয় কাঞ্চনজঙ্ঘা। অনেকেরই ইচ্ছে থাকে এই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে একদম কাছ থেকে ছুঁয়ে দেখার তবে এই ইচ্ছে হলেও তার তো আর উপায় নেই।
তবে এবার দার্জিলিং পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় টেলিস্কোপে চোখ দিলেই আপনার সামনে ধরা দেবে কাঞ্চনজঙ্ঘা। ঠিক যেন মনে হবে আপনার চোখের সামনেই দাঁড়িয়ে রয়েছে এই কাঞ্চনজঙ্ঘা।
তবে এবার দার্জিলিং পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় টেলিস্কোপে চোখ দিলেই আপনার সামনে ধরা দেবে কাঞ্চনজঙ্ঘা। ঠিক যেন মনে হবে আপনার চোখের সামনেই দাঁড়িয়ে রয়েছে এই কাঞ্চনজঙ্ঘা।
বর্তমানে পাহাড়ের বিভিন্ন গ্রামে রাস্তার ধারে কোন এক অচেনা ভিউ পয়েন্টে টেলিস্কোপ হাতে পর্যটকদের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকে স্থানীয়রা। হালকা মেঘ সড়তেই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে হাতের নাগালে পর্যটকদের কাছে তুলে ধরতে মাত্র স্বল্প টাকার বিনিময়ে টেলিস্কোপ এর সাহায্যে প্রত্যেকটি অংশকে কাছ থেকে দেখানো হয় এবং তার সম্বন্ধে বর্ণনাও দেওয়া হয়।
বর্তমানে পাহাড়ের বিভিন্ন গ্রামে রাস্তার ধারে কোন এক অচেনা ভিউ পয়েন্টে টেলিস্কোপ হাতে পর্যটকদের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকে স্থানীয়রা। হালকা মেঘ সড়তেই কাঞ্চনজঙ্ঘাকে হাতের নাগালে পর্যটকদের কাছে তুলে ধরতে মাত্র স্বল্প টাকার বিনিময়ে টেলিস্কোপ এর সাহায্যে প্রত্যেকটি অংশকে কাছ থেকে দেখানো হয় এবং তার সম্বন্ধে বর্ণনাও দেওয়া হয়।
তাহলে আর দেরি কেন শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘাই নয় এক নজরে দেখে ফেলুন উত্তরবঙ্গসহ সিকিমের বেশ কিছু পাহাড়। দার্জিলিং এর বুকে এই গুম্বাদাড়া ভিউ পয়েন্টে গেলেই দেখতে পাবেন কিছু স্থানীয় বাসিন্দা টেলিস্কোপ হতে দাঁড়িয়ে রয়েছে। একবার সেই টেলিস্কোপে চোখ রাখতেই চোখের সামনে দাঁড়িয়ে পড়বে কাঞ্চনজঙ্ঘা থেকে শুরু করে সিকিমের নামচি সহ পাহাড়ি খরস্রোতা নদী তিস্তার অপরূপ সৌন্দর্য।
তাহলে আর দেরি কেন শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘাই নয় এক নজরে দেখে ফেলুন উত্তরবঙ্গসহ সিকিমের বেশ কিছু পাহাড়। দার্জিলিং এর বুকে এই গুম্বাদাড়া ভিউ পয়েন্টে গেলেই দেখতে পাবেন কিছু স্থানীয় বাসিন্দা টেলিস্কোপ হতে দাঁড়িয়ে রয়েছে। একবার সেই টেলিস্কোপে চোখ রাখতেই চোখের সামনে দাঁড়িয়ে পড়বে কাঞ্চনজঙ্ঘা থেকে শুরু করে সিকিমের নামচি সহ পাহাড়ি খরস্রোতা নদী তিস্তার অপরূপ সৌন্দর্য।